মুয়াত্তা ইমাম মালিক > হজ্জ > ইহরাম অবস্থায় মুখমণ্ডল ঢাকা

৭০৬

আবদুর রহমান ইবনু আবযা (রাঃ) থেকে বর্নিতঃ

ফারাফিসা ইবনু উমায়র আল-হানাফী (র) আরজ্ নামক স্থানে উসমান ইবনু আফফান (রা)-কে ইহরাম অবস্থায় মুখমণ্ডল আচ্ছাদিত করতে দেখেছেন। (হাদীসটি ইমাম মালিক (রঃ) একক ভাবে বর্ণনা করেছেন)


৭০৭

আবদুর রহমান ইবনু আবযা (রাঃ) থেকে বর্নিতঃ

আবদুল্লাহ্ ইবনু উমার (রা) বলেন, থুতনির উপরিভাগ মাথার হুকুমের শামিল। ইহরাম অবস্থায় উহা ঢাকা দুরস্ত নহে। (হাদীসটি ইমাম মালিক (রঃ) একক ভাবে বর্ণনা করেছেন)


৭০৮

থেকে বর্নিতঃ

আবদুল্লাহ্ ইবনু উমার (রা)-এর পুত্র ওয়াকিদ ইবনু আবদুল্লাহ্ (র) জুহফা নামক স্থানে ইহরাম অবস্থায় ইন্তিকাল করেন। উমার ইবনু খাত্তাব (রা) নিজে তাঁকে কাফন পরান। তিনি তখন বলেছিলেন আমরা ইহরাম অবস্থায় না হলে তাঁকে সুগন্ধি লাগাতাম। তিনি তাঁর মাথা এবং মুখমণ্ডল ঢেকে দিয়েছিলেন। (হাদীসটি ইমাম মালিক (রঃ) একক ভাবে বর্ণনা করেছেন) মালিক (র) বলেন, জীবিত থাকাকালীন মানুষ শরীয়তের উপর আমল করতে পারে। মৃত্যুর পরে মানুষের আমল বন্ধ হয়ে যায়।


৭১০

আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্নিতঃ

আমরা আসমা বিনতে আবূ বক্‌র (রা)-এর সঙ্গী ছিলাম। আমরা ইহরাম অবস্থায় মুখ ঢেকে ফেলতাম, কিন্তু তিনি আমাদের কিছুই বলতেন না। (হাদীসটি ইমাম মালিক (রঃ) একক ভাবে বর্ণনা করেছেন)


৭০৯

আবদুল্লাহ ইব্‌ন উমর (রাঃ) থেকে বর্নিতঃ

আবদুল্লাহ্ ইবনু উমার (রা) বলতেন, ইহরাম অবস্থায় মহিলাগণ চেহারায় নেকাব ফেলবে না বা হাতে হাতমোজা পরবে না। [১] (সহীহ মারফু, ইমাম বুখারী মারফু সনদে ইবনু উমার (রা) থেকে বর্ণনা করেছেন, বুখারী ১৮৩৮)

[১] নেকাবের কাপড় যদি মুখমণ্ডলের সঙ্গে আঁটিয়া না থেকে পৃথক থাকে তবে নেকাব ব্যবহার করা দুরস্ত আছে।

লিঙ্ক শেয়ার করুন
close

লিঙ্ক কপি করুন