📄 কল্যাণকর জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা
এর কারন হল, যদিও ব্যক্তি সাধারণভাবে মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়া সাল্লাম) কে আল্লাহ'র রসূল হিসেবে আর কুরআনকে সত্য হিসেবে বিশ্বাস করে, কিন্তু তার সাধারনভাবে উপকারী আর ক্ষতিকর জ্ঞান সম্পর্কে জানা প্রয়োজন রয়েছে। যে ক্ষেত্রগুলোতে তার কোন জ্ঞান নেই আর বিষয়বস্তুসমূহের চমৎকার দৃষ্টিকোণে তাকে যা করতে আদেশ দেওয়া হয়েছে আর যা করতে নিষেধ করা হয়েছে, তার সে সম্পর্কিত জ্ঞানের প্রয়োজন রয়েছে। (শুধু তাই নয়, এটি ছাড়াও আমরা এটি আবিস্কার করেছি যে,) ব্যক্তির যেটি সম্পর্কে জ্ঞান আছে সে তার অধিকাংশই চর্চা করে না! ধরা যাক, ব্যক্তির কাছে কুরআন ও সুন্নাহতে থাকা সব আদেশ ও নিষেধ পৌঁছে গেছে, কুরআন ও সুন্নাহ যে বিধানগুলো বহন করে সেগুলো সাধারণ ও সার্বজনীন, যেটির কারনে প্রতিটি স্বতন্ত্র ব্যক্তিকে উল্লেখ করা সম্ভব নয়; কাজেই ব্যক্তিকে এভাবে সহজ সরল পথের (সিরাতুল মুস্তাকিম) দিকে হিদায়াত প্রার্থনা করার জন্য আদেশ করা হয়েছে।
সহজ সরল পথ (সিরাতুল মুস্তাকিম) এর দিকে হিদায়াত পাওয়া এই ব্যাপারগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করেঃ রসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়া সাল্লাম) যেটি সহকারে এসেছেন তা সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান রাখা, যা তার (সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়া সাল্লাম) সাধারণ নির্দেশের অধীনে আসে তা সম্পর্কে জ্ঞান রাখা এবং জ্ঞান অনুযায়ী আমল করার ব্যাপারে উদ্বিগ্ন থাকা; কারন ব্যক্তি যদি তার জ্ঞান অনুযায়ী আমল না করে তবে নিঃসন্দেহে শুধুমাত্র জ্ঞান থাকাই তার হিদায়াত অর্জনের কারন হবে না। এ কারনেই আল্লাহ হুদাইবিয়্যাহ'র সন্ধির পর তার রসূল (সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়া সাল্লাম) কে বলেন,
إِنَّا فَتَحْنَا لَكَ فَتْحًا مُّبِينًا (۱) لِّيَغْفِرَ لَكَ اللَّهُ مَا تَقَدَّمَ مِن ذَنبِكَ وَمَا تَأَخَّرَ وَيُتِمَّ نِعْمَتَهُ عَلَيْكَ وَيَهْدِيَكَ صِرَاطًا مُّسْتَقِيمًا (۲)
"নিশ্চয়ই আমি তোমাকে দিয়েছি সুস্পষ্ট বিজয়। যেন আল্লাহ তোমার অতীত ও ভবিষ্যৎ ত্রুটিসমূহ ক্ষমা করেন এবং তোমার প্রতি তার অনুগ্রহ পূর্ণ করেন আর সহজ সরল পথে তোমাকে পরিচালিত করেন।” (সূরা ফাতহ, ৪৮ : ১-২)
মুসা (আঃ) ও হারুন (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহ বলেন,
وَآتَيْنَاهُمَا الْكِتَابَ الْمُسْتَبِينَ (۱۱৭) وَهَدَيْنَاهُمَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ (۱۱۸)
"আমি উভয়কে দিয়েছিলাম বিশদ কিতাব (তাওরাত)। এবং আমি তাদের উভয়কে পরিচালিত করেছিলাম সহজ সরল পথে।” (সূরা সাফফাত, ৩৭: ১১৭-১১৮)
মুসলিমরা সেসব বিষয়ে পৃথক হয়েছে, যা আল্লাহ মূলগ্রন্থের বিষয়গুলো থেকে আকাঙ্খা করেছেন জ্ঞানের বিষয়গুলো, ঈমান ও আমল; যদিও তারা সবাই একমত যে মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়া সাল্লাম) সত্য আর কুরআনও সত্য। যদি তারা সকলেই সিরাতুল মুস্তাকিমের দিকে পুরোপুরি হিদায়াত অর্জন করতো তবে তারা কখনোই পৃথক হতো না। অধিকন্তু, আল্লাহ যা আদেশ করেছেন তা সম্পর্কে জ্ঞান রাখে এমন অধিকাংশই আল্লাহকে অমান্য করেছে আর তার পথ অনুসরণ করেনি। তারা যদি এসব বিষয়ে সিরাতুল মুস্তাকিমের দিকে হিদায়াত পেতো তবে তারা অবশ্যই তাদেরকে যা করতে আদেশ করা হয়েছে তা সম্পাদন করতো আর যা থেকে নিষেধ করা হয়েছে তা বর্জন করতো। আর এই উম্মাহ'র মধ্যে থেকে আল্লাহ তাদেরকেই হিদায়াত দিয়েছেন, যতক্ষণ পর্যন্ত না তারা আল্লাহ'র মুত্তাকী বন্ধু হতে পেরেছিলেন; এরপর এর সবচেয়ে বড় কারন হল তারা আল্লাহ'র কাছে এই দুয়া করতেন -
اهدنا الصراط المستقيم (৬) "আমাদেরকে হিদায়াত দিন (পরিচালিত করুন) সহজ সরল পথে।” (সূরা ফাতিহা, ১:৬)
সিরাতুল মুস্তাকিমের দিকে হিদায়াতপ্রাপ্ত হওয়ার জন্য তাদের প্রতিনিয়তই আল্লাহ'র সাহায্যের প্রয়োজন রয়েছে- এই জ্ঞানটি অন্তরে রেখে তারা প্রত্যেক সালাতে এই দুয়াটি পাঠ করতেন। সুতরাং, প্রতিনিয়তই আল্লাহ্'র সাহায্যের প্রয়োজন রয়েছে এর সত্যতা স্বীকার করে বার বার এই দুয়াটি করার কারনে তারা আল্লাহ'র মুত্তাকী বন্ধুতে পরিণত হোন।
সাহল বিন 'আবদুল্লাহ আত- তুস্তরি বলেন, "আল্লাহ ও তার গোলামের মধ্যে প্রয়োজন অপেক্ষা তার কাছাকাছি কোন গমনপথ নেই।”
অতীতে হিদায়াতপ্রাপ্ত হওয়া ব্যক্তির ভবিষ্যতেও হিদায়াতের প্রয়োজন রয়েছে এটি তাদের সেই বক্তব্যের প্রকৃত অর্থ, যারা বলেন যে এর অর্থ হল "আমাদেরকে প্রতিষ্ঠিত করুন আর হিদায়াত দিন সিরাতুল মুস্তাকিমের উপর দৃঢ় হওয়ার জন্য”। সেসব ব্যক্তিদের মত, যারা বলে যে এর অর্থ হল "আমাদের হিদায়াত বৃদ্ধি করে দিন”, এটি পূর্বে যা বলা হয়েছে সেটিই অন্তর্ভুক্ত করে।
কিন্তু বর্ণিত সবই নির্দেশ করে সিরাতুল মুস্তাকিমের দিকে হিদায়াতকে, যা ভবিষ্যতে আল্লাহ প্রদান করবেন। নিঃসন্দেহে ভবিষ্যতে কি আমল করা হবে তা জ্ঞানের উপর নির্ভর করে, যা কিনা বর্তমানে অর্জিত হয় নি। ব্যক্তি হিদায়াতপ্রাপ্ত হিসেবে বিবেচিত হবে না, যতক্ষণ না পর্যন্ত সে ভবিষ্যতে তার জ্ঞান অনুযায়ী আমল করে; তবে এটিও সম্ভব যে তার জ্ঞান ভবিষ্যতে তার অন্তরে থাকবে না বরং তার অন্তর থেকে তা দূর হয়ে যেতে পারে; আর যদি সেই জ্ঞান তার অন্তরে থাকে তবে এ সম্ভাবনাও আছে যে সে ভবিষ্যতে তার উপর আমল করবে না।
কাজেই মানবজাতির সকলের জন্যই আল্লাহ'র কাছে এই দুয়া করাটা অত্যন্ত জরুরী, এ কারনেই আল্লাহ এটিকে প্রত্যেক সালাতে গোলামদের জন্য ফরয করে দিয়েছেন আর এই দুয়াটি তাদের জন্য যেমনটা প্রয়োজনীয়, অন্য কোন দুয়া এটির মতো প্রয়োজনীয় নয়। যখন সিরাতুল মুস্তাকিমের দিকে হিদায়াত অর্জিত হয় তখন আল্লাহ'র সাহায্য, রিযক আর আত্মার কাঙ্খিত সকল সুখ আল্লাহ'র পক্ষ থেকে পাওয়া যায়। আল্লাহই সবচেয়ে ভালো জানেন।
📄 অন্তরের জীবন - এর বাস্তবতা
জেনে রাখুন যে, অন্তর এবং এটি ছাড়া আর অন্য কিছুর জীবন নিছকই সংবেদনশক্তি, নড়াচড়া করা আর সংকল্প করার কোন একটি, অথবা অনুমান ও সংকল্প করার মতো নিছকই জ্ঞান ও সক্ষমতার কোন একটি, অথবা নিছকই জ্ঞান ও সক্ষমতার কোন একটি নয়; যেটি গ্রহণ করেছেন আবু আল-হুসাইন আল- বাসরি'র মতো আল্লাহ ও তার ক্ষমতা সম্পর্কিত জ্ঞানের একদল অন্বেষণকারী। তারা বলেছেন, "একজন ব্যক্তি যতক্ষণ পর্যন্ত জ্ঞান রাখেন আর সক্ষম, কেবলমাত্র তিনিই জীবিত বলে বিবেচিত হবেন।”
এটি জীবনের অবস্থা নয়। বরং জীবন হল একটি গুণ, যা বর্ণিত বিষয়গুলোতে স্বাধীনভাবে উপস্থিত থাকে, আর এটি হল জ্ঞানের উপস্থিতি, সংকল্প আর পছন্দের ফলে কাজ করার একটি শর্ত। জীবন এগুলোর আবশ্যকীয় ফলাফলও। সুতরাং প্রত্যেক জীবন্ত কিছুর রয়েছে উপলব্ধি, সংকল্প; এবং যেসব কিছুর জ্ঞান ও সংকল্প রয়েছে আর পছন্দের ফলে কাজ করে, সেগুলো জীবিত।
(আরবিতে) “জীবন” শব্দটি থেকে নামবাচক শব্দ “লজ্জা” এর উৎপত্তি হয়েছে। তাই যদি অন্তর জীবিত থাকে, তাহলে এর মালিকও জীবিত থাকবে। অন্তর লজ্জা ধারণ করে, যা একে মন্দ আর ঘৃণ্য ও নিন্দিত কাজ থেকে বাধা দেয়, কারন এ ধরনের কাজ থেকে অন্তরের নিরাপত্তা নির্ভর করে অন্তরের লজ্জাশীলতার উপর।
এ কারনে রসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, “লজ্জাশীলতা ঈমানের অঙ্গ।” ২৫
“লজ্জাশীলতা আর স্বল্প কথা বলা ঈমানের শাখাসমূহের মধ্যে দুটো শাখা, আর অশ্লীলতা ও বেশী কথা বলা নিফাকের শাখাসমূহের মধ্যে দুটো শাখা।” ২৬
এ কারনেই জীবিত সত্তা ঘৃণ্য ও নিন্দিত কাজ দ্বারা পরিস্কারভাবেই প্রভাবিত হয় আর তার একটি সংকল্প রয়েছে, যা তাকে বিরত রাখে সেগুলো সম্পাদন করা থেকে; এটি হল লজ্জাবিহীন ব্যক্তির ক্ষেত্রে বিপরীত, কারন লজ্জাবিহীন ব্যক্তি (অর্থাৎ, তার অন্তর) জীবিত নয়, কাজেই তার লজ্জাশীলতা নেই, এ কারনে ঈমান নেই যা তাকে পাপ কাজ থেকে বাধা দিবে।
সুতরাং, অন্তর যদি জীবিত থাকে আর ব্যক্তি তার শরীর থেকে এর বিচ্ছেদের মাধ্যমে মারা যায়, তাহলে আত্মার মৃত্যু নির্ভর করবে ব্যক্তির শরীর থেকে এর বিচ্ছেদের উপর, কেবলমাত্র এটি থেকে প্রান ত্যাগে মারা যাওয়ার উপর এর মৃত্যু নির্ভর করবে না। এ কারনে গৌরবান্বিত আল্লাহ বলেন,
وَلَا تَقُولُوا لِمَن يُقْتَلُ فِي سَبِيلِ اللَّهِ أَمْوَاتٌ بَلْ أَحْيَاءً
"আর যারা আল্লাহ'র পথে নিহত হয়েছে তাদেরকে মৃত বলো না বরং তারা জীবিত...।" (সূরা বাকারাহ, ২: ১৫৪)
وَلَا تَحْسَبَنَّ الَّذِينَ قُتِلُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ أَمْوَاتًا بَلْ أَحْيَاءٌ عِندَ رَبِّهِمْ يُرْزَقُونَ (١٦٩)
"আর যারা আল্লাহ'র পথে নিহত হয়েছে তাদেরকে মৃত মনে করো না বরং তারা জীবিত...।" (সূরা আল 'ইমরান, ৩ : ১৬৯)
তারা মৃত্যুবরণ করা সত্ত্বেও, যেটি আল্লাহ'র বাণীতে উল্লেখ রয়েছে -
كُلُّ نَفْسٍ ذَائِقَةُ الْمَوْتِ "প্রত্যেক আত্মাই মৃত্যুর স্বাদ পাবে...।" (সূরা আল 'ইমরান, ৩: ১৮৫)
إِنَّكَ مَيِّتٌ وَإِنَّهُم مَّيِّتُونَ (۳۰) "নিশ্চয়ই তুমিও মারা যাবে আর তারাও মারা যাবে...।" (সূরা আয-যুমার, ৩৯ : ৩০)
وَهُوَ الَّذِي أَحْيَاكُمْ ثُمَّ يُمِيتُكُمْ ثُمَّ يُحْيِيكُمْ إِنَّ الْإِنسَانَ لَكَفُورٌ (٦٦) "এবং তিনি তোমাদেরকে জীবন দান করেছেন, অতঃপর তিনিই তোমাদের মৃত্যু ঘটাবেন, পুনরায় তোমাদেরকে জীবন দান করবেন...।" (সূরা হাজ্জ, ২২: ৬৬)
কাজেই ছোট মৃত্যু বড় মৃত্যুর অনুরূপ নয়। ছোট মৃত্যু হল শরীর থেকে আত্মার বিচ্ছেদ, আর বড় মৃত্যু হল শরীর ও আত্মা উভয় থেকেই পুরোপুরিভাবে প্রাণের বিচ্ছেদ। ব্যাপারটি এ কথার মতোই যে, ঘুম হল মৃত্যুর ভাই। আল্লাহ বলেন,
لَّهُ يَتَوَفَّى الْأَنفُسَ حِينَ مَوْتِهَا وَالَّتِي لَمْ تَمُتْ فِي مَنَامِهَا فَيُمْسِكُ الَّتِي قَضَىٰ عَلَيْهَا الْمَوْتَ وَيُرْسِلُ الْأُخْرَىٰ إِلَىٰ أَجَلٍ مُّسَمًّى
“তাদের মৃত্যুর সময় আল্লাহ (তাদের) আত্মা হরণ করেন আর যাদের মৃত্যু আসেনি (তাদের আত্মাও হরণ করেন তাদের) ঘুমের সময়। অতঃপর যার জন্য মৃত্যুর সিদ্ধান্ত করেন তার আত্মা তিনি রেখে দেন আর অবশিষ্টগুলো ফিরিয়ে দেন একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য।” (সূরা যুমার, ৩৯ : ৪২)
রসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়া সাল্লাম) ঘুম থেকে জেগে উঠে বলতেন, “সকল প্রশংসা আল্লাহ'র, যিনি আমাদের মৃত্যু ঘটানোর পর আমাদেরকে জীবন দান করেন এবং তার প্রতিই আমাদের পুনরুত্থান ঘটবে।” ২৭
আরেকটি হাদিসে বর্ণিত আছে যে তিনি বলতেন, "সকল প্রশংসা আল্লাহ'র, যিনি আমার শারীরিক অবস্থা ফিরিয়ে দিয়েছেন আর আমার আত্মা ফিরিয়ে দিয়েছেন এবং তাকে স্মরণ করার জন্য আমাকে অনুমতি দিয়েছেন।” ২৮
যখন তিনি (সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়া সাল্লাম) ঘুমানোর জন্য শুতেন তখন বলতেন, “হে আল্লাহ, নিশ্চয়ই আপনি আমার আত্মা সৃষ্টি করেছেন, আর আপনি এর প্রাণ নিবেন, এর মৃত্যু ও জীবন তো আপনারই অধিকারভুক্ত। আপনি যদি আমার আত্মাকে জীবিত রাখেন তবে একে রক্ষা করুন, আর যদি এর প্রাণ নেন তবে একে ক্ষমা করুন। হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে প্রার্থনা করছি আমাকে সুস্বাস্থ্য দান করার জন্য." ২৯
রসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়া সাল্লাম) বলতেন, “হে আল্লাহ, আপনার নাম নিয়ে মারা যাই আর (আপনার নাম নিয়েই) জীবিত হই।” ৩০
টিকাঃ
(২৫) সাহিহ বুখারি- ৮/৮৯, হাদিস ১৩৯; সাহিহ মুসলিম ১/২৭, হাদিস ৫৭
(২৬) তিরমিযি কতৃক বর্ণিত, এছাড়াও এটি আল-বাগাওি তার শারহ আস-সুন্নাহ ১২/৩৬৬ তে বর্ণনা করেছেন, হাকিম একে সাহিহ এবং আল- 'ইরাকি একে হাসান বলেছেন।
(২৭) সাহিহ বুখারি - ৮/২১৭; সাহিহ মুসলিম ৪/১৪২২, হাদিস ৬৫৪৯; সুনান আবু দাউদ ৩/১৪০২, হাদিস ৫০৩১
(২৮) তিরমিযি- ৩৪০১; হাদিসটি সাহিহ, দেখুনঃ শাইখ 'আলী হাসানের মুহাযযাব 'আমাল আল-ইয়াওম ওয়া লাইলা পৃষ্ঠা ৩৩ (অনুবাদকের টীকা]
(২৯) সাহিহ মুসলিম - ৪/১৪২২, হাদিস ৬৫৫০
(৩০) সাহিহ বুখারি - ৮/২১৭, হাদিস ৩২৪; সাহিহ মুসলিম ৪/১৪২২, হাদিস ৬৫৪৯