📄 বাসর রাতে ও সহবাসের দুআ
বাসর রাতে স্ত্রীকে ভিতরে দেয়ার পরে স্বামী কী বলবে
মুস্তাহাব হল, বিসমিল্লাহ বলে স্ত্রীর ললাটে ধরে বলবে-
بَارَكَ اللهُ لِكُلِّ وَاحِدٍ مِنَّا فِي صَاحِبْهِ.
উচ্চারণ: বারাকাল্লাহু লিকুল্লি ওয়াহিদিন মিন্না ফি সাহিবিহি।
অর্থ: আল্লাহ পাক আমাদের উভয়ের পরস্পর বরকত দান করুক। -পাশাপাশি এও বলবে-
(৭০৮) আমর বিন শুআইব, তিনি তার পিতা থেকে, তিনি তার দাদার সূত্রে সহিহ সনদে নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন- যখন তোমাদের কেউ কোনো নারীকে বিয়ে করে অথবা কোনো গোলাম ক্রয় করে, তখন যেন এই দুআ পাঠ করে-
اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ خَيْرَهَا وَخَيْرَ مَا جَبَلْتَهَا عَلَيْهِ، وَأَعُوْذُبِكَ مِنْ شَرِّهَا وَشَرِّ مَا جَبَلْتَهَا عَلَيْهِ
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা খাইরাহা ওয়া খাইরা মা যাবালতাহা আলাইহ। ওয়া আউজবিকা মিন শাররিহা ওয়া শাররি মা যাবালতাহা আলাইহ।
অর্থ: হে আল্লাহ, আমি তার মঙ্গল ও যে মঙ্গলের ওপর তাকে সৃষ্টি করেছেন তা কামনা করি। তার অমঙ্গল থেকে এবং যে অমঙ্গলের ওপর তাকে সৃষ্টি করেছেন তা থেকে আপনার আশ্রয় কামনা করি। যদি উট ক্রয় করে তাহলে যেন কুঁজের উপরিভাগে ধরে এরকম বলে।
বাসরের পরে স্বামীকে যা বলতে হয়
(৭০৯) হজরত আনাস রাদি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন-
بَنِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِزَيْنَبَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا، فَأَوْلَمْ بِخُبْرٍ وَلَحْمٍ.. وَذُكْرِ الْحَدِيثُ فِي صِفَةِ الْوَلِيمَةِ وَكَثْرَةٍ مَّنْ دُعِيَ إِلَيْهَا، ثُمَّ قَالَ: فَخَرَجَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَانْطَلَقَ إِلَى حُجْرَةِ عَائِشَةَ، فَقَالَ: السَّلَامُ عَلَيْكُمْ أَهْلَ الْبَيْتِ وَرَحْمَةُ اللهِ . فَقَالَتْ: وَعَلَيْكَ السَّلَامُ وَرَحْمَةُ اللهِ ، كَيْفَ وَجَدْتَ أَهْلَكَ بَارَكَ اللهُ لَكَ؟ فَتَقَرَّى حُجَرَ نِسَائِهِ كُلِّهِنَّ يَقُوْلُ لَهُنَّ كَمَا يَقُوْلُ لِعَائِشَةَ، وَيَقُلْنَ لَهُ كَمَا قَالَتْ عَائِشَةُ.
অর্থ: রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হজরত যয়নাব রাদিয়াল্লাহু আনহার সাথে বাসর যাপন করেন এবং রুটি-বুটি দিয়ে ভোজের (ওলিমা) আয়োজন করেন। অতঃপর ওলিমার বৈশিষ্টাবলী ও নিমন্ত্রিতদের আধিক্যতার বিবরণ দেন। অতঃপর বলেন, তারপর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বেরিয়ে হজরত আয়েশার কামরায় প্রবেশ করলেন এবং বললেন-
السَّلَامُ عَلَيْكُمْ أَهْلَ الْبَيْتِ وَرَحْمَةُ اللهِ وَبَرَكَاتُهُ.
উচ্চারণ: আসসালামু আলাইনা ওয়া আলা ইবাদিল্লাহিস সালিহিন। আসসালামু আলাইকুম আহলাল বাইতি ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ।
অর্থ: শান্তি বর্ষিত হোক ঘরবাসীর প্রতি এবং নাজিল হোক আল্লাহর রহমত ও বরকত। -জবাবে আয়েশা রাদি. বললেন-
وَعَلَيْكَ السَّلَامُ وَرَحْمَةُ اللهِ.
উচ্চারণ: ওয়া আলাইকাস সালামু ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
অর্থ: আপনার ওপরও শান্তি বর্ষিত হোক এবং নাজিল হোক আল্লাহর রহমত। -নববধূকে কেমন পেয়েছেন? আল্লাহ পাক আপনার জন্য বরকত দান করুক। অতঃপর তিনি একে একে সমস্ত স্ত্রীদের কামরায় গমণ করলেন। তাদের সবাইকেও সালাম দিয়েছেন, যেমনটা হজরত আয়েশাকে দিয়েছেন। তারাও তাকে আয়েশার মতো জবাব দিয়েছেন。
আল-আযকার
সহবাসের দুআ
(৭১০) হজরত ইবনে আব্বাস রাদি. থেকে বর্ণিত, নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন- যদি তোমাদের কেউ স্ত্রী সঙ্গমের সময় এই দুআ পড়ে, অতঃপর তাদের জন্য কোনো সন্তানের ফয়সালা হয়, তাহলে শয়তান কখনো তার কোনো ক্ষতিসাধন করতে পারবে না। দুআটি হল-
بِاسْمِ اللهِ اللَّهُمَّ جَنَّبْنَا الشَّيْطَانَ، وَجَنَّبِ الشَّيْطَانَ مَا رَزَقْتَنَا.
উচ্চারণ: বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা যান্নিবনাশ শাইতানা, ওয়া যান্নিবিশ শাইতানা মা রাজাকতানা।
অর্থ: আল্লাহর নামে শুরু করলাম। হে আল্লাহ, শয়তানকে আমাদের থেকে সরিয়ে রাখুন এবং শয়তানকে আমাদের ভাগ্য থেকেও দূরে রাখুন。
স্ত্রীর সাথে কৌতুক করা, রসিকতা করা এবং স্নেহপরায়ণ আচরণ করা উচিত
(৭১১) হজরত জাবের রাদি. থেকে বর্ণিত, আমাকে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞাসা করেছেন-
تَزَوَّجْتَ بِكْرًا أَمْ ثَيْبًا ؟ قُلْتُ: تَزَوَّجْتُ ثَيِّبًا. قَالَ: هَلَّا تَزَوَّجْتَ بِكْرًا تُلَاعِبُهَا وَتُلَاعِبُكَ ؟
অর্থ: তুমি কুমারী বিয়ে করেছ না অকুমারী? অকুমারী বিয়ে করেছি। তিনি বললেন, কুমারী বিয়ে করলে তো তুমি তার সাথে রসিকতা করতে এবং সেও তোমাদের সাথে করত。
(৭১২) হজরত আয়েশা রাদি. থেকে বর্ণিত, সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-
أَكْمَلُ الْمُؤْمِنِينَ إِيْمَانًا أَحْسَنُهُمْ خُلُقًا، وَأَلْطَفُهُمْ لَأَهْلِهِ.
অর্থ: পূর্ণাঙ্গ ঈমানদার সে ব্যক্তি, যে তার পরিবারের সাথে উত্তম চরিত্রবান এবং সদয় ব্যবহারকারী。
আল-আযকার
বৈবাহিকসূত্রে আত্মীয়দের সাথে স্বামীর আদব
স্বামীর জন্য মুস্তহাব এই যে, স্ত্রীর আত্মীয়ের কারো সাথে কথাবার্তায় এমন শব্দ ব্যবহার করবে না, যাতে থাকবে নারী-সহবাস, চুমো, আলিঙ্গন অথবা নারী-সম্ভোগ জাতীয় কোনো শব্দ অথবা এগুলো বুঝায় এমন পরোক্ষ কোনো শব্দ, কিংবা এগুলোর ওপর নির্দেশ করে এমন কোনো শব্দ অথবা বোধগম্য শব্দ।
(৭১৩) হজরত আলি রাদি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন-
كُنْتُ رَجُلًا مَذَّاءً ، فَاسْتَحْيَيْتُ أَنْ أَسْأَلَ رَسُوْلَ اللهِ، صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَأَمَرْتُ الْمِقْدَادَ بْنَ الْأَسْوَدِ فَسَأَلَهُ.
অর্থ: আমি অধিক মজির অধিকারী ছিলাম, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে জিজ্ঞাসা করতে লজ্জাবোধ করতাম। কারণ, তার মেয়ে আমার বিবাহে আবদ্ধ। অতঃপর আমি হজরত মিকদাদকে জিজ্ঞাসা করতে বলি, তিনিই তাকে জিজ্ঞাসা করেন。
টিকাঃ
১০১৭. সুনানে আবু দাউদ: ২১৬০, সুনানে ইবনে মাজাহ: ১৯১৮, আমালুল ইয়াউমি ওয়াল্লাইলাহ: ৬০০, ই., আমাল: ২৪০, না., মু. হাকেম ২/১৮৫।
১০১৮. সহিহ বুখারি: ৪৭৯১, সহিহ মুসলিম: ১৪২৮, আমাল: ২৭১, না., আমাল: ৬১৭।
১০১৯. সহিহ বুখারি: ১৪১, সহিহ মুসলিম: ৫১৬৫, সুনানে আবু দাউদ: ২১৬১, সুনানে তিরমিজি: ১৬৯২, সুনানে ইবনে মাজাহ: ১৯১৯, মুসনাদে আহমাদ ১/২১৭, আমাল: ২৬৬, না., আমাল: ৬০৮।
১০২০. সহিহ বুখারি: ২০৯৭, সহিহ মুসলিম: ৭১৫।
১০২১. সুনানে তিরমিজি: ২৬১৫, সুনানে নাসাঈ: ৯১০৯, মুসনাদে আহমাদ ৬/৪৭, মু. হাকেম ১/৫৩।
১০২২. সহিহ বুখারি: ১৩২, সহিহ মুসলিম: ৩০৩, মুয়াত্তা ১/৪০, সুনানে আবু দাউদ: ২০৬, সুনানে তিরমিজি: ১১৪, সুনানে নাসাঈ ১/৯৬-৯৭।
📄 প্রসববেদনায় করণীয়
প্রসববেদনায় করণীয়
এমতাবস্থায় বিপদাপদের দুআসমূহ বেশি বেশি পাঠ করা উচিত, যা আমরা পূর্বে আলোচনা করেছি।
(৭১৪) হজরত ফাতেমা রাদি. থেকে বর্ণিত-
أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَمَّا دَنَا وِلَادَهَا أَمَرَ أُمَّ سَلْمَةً وَزَيْنَبَ بِنْتَ جَحْشٍ أَنْ يَأْتِيَا فَيَقْرَا عِنْدَهَا آيَةَ الْكُرْسِيِّ، وَ (إِنَّ رَبَّكُمُ اللهُ..) إِلى آخر الآية [الاعراف: ٥٤] وَيَعُوْذَاهَا بِالْمُعَوَّذَتَيْنِ.
অর্থ: তার বাচ্চা প্রসবের সময় নিকটবর্তী হলে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উম্মে সালামা ও যয়নাব বিনতে জাহাশকে নির্দেশ দেন, যেন তারা আমার কাছে এসে আয়াতুল কুরসি ও ( إِنَّ رَبَّكُمُ اللَّهُ )সুরা আরাফ:
আল-আযকার
৫৪) শেষ পর্যন্ত পাঠ করেন এবং সুরা নাস ও ফালাক দ্বারা আল্লাহর কাছে আশ্রয় কামনা করেন。
টিকাঃ
১০২৩. আমালুল ইয়াউমি ওয়াল্লাইলাহ: ৬২০।
📄 নবজাতকের কানে আজান ও তাহনিকের দুআ
নবজাতকের কানে আজান দেয়া মুস্তাহাব
(৭১৫) নবিজির মুক্ত দাস হজরত আবু রাফে রাদি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন-
رَأَيْتُ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَذَّنَ فِي أُذُنِ الْحَسَنِ بْنِ عَلِيَّ حِيْنَ وَلَدَتْهُ فَاطِمَةُ بِالصَّلَاةِ.
অর্থ: আমি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে হাসান বিন আলির কানে নামাজের আজান দিতে দেখেছি, যখন হজরত ফাতেমা তাকে জন্মদান করেন। -ইমাম তিরমিজি বলেন, হাদিসটি হাসান সহিহ。
আমাদের একদল উলামায়ে কেরাম বলেন, ডান কানে আজান দেয়া এবং বা কানে ইকামত দেয়া মুস্তাহাব।
(৭১৬) হজরত হুসাইন বিন আলি রাদি. থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-
مَنْ وُلِدَ لَهُ مَوْلُودٌ فَأَذَّنَ فِي أُذُنِهِ الْيُمْنى، وَأَقَامَ فِي أُذُنِهِ الْيُسْرَى لَمْ تَضُرُّهُ أُمُّ الصَّبْيَانِ.
অর্থ: যার কোনো শিশু জন্ম নিল এবং সে তার ডান কানে আজান দিল এবং বাম কানে ইকামত দিল, উম্মে সিবয়ান (নারী শয়তান) তার কোনো অনিষ্ট করতে পারবে না。
তাহনিকের সময়ের দুআ
(৭১৮) সহিহ সনদে হজরত আয়েশা রাদি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন-
كَانَ رَسُولُ اللهِ، صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُؤْتَى بِالصَّبْيَانِ فَيَدْعُوْ لَهُمْ بِالْبَرَكَةِ.
আল-আযকার
অর্থ: রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে শিশুদের নিয়ে আসা হত। তিনি তাদের জন্য দুআ করতেন এবং তাদেরকে তাহনিক করে দিতেন। অন্য বর্ণনায় আছে- তাদের জন্য বরকতের দুআ করতেন。
(৭১৮) হজরত আসমা বিনতে আবু বকর রাদি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন-
حَمَلَتْ بِعَبْدِ اللهِ بْنِ الزُّبَيْرِ بِمَكَّةِ، فَأَتَيْتُ الْمَدِينَةَ، فَنَزَلْتُ بِقُبَاءٍ، فَوَلَدْتُهُ بِقُبَاءٍ، ثُمَّ أَتَيْتُ بِهِ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَوَضَعْتُهُ فِي حَجْرِهِ، ثُمَّ دَعَا بِتَمْرَةٍ فَمَضَغَهَا، ثُمَّ تَفَلَ فِي فِيْهِ ، فَكَانَ أَوَّلَ شَيْءٍ دَخَلَ جَوْفَهُ رِيْقُ رَسُوْلِ اللَّهِ، صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، ثُمَّ حَنَّكَهُ بِتَمْرَةٍ، ثُمَّ دَعَا لَهُ، وَبَرَّكَ عَلَيْهِ.
অর্থ: মক্কায় থাকাবস্থায় আবদুল্লাহ বিন যুবায়েরের গর্ভধারণ হয়। অতঃপর মদিনায় হিজরতকালে কুবায় অবতরণ করি। সেখানে তার জন্ম হয়। আমি তাকে নিয়ে নবিজির খেদমতে উপস্থিত হই, তিনি তাকে কোলে নিলেন। তারপর খেজুর তলব করে চর্বণ করলেন, অতঃপর তার মুখে থুথু দিলেন। ফলে তার পেটে প্রথম যে বস্তু প্রবেশ করে, তা হল রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের থুথু। তারপর তাকে খেজুর দ্বারা তাহনিক করেন এবং তার জন্য বরকতের দুআ করেন。
(৭১৯) হজরত আবু মুসা রাদি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন-
وُلِدَ لِي غُلَامُ، فَأَتَيْتُ بِهِ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَسَمَّاهُ إِبْرَاهِيمَ، فَحَنَّكَهُ بِتَمْرَةٍ، وَدَعَا لَهُ بِالْبَرَكَةِ.
অর্থ: আমার এক পুত্র সন্তানের জন্ম হলে তাকে নিয়ে নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দরবারে উপস্থিত হই। তিনি তার নাম রাখেন ইবরাহিম। তাকে খজুর দ্বারা তাহনিক করেন এবং তার জন্য বরকতের দুআও করেন。
টিকাঃ
১০২৪. সুনানে আবু দাউদ: ৫১০৫, সুনানে তিরমিজি: ১৫১৪, মু. আহমাদ ৬/৯, মু. হাকেম ৩/১৭৯।
১০২৫. আমালুল ইয়াউমি ওয়াল্লাইলাহ: ৬২৩।
১০২৬. জন্মের পরে দুধপান করানোর আগে কোনো নেককার বুজুর্গ দ্বারা খেজুর ইত্যাদি ভালো করে চিবিয়ে শিশুর টাকরায় ঘষানো。
১০২৭. সুনানে আবু দাউদ: ৫১০৬।
১০২৮. সহিহ বুখারি: ৩৯০৯, সহিহ মুসলিম ২১৪৬/২৫।
১০২৯. সহিহ বুখারি: ৫৪৬৭, সহিহ মুসলিম: ২১৪৫।