📄 হাদিসে বর্ণিত সকাল-সন্ধ্যার কিছু যিকির
যেমন-
* আয়াতুল কুরসি। আয়াতুল কুরসির ব্যাপারে অনেক বিষয়কর হাদিস বর্ণিত হয়েছে। এর এমন কিছু প্রভাব রয়েছে, এর নিয়মিত আমলকারীগণ ব্যতীত আর কেউ তা বোঝে না। ইবনুল কায়্যিম রাহি. বলেন, আমি আল্লাহর কাছে দোয়া করি, আল্লাহ যেন আমাকে এই আয়াতের তাফসির এবং এর ভিতর লুকায়িত নানা রত্নভাণ্ডার উদ্ধার করে কিছু রচনা করতে পারি।' কিন্তু তিনি এই রচনার আগেই ইন্তিকাল করেছেন। আল্লাহ তার উপর রহম করুন।
• সূরা বাকারার শেষ আয়াতসমূহ। আলি বলেন, 'যে মুসলমান ঘুমানোর আগে বাকারার শেষ আয়াতগুলো না পড়ে, তার ব্যাপারে খুব আশ্চর্য বোধ হয়!'
• মুয়াওওয়াত। সূরা ইখলাস, ফালাক, নাস। রাসূল ﷺ এক সাহাবিকে বলেন, 'তুমি সকাল-সন্ধ্যা সূরা ইখলাস, ফালাক, নাস তিনবার পাঠ কর। এটা তোমার সকল কাজের জন্য যথেষ্ট হবে।'
• আরেকটি দোয়া- لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ يُحْيِي وَيُمِيتُ، وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ.
আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই। তার কোন শরীক নেই। তিনি জীবন দেন, মৃত্যু দান করেন। তিনি সকল বিষয়ে সক্ষম।
এই দোয়াটি সকাল-সন্ধ্যা একশ বার পাঠ করা। রাসূল ﷺ ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যা এই দোয়া একশ বার পাঠ করবে, আল্লাহ তার সাথে চারটি ওয়াদা করেছেন। যা অবশ্যই পূরণ হবে এবং পরিপূর্ণভাবে পূরণ হবে, আল্লাহ তা ভুলবেন না। তার জন্য একশটি পুণ্য লেখা হবে, একশটি গোনাহ মাফ হবে। তাকে দশটি সৎ গোলাম আযাদের সাওয়াব দেয়া হবে। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত শয়তান থেকে সে মুক্ত থাকবে। কেয়ামতের দিন তার মতো মর্যাদা নিয়ে অনুরূপ আমলকারী বা ততোধিক আমলকারী ব্যতীত আর কেউ আসবে না।
যেমন-
* আয়াতুল কুরসি। আয়াতুল কুরসির ব্যাপারে অনেক বিষয়কর হাদিস বর্ণিত হয়েছে। এর এমন কিছু প্রভাব রয়েছে, এর নিয়মিত আমলকারীগণ ব্যতীত আর কেউ তা বোঝে না। ইবনুল কায়্যিম রাহি. বলেন, আমি আল্লাহর কাছে দোয়া করি, আল্লাহ যেন আমাকে এই আয়াতের তাফসির এবং এর ভিতর লুকায়িত নানা রত্নভাণ্ডার উদ্ধার করে কিছু রচনা করতে পারি।' কিন্তু তিনি এই রচনার আগেই ইন্তিকাল করেছেন। আল্লাহ তার উপর রহম করুন।
• সূরা বাকারার শেষ আয়াতসমূহ। আলি বলেন, 'যে মুসলমান ঘুমানোর আগে বাকারার শেষ আয়াতগুলো না পড়ে, তার ব্যাপারে খুব আশ্চর্য বোধ হয়!'
• মুয়াওওয়াত। সূরা ইখলাস, ফালাক, নাস। রাসূল ﷺ এক সাহাবিকে বলেন, 'তুমি সকাল-সন্ধ্যা সূরা ইখলাস, ফালাক, নাস তিনবার পাঠ কর। এটা তোমার সকল কাজের জন্য যথেষ্ট হবে।'
• আরেকটি দোয়া- لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ يُحْيِي وَيُمِيتُ، وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ.
আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই। তার কোন শরীক নেই। তিনি জীবন দেন, মৃত্যু দান করেন। তিনি সকল বিষয়ে সক্ষম।
এই দোয়াটি সকাল-সন্ধ্যা একশ বার পাঠ করা। রাসূল ﷺ ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যা এই দোয়া একশ বার পাঠ করবে, আল্লাহ তার সাথে চারটি ওয়াদা করেছেন। যা অবশ্যই পূরণ হবে এবং পরিপূর্ণভাবে পূরণ হবে, আল্লাহ তা ভুলবেন না। তার জন্য একশটি পুণ্য লেখা হবে, একশটি গোনাহ মাফ হবে। তাকে দশটি সৎ গোলাম আযাদের সাওয়াব দেয়া হবে। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত শয়তান থেকে সে মুক্ত থাকবে। কেয়ামতের দিন তার মতো মর্যাদা নিয়ে অনুরূপ আমলকারী বা ততোধিক আমলকারী ব্যতীত আর কেউ আসবে না।
📄 লাভজনক আমল হলো কোরআন
মানুষের জন্য সবচেয়ে লাভজনক আমল হলো কোরআন। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ! মানুষ কুরআন ছাড়া এই পৃথিবীতে কীভাবে বাঁচতে পারে! মানুষের দিন-রাত্রি কুরআন ছাড়া কীভাবে কাটতে পারে!
ইমাম যাহাবি ইবনে ওমর থেকে বর্ণনা করেন, ঘরে তার একটি কোরআন শরিফ ছিল। তিনি যখনই ঘরে যেতেন, কোরআন খুলে পড়া শুরু করতেন।
নাফে বর্ণনা করেন, অজু করা এবং কোরআন পড়া ছাড়া ইবনে ওমরের ঘরে আর কোন ব্যস্ততা ছিল না।
মানুষের জন্য সবচেয়ে লাভজনক আমল হলো কোরআন। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ! মানুষ কুরআন ছাড়া এই পৃথিবীতে কীভাবে বাঁচতে পারে! মানুষের দিন-রাত্রি কুরআন ছাড়া কীভাবে কাটতে পারে!
ইমাম যাহাবি ইবনে ওমর থেকে বর্ণনা করেন, ঘরে তার একটি কোরআন শরিফ ছিল। তিনি যখনই ঘরে যেতেন, কোরআন খুলে পড়া শুরু করতেন।
নাফে বর্ণনা করেন, অজু করা এবং কোরআন পড়া ছাড়া ইবনে ওমরের ঘরে আর কোন ব্যস্ততা ছিল না।
📄 মন প্রশান্ত করার মতো আরেকটি আমল
মুমিনের মন প্রশান্ত করার মতো আরেকটি আমল- শেষ রাতে আযানের কয়েক মিনিট পূর্বক্ষণে হলেও দুরাকাত সালাত আদায় করা। রাতের সেই শান্ত মূহুর্তে যখন মানুষ প্রশান্ত হয়ে ঘুমিয়ে থাকে, আল্লাহ তখন নিকটবর্তী আকাশে অবতরণ করেন। আল্লাহ বান্দাদের ডেকে ডেকে বলেন, 'কেউ আমাকে ডাকবে? আমি সাড়া দিবো। কেউ আমার কাছে কিছু চাইবে? আমি দান করবো। কেউ আমার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবে? আমি ক্ষমা করবো।'
আল্লাহ আমাকে ডেকে বলছেন! বিষয়টি কেমন মনে হয়!
আল্লাহ বলছেন, 'কেউ আমার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবে?'
আমি তখন বলছি, 'আল্লাহ আমাকে ক্ষমা কর!'
আল্লাহ বলছেন, 'কেউ আমাকে ডাকবে? আমি সাড়া দিবো।'
আমি তখন বলছি, 'আল্লাহ আমার এই কাজে সাড়া দাও। আমাকে ঐ সাফল্য দান কর।'
এটাই তো একজন মুমিনের সবচেয়ে বড় সাফল্য!!!
মুমিনের মন প্রশান্ত করার মতো আরেকটি আমল- শেষ রাতে আযানের কয়েক মিনিট পূর্বক্ষণে হলেও দুরাকাত সালাত আদায় করা। রাতের সেই শান্ত মূহুর্তে যখন মানুষ প্রশান্ত হয়ে ঘুমিয়ে থাকে, আল্লাহ তখন নিকটবর্তী আকাশে অবতরণ করেন। আল্লাহ বান্দাদের ডেকে ডেকে বলেন, 'কেউ আমাকে ডাকবে? আমি সাড়া দিবো। কেউ আমার কাছে কিছু চাইবে? আমি দান করবো। কেউ আমার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবে? আমি ক্ষমা করবো।'
আল্লাহ আমাকে ডেকে বলছেন! বিষয়টি কেমন মনে হয়!
আল্লাহ বলছেন, 'কেউ আমার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবে?'
আমি তখন বলছি, 'আল্লাহ আমাকে ক্ষমা কর!'
আল্লাহ বলছেন, 'কেউ আমাকে ডাকবে? আমি সাড়া দিবো।'
আমি তখন বলছি, 'আল্লাহ আমার এই কাজে সাড়া দাও। আমাকে ঐ সাফল্য দান কর।'
এটাই তো একজন মুমিনের সবচেয়ে বড় সাফল্য!!!
📄 বেশি বেশি নফল এবাদত
আরেকটি আমল- বেশি বেশি নফল এবাদত করা। আল্লাহ বলেন, 'আমার বান্দা সবসময় নফল এবাদত দ্বারা আমার নৈকট্য অর্জন করতে থাকবে, একসময় আমি তাকে ভালবাসবো। যখন আমি তাকে ভালবাসবো, তখন আমি তার কান হয়ে যাবো, যা দিয়ে সে শোনে। আমি তার চোখ হয়ে যাবো, যা দিয়ে সে দেখে। আমি তার হাত হয়ে যাবো, যা দিয়ে সে ধরে। আমি তার পা হয়ে যাবো, যা দিয়ে সে চলে।'
আল্লাহ আমাদের বেশি বেশি নফল এবাদত করার তাওফিক দিন।
আরেকটি আমল- বেশি বেশি নফল এবাদত করা। আল্লাহ বলেন, 'আমার বান্দা সবসময় নফল এবাদত দ্বারা আমার নৈকট্য অর্জন করতে থাকবে, একসময় আমি তাকে ভালবাসবো। যখন আমি তাকে ভালবাসবো, তখন আমি তার কান হয়ে যাবো, যা দিয়ে সে শোনে। আমি তার চোখ হয়ে যাবো, যা দিয়ে সে দেখে। আমি তার হাত হয়ে যাবো, যা দিয়ে সে ধরে। আমি তার পা হয়ে যাবো, যা দিয়ে সে চলে।'
আল্লাহ আমাদের বেশি বেশি নফল এবাদত করার তাওফিক দিন।