- 1-আখিরাতের উল্লেখ()
- 2-আখিরাতের অবস্থা বর্ণনা করার উদ্দেশ্য এবং তার চিত্র()
- 3-আখিরাত বিশ্বাসের ব্যাখ্যা()
- 4-আখিরাত বিশ্বাসের গুরুত্ব ও তার বিশ্লেষণ()
- 5-মৃত্যুর পর দ্বিতীয় জীবন()
- 6-এটা তাওহীদেরর পর ইসলামের দ্বিতীয় মৌলিক আক্বীদা()
- 7-আল্লাহর দৃষ্টিতে আখিরাতের গুরুত্বই আসল()
- 8-এটি হিসাবের দিন()
- 9-এটি প্রতিদান ও শাস্তির দিন()
- 10-এটি কৃত কর্মের পূর্ণ ফল পাবার দিন()
- 11-আখিরাত সম্পর্কে কুরআনী যুক্তির মূলনীতি()
- 12-আখিরাতের দলিল প্রমাণ()
- 13-আখিরাতের যথার্থতা সম্পর্কে বুদ্ধি বৃত্তিক যুক্তি()
- 14-আখিরাতের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে নৈতিক যুক্তি()
- 15-আখিরাতের যথার্থতা সম্পর্কে ঐতিহাসিক দলীল()
- 16-বাতাস ব্যবস্থাপনা দ্বারা আখিরাতের দলীল()
- 17-মহাবিশ্বব্যববস্থা দ্বারা আখিরাত সংয়টিতা হবার যুক্তি গ্রহণ()
- 18-আখিরাতের যৌক্তিকতা সম্পর্কে অভিজ্ঞতামূলক দলীল()
- 19-আখিরাতের সম্ভাবনা সংক্রান্ত দলীল প্রমাণ()
- 20-আসহাবে কাহাফের ঘটনা আখিরাত বাস্তব হওয়ার দলীল()
- 21-আখিরাতের প্রয়োজনীয়তা()
- 22-আখিরাত সংঘটিতা হওয়া বৃদ্ধি ও সুবিচারের দাবী()
- 23-আখিরাতই প্রকৃত সফলতার স্থান()
- 24-আখিরাত বিশ্বাসের নৈতিক সুফল()
- 25-আখিরাত অস্বীকার করার পরিণাম()
- 26-দুনিয়াকে আখিরাতের ওপর প্রাধান্য দেয়ার পরিণতি()
- 27-আখিরাত অস্বীকারকারীর চরিত্র ও আচরণ()
- 28-আখিরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবন()
- 29-আখিরাতই মানুষের প্রকৃত স্থায়ী আবাস()
- 30-আখিরাতে বিশ্বাস না করার অযৌক্তিকতা()
- 31-আখিরাত অস্বীকার করা আল্লাহকে অস্বীকার করার নামান্তর()
- 32-আখিরাত বিশ্বাস না করা কুফরী()
- 33-আখিরাত অস্বীকারকারীদের আপত্তি()
- 34-আখিরাত অবিশ্বাসীদের যুক্তি()
- 35-আখিরাত অস্বীকারের মূল প্ররোচনা()
- 36-আখিরাত অস্বীকারকারী ও সন্দেহ পোষণকারীদের অশুভ পরিণাম()
- 37-আখিরাত সংঘটিত হওয়া অবশ্যম্ভাবী, তা যতই অস্বীকার করা হোক না কেন()
- 38-বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থাপনা একটি সময়ের জন্য নির্ধারিত রয়েছে()
- 39-সকল বিষয়ের চূড়ান্ত ফায়সার জন্য একটি সময় নির্দ্দিষ্ট রয়েছে()
- 40-আখিরাত সংঘটিত করা আল্লাহর জন্য মোটেই কঠিন কাজ নয়()
- 41-আখিরাত অস্বীকারকারীকারীরা কিয়ামতকে বহুদুর মনে করে কিন্তু আল্লাহর দৃষ্টিতে তা অতি নিকটে()
- 42-আখিরাত কিভাবে সংঘটিত হবে ?()
- 43-তা আকস্মাৎ সংঘটিত হবে()
- 44-আল্লাহর সম্মুখে সকলকে একত্রিত হতে হবে()
- 45-প্রত্যেককে একাকী আল্লাহর সম্মুখে হাযির হতে হবে()
- 46-আখিরাত সংঘটিত করার উদ্দেশ্য()
- 47-আখিরাতের বিচার ব্যবস্থা()
- 48-আমলনামা পেশ করা হবে, যা পুংখানুপুংখ রূপে লিপিবদ্ধ থাকবে()
- 49-মানুষ সেখানে নিজ অপরাধ অস্বীকার করতে পারবেনা()
- 50-সেখানে এমন প্রতিটি জিনিসই কথা বলবে, যার সামনে মানুষ কোন না কোন কাজ করেছে()
- 51-অপরাধীদের কৃতকর্মের ওপর কি কি ধরণের সাক্ষ্য পেশ করা হবে()
- 52-মানুষের অংগ প্রত্যংগ সাক্ষ্য দেবে()
- 53-কেই কারো গুনাহর বোঝা নিজের ঘাড়ে নিতে পারবেনা()
- 54-প্রত্যেক ব্যক্তিকে এককভাবে জবাবদিহী করতে হবে()
- 55-আখিরাতে কারো জবাবদিহীর দায়িত্ব অন্যের ওপর বর্তাবেনা()
- 56-সেখানে কোন বেচাকেনা হবেনা এবং বন্ধুতা ও সুপারিশ কোন কাজে আসবেনা()
- 57-আখিরাতে সকল জাগতিক আত্মীয়তা ও সম্পর্ক ছিন্ন হবে()
- 58-সেখানে এমন ক্ষমতাশালী থাকবেনা, যে কারো সাহায্য ও সুপারিশ করতে পারবে()
- 59-সেখানে কাংখিত সুপারিশকারীদের খুজে পাওয়া যাবেনা()
- 60-আখিরাতে কেউ কারো কাজে আসবেনা()
- 61-সেখানে সত্য পূর্ণরূপে প্রকাশ পাবে()
- 62-অপরাধীদের অলী ও বন্ধুরা সেখানে তাদেরকে কোন প্রকার সাহায্য করতে সক্ষম হবেনা()
- 63-আখিরাতে কারো প্রতি যুলুম করা হবেনা()
- 64-সেখানে কিভাবে মানুষের ওপর সাক্ষ্য প্রমাণ দাঁড় করানো হবে ?()
- 65-আমলের সঠিক ও নির্ভুল ওজন করা হবে()
- 66-আমল ওজন করার তাৎপর্য()
- 67-হিসাব গ্রহণে আল্লাহর মোটেও দেরী হবেনা()
- 68-আখিরাতে কোন নীতির ভিত্তিতে শাস্তি ও পুরস্কার প্রদান করা হবে ?()
- 69-আখিরাতে মুশরিকদের শাফায়াত সংক্রান্ত ধারণা ভ্রান্ত প্রমাণিত হবে()
- 70-আখিরাতে শাফায়াতের নিয়ম পদ্ধতি()
- 71-আখিরাতে অপরাধীরা নিজেরাই নিজেদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিবে()
- 72-যে যতটুকু অন্যায় করবে সেখানে সে ততটুকুই প্রতিফল পাবে()
- 73-আখিরাতে নেক আমলের অফুরন্ত প্রতিদান দেয়া হবে()
- 74-আখিরাতে অপরাধীদের দুরবস্থার চিত্র()
- 75-আখিরাতে শাস্তির কঠোরতা()
- 76-সুবিচারের সমস্ত শর্ত পূরণ এবং উত্তমরূপে পরীক্ষা নিরীক্ষার পরই শাস্তি দেওয়া হবে()
- 77-কঠিন ও সহজ হিসাব নেয়ার তাৎপর্য এবং এর ধরণ()
- 78-অপরাধীরা সেখানে নিজেকে বাঁচানোর জন্য কোন চেষ্টা তদবীর করতে পারবেনা()
- 79-আখিরাতে অপরাধীদের কোন আশ্রয় থাকবেনা()
- 80-সেখানে অপরাধীদের ওপর চরম নৈরাশ্য নেমে আসবে()
- 81-আখিরাতে অপরাধী ও যালিমদের কোন সাহায্যকারী থাকবেনা()
- 82-কিয়ামতের দিন আখিরাত অস্বীকারকারীদের দু:শ্চিন্তা()
- 83-কিয়ামতের দিন ধন সম্পদ, দুনিয়াবী ক্ষমতা আধিপত্য ও যুক্তি তর্ক কোন কাজে আসবে না()
- 84-সেখানে অপরাধীদের নিজ আমল অনুপাতে শাস্তি দেয়া হবে()
- 85-আখিরাতে আমল তার যথাযথ ফল প্রদান করবে()
- 86-সেখানে সত্যবাদীতাই কেবল উপকারে আসবে()
- 87-আখিরাতে কারা নি:স্ব হবে()
- 88-আখিরাত অস্বীকারকারীরা হিসাব নিকাশের তোয়াক্কা করেনা, অথচ আল্লাহ তাদের প্রতিটি কাজই লিখে রাখেন()
- 89-আখিরাত অস্বীকারকারীকারীরা আত্মপ্রতারণার নিমজ্জিত()
- 90-আখিরাতে পরিণতি কারো ইচ্ছানুসারে হবেনা()
- 91-প্রত্যেক ব্যক্তিকে তার কৃতকর্মের প্রতিদান দেয়া হবে সুবিচারের ভিত্তিতে()
- 92-আখিরাতে প্রত্যেকের সাথে তার চরিত্রানুসারে আচরণ করা হবে()
- 93-আখিরাতের বিচারে মানুষের মাঝে সমতা (আখিরাতে সকল মানুষ এক সমান বিবেচিত হবে )()
- 94-আখিরাত দুনিয়ার কৃতকর্ম প্রকাশ পাওয়ার দিন()
- 95-আখিরাতে সকল মতবিরোধের রহস্য উন্মোচন করে দেয়া হবে()
- 96-আখিরাতের বিচার বিশ্বেষণ কোন জিনিসের ভিত্তিতে হবে ?()
- 97-আখিরাতের সফলতা কারো ব্যক্তিগত অথবা পারিবারিক ইজারা নয়()
- 98-আখিরাতে কোন ব্যক্তি গোমরাহ পরিবেশে জন্মগ্রহণ করেছে, এই অজুহাতে ছাড়া পাবে না()
- 99-আখিরাতে প্রতিটি দল তাদের সেই নেতার নেতৃত্বে একত্রিত হবে, দুনিয়ায় তারা যার অনুসরণ করেছে()
- 100-মুশরিকদের উপাস্যরা তাদেরকে মিথ্যা সাব্যস্ত করবে()
- 101-আখিরাতে সকল নাফরমান ও তাদের উপাস্যদের ঘেরাও করে আনা হবে()
- 102-আখিরাতে অসৎ নেতা ও অনুসারী যৌথভাবে শাস্তি ভোগ করবে()
- 103-আখিরাতে অসৎ নেতার অনুসারীরার তাদের নেতাদেরকে অভিশাপ দেবে এবং তাদের জন্যে দ্বিগুণ শাস্তি দাবি করবে()
- 104-পথভ্রষ্টরা চাইবে, তাদের নেতাদেরকে তাদের হাতে ছেড়ে দেয়া হোক, যেনো তারা তাদেরকে ইচ্ছেমতো পদদলিত করতে পারে()
- 105-পথভ্রষ্ট নেতা এবং অনুসারীরা পরস্পরকে অপরাধী বলে আখ্যায়িত করবে()
- 106-মুশরিকরা নিজেরাই সেখানে নিজেদের উপাস্যদেরকে অস্বীকার করবে()
- 107-আখিরাতে মানুষের ভাগ্যের ফায়সালা তাদের আকীদা বিশ্বাস আমল ও চরিত্রের ভিত্তিতে করা হবে()
- 108-আখিরাতে পুরস্কার ও শাস্তি রিসালতের স্বীকৃতি ও অস্বীকৃতির ভিত্তিতে দেয়া হবে()
- 109-রাসূলদের অমান্যকারীরা অনুশোচনা করবে()
- 110-আখিরাতে কলবে সলীম (প্রশান্ত নিবেদিত অন্তর ) ছাড়া ধন সম্পদ ও সন্তান সন্ততি কোন কাজে আসবেনা()
- 111-আখিরাত ঈমান ও আমালের জায়গা নয়, বরং আমলের প্রতিফল প্রত্যক্ষ্য করার জায়গা()
- 112-পরকালীন সাফল্যের ভিত্তি জীবিকার প্রাচুর্য নয় বরং তা তাকওয়ার ওপর নির্ভরশীল()
- 113-সেখানে অপরাধীরা পরস্পরের প্রতি অভিশাপ বর্ষণ করবে()
- 114-মুত্তাকীরা সেখানে মেহমানের মতো উপস্থিত হবে()
- 115-আখিরাতে মুত্তাকীরা ব্যতীত অন্য সবাই পরস্পরের শত্রুতে পরিণত হবে()
- 116-আল্লাহর কিতাব অমান্যকারী অথবা যারা এর অনুসরণ করেনা তাদের পরিণাম()
- 117-সত্যপন্থী আর পথভ্রষ্ট লোকদের পরিণতি একরকম হবেনা()
- 118-সেখানে মুমিন ও ফাসিকদের পরিণতি একরকম হতে পারেনা()
- 119-সেখানে বাতিল পন্থীরা ক্ষতির মধ্যে নিপতিত হবে()
- 120-যারা দুনিয়াতে ভোগ বিলাসে মত্ত তারা আখিরাতেও সুখ ভোগ করবে এমনটা হবে না()
- 121-অপরাধীদের সাথে যা কিছু করা হবে সে বিষয়ে তারা প্রতিবাদ করতে পারবেনা()
- 122-সেখানে ঈমানদারদের কিভাবে সম্বর্ধনা দেয়া হবে এবং তাদের সাথে কিরূপ ব্যবহার করা হবে()
- 123-সালেহ লোকদের অনতিবিলম্বে জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে()
- 124-আখিরাতের ভয় মুমিনের অনিবার্য বৈশিষ্ট্য()
- 125-আখিরাতের যাবতীয় কল্যঅণ কেবল মুত্তাকীদের জন্যৈই নির্ধারিত()
- 126-সেদিন নেক লোকদের আল বিফলে যাবেনা()
- 127-ঈমানদার লোকেরা নুর লাভ করবে()
- 128-আল্লাহর রহমতের বৈধ প্রত্যাশী কারা()
- 129-আখিরাতে শাহাদত আলান্নাস - এর দায়িত্ব সম্পর্কে জবাবদিহী()
- 130-আখিরাতে শাস্তি ও পুরস্কার প্রদানের ভিত্তি()
- 131-আখিরাতে সৎলোক ও পাপীদের অবস্থার পার্থক্য()
- 132-দুনিয়া পূজারীদের জন্য আখিরাতে কোন অংশ নেই()
- 133-লোক দেখানো আমল আখিরাতে নিষ্ফল প্রমাণিত হওয়া()
- 134-আখিরাত অমান্যকারীরা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে বঞ্চিত হবে()
- 135-আখিরাতে সমস্ত মানুষ এবং শয়তানদের আল্লাহর সম্মুখে ঘেরাও করে আনা হবে()
- 136-যে ব্যক্তি আখিরাতের পুরস্কার পাবার আশা নিয়ে কাজ করবে সে আখিরাতের পুরস্কারই পাবে()
- 137-মুমিনরা মার্জনা এবং অমান্যকারীরা শাস্তি পাবে()
- 138-কুফরী অবস্থায় মৃত্যুবরণকারীকে কোন জিনিসই শাস্তি থেকে বাচাতে পারবেন()
- 139-আখিরাতের জন্য কুফর ধ্বংসাত্মক()
- 140-আখিরাতে যালিমদের কোন ওজর পেশ করার সুযোগ থাকবেনা()
- 141-আখিরাতে কাফিরদেরকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তিতে নিমজ্জিত করা হবে()
- 142-আখিরাতে মুনাফিকদের যন্ত্রণাদায়ক অবস্থা()
- 143-দুনিয়ার শাস্তি আখিরাতের শাস্তি থেকে রক্ষা করবেনা()
- 144-আখিরাতে অপরাধীদের সামনে নিজেদের আমলের দোষ-ত্রুটি প্রকাশ হয়ে যাবে()
- 145-আখিরাতে কারা বঞ্চিত হবে()
- 146-পথভ্রষ্টকারীরা নিজেদের পথভ্রষ্টতা ছাড়া অন্যদেরকে পথভ্রষ্ট করার কারণেও অপরাধী সাব্যস্ত হবে()
- 147-আখিরাতে পথভ্রষ্ট লোকদের ওপর সাক্ষ্য দাড় করানো হবে যে, তাদের কাছে সত্য পৌছানো হয়েছিল()
- 148-খিয়ানতকারী নিজের খিয়ানত করা জিনিস সহ হাযির হবে()
- 149-সকল কওমের ব্যাপারে তাদের নবীগণের সাক্ষ্য পেশ করা হবে()
- 150-হযরত ঈসা (আ:) এর কাছে আখিরাতে সাক্ষ্য চাওয়া()
- 151-হযরত ঈসা (আ:) কে জিজ্ঞাসাবাদ এবং তাঁর নির্দোষ হবার বর্ণনা()
- 152-আখিরাতে নিজ উম্মতের জন্য হযরত ঈসা (আ:) এর সকাতর শাফাআত()
- 153-আখিরাতে উম্মতে মুহাম্মদীয়ার সাথে কি আচরণ করা হবে()
- 154-আখিরাত অস্বীকারকারী জাতিসমূহের পরিণাম()
- 155-আখিরাত ও সত্য অস্বীকারকারীকারীরা অনুশোচনা করবে()
- 156-অসময়ে অনুতাপ করে অপরাধীদের কোন ফায়দা হবেনা()
- 157-অপরাধীরা কামনা করবে হায়! দুনিয়ার মৃত্যুতেই যদি সবকিছু চুকে যেতো()
- 158-অপরাধীরা আকাংখা করবে হায় ! একবার দুনিয়াতে গিয়ে যদি ভুল শুধরারবার সুযোগ পেতাম()
- 159-অমান্যকারীরা আকাংখা করবে, হায় ! তাদের যদি জন্মই না হতো, অথবা মরে মাটির সংগে মিশে যেতো, যেন পুনরায় জীবিত হবার সম্ভাবনা না থাকতো()
- 160-অমান্যকারীদের এ আকাংখার জবাব()
- 161-আখিরাতে কাফির ও মিুনাফিকরা আল্লাহকে সাজদা করতে চাইলেও তা করতে সক্ষম হবেনা()
- 162-আখিরাতে সত্যের পথে আহ্বানকারী ও সত্য অস্বীকারকারীদের মোকদ্দমা পেশ করা হবে()
- 163-সেখানে আমলের ভিত্তিতে প্রত্যেক ব্যক্তির মর্যাদা নির্ধারিত হবে()
- 164-আখিরাতে কারা শাস্তির যোগ্য হবে()
- 165-আখিরাতে প্রকৃত ক্ষতির মধ্যে কারা নিমজ্জিত হবে()
- 166-সেখানে কোন লোকদের জন্য কল্যাণ ও সাফল্য রয়েছে()
- 167-আখিরাতের স্মরণ এবং সেখানকার সাফল্যের জন্যে চেষ্টা সাধনা করার সুফল ও পরিণতি()
- 168-মানুষের নৈতিক চরিত্র শুদ্ধ সুসংহত রাখার জন্য আখিত বিশ্বাস অপরিহার্য()
- 169-আখিরাত সম্পর্কে অস্বীকারকারীদের বিভিন্ন রকম দৃষ্টি ভংগী এবং সেগুলির ভ্রান্তি প্রমাণ()
- 170-সেখঅনে কাফির ও মুশরিকদের ধ্রান ধারণার ভ্রান্তি প্রকাশিত হয়ে পড়বে()
- 171-আখিরাতে প্রমাণিত হবে নবীগণই সত্য ছিলেন()
- 172-আখিরাতে তা প্রমাণিত হবে যে, আল্লাহর ওয়াদা সত্য ছিল()
- 173-আখিরাতে কাফিররা প্রতিটি জিনিস নিজেদের আশার বিপরীত দেখতে পাবে()
- 174-কাফিরদের আখিরাতকে অসম্ভব মনে করা()
- 175-দুনিয়ার আর্ষণের তুলনায় আখিরাতের পুরস্কার()
- 176-আখিরাতে ঘোষণা দেয়া হবে প্রশংসা একমাত্র আল্লাহরই()
- 177-ফেরেশতারা সেখানে আরশকে চতুর্দিক থেকে ঘিরে থাকবে()
- 178-আখিরাতে আল্লাহর রহমত ছাড়া কোন জিনিসই মানুসের সাহায্যকারী হবেনা()
- 179-মুশরিকদের প্রশ্ন করা হবে যে, আজ তোমাদের মনগড়া শরীকরা কোথায় ঃ()
- 180-আখিরাতে বড় বড় অহংকারী লোকেরা হাটুর ওপর ভর দিয়ে সমবেত হবে()
- 181-মৃত লোকদের গলিত অস্থিসমূহ কিভাবে একত্রিত করা হবে()
- 182-মৃতদের পুনর্বার জীবন দান করতে আল্লাহ সম্পূর্ণ সক্ষম()
- 183-অস্বীকারকারীদের প্রতি সতর্কবানী দুনিয়ার ক্ষণস্থায়ী জীবনে যতখুশী মজা লুটে নাও, প্রকৃত পক্ষে তোমরা অপরাধী এবং তোমাদের জন্য ধ্বংস অনিবার্য()
- 184-আখিরাতে শয়তানদের জ্বিন হিসেবে সম্বোধন()
- 185-আখিরাত বিশ্বাসীদের কর্মনীতি()
- 186-আখিরাতের ভয় পোষণকারীদের শুভ পরিণতি()
- 187-আখিরাতের ভয় না থাকা গোমরাহীর মূল()
- 188-আখিরাতের ব্যাপারে দুনিয়া পূজারীদের গাফলতি()
- 189-আখিরাত সম্পর্কে দুনিয়া পূজারীদের মিথ্যা ভরসার ফানুস()
- 190-সেদিন আল্লাহ সকল মানুষকে একই সময়ে একত্রিত করবেন()
- 191-আখিরাতে পূর্বে এবং পরবর্তী প্রজন্মের হিসাব একই সংগে গ্রহণ করা হবে()
- 192-আখিরাতের জীবন শুধু দেহ বিশিষ্টই হবে না বরং মানুষ দুনিয়াতে যে দেহ নিয়ে কাজ কের্ম করেছে ঠিক তেমনি হবে()
- 193-আখিরাতে দৃষ্টি শক্তি ও শ্রবণশক্তি ইহজাগতিক অবস্থা থেকে ভিন্নরকম হবে()
- 194-আখিরাতে শিশু অবস্থায় মৃতদের কি অবস্থঅ হবে ?()
- 195-আখিরাতে কারা শাস্তি পাবে এবং কারা শাস্তি থেকে রক্ষা পাবে()
- 196-কাফিরগণ আখিরাতে সেইসব সত্যকে স্বীকৃতি দেবে যেগুলোকে তারা দুনিয়াতে মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছিল()
- 197-জান্নাতবাসীরা সেখানে পৃথিবীর উত্তরাধিকারী হবে()
- 198-আখিরাতে যালিমদের নেকীসমূহ মযলুমদের দিয়ে দেয়া হবে()
- 199-সত্য বিমুখ লোকেরা ছাড়া কেই আখিরাতে অবিশ্বাস করেনা()
- 200-আখিরাত সম্পর্কে ঠাট্টা বিদ্রুপকারীদের প্রতি কুরআনের জবাব()
- 201-দুনিয়ার বর্তমান জীবনের পর আরো একটি জীবন কেন নির্দিষ্ট করা হয়েছে()
- 202-ঈমানদারদের পুরস্কার আখিরাত পর্যন্ত কেন বিলম্তি করা হয়েছে()
- 203-আখিরাতে যালিমদের হিসাব মুত্তকীদের থেকে নেয়া হবেনা()
- 204-মৃত্যু যন্ত্রণার কবলে যালিমদের অবস্থা()
- 205-দুর্বল থাকার অজুহাত প্রদর্শন করে সেখানে কোন লাভ হবেনা()
- 206-আখিরাত অবিশ্বাসীরা নিজেরাও মানবতার পরিণাম সম্পর্কে কোন মতবাদে সর্বসম্মত নয়()
- 207-মানুষ আখিরাত বিশ্বাস না করেও নীতিবান হয় - এ বক্তব্যের জবাব()
- 208-আখিরাত অবিশ্বাসীদের প্রতি সতর্কবাণী যে, আখিরাতের আগমত অনিবার্য সত্য, সেই দিনকে দূরে মনে করোনা এবং যে অবিশ্বাস করবে তারা কৃতকর্ম শিগগির তার সামনে উপস্থিত হবে()
- 209-আখিরাতের জন্য যে যা কিছু পাঠিয়েছে, তা-ই তার আসল এবং অতীব উত্তম পুজি এরি বিরাট প্রতিদান সে পাবে()
- 210-অপরাধীরা সেখানে এ বলে অনুতাপ করবে, হায়! এ জীবনের জন্য যদি অগ্রিম কিছু ব্যবস্থা করতাম()
- 211-ইচ্ছায় হোক অনিচ্ছায় হোক মানুষ সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে, যেখানে তাদেরকে আপন রবের সম্মুখে উপস্থিত হতে হবে()
- 212-দুনিয়া আখিরাত উভয় জগতের মালিকই আল্লাহ, মানুষ যা চায় আল্লাহই তা প্রদাণকারী()
- 213-হাশরের ময়দানে হিসাব নিকাশের সময় অপরাধীরা নানারকম ওজর পেশ করবে()
- 214-আল্লাহ তায়ালার কুদরতের পরিপূর্ণতার যে নিদর্শন সমগ্র সৃষ্টিলোকে ছড়িয়ে রয়েছে, তা প্রমাণ করে যে, দুনিয়ার কোন কাজই উদ্দেশ্যহীন নয়। তাহলে মানুষের সৃষ্টিকি করে উদ্দেশ্যহীন হতে পারে যে, তারা পুরস্কার ও শাস্তি থেকে মুক্ত হবে ?()
- 215-মানুষের অবাধ্যতার মূল কারণ হলো তারা নিজেদেরকে আল্লাহর সম্মুখে উপস্থিত হতে হবেনা বলে মনে করে।()
- 216-আখিরাতের প্রতি বিশ্বাসের দাবী()
- 217-আখিরাতের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ()
- 218-আখিরাতের জন্য পার্থিব স্বার্থ ত্যাগ()
- 219-কোন মুমিনকে জেনে বুঝে হত্যার করার পরকালীন শাস্তি চিরন্তন জাহান্নাম।()
- 220-আখিরাতে অবিশ্বাসী তারাই যারা সঠিক পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে চলতে চায়()
- 221-আখিরাত অমান্যকারীরা সর্বদা নবী রাসুলগণকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছে।()
- 222-দুনিয়ার ওপর আখিরাতকে প্রাধান্য দেয়ার কারণ()
- 223-মৃত্যুর পর মানুষ আর পৃথিবীতে ফিরে আসতে পারবেনা()
- 224-আখিরাত সংঘটিত হবার কালক্ষণ আল্লাহ ছাড়া আর কারো জানা নেই()
- 225-আখিরাত এ পৃথিবীতেই প্রতিষ্ঠিত হবে()
- 226-মৃত্যুর পর পুনরুত্থানের সময় থেকে জাহান্নামে প্রবেশ পর্যন্ত পাপীদের অবস্থা()
- 227-আখিরাতে হঠাৎ জাগ্রত হয়ে উঠার প্রতি অপরাধীদের অচেতনতা()
- 228-আখিরাতে মানুষ দুনিয়ার জীবনের স্থায়ীত্বকে খুব অল্প সময়ের মনে করবে।()
- 229-আখিরাতে মানুষকে কোন নীতির ভিত্তিতে বিভক্ত করা হবে()
- 230-আখিরাতের নিয়ামত()
- 231-আখিরাতে মুমিনদের দোয়া()
- 1-আল্লাহ এক, তার সমকক্ষ কেউ নেই()
- 2-তিনি কারো সন্তান নন এবং তার সন্তানও কেউ নয়()
- 3-কেউ তার সন্তান হবে, এমনটি থেকে তিনি অনেক উর্ধ্বে()
- 4-আল্লাহর সন্তান থাকার ধারণা করা চরম বোকামী ও মূর্খতা()
- 5-প্রশংসা কেবল তারই জন্য()
- 6-হামদ ও তাসবীহ কেবল তারই জন্যে হওয়া উচিত()
- 7-আকাশ ও পৃথিবীর প্রতিটি জিনিস তাঁর তাসবীহ করছে()
- 8-আল্লাহর নামের তাসবীহ করার ব্যাপক তাৎপর্য()
- 9-রাসূল (সাঃ) এর আগমনের পূর্বে পৃথিবীতে আল্লাহ সম্পর্কে বিভিন্ন বিপরীতধর্মী ধারণা বর্তমান ছিল()
- 10-আল্লাহ সম্পর্কে ইসলাম ও অন্যান্য ধর্মের ধারণার মধ্যে পার্থক্য()
- 11-রাসূল (সাঃ) এর কাছে কুরাইশদের এ প্রশ্ন যে, আপনার রবের বংশ পরিচয় কি?()
- 12-আল্লাহর গুণাবলী সকল সৃষ্টির গুণাবলীর উৎস()
- 13-আল্লাহ উত্তম নামের অধিকারী()
- 14-আল্লাহর পবিত্র নাম সমূহের মর্যাদা()
- 15-আল্লাহ্ আহকামুল হাকিমীন()
- 16-আল্লাহ্ ইলাহুন্নাস()
- 17-তিনি আরহামুর রাহিমীন()
- 18-হাকেম()
- 19-খাইরুল গাফিরীন()
- 20-বাসীর()
- 21-তাওওয়াব (তওবা কবুলকারী)()
- 22-হাকীম()
- 23-হালীম (ধৈর্যশীল)()
- 24-আহাদ (একক)()
- 25-হামীদ()
- 26-খাবীর()
- 27-খাল্লাক()
- 28-খাইরুন হাকিমীন()
- 29-খাইরুল ফাতিহীন()
- 30-খাইরুল মাকিরীন()
- 31-মকর শব্দ কি অর্থে ব্যবহৃত হয়()
- 32-তিনি আকাশ ও পৃথিবীর রব()
- 33-রাব্বুন্নাস()
- 34-রাব্বুল আলামীন()
- 35-তিনি রহমাান()
- 36-রাহীম()
- 37-রাযিক()
- 38-রাফীউদদারাজাত (উচ্চ মর্যাদাশালী)()
- 39-রাউফ()
- 40-আহসানুল খালিকীন()
- 41-জাব্বার()
- 42-হক()
- 43-হাইয়্যুম ও কাইয়্যুম (চিরঞ্জীব চিরস্থায়ী)()
- 44-খালিক (সৃষ্টিকর্তা)()
- 45-খাইরুর রাযিকীন()
- 46-সারিউল হিসাব (দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী)()
- 47-সামী (শ্রবণকারী )()
- 48-শাদীদুল ইকাব (কঠোর শাস্তিদানকারী)()
- 49-শাকূর()
- 50-সামাদ()
- 51-আলিমুল গাইবি ওয়াশ শাহাদাত (গোপন ও প্রকাশ্য সম্পর্কে জ্ঞাত()
- 52-আযীয (প্রবল ক্ষমতাশালী)()
- 53-আযীম()
- 54-আফুয়্যুন()
- 55-আল্লামুল গুয়ুব (অদৃশ্য বিষয় সম্পর্কে পূর্ণ অবহিত)()
- 56-আলী()
- 57-আলীম()
- 58-গাফফার()
- 59-গাফুর()
- 60-গণী()
- 61-ফাতিরাস সামাাওয়াতি ওয়াল আরদি()
- 62-কাদীর()
- 63-কাবীয়্যুন()
- 64-কাহহার()
- 65-কবীর()
- 66-করীম()
- 67-লতীম (সুক্ষ্ণদর্শী)()
- 68-মালিক()
- 69-মুতআল (উন্নত মহান)()
- 70-মুতাকাব্বীর (বড়ত্ব গ্রহণকারী )()
- 71-মজীদ (উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন )()
- 72-মহসিন (অনুগ্রহকারী)()
- 73-মুদাব্বির()
- 74-মুসাব্বির (আকার আকৃতি রচনাকারী)()
- 75-মুকতাদির (শক্তিমান)()
- 76-মালিকুন্নাস (মানুষের বাদশাহ)()
- 77-ওয়াসি (প্রশস্ততা বিধানকারী)()
- 78-ওয়াহিদ()
- 79-ওয়াদুদ()
- 80-ওলী()
- 81-ওয়াহহাব()
- 82-তিনি অপরিশীম বরকতশালী()
- 83-উত্তম প্রতিফলদানকাারী()
- 84-অসীম ক্ষমাকারী()
- 85-মহাদয়াবান()
- 86-বড়েই অনুগ্রহশীল()
- 87-কঠিন শাস্তিদানকারী()
- 88-তিনি মহান ও শ্রেষ্ঠ()
- 89-তিনি সকল দোষত্রুটি ও দুর্বলতা অক্ষমতা থেকে পবিত্র()
- 90-আল্লাহর রয়েছে শ্রেষ্ঠ গুণাবলী()
- 91-আল্লাহর নিরানব্বইটি নাম হাদীসে উল্লেখ করা হয়েছে()
- 92-আল্লাহর মহান গুণাবলীর সামগ্রিক ধারণা()
- 93-কুরআনের বিভিন্ন স্থানে আল্লাহর মূল নামের পরিবর্তে গুণবাচক নাম ব্যবহারের হিকমত()
- 94-কুরআনে আল্লাহর গুণবাচক নাম সমূহ বক্তব্যের প্রেক্ষাপট অনুযায়ী ব্যবহার করা হয়েছে()
- 95-আল্লাহর গুণাবলী এবং মানবীয় গুণাবলীর পার্থক্য()
- 96-আল্লাহকে দুনিয়ার রাজা বাদশাহদের সাথে তুলনা সঠিক নয়()
- 97-মানবী চোক তাঁকে দেখতে সক্ষম নয়()
- 98-তিনি সঠিক পথের ওপর প্রতিষ্ঠিত()
- 99-স্রষ্টা হিসেবে তার মর্যাদা()
- 100-প্রকৃত ও মূল জীবন তাঁরই()
- 101-তিনি কারো কাছে দায়ী নন বরং প্রত্যেকে তাঁর কাছে দায়ী()
- 102-আকাশ ও পৃথিবীর প্রতিটি জিনিস তাঁর সামনে সেজদাবনত()
- 103-আল্লাহর চেয়ে বড় নিজ ওয়াদা পূরণকারী আর কেউ নেই()
- 104-আল্লাহ তার অংগীকারের বিপরীত কাজ করেন না()
- 105-মুমিনদের ব্যাপারে আল্লাহর কৃত অংগীকার()
- 106-তিনি ঈমানদারদের অভিভাবক()
- 107-তিনিই সহায় ও আশ্রয়()
- 108-সর্বোত্তম পৃষ্ঠপোষক ও সাহায্যকারী, সর্বোত্তম রক্ষক()
- 109-তিনি দোয়া শ্রবণকারী ও গ্রহণকারী()
- 110-দোয়া শ্রবণ ও গ্রহণ রূরার ক্ষমতা একমাত্র তারই, তাই তিনি ছাড়া আর কারো কাছে দোয়া প্রার্থনা করা উচিত নয়()
- 111-তিনি বান্দার অতি নিকটবর্তী()
- 112-আল্লাহর কাছেই সাহায্য চাইতে হবে এবং তিনিই এ ব্যাপারে যথেষ্ট()
- 113-তার কাছেই আশ্রয় চাওয়া উচিত()
- 114-তার থেকে পালিয়ে ষাচার কোনো উপায় নেই()
- 115-আল্লাহর প্রতিপক্ষে কোনো আশ্রয়দাতা নেই এবং যে তার আশ্রয়ে থাকবে কেউ তার ক্ষতি করতে পারবেনা()
- 116-আল্লাহ্র আশ্রয় প্রার্থনার অর্থ()
- 117-আল্লাহকেই ভয় করা এবং তার কাছেই আশা পোষণ করা উচিত()
- 118-আল্লাহর ক্রোধকে ভয় করা কর্তব্য()
- 119-তার ওপরই তাওয়াক্কুল ও ভরসা করা উচিত()
- 120-আল্লাহ্র ওপর ভরসা করা কখনোই ভুল প্রমাণিত হবেনা()
- 121-আস্থা স্থাপনের জন্য তিনিই যথেষ্ট()
- 122-আল্লাহ প্রতিটি জিনিসের ওপর কর্তৃত্বশীল()
- 123-আল্লাহ্র পরিবর্তে অন্য কাউকে কর্তা বানানো উচিত নয়()
- 124-আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে কর্ম সম্পাদনকারী সাব্যস্তকারী জাহান্নামী এবং কাফির()
- 125-আল্লাহর ফায়সালা পরিবর্তনের অধিকার কারো নেই এবং সব ব্যাপারে চূড়ান্ত পরিণতি তাঁরই হাতে()
- 126-কেউ তার অংশীদার হওয়া থেকে তিনি পবিত্র()
- 127-রাজত্বে কেউ তার শরীক নেই()
- 128-বিভিন্ন নিগুঢ় বিষয়ে আল্লাহ্র সত্তার কসম খাওয়ার তাৎপর্য()
- 129-আল্লাহর জন্য কোনরূপ মান মর্যাদার আশা পোষণ না করার তাৎপর্য()
- 130-তিনি ছাড়া আর কেনো মাবুদ নেই()
- 131-আল্লাহই দাসত্ব ও ইবাদত লাভের অধিকারী()
- 132-আল্লাহ্র আনুগত্যের ব্যাপক তাৎপর্য()
- 133-মানুষের ওপর আল্লাহর এ অধিকার রয়েছে যে, তারা তারই দাসত্ব করবে()
- 134-তার বন্দেগী করাই সরল সঠিক পথ()
- 135-আল্লাহর আনুগত্য ঈমানের অপরিহার্য শর্ত()
- 136-তিনি কাল্পনিক খোদা নন, বরং স্বাধীন কর্তৃতৃশালী()
- 137-আল্লাহরই এ অধিকার রয়েছে যে, তাকে ভয় করা হবে()
- 138-তিনি মুত্তাকীদের ভালোবাসেন()
- 139-আল্লাহকে ভয় করার ছকুম ও তার মর্মার্থ()
- 140-সৎ ও মুত্তাকী লোকেরাই তাঁর প্রিয় বান্দা()
- 141-আল্লাহর মর্যাদার সাথে বেয়াদবী এবং তার সাথে সকলপ্রকার নিমক হারামী কারীদের প্রতি সতর্কবাণী()
- 142-নিজ সম্মানিত বান্দাদের আল্লাহ তার দর্শন লাভ করাবেন()
- 143-তার অনুমতি ছাড়া কেউ সুপারিশ করতে পারবেনা()
- 144-কেবল আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের চিন্তাই থাকা উচিত()
- 145-আল্লাহর সন্তুষ্টি সবচে বড় নিয়ামত()
- 146-আল্লাহকে যে নিজের অলী বানায়না, সে গোমরাহ()
- 147-রোগ ব্যাধী থেকে তিনিই নিরাময় দানকারী()
- 148-বান্দাদের জন্য তিনিই উপায় উপকরণ সরবরাহ করে দেন()
- 149-তিনিই বিশ্বলোকের সবকিছুর পথ নির্দেশ দান করেন()
- 150-তিনিই সঠিক পথ প্রদর্শনকারী()
- 151-নির্ভুল ও সঠিক পথ দেখানো তারই দায়িত্ব()
- 152-তিনি উর্ধ্বগমনের সিড়িগুলির মালিক()
- 153-আল্লাহর হিদায়াতের অনুগামী হবার মধ্যেই মানুষের কল্যাণ নিহিত()
- 154-তিনি স্বীয় সৃষ্টির প্রতি দয়াবান, স্নেহশীল এবং ভালোবাসা পোষণকারী()
- 155-প্রতিটি জিনিসের ওপর তার রহমত পরিব্যাপ্ত()
- 156-আল্লাহর কর্তৃত্বের মূলধারা হলো করুণা, ক্রোধ নয়()
- 157-তার একটি ধমকই হাশর সংঘটিত করার জন্য যথেষ্ট()
- 158-তিনিই বাতাস সঞ্চালন ও পানি বর্ষণ করেন()
- 159-আল্লাহর সৃষ্টির মাঝে কোনো প্রকারঅসামঞ্জস্য নেই()
- 160-তার রহমত থেকে নিরাশ হওয়া কাফির ও গোমরাহ লোকদের কাজ()
- 161-তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল (57)()
- 162-তিনি নিজ বান্দাদের তওবা কবুলকারী()
- 163-গুনাহগার বান্দার তওবা (প্রত্যাবর্তন) আল্লাহর কাছে অত্যন্ত প্রিয়()
- 164-আল্লাহকে না দেখে ডয় করার শুভ পরিণাম()
- 165-তিনি শ্যস্তি দানে তাড়াহুড়ো করেননা বরং সাবধান হবার পর্যাপ্ত অবকাশ দেন()
- 166-আল্লাহ্র পাকড়াও বড় কঠিন()
- 167-তার অসীম দয়া ও ক্ষমাশীলতা()
- 168-এটা তার দয়া ও মহানুভবতারই প্রমাণ যে,তিনি বিদ্রোহী মানুষদেরকেও রিষক দিয়ে থাকেন()
- 169-তার সীমাহীন দয়া ও দানশীলতা()
- 170-আল্লাহ্ রাতকে বিশ্রাম এবং দিনকে কাজকর্মের জন্য বানিয়েছেন()
- 171-তিনি যমীনকে স্থিতিশীল করেছেন()
- 172-মানুষের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহরাজি()
- 173-তিনিই মানুষের স্রষ্টা()
- 174-তিনি মানুষকে ইন্দ্রিয় এবং পাপ ও পূণ্যের অনুভূতি শক্তি দান করেছেন()
- 175-আল্লাহর অনুগ্হলাভের অধিকারী কারা ?()
- 176-তিনি সৃষ্টির সূচনা করেছেন এবং তিনিই এর পূনারাবৃত্তি করেন()
- 177-তিনি মৃতকে জীবিত করেন()
- 178-তিনি মানুষ সৃষ্টি করে তার গ্রন্থি সমূহকে শক্ত করে দিয়েছেন এবং যখন চাইবেন মানুষের আকৃতি পরিবর্তন করে দেবেন()
- 179-তিনিই আকাশ ও পৃথিবীর রহস্য উদঘাটনকারী()
- 180-মানুষ তার কাছে দায়ী/জবাবদিহী করতে বাধ্য (58)()
- 181-তার কাছেই প্রত্যেককে ফিরে যেতে হবে()
- 182-আল্লাহ যালিমকে শাস্তি দেবেন এবং মযলুমের অধিকার আদায় করে দেবেন()
- 183-তিনি যালিমকে হিদায়াত দান করেননা()
- 184-তিনি প্রতিশোধগ্রহণকারী()
- 185-তিনি বান্দার অধিকারের ব্যাপারে অবিচার করেননা()
- 186-তার সুবিচার অবাধ সার্বজনীন()
- 187-তিনি যাকে হিদায়াত দেন স্বীয় জ্ঞান ও প্রজ্ঞার ভিত্তিতেই দিয়ে থাকেন()
- 188-সুবিচারকদের তিনি ভালোবাসেন()
- 189-আল্লাহ্ সৎকর্মশীল লোকদের অসম্মান করেননা, তিনি বড়ই গুণগ্রাহী প্রকৃত মর্যাদা প্রদানকারী()
- 190-কারা সঠিক সরল পথে আর কারা বিপথে রয়েছে তা তিনি ভালোভাবে জানেন()
- 191-আল্লাহর ঘাটিতে প্রতীক্ষমান হয়ে বসার অর্থ()
- 192-তিনি সর্বদা মানুষের সাথে রয়েছেন()
- 193-আল্লাহ কখনোই নির্লজ্জতার হুকুম দেননা()
- 194-তিনিই প্রথম, তিনিই শেষ, তিনি প্রকাশমান এবং তিনি প্রচ্ছন্ন()
- 195-তিনি সীমা লংঘনকারীদের পছন্দ করেননা()
- 196-তিনি কাফিরদের পছন্দ করেননা এবং তাদের জন্য রয়েছে তার ক্রোধ()
- 197-তিনি ফাসিকদের পছন্দ করেননা()
- 198-তিনি বিপর্যয় সৃষ্টি কারীদের পছন্দ করেননা()
- 199-পার্থিব সচ্ছলতার কারণে অহংকারকারীদের আল্লাহ পছন্দ করেনা()
- 200-তিনি দ্বিমুখী আচরণ ও মুনাফিকীকে পছন্দ করেননা()
- 201-খি্য়ানতকারীদেরকে তিনি পছন্দ করেননা()
- 202-আল্লাহর ক্রোধের শিকার কারা ?()
- 203-তিনি কেবল পবিত্র লোকদেরকেই পছন্দ করেন()
- 204-তিনি মুহসিনদের (কল্যাণকাম়ীদের) সাথে রয়েছেন()
- 205-তিনি সবকিছুর স্রষ্টা()
- 206-কোনো অংশীদার ছাড়া তিনি একাই সৃষ্টিকার্য সম্পাদন করেছেন()
- 207-আল্লাহ এ বিশ্ব জগতকে উদ্দেশ্যহীন তৈরী করেননি()
- 208-তিনি যা ইচ্ছা সৃষ্টি করেন()
- 209-তিনিই প্রাণ দানকারী । তিনি ছাড়া নিষ্প্রাণের মাঝে প্রাণ সঞ্চার করার ক্ষমতা কারো নেই()
- 210-তিনিই নিষ্প্রাণকে জীবন দান করেন এবং জীবস্ত থেকে মৃতকে বের করে আনেন()
- 211-তিনিই মানুষকে পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত করেছেন()
- 212-তিনিই মানুষের রব ও মালিক()
- 213-আল্লাহ্ আকাশ ও যযীনকে যত্যর্থভাবে সৃষ্টি করেছেন()
- 214-কোনো সৃষ্টিকে তিনি ক্ষতি ও অনিষ্টের জন্য সৃষ্টি করেননি()
- 215-তিনিই দুনিয়া ও আখিরাতের মালিক()
- 216-সমগ্র বিশ্বজগতের তিনিই মালিক, পরিচালক ও শাসক()
- 217-আল্লাহর আকাশে থাকার অর্থ()
- 218-ফেরেশতাগণ ও রূহ (জিবীল) তার দিকে গমন করে()
- 219-তিনি সব জিনিসের ভান্ডারের মালিক()
- 220-তিনি আরশে আযীমের মালিক()
- 221-তিনি সব জিনিসের তকদীর নির্ধারণকারী()
- 222-তিনি প্রত্যেকটি জিনিস পরিমাণ মতো সৃষ্ট করেছেন()
- 223-তিনি সকল জিনিসের রক্ষক()
- 224-আকাশ ও পৃথিবীর সব সৃষ্টির .তত্ত্বাবধানকারী তিনি ছাড়া আর কেউ নেই()
- 225-আল্লাহর প্রতি ঈমান এনে তার ওপর নির্ভর কারীই তার রহমত লাভের যোগ্য()
- 226-আল্লাহর সৃষ্টিলোকে উত্তম সৃষ্টি কারা এবং নিকৃষ্ট সৃষ্টি কারা()
- 227-সকল বিষয় নিষ্পত্তির জন্য আল্লাহ্র দিকেই প্রত্যাবর্তিত হয়()
- 228-তার সিদ্ধান্ত অটল ও অপরিবর্তনীয়()
- 229-তার ফায়সালা পুনর্বিবেচনাকারী কেউ নেই()
- 230-তিনি মুথাপেক্ষিহীন, লোকে তাঁকে খোদা মানলে তবেই তিনি খোদা হবেন, এটা তার প্রয়োজন নেই()
- 231-তিনি সর্বোচ্চ ক্ষমতাশালী এবং প্রতিটি জিনিসের ওপর ক্ষমতাবান()
- 232-আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু লুক্কায়িত রয়েছে সে সবই আল্লাহ্র কর্তৃত্বাধীন এবং তিনি সকল বিষয়ে অবহিত()
- 233-তার কাছে অসম্ভব বলে কোনো কিছু নেই()
- 234-তার সকল ইচ্ছা শুধুমাত্র তার একটি হুকুমের দ্বারাই পূর্ণ হয়ে যায়()
- 235-এক জাতিকে সরিয়ে অপর জাতির আবির্ভাব ঘটানো তাঁর জন্য সামান্যতমও কঠিন ব্যাপার নয়()
- 236-তার পাকড়াও থেকে কেউ নিজেকে রক্ষা করতে পারবেনা()
- 237-কেউ তার নিয়ন্ত্রণের বাইরে নয়()
- 238-নবীকেও আল্লাহর পাকড়াও থেকে কেউ রক্ষা করতে পারবেনা()
- 239-তার পরিকল্পনার কোনো ব্যর্থতা নেই, তার পরিকল্পনা বড়ই শক্তিশালী()
- 240-বিশ্বজাহানের বাদশাহী তার()
- 241-আল্লাহ্র প্রতিপক্ষে কারো কোনো ষড়যন্ত্র কাজে আসবেনা()
- 242-আল্লাহ্র বিরুদ্ধে কেউ কাউকে সাহায্য করতে পারবেনা()
- 243-আল্লাহ যার সাথে রয়েছেন কেউ তার মুকাবিলা করতে পারবেনা()
- 244-তার কেউ কোনো ক্ষতি করতে পারবেনা()
- 245-তার কথা অপরিবর্তনীয়()
- 246-তার সামনে কথা বলার সাহস কারো নেই()
- 247-বিজয় ও সফলতা তার অনুগ্রহেই অর্জিত হয়()
- 248-আল্লাহ নিজের কাজ সম্পন্ন করেই থাকেন()
- 249-তিনি মানুষের অবোধগম্য পন্থায় নিজ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করেন()
- 250-ইযযত সম্মান তথ্য যাবতীয় কেবল তারই ইখতিয়ার ভুক্ত()
- 251-ইযযত সম্মান আল্লাহ, তার রাসূল এবং মুমিনদের জন্য()
- 252-আল্লাহ প্রদন্ত বিপদ দূর করার সাধ্য কারো নেই()
- 253-জীবন ও মুত্যু তারই করায়ত্বে()
- 254-তিনিই মানুষের শ্রবণশক্তি ও দৃষ্টিশক্তির মালিক ও মুখতার()
- 255-তিনি যা চান তাই করেন()
- 256-যাকে চান তার যমীনের উত্তরাধিকারী বানান()
- 257-তিনিযা চান তা-ই হয়()
- 258-স্বীয় রহমত দ্বারা যাকে চান ধন্য করেন, আনন্দ বেদনা তারই করায়ত্বে()
- 259-যে বান্দাকে চান অনুগ্রহ দ্বারা ভূষিত করেন()
- 260-যাকে চান উচ্চ মর্যাদা দান করেন()
- 261-তার দান ঠেকাবার কেউ নেই ; তিনি যাঁকে লাভবান অথবা ক্ষতিগ্রস্ত করতে চান, তিনি ছাড়া তা ঠেকাবার কোনো শক্তি কারো নেই()
- 262-তিনি কারো কল্যাণ করতে চাইলে কেউ তা ঠেকাতে সক্ষম নয়()
- 263-তিনি যাকে চান ক্ষমা করেন, যাকে চান শাস্তি দেন()
- 264-ভালো ও মন্দ লোকদের তিনি তাদের আমল অনুযায়ী বিনিময় প্রদান করেন()
- 265-পৃথিবীতে যে যা কিছু প্রাপ্ত হয়, তা তারই দেয়ার ফলে হয়()
- 266-আকাশ ও পৃথিবীতে দৃশ্য অদৃশ্য যা কিছু রয়েছে, সবই তিনি জানেন()
- 267-আকাশ ও পৃথিবীর কোনো জিনিস তার কাছে গোপন নয়()
- 268-আল্লাহর ক্ষমতা ও কৌশল()
- 269-তারই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা উচিত()
- 270-তিনিই রাসূল (সাঃ) এর অভিভাবক()
- 271-তিনিই রিযকদাতা()
- 272-তিনি এমন পথে জীবিকা প্রদান করেন, যা মানুষ কল্পনাও করতে পারেনা()
- 273-প্রতিটি জীবের জীবিকার দায়িত্ব তার()
- 274-তাঁর কাছেই রিযিক্ব প্রার্থনা করা কর্তব্য()
- 275-আল্লাহ তার রিযক বন্ধ করে দিলে আর কেউ রিষক দিতে সক্ষম নয়()
- 276-কমবেশী জীবিকা দান করা তার ইচ্ছার ওপয় নির্ভরশীল()
- 277-তিনি কারো কাছে রিযক প্রার্থী নন()
- 278-তিনি নিজ সৃষ্টির অবস্থা, প্রয়োজন ও কল্যাণ সম্পর্কে পূর্ণরূপে অবহিত()
- 279-তিনি যদি পানি ভু-গর্ভে তলিয়ে দেন, তবে তিনি ছাড়া আর কেউ তা ফিরিয়ে আনতে পারবেনা()
- 280-তিনি কেবল বসন্তই আনেননা বরং হেমন্তের আগমনও তিনিই ঘটান()
- 281-তিনি উদ্ভিদ উৎপাদন করেছেন এবং পরে সেগুলি কালো আবর্জনায় পরিণত করেছেন()
- 282-আল্লাহ সকল জ্ঞানীর বড় জ্ঞানী()
- 283-প্রতিটি জিনিসের ওপর তার জ্ঞান পরিব্যাপ্ত()
- 284-তিনি সকল সৃষ্টির অবস্থা পূর্ণরূপে অবগত()
- 285-তিনি প্রত্যেক প্রাণীর অবস্থান ও মৃত্যুর জায়গা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল()
- 286-তিনি সকল মানুষের কর্মের প্রতি দৃষ্টি রাখেন()
- 287-তিনি প্রতিটি প্রাণীর অবস্থার ওপর পৃথক পৃথক ভাবে দৃষ্টি রাখেন()
- 288-সুসময় ও দু:সময় তাঁরই নিয়ন্ত্রণাধীন()
- 289-অন্তরের গোপন রহস্যও তিনি জানেনন()
- 290-পূর্ববর্তী এবং পরবর্তী সকল জাতির অবস্থা সম্পর্কে তিনি অবহিত()
- 291-তাঁর হুকুম অমান্যকারীদের কৃতকর্ম সম্পর্কে তিনি গাফেল নন()
- 292-তাঁর পরিচয়ের নিদর্শনাবলী (আয়াত শিরোনাম দ্রষ্টব্য)()
- 293-তাঁর অস্তিত্বের দলীল প্রমাণ ( তাওহীদ ও শিরক শিরোনাম দ্রষ্টব্য)()
- 294-তাঁর পরিপূর্ণতা ও চমাৎকারিত্ব সীমাহীন()
- 295-তিনি বিশ্বলোকের নূর()
- 296-তাঁর বিশ্বলোকের নূর হওয়ার অর্থ()
- 297-সবাই তাঁর মুখাপেক্ষী, তিনি কারোা মুখাপেক্ষী নন()
- 298-তিনি চিরস্থায়ী()
- 299-তিনি মরণশীল নন, চিরঞ্জীব()
- 300-তিনি ছাড়া সবকিছুই ধ্বংসশীল()
- 301-তিনি সর্বশ্রেষ্ঠ()
- 302-তাঁর সত্তা সপ্রশংসিত কেউ তাঁর প্রশংসা করুক বা নাই করুক তাতে কিছু যায় আসেনা()
- 303-তাঁর ভুল হয়না, তিনি ভুলে যাননা()
- 304-আল্লাহর দরবারই ফিরে আসার উপযুক্ত জায়গা()
- 305-তার কর্মকৌশল অনন্য()
- 306-তিনি অদৃশ্য ও অনুভূতিহীন পন্থায় ইচ্ছা পূরণ করেন()
- 307-তিনি না চাইলে কারো পক্ষেই কিছু করা সম্ভব-নয়()
- 308-তিনি যে জিনিসের নির্দেশ দেন সাথে সাধে তা হয়ে যায়()
- 309-তিনিই পৃথ্থিবীর সবকিছু মানুষের নিয়ন্ত্রণাধীন করে দিয়েছেন()
- 310-তিনিই পৃথিবীতে মানুষকে ক্ষমতা প্রদান করেছেন()
- 311-আকাশকে ভিনিই স্থিতিশীল করে রেখেছেন()
- 312-চন্দ্র ও সূর্যকে তিনিই নিয়ন্ত্রিত করে রেখেছেন()
- 313-রাত ও দিনের আবর্তন তারই কর্তৃত্বযীন()
- 314-তিনিই আলো ও ছায়া দান করেন()
- 315-তিনিই যমীন থেকে গাছপালা জন্মান()
- 316-তিনিই যযীনের বুকে নদ নদী প্রবাহিত করেছেন()
- 317-তার নির্দেশেই নৌযান গুলো চলাচল করে()
- 318-সুমিষ্ট ও লবণাক্ত পানির মাঝে তিনিই আড়াল সৃষ্টি করে রেখেছেন()
- 319-কোনো জিনিস তার ক্ষমতার বাইরে নয়()
- 320-তার পক্ষে কোনো বিষয় অসম্ভব নয়()
- 321-আকাশ ও পৃথিবীর সকল জিনিস তার দফতরে সংরক্ষিত()
- 322-তিনি সৃষ্টি জগতের সকল রহস্য অবহিত()
- 323-তিনি সবকিছু দেখেন ও শুনেন()
- 324-তিনি মানুষের অন্তরের গোপন অভিপ্রায় সম্পর্কেও ওয়াকিফহাল()
- 325-আল্লাহ্ সেই সব গৃঢ় রহস্য জানেন, যা মানুষ জানেনা()
- 326-অদৃশ্যের জ্ঞাান তাঁরই কাছে রয়েছে, তিনি ছাড়া আর কেউ আলিমুল গায়িব নয়()
- 327-তিনি আলিমুল গায়ব এবং স্বীয় গায়ব সম্পর্কে যে রাসূলকে অবহিত করেন, তার পর্যবেক্ষণের সুদৃঢ় ব্যবস্থাও গ্রহণ করেন()
- 328-তিনি শুধুমাত্র সৃষ্টিই করেননি বরং সঠিক পথও প্রদর্শন করেছেন()
- 329-হিদায়াত ও সাহায্যের জন্য তিনিই যথেষ্ট()
- 330-তিনি যাকে হিদায়াত দান করেন, সেই হিদায়াত প্রাপ্ত হয় এবং যাকে পথভ্রষ্ট করেন কেউ তাকে হিদায়াত দিতে সক্ষম নয়()
- 331-তিনি প্রত্যেক মানুষের পূর্ণাঙ্গ রেকর্ড তৈরী করেন()
- 332-বান্দার গুণাহ্ খাতা সম্পর্কে কেবল তারই জানা থাকাই যথেষ্ট()
- 333-হিসাব গ্রহণে তাঁর মুহূর্ত মাত্র দেরী হয়না()
- 334-কিয়ামতের দিন প্রকৃত কর্তৃত্ব কেবলমাত্র আল্লাহরই হবে()
- 335-শাস্তি প্রদান এবং ক্ষমা করার পূর্ণ অধিকার তার রয়েছে()
- 336-তিনি কিভাবে সত্যপন্থীদের হিদায়াত ও সাহায্য করেন()
- 337-তিনি সত্যপন্থী ও নেককার লোকদের সাথে রয়েছেন()
- 338-তার ইবাদতকারী ব্যর্থ নিরাশ হয়না()
- 339-তার দাসত্ব থেকে পলায়নকারী কল্যাণ লাভ করেনা()
- 340-নাফরমান লোকেরা তার পাকড়াও থেকে রক্ষা পাবেনা()
- 341-যার ওপর আল্লাহ্র গযব নাযিল হয়, সে ধ্বংস হয়েই থাকে()
- 342-সকল জিন ও মানুষকে একদিন তার সম্মুখে হাযির হতে হবে()
- 343-শেষ পর্যন্ত তিনিই পৃথিবী ও এর সকল জিনিসের উত্তরাধিকারী হবেন()
- 344-বান্দার আমল এবং নিয়তের হিসাব নেয়ার দায়িত্ব তারই()
- 345-তিনি ছোট থাট ব্যাপারে পাকড়াও করেননা()
- 346-তিনি যা কিছু বানিয়েছেন খুব সুন্দরভাবেই বানিয়েছেন()
- 347-তিনি সর্বজয়ী()
- 348-তিনি আকাশ ও পৃথিবীর মালিক()
- 349-তার আযাব থেকে কেউ নিজেকে রক্ষা করতে পারবেনা()
- 350-তাঁর মুকাবিলায় কোনো শক্তি মানুষকে বাচাতে সক্ষম নয়()
- 351-তিনি সত্যকে সত্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে দেখান এবং বাতিলকে নির্মূল করেন()
- 352-তার দরবারে সম্মান লাভ করার মাধ্যম()
- 353-কাউকে নবী বানানো বা না বানানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণের কাজ তারই()
- 354-তিনি যাকে চান এবং যেভাবে চান সম্ভান্ দান করেন()
- 355-তিনি লোকদের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে রিযক দান করেন()
- 356-তার আরশের ওপর সমাসীন হওয়া()
- 357-তিনি শুধুমাত্র আখিরাতের বিচার দিনের মালিক নন বরং দুনিয়ারও আহ্কামুল হাকিযীন - চূড়ান্ত ও একমাত্র বিচারক()
- 358-মানুষের পারস্পরিক মতবিরোধের চূড়ান্ত ফায়সালা করা ভারই কাজ()
- 359-তিনি পর্যায়ক্রমে কাজ সম্পাদন করেন()
- 360-তার এক একটি দিন হাজার হাজার এবং পঞ্চাশ হাজার বছরের সমান()
- 361-তার মহাবিশ্ব সংক্রান্ত পরিকল্পনাসমূহ লক্ষ লক্ষ, কোটি কোটি এবং শত কোটি বছরব্যাপী হয়ে থাকে()
- 362-তিনি আকাশ ও যমীনের সকল জিনিস নিয়ন্ত্রিত করে রেখেছেন()
- 363-তার পক্ষে সকল মানুষকে সৃষ্টি এবং পুনরায় জীবিত করে উঠানে কিছুমাত্র কঠিন ব্যাপার নয়()
- 364-আল্লাহর নীতিতে কোনো পরিবর্তন ঘটেনা()
- 365-মানুষের অস্তরে তার স্বীকৃতি বিদ্যমান()
- 366-তিনি প্রত্যেক প্রার্থনাকারীর নিকটবর্তী রয়েছেন()
- 367-তিনি মানুষের গলার শিরা হতেও অধিক নিকটবর্তী()
- 368-লোকদের কুফরী করায় তার কিছুমাত্র ক্ষতি হয়না()
- 369-সৃষ্টিজগতের কোনো জিনিস তার অনুরূপ নয়()
- 370-আল্লাহ্র স্মরণ থেকে গাফিল হবার নৈতিক অশুভ পরিণতি()
- 371-তার হিসাব গ্রহণকে ভয় করা উচিত()
- 372-নিজেকে নিজে আল্লাহর নিকট সোপর্দ করে মানুষ সকল বিপদ থেকে মুক্ত হয়()
- 373-সকল তারীফ ও প্রশংসার তিনিই অধিকারী()
- 374-তিনি কারো কৃতজ্ঞতার মুখাপেক্ষী নন()
- 375-তিনিই সবচেয়ে ভালো জানেন যে, কল্যাণ কিসে আর কিসে নয়()
- 376-তার ফয়সালা অত্যন্ত বিজ্ঞতা ও সুবিচারের ওপর প্রতিষ্ঠিত, তাতে ভুল ভ্রাস্তির কোনো সুযোগ থাকেনা()
- 377-তিনি কোন কোন পদ্ধতিতে ঈমানদারদের সাহায্য করেন()
- 378-নিজ বান্দাদের প্রতি যুলুম করার কোনো ইচ্ছা তিনি রাখেননা()
- 379-আল্লাহ্র নৈকট্য লাভের উপায়()
- 380-তার সাথে কৃত ওয়াদা সম্পর্কে অবশ্যই জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে()
- 381-তিনি যখনি চান সকল মানুষকে একত্রিত করতে পারেন()
- 382-তিনি সর্বদা সুদৃঢ় সত্য কথাই বলেন()
- 383-সত্য কথা বলতে তিনি লজ্জিত হননা()
- 384-তিনি যা কিছু করেন সঠিক বুদ্ধিমত্তা ও ন্যায়পরায়নতার ভিত্তিতে করেন()
- 385-আল্লাহর গযব কোন লোকদের ওপর প্রচ্ছলিত হয়ে উঠে()
- 386-তার গযবের যোগ্য কারা ও কেন()
- 387-বান্দাদের কৃতকর্মের শাস্তি দেয়া তারই কাজ()
- 388-কিয়ামতের দিন সকল বিষয়ের ফায়সালা করা তারই দায়িত্ব()
- 389-তিনি সকল প্রকৃত বিষয়ের জ্ঞান রাখেন()
- 390-আল্লাহ চোখের চুরিকেও জানেন()
- 391-তিনি প্রতিটি জিনিসের ওপর দৃষ্টি রাখেন()
- 392-তিনি প্রত্যেক জিনিসকে পরিবেষ্টন করে আছেন()
- 393-কিয়ামত অনুষ্ঠিত হবার প্রকৃত সময় কেবল তিনিই জানেন()
- 394-তার সঠিক পরিচয় লাভের মাধ্যম()
- 395-তিনি আকাশ ও পৃথিবীর সকল সৈন্য সামস্তের মালিক এবং তিনি ছাড়া এদেরকে আর কেউ জানেনা()
- 396-তিনি যাকে শাস্তি দিতে চান, তার বিরুদ্ধে নিজ সৃষ্টি জগতের সৈন্যদের মধ্য থেকে যে সৈন্য দিয়ে ইচ্ছা কাজ আদায় করতে পারেন()
- 397-তিনি মাতৃগর্ভের ভ্রূণকেও জানেন()
- 398-কে মুত্তাকী তা তিনিই জানেন()
- 399-তিনিই হাসান তিনিই কাদান()
- 400-তিনিই শিরার নক্ষত্রের রব()
- 401-আদ জাতিকে তিনিই ধ্বস করেছেন()
- 402-সামুদ ও হুদ জাতিকে তিনিই ধ্বংস করেছেন()
- 403-জনবসতিসমূহকে তিনি কিভাবে ধ্বংস করেন()
- 404-তিনিই ফসল উৎপাদন করেন()
- 405-প্রত্যেক অপরাধ ও গুণাহ প্রকৃতপক্ষে তারই অনুগ্রহসমূহের অস্বীকৃতির ফলশ্রুতি()
- 406-আল্লাহকে যে ঋণ দেয়, তিনি তার কয়েকগুণ বেশী ফেরত দেন()
- 407-তাকে উত্তম খণ দেয়ার অর্থ()
- 408-তিনি দেখেন, তাঁকে না দেখে কে তার ও তার রাসূলগণের সাহায্য সহযোগিতা করে()
- 409-তাঁকে সাহায্য করার অর্থ()
- 410-আল্লাহ্ যাকে শাস্তি দিতে চান, তাকে নবীর মাগফিরাতের দোয়াও শাস্তি থেকে বাচাতে পারবেনা।()
- 411-তিনি আকাশ ও পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন()
- 412-আল্লাহই ভালো জানেন, কোন লোক উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন মানুষ এবং কোন লোক গুণগত বিচারে নিম্ন শ্রেণীর()
- 413-মৃতদেহের বিক্ষিপ্ত অনু এবং অস্তরের আবর্তনশীল চিত্তা কল্পনাও তার কাছে গোপন নেই()
- 414-আল্লাহ্ সকল মানুষকে আখিরাত সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়েছেন()
- 415-আল্লাহ্র কাছে কথা রদবদল হয়না()
- 416-আল্লাহকে কখনো ক্লান্তি অবসাদ স্পর্শ করেনা()
- 417-তিনি কখনো বিশ্রাম গ্রহণ করেননা()
- 418-কাফিরদের কথাবার্তা সম্পর্কে আল্লাহ খুব ভালো জানেন()
- 419-আল্লাহ মানুষ ও জিন জাতিকে স্বীয় ইবাদতের উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করেছেন()
- 420-বান্দাকে তার দিকে ধাবিত হওয়ার নির্দেশ()
- 421-তিনি প্রত্যেক জিনিসের জোড়া সৃষ্টি করেছেন()
- 422-মুমিনরা আল্লাহ্র দলের লোক এবং তারা তার প্রতি সম্ভষ্টও()
- 423-আল্লাহর শত্রূরা লাঞ্ছিত হবে()
- 424-তিনি মদীনার ইহুদীদের ওপর এমন পন্থায় বিপর্যয় নাযিল করেন, যা তাদের ধারণাও ছিলনা()
- 425-আল্লাহ্ তার রাসূলদেরকে যার ওপর চান কর্তৃত্ব প্রাধান্য দান করেন()
- 426-কিয়ামতের দিন তিনি লোকদেরকে তাদের কৃতকর্ম জানিয়ে দেবেন()
- 427-তিনি পবিত্র, পুরোপুরি শাস্তি ও নিরাপত্তা দানকারী()
- 428-যে আল্লাহ্কে ভুলে যায়, সে আত্ম বিস্মৃতিতে নিম্জিত হয়ে পড়ে()
- 429-আল্লাহ লিখে দিয়েছেন যে, তিনি এবং তার রাসূলই বিজয়ী হবেন()
- 430-তিনিই মুহাম্মদ (সাঃ) কে নবুয়্যত দান করেছেন()
- 431-যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ্ তার জন্য স্বচ্ছলতার পথ বের করে দেন()
- 432-আল্লাহর প্রতি ঈমান নবীদের প্রশিক্ষণের মধ্যে সবচেয়ে অগ্রগণ্য বিষয়()
- 433-তিনি সারিবদ্ধভাবে লড়াইকারী মুজাহিদদের ভালবাসেন()
- 434-মুনাফিকদের তিনি কখনোই ক্ষমা করবেননা()
- 435-তিনিই অর্থ সম্পদ দান করেন()
- 436-তিনি স্বীয় বান্দাদের অন্ধকার থেকে আলোর পথে নিয়ে আসেন()
- 437-তিনি মানুষকে সর্বোত্তম আকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন()
- 438-তিনি অসংখ্য অহংকারীকে ধ্বংস করেছেন()
- 439-তিনি গোটা বিশ্বব্যবস্থাকে ভারসাম্য সহকারে ন্যায়ের ওপর প্রতিষ্ঠিত করেছেন()
- 440-তার নিআমতের অস্বীকারকারীদের বিভিন্ন দল()
- 441-মানুষের কল্যাণের জন্যে তিনি আগুন প্রজ্বলিত করেছেন()
- 442-তিনি তার রাসূলকে কিতাব ও সুবিচারের মানদন্ড সহকারে পাঠিয়েছেন()
- 443-তিনি লোকদেরকে সুস্পষ্ট নিদর্শনাবলী দেখান()
- 444-যে তার ওপর ভরসা করে, তিনি তার জন্য যথেষ্ট()
- 445-তিনি পূর্ব ও পশ্চিমের মালিক()
- 446-তিনি অহংকারকারীদের পছন্দ করেননা()
- 447-সমস্ত ক্ষমতা তাঁর()
- 448-আল্লাহর ক্ষমতা সীমাহীন()
- 449-তিনি অপারগ অক্ষম নন()
- 450-তাঁর কথা সর্বোচ্চ()
- 451-তাঁর অনুমতি ব্যতীত কেউ কোনো নিআমত লাভ করতে পারবেনা()
- 452-তাঁর কাছেই রিযিক্ব প্রার্থনা করা কর্তব্য()
- 453-তিনি সত্যপন্থী ও নেককার লোকদের সাথে রয়েছেন()
- 454-তাঁর ক্ষমার বিধান()
- 1-প্রতিপালন ও জীবিকা দান()
- 2-জীবন (হায়াত)()
- 3-রহমত()
- 4-হিসাব গ্রহণ, শাস্তি ও পুরস্কার প্রদান এবং প্রতিশোধ গ্রহণ()
- 5-সৃষ্টি, আবিষ্কার, আকৃতি গঠন()
- 6-জ্ঞান ও অবহিতি()
- 7-তওবা কবুল করা()
- 8-সহজ করা ও মাফ করা()
- 9-কুওয়্যত, কুদরত, ইখতিয়ার, পরিবেষ্টন, সর্বজয়()
- 10-শাসন, কর্তৃত্ব, বাদশাহী()
- 11-কর্মসম্পাদনকারী, পৃষ্ঠপোষক, সাহায্য- কারী, কর্মকর্তা()
- 12-হিকমত()
- 13-পর্যবেক্ষক, দর্শক()
- 14-ব্যাপকতার অধিকারী()
- 15-সর্বশ্রোতা()
- 16-কৃতজ্ঞ ও মর্যাদাদানকারী()
- 17-মালিক()
- 18-পথপ্রদর্শক ও পথভ্রষ্টকারী()
- 19-ফরিয়াদ শ্রবণকারী()
- 20-ফয়সালাকারী ও হিসাব গ্রহণকারী()
- 21-পরিচালক, প্রতিষ্ঠিত, ব্যবস্থাপক, সকল কাজ সম্পন্নকারী()
- 22-দোষ-ত্রুটি এবং দুর্বলতা থেকে পবিত্র()
- 23-মুখাপেক্ষিহীন()
- 24-মহানত্ব, বড়ত্ব, শ্রেষ্ঠত্ব()
- 25-সকল সৌন্দর্যের সমষ্টি, প্রশংসার যোগ্য()
- 26-তার প্রতিশ্রুতির অটলতা()
- 27-মুত্যু ও জীবন দানকারী()
- 28-সুবিচারক, যুলম থেকে পবিত্র()
- 29-সর্বত্র বিরাজমান()
- 1-তার শাস্তির ধরণ()
- 2-আল্লাহর শাস্তির প্রচন্ড রূপ()
- 3-আল্লাহ্র পাকড়াও অত্যন্ত কঠিন()
- 4-সার্বক্ষণিক শাস্তি()
- 5-শাস্তিকে ফিত্না বলা হয়েছে()
- 6-শাস্তির জন্যে বিভিন্ন শব্দের ব্যবহার()
- 7-স্থায়ী শাস্তি()
- 8-তার শাস্তিই ভয় করার উপযুক্ত জিনিস()
- 9-আল্লাহ্র শাস্তি কোন্ ধরণের লোকদের জন্যে()
- 10-আল্লাহ্র শাস্তির বিরুদ্ধে কোনো প্রচেষ্টাই কার্যকর হবেনা()
- 11-এ থেকে পালিয়ে বাচবার সাধ্য কারো নেই()
- 12-শাস্তি আসার পর আর কোনো অবকাশ পাওয়া যায়না()
- 13-আল্লাহ্র শাস্তি দেখে ঈমান আনা কল্যাণকর হবেনা()
- 14-শাস্তি প্রত্যক্ষ করার পর ঈমানের কল্যাণকর হওয়ার একটিমাত্র দৃষ্টাস্ত()
- 15-অপরাধী লোকদের প্রতি আল্লাহর দেয়া শাস্তি প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়, তা অত্যস্ত যন্ত্রণাদায়ক()
- 16-দুনিয়ার শাস্তি সতর্ক করার পরই পাঠানো হয়()
- 17-আল্লাহর শাস্তি অবশ্যই সংঘটিত হবে, তা ঠেকানো সম্ভব নয়()
- 18-আখিরাতের শাস্তির বিবরণ()
- 19-দুনিয়ার শাস্তির হিকমত এবং এর বিভিন্ন রূপ()
- 20-পৃথিবীতে বিভিন্ন জাতির ওপর শাস্তি আসার কারণ()
- 21-আল্লাহ্র শাস্তি থেকে কেউ রক্ষা করতে পারবেনা()
- 22-আল্লাহ্র শাস্তি থেকে কোন্ ধরনের লোকেরা রক্ষা পাবে()
- 23-কারো উন্নত মর্যাদা তাকে শাস্তি থেকে বাঁচাতে পারবেনা()
- 24-কোনো জাতির ওপর শান্তি নাযিলের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবার পর তা পরিবর্তন করা হয়না()
- 25-পৃথিবীতে কাদের ওপর শাস্তি অবতীর্ণ হয়()
- 26-চূড়ান্ত শাস্তির পূর্বে ছোট ছোট শাস্তি সতর্কতা স্বরূপ এসে থাকে()
- 27-শুধুমাত্র ঈমান ও আল্লাহ্র কিতাবের অনুসরণই তার শাস্তি থেকে বাচার একমাত্র উপায়()
- 28-মন্দকাজ থেকে বিরত হয়ে সংস্কারের প্রচেষ্টাকারী শাস্তি থেকে রক্ষা পায়()
- 29-যতক্ষণ পর্যন্ত পাপ কাজে বাধাদানকারী লোক বর্তমান থাকে, আল্লাহ্ ততোক্ষণ পর্যন্ত জাতি সমূহকে অবকাশ দিয়ে থাকেন()
- 30-মানুষের আযাবে নিমজ্জিত হবার মূল কারণ()
- 31-আল্লাহ্ সেই জাতির ওপরই আযাব নাযিল করেন, যারা নিজেরাই নিজেদেরকে এর উপযুক্ত বানায়()
- 32-আল্লাহ্র আয়াত অস্বীকারকারীরা শান্তি ভোগ করতে থাকবে()
- 33-শাস্তি প্রদানের পূর্বে পৃথিবীতে অপরাধীদের সময়()
- 34-সত্যের বিরোধীদের জন্য রয়েছে অপমানকর শাস্তি, যা অপ্রতিরোধ্য()
- 35-কোনো প্রকার বিনিময় দ্বারা আল্লাহ্র শাস্তি টলানো সম্ভব নয়()
- 36-লোকেরা যদি ঈমান ও শোকরের পথে চলতো, তবে আল্লাহ্ অযথাই শান্তি প্রদানকারী হতেননা()
- 37-আল্লাহ্র শাস্তি এমন জিনিস নয় যে, মানুষ তা দাবী করবে()
- 38-কিছু শাস্তি পৃথিবীতে পরীক্ষা স্বরূপ পাঠানো হয়()
- 39-দ্বিগুণ শাস্তি কাদের জন্য()
- 40-পথভ্রষ্ট জাতিসমূহের ধ্বংস()
- 41-দুনিয়ার শাস্তি আখিরাতের শাস্তি থেকে বাচাতে পারবেনা()
- 42-আযাব অবতীর্ণ করা নবীর সাধ্যাতীত()
- 43-পথভ্রষ্টদের জন্য পৃথিবীতেই শাস্তি রয়েছে()
- 44-ঈসালে সওয়াবের মতো ঈসালে আযাব সম্ভব নয়()
- 45-আযাবে সামূম এর অর্থ()
- 46-শাস্তি কোন্ ধরণের জনপদে আসতো()
- 47-আযাবের এক অর্থ কিয়ামত()
- 48-আখিরাতের শাস্তি কাদের জন্যে()
- 49-আল্লাহর শাস্তি এমন দিক থেকে আসে, যেদিক থেকে আগমনের ধারণা কল্পনাও মানুষ করতে পারেনা()
- 50-নবীকে অস্বীকার করার ক্ষেত্রে শাস্তি কখন নাযিল হয়()
- 51-মুনাফিকরা সর্বদা জাহান্নামে থাকবে()
- 52-শাস্তি সম্পর্কে সতর্ক করার নৈতিক সুফল()
- 53-পার্থিব শাস্তি থেকে শিক্ষা গ্রহণের উপদেশ()
- 54-মুনাফিকদের জন্যে কিয়ামতের শাস্তির বর্ণনা()
- 55-আল্লাহ্র শাস্তির ব্যাপারে উদাসীন হওয়া উচিত নয়, তা হঠাৎ-ই এসে পড়ে()
- 56-আল্লাহ্র মতো শাস্তি প্রদানকারী কেউ নেই()
- 57-আল্লাহর ঘাটিতে অপক্ষেমান হবার অর্থ()
- 58-আখিরাতের শাস্তি পার্থিব শাস্তি থেকে অনেক বড়()
- 59-প্রত্যেক পথত্রষ্ট জাতির জন্যে শাস্তির দিনক্ষন নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে()
- 60-শাস্তিপ্রাপ্ত জাতি সমূহের পার্থিব শাস্তির সাথে সবকিছু শেষ হয়ে যায়না বরং তাদের আত্মাগুলিকে শীঘ্রই আগুনের আযাবে নিমজ্জিত করা হয়()
- 61-শাস্তি থেকে যারা নিজেকে নিরাপদ মনে করে তাদের প্রতি সতর্কবাণী যে, তোমরা কি ভুলে গেছো তোমাদের সূচনা কত নিকৃষ্ট()
- 62-মুমিনের বৈশিষ্ট্য হলো, তারা নেক আমল করা সত্ত্বেও কাফিরের মতো আল্লাহ্র শাস্তি থেকে নির্ভয় হয়না()
- 63-আল্লাহ্ যখন চান বিদ্রোহী জাতির স্থলে তাদের চেয়েও উত্তম লোকের আবির্ভাব ঘটান()
- 64-তিনি যখন কোনো জাতির ওপর শাস্তি অবতীর্ণ করেন তখন একাজের পরিণতির কোনো পরোয়া তার থাকেনা()
- 65-আল্লাহ্র যখন কোনো জাতির ওপর শান্তি পাঠানোর প্রয়োজন হয় তখন উর্ধ্জগতের নিরাপত্তা ব্যবস্থা কঠোর করে দেয়া হয়()
- 66-শাস্তি পাঠানোর পূর্বে প্রমানের পূর্ণতার জন্য আল্লাহ্ রাসূল প্রেরণ করেন()
- 67-রাসূলদের অস্বীকারকারী এবং তাদের দাওয়াত প্রত্যাখ্যানকারীদেরকে আল্লাহ্ অত্যস্ত কঠোরভাবে পাকড়াও করেন()
- 68-লূতের (আঃ) জাতির ওপর কি ধরণের শাস্তি এসেছিল()
- 69-নূহের জাতির ওপর আপতিত শাস্তির প্রকৃতি()
- 70-ফেরআউনের অনুসারীদের প্রদত্ত শাস্তির প্রকৃতি()
- 71-আদ জাতির শাস্তি()
- 72-সামুদ জাতির শাস্তি()
- 73-ইহুদীদের ওপর দুনিয়া ও আখিরাতে শাস্তি()
- 74-যালিমদেরে প্রতিই শাস্তি নেমে আসে()
- 1-ইসলামের অর্থ, ব্যাখ্যা ও বুনিয়াদী শিক্ষা তাফহিমুল কুরআনের ভূমিকা (প্রথমাংশ)()
- 2-মুসলিম শব্দের অর্থ()
- 3-ঈমানদারদের প্রকৃত নাম মুসলিম()
- 4-আল্লাহ্র কাছে একমাত্র দীন হলো ইসলাম()
- 5-সকল নবীর দীন ছিল ইসলাম()
- 6-মুসলমানদের প্রতি সকল আসমানী কিতাবের ওপর ঈমান আনার নির্দেশ()
- 7-সকল নবীর অনুসারীগণ মুসলিম ছিলেন()
- 8-ইসলামই একমাত্র সত্য দীন()
- 9-হযূর (সাঃ) ইসলামের দিকে দাওয়াত দিতেন()
- 10-ইসলামের প্রাণ সত্তা এবং প্রাণ শক্তি()
- 11-ইসলাম ও ঈমানের পার্থক্য()
- 12-দীন ইসলাম সকল বক্রতা ও গোড়ামী থেকে মুক্ত()
- 13-ইসলাম কঠোরতার পরিবর্তে নমনীয়তা ও সহজতা সৃষ্টি করে()
- 14-ইসলাম প্রাকৃতিক দীন হওয়ার অর্থ()
- 15-ইসলাম হযরত ইবরাহীম (আঃ) এর পথ()
- 16-ইসলামে আল্লাহ আকবার ঘোষণার গুরুত্ব()
- 17-জীবনের সমগ্র পরিসর ইসলামের আওতায়()
- 18-ইসলামকে কবুল করে নেয়ার অর্থ()
- 19-ইসলাম গ্রহণের প্রাথমিক প্রকাশ্য নিদর্শন()
- 20-ইসলাম ছাড়া অপর কোনো নীতি আদর্শ আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য হবেনা()
- 21-ইসলাম গ্রহণ করা এবং পরিশুদ্ধি অর্জন করা সমার্থবোধক()
- 22-প্রকৃত দীন হলো ইসলাম এবং এরই বিকৃতি ঘটিয়ে অপরাপর ধর্ম মতের সৃষ্টি করা হয়েছে()
- 23-ইসলামের সত্যতার অকাটা প্রমাণাদি()
- 24-ইসলামকে মিল্লাতে ইবরাহীম বলার কারণ()
- 25-ইসলামী আকীদা বিশ্বাস ও কর্ম পদ্ধতির সংক্ষিপ্তসার()
- 26-প্রত্যেক নবীর অনুসারীরা ততোক্ষণ পর্যন্ত মুসলিম হিসেবে স্বীকৃতি পেতো, যতোক্ষণ না তারা অন্য নবীকে অস্বীকার করতো()
- 27-ইসলামের তিনটি মৌলিক দৃষ্টিভংগি()
- 28-ইসলাম আল্লাহ ও রাসূলের (সাঃ) আনুগত্যের বিধান()
- 29-ইসলামের বিপরীত জাহিলিয়াত শব্দের ব্যবহার()
- 30-সেই নূন্যতম শর্ত, যা ব্যতিত এটা স্বীকৃত হতে পারেনা যে, কোনো ব্যক্তি ইসলাম গ্রহণ করেছে()
- 31-দলীল প্রমাণ বিহীন আকীদা বিশ্বাসকে ইসলাম ভুল মনে করে()
- 32-ইসলাম কোন পয়েন্টে এসে অপরাপর ধর্ম মতের থেকে পৃথক হয়ে যায়()
- 33-ইসলামে ইবাদতের সময়সূচীর সহজতা()
- 34-খাটি মুসলমানের গুণাবলী (অতিরিক্ত ঈমান শিরোনাম দ্রষ্টব্য)।()
- 35-ইসলাম প্রচারের গুরুত্ব()
- 36-ইসলামী দাওয়াতের আসল উদ্দেশ্য()
- 37-ইসলাম প্রচারকারীর কাংখিত গুণাবলী (এছাড়া দীন প্রচারের হিকমত শিরোনাম দ্রষ্টব্য )।()
- 38-ইসলাম একটি আলোক বর্তিকা, যা দ্বারা মানুষ জীবন চলার সোজা ও সঠিক পথ খুজে পায়()
- 39-সেই বিসম্ময়কর বিপ্লব, যা ইসলাম মানব জীবনে সংঘটিত করেছে()
- 40-কোনো জাতির প্রতি আল্লাহ্র নিআমতের পূর্ণতা হলো, সেই জাতির ইসলামের ওপর পূর্ণরূপে আমল করার যোগ্য হওয়া()
- 41-ইসলাম বর্ণ, গোত্র এবং দেশ ও জাতীয় স্বাতন্ত্র বিলীন করে সমগ্র মানব জাতিকে এবংবিশ্বজনীন ভ্রাতৃত্বের নৈতিক ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত করে()
- 42-ইসলাম আল্লাহর নূর, তা ফুৎকারে নিভিয়ে ফেলা সম্ভব নয়()
- 43-ইসলামের দৃষ্টিতে কাদের বন্দী করা যায় আর কাদেরকে করা যায়না()
- 44-কাফিরদের সন্তুষ্টির জন্য দীনের মধ্যে কোনো প্রকার সংশোধন করা যেতে পারেনা()
- 45-ইসলামের দাওয়াত হলো উপদেশ, যার ইচ্ছা তা গ্রহণ করতে পারে()
- 46-আল্লাহ্ যাকে হিদায়াত দান করার ইচ্ছা করেন, তার বক্ষ ইসলামের জন্য উম্মুক্ত করে দেন()
- 47-সকল খোদায়ী শরীয়তে কি কি মৌলিক বিধি নিষেধ আরোপ করা হয়েছে()
- 48-ইসলামে কারো বক্ষ উম্মুক্ত (শরহে সদর) হবার অর্থ()
- 49-ইসলাম গ্রহণ করে কোনো ব্যক্তি আল্লাহ ও রাসূলের প্রতি কোনো অনুগ্রহ করেনা()
- 50-ইসলামী শরীয়ত মানুষের কল্যাণের জন্যে()
- 51-যে ব্যক্তি আল্লাহ ও রাসূলের (সা) এর আনুগত্য করবে, সে বড় সফলতা লাভ করবে()
- 52-ইসলামী সভ্যতার মূলনীতি()
- 53-ইসলামের অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ()
- 54-পার্থিব জীবন সম্পর্কে ইসলামের ধারনা()
- 55-ইসলামী নৈতিক শিক্ষার গোড়ার কথা()
- 56-আকীদা-বিশ্বাস ও আদর্শের পর্যায় অতিক্রম করে ইসলাম রাষ্ট্রে পরিণত হয়()
- 57-পৃথিবীতে বিজয়ী শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত থাকার জন্যই ইসলামের আবির্ভাব হয়েছে()
- 58-ইসলামের সাফল্য সম্পর্কে আগাম ইংগিত()
- 59-ইসলামে বৈরাগ্যবাদের স্থান নেই()
- 60-ইসলামে কবর পুজার প্রতি কঠোর নিষেধাজ্ঞা()
- 61-ইসলামে ঝাড় ফুঁকের স্থান (অতিরিক্ত ব্যাখ্যার জন্য যাদু ও ঝাড় ফুঁক শিরোনাম দ্রষ্টব্য) ।()
- 62-ইসলাম সম্পর্কে বিরুদ্ধবাদীদের অভিযোগ ও তার জবাব()
- 1-আইন প্রবর্তক ও বিধানদাতা কেবলমাত্র আল্লাহ()
- 2-সকল বিষয়ে কুরআনই আইনের উৎস()
- 3-আইনগত মর্যাদা ও নৈতিক মর্যাদার পার্থক্য()
- 4-হালাল ও হারামের সীমারেখা নির্ধারণ করার অধিকার আল্লাহ ছাড়া আর কারো নেই।()
- 5-আল্লাহর প্রদত্ত হালাল ও হারামের বিধি নিষেধ এবং যাবতীয় বিধান মহাকল্যাণ ও কৌশলের ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়েছে()
- 6-ইসলামী শরীয়ত হালাল ও হারামের মাঝে সুস্পষ্ট সীমারেখা টেনে দেয়, এতে কোনো অস্পষ্টতা রাখেনা()
- 7-হীলার অর্থ()
- 8-আল্লাহর আইনের মধ্যে কূটকৌশল (হীলবাজি) করে অবৈধকে বৈধ করা কুফরী কাজ()
- 9-ইসলামী আইনে হীলার বৈধতার সহীহ পদ্ধতি()
- 10-অবৈধ হীলা দ্বারা অপরাধকে আইন সম্মত প্রমাণ করে মানুষ বিচারকের হাত থেকে বাচতে পারলেও আল্লাহ্র হাত থেকে রক্ষা পাবেনা()
- 11-যালিম ও অপরাধীদের সাহায্য করা অবৈধ()
- 12-কোনো বিধান নাযিলের পূর্বে সেই বিধানের পরিপন্থী যে কাজ সংঘটিত হয়েছে, তা ধর্তব্য নয়()
- 13-একজন আরেকজনের কৃতকর্মের দায়িত্ব বহন করবেনা()
- 14-অপরাধের কাজে উদ্বুদ্ধ ও প্ররোচনা দানকারীও অপরাধী()
- 15-কোনো আইন বিরোধী কাজ আইন সম্মত কাজকে আইন বিরোধী বানিয়ে দেয়না()
- 16-বিদ্রোহ ছাড়া অন্য কোনো অপরাধ মানুষকে আইনের সীমা থেকে বের করে দেয়না()
- 17-কোনো ব্যক্তির মন্দ কাজের শাস্তি থেকে অপর কেউ তাকে বাচাতে পারবেনা()
- 18-যালিম সরকারের চাকুরী করা কি বৈধ()
- 19-সংকর্মশীলদের জন্য পুরক্ষার এবং যালিমদের জন্য শাস্তি অনিবার্য বিষয়()
- 20-ইসলামী আইনে অপরাধের পক্ষে প্রমাণ না পাওয়া পর্যন্ত প্রত্যেক ব্যক্তিকেই নিরপরাধ মনে করা হবে()
- 21-ইসলামী আইনে ধারণা অনুমান বাস্তব জ্ঞানের বিকল্প নয়()
- 22-ইসলামী আইনে শুধুমাত্র সন্দেহ ও ধারণা অনুমানের ভিত্তিতে কারো বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়না()
- 23-ইসলামী আইনে অজ্ঞতার কারণে কৃত অপরাধ ধর্তব্য নয়, ধর্তব্য হলো সে অপরাধ, যা জ্ঞাতসারে এবং ইচ্ছাকৃতভাবে, করা হয়()
- 24-অপরাধে উদ্বুদ্ধকারী উপকরনের বিধান()
- 25-ইসলামী আইনে কাউকে ঈমান গ্রহণে বাধ্য করা যেতে পারেনা()
- 26-যাকে দিয়ে জোরপূর্বক গুনাহ করিয়ে নেয়া হয়, সে ক্ষমার যোগ্য()
- 27-অপারগ অবস্থার শর্ত এবং সীমারেখা()
- 28-প্রত্যেক ব্যক্তি কেবল নিজের কৃতকর্মের জন্যই দায়ী হবে()
- 29-প্রতিশোধ গ্রহণে বাড়াবাড়ি করা যাবেনা()
- 30-ইসলামী আইনে মানুষের মর্যাদা মানুষ হিসেবেই বিবেচ্য বংশ গোত্র ও জাতি হিসেবে নয়()
- 31-আইনের অপপ্রয়োগ ভ্রান্ত পরিণতি ডেকে আনে()
- 32-বিজিত দেশ সমূহে মুসলমানদের সামষ্টিক মালিকানা()
- 33-কোনো মুসলমানের আল্লাহ্ ও রাসূলের আইনের বিপরীত স্বাধীন মতামত প্রদানের অধিকার নেই()
- 34-ইসলামী শরীয়তে সেই নীতিই গ্রহণযোগ্য নবী করীম (সাঃ) যা চূড়ান্তভাবে নির্ধারণ করেছেন এবং যার ওপর সাহাবাগণ (রাঃ) আমল করেছেন()
- 35-কোনো ব্যক্তি, দল অথবা গোত্রের বিরুদ্ধে অনির্ভরযোগ্য সূত্রে প্রাপ্ত খবরের ভিত্তিতে যাচাই পরখ ছাড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করা যাবেনা()
- 36-আল্লাহদ্রোহীরা যেসব অর্থ সম্পদ কব্জা করে আছে, সেগুলোর উদাহরণ ঐ গাদ্দার চাকরের ন্যায়, যে তারি মনিবের ধনসম্পদ আত্মসাৎ করে বসে()
- 37-কোন কর্মের কেবল বাহ্যিক অবস্থা দেখেই ফায়সালা দেয়া যাবেনা বরং লক্ষণ, আলামত, সাক্ষী সাবুদ ও প্রমাণাদি কি নির্দেশ করে তা-ও বিচার বিশ্লেষণ করে দেখতে হবে()
- 38-ইসলামী আইনের পরিপন্থী যে কাজই হোক এবং যে কেউ করুক, তা হারাম সাব্যস্ত হবে()
- 39-ইসলামী রাষ্ট্রে বসবাস করে আল্লাহ ও রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করা মৃত্যুদন্ড যোগ্য অপরাধ()
- 40-আল্লাহর অধিকার এবং মানুষের অধিকারের মধ্যে পার্থক্য()
- 41-নবীর আদেশ নিষেধ নবী হিসেবে এবং মানুষ হিসেবে, এ দুয়ের মাঝে মৌলিক পার্থক্য আছে()
- 42-মিথ্যা এবং তওরীয়ার মধ্যে পার্থক্য, তওযীয়ার প্রয়োগ ক্ষেত্র ও শর্ত()