- 1-ঈমান, ইসলামের পরিচয় এবং আল্লাহ কর্তৃক ভাগ্য সাব্যস্ত করার প্রতি ঈমান ওয়াজিব হওয়া, ভাগ্যলিপির উপর অবিশ্বাসী লোকের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করা ও তাঁর ব্যাপারে কঠোর হুশিয়ারী উচ্চারণের প্রমাণাদির বর্ণনা(7)
- 2-সলাতের বর্ণনা যা ইসলামের একটি রুকন(2)
- 3-ইসলামের রুকনসমূহ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করার বর্ণনা(2)
- 4-যে ঈমানের বদৌলত জান্নাতে পাওয়া যাবে এবং যে ব্যক্তি (আল্লাহর) নির্দেশকে আঁকড়ে ধরবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে(7)
- 5-ইসলামের রুকনসমূহ ও তার গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভসমূহ(4)
- 6-তাওহীদ ও রিসলাতের শাহাদাত এবং ইসলামের বিধানের দিকে আহবান(3)
- 7-লোকদের বিরুদ্ধে জিহাদের নির্দেশ যতক্ষণ না তারা স্বীকার করে যে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোন ইলাহ নেই, মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আল্লাহর রসূল এবং সলাত কায়িম করে, যাকাত দেয়, নবী যে শারী‘আতের বিধান এনেছেন তার প্রতি ঈমান আনে, যে ব্যক্তি এসব করবে সে তার জান মালের নিরাপত্তা লাভ করবে; তবে শারী’আত সম্মত কারণ ব্যতীত, তার অন্তরের খবর আল্লাহর কাছে; যে ব্যক্তি যাকাত দিতে ও ইসলামের অন্যান্য বিধান পালন করতে অস্বীকার করে তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার এবং ইসলামের বৈশিষ্ট্যসমূহ প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে ইমামের গুরুত্বারোপ করার নির্দেশ(7)
- 8-মৃত্যুর লক্ষণ দেখা দেয়ার পূর্ব পর্যন্ত ঈমান গ্রহণযোগ্য হওয়া, মুশরিকদের ব্যাপারে ইসতিগফার রহিত হওয়া ও মুশরিক অবস্থায় মৃত্যুবরণকারীর জাহান্নামী হওয়া এবং সে কোন ওয়াসীলায় পরিত্রাণ না পাওয়ার দলীল(4)
- 9-যে ব্যক্তি তাওহীদের উপর মৃত্যুবরণ করবে সে অবশ্যই জান্নাতে প্রবেশ করবে- এর দলীল প্রমাণ(14)
- 10-যে ব্যক্তি আল্লাহকে প্রতিপালক হিসেবে, ইসলামকে দ্বীন হিসেবে এবং মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে রসূল হিসেবে সন্তুষ্ট চিত্তে মেনে নেয় সে মু’মিন যদিও সে কাবীরাহ গুনাহে লিপ্ত হয়(1)
- 11-ইসলামের বৈশিষ্ট্যসমুহ(1)
- 12-যে এসব গুনে গুণান্বিত হবে সে ঈমানের মিষ্টতা পাবে(3)
- 13-রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে স্ত্রী, পুত্র, পরিজন ও পিতামাতা তথা সকলের চাইতে অধিক ভালোবাসা ওয়াজিব এবং যে ব্যক্তি এরূপ ভালোবাসবে না তার ঈমান নেই বলা হয়েছে(2)
- 14-নিজের জন্য যে কল্যাণ পছন্দ করে তা অপর মুসলিম ভাইয়ের জন্য পছন্দ করা ঈমানের বৈশিষ্ট্যের অন্তর্গত(2)
- 15-প্রতিবেশীকে কষ্ট দেওয়া হারাম(1)
- 16-প্রতিবেশী ও মেহমানকে সম্মান প্রদর্শন করতে উৎসাহিত করা, কল্যাণ সাধন ব্যতীত নিরবতা অবলম্বন করা এবং এগুলো ঈমানের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার বর্ণনা(4)
- 17-মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করা ঈমানের অঙ্গ। ঈমান হ্রাস ও বৃদ্ধি হয়। ভালো কাজের আদেশ করা ও মন্দ কাজের নিষেধ করা ওয়াজিব(4)
- 18-মু’মিনদের মধ্যে একে অপরের চাইতে ঈমানের গুনে প্রাধান্য থাকা এবং এ বিষয়ে ইয়ামানবাসীরা অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত(13)
- 19-মু’মিন ব্যতীত কেউই জান্নাতে প্রবেশ করবে না, মু’মিনদের ভালোবাসা ঈমানের অঙ্গ আর তা অর্জনের উপায় হলো পরস্পর অধিক সালাম বিনিময়(2)
- 20-ঈমানের শাখা-প্রশাখার সংখ্যা, তাঁর সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন শাখার বর্ণনা, লজ্জা শরমের ফাযীলাত এবং তা ঈমানের অঙ্গ হওয়ার বর্ণনা(6)
- 21-ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ের মধ্যে পরস্পর ফাযীলাত ও কোনটি সর্বোত্তম কাজ(4)
- 22-সদুপদেশই দীন(6)
- 23-গুনাহ দ্বারা ঈমানের ক্ষতি হয় এবং গুনাহে লিপ্ত থাকা অবস্থায় ঈমান থাকে না অর্থাৎ ঈমানের পূর্ণতা থাকে না(7)
- 24-মুনাফিকের স্বভাব(5)
- 25-যে ব্যক্তি তার মুসলিম ভাইকে ‘হে কাফির!’ বলে সম্বোধন করে তার ঈমানের অবস্থা(2)
- 26-জেনে শুনে নিজের পিতাকে অস্বীকারকারীর ঈমানের অবস্থা(4)
- 27-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণীঃ মুসলিমদের গালি-গালাজ করা গুনাহের কাজ এবং তাদের সাথে মারামারি করা কুফরী(2)
- 28-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বাণীঃ তোমরা আমার পরে পরস্পর হত্যাকাণ্ডে লিপ্ত হয়ে কাফিরে পরিণত হয়ো না(4)
- 29-বংশের প্রতি কটাক্ষের এবং উচ্চৈঃস্বরে বিলাপের উপর কুফ্রী শব্দের প্রয়োগ(1)
- 30-পলাতক দাসকে কাফির আখ্যায়িত করা(3)
- 31-যে ব্যক্তি বলে ‘আমরা বৃষ্টিলাভ করেছি নক্ষত্রের গুনে’ তার কুফ্রীর বর্ণনা(4)
- 32-আনসারদের এবং ‘আলী (রাঃ)-কে ভালোবাসা ঈমানের অংশ ও চিহ্ন এবং তাঁদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা নিফাকের চিহ্ন(6)
- 33-আনুগত্যের ত্রুটিতে ঈমান হ্রাস পাওয়া এবং আল্লাহর সাথে কুফরী করা ছাড়াও অকৃতজ্ঞতা ও অন্যের অনুগ্রহকে অস্বীকার করার মতো অর্থেও কুফর শব্দটি প্রযোজ্য হয়(2)
- 34-সলাত পরিত্যাগকারীর উপর কুফর শব্দের প্রয়োগ(4)
- 35-আল্লাহর প্রতি ঈমান আনা সর্বোত্তম আমল(8)
- 36-শিরক ঘৃণ্যতম গুনাহ এবং শিরকের পরে সর্বাপেক্ষা বড় গুনাহ(2)
- 37-কাবীরাহ গুনাহ এবং এর মধ্যে সর্বাপেক্ষা বড় গুনাহ(6)
- 38-অহংকারের পরিচয় ও তা হারাম হওয়া(3)
- 39-শিরক না করা অবস্থায় যার মৃত্যু হয় সে জান্নাতী, মুশরিক অবস্থায় যার মৃত্যু হয় সে জাহান্নামী(6)
- 40-যে কাফির ব্যক্তি বলল, তাকে হত্যা করা হারাম(6)
- 41-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উক্তিঃ “যে ব্যক্তি আমাদের বিরুদ্ধে অস্ত্রধারণ করবে সে আমাদের দলভুক্ত নয়”(3)
- 42-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উক্তিঃ “যে ব্যক্তি আমাদের ধোঁকা দেয় সে আমাদের দলভুক্ত নয়”(2)
- 43-(মৃতের শোকে) গাল থাপড়ানো, জামা ছিঁড়ে ফেলা এবং জাহিলী যুগের ন্যায় উচ্চৈঃস্বরে বিলাপ করা হারাম(5)
- 44-চোগলখোরী জঘন্যতম হারাম(3)
- 45-কাপড় টাখনুর নীচে নামিয়ে পরা, দান করে খোঁটা দেয়া ও (মিথ্যা) শপথের মাধ্যমে মালামাল বেচাকেনা করা হারাম এবং সে তিন ব্যক্তির বর্ণনা যাদের সাথে কিয়ামাতের দিন আল্লাহ তা’আলা কথা বলবেন না, রহ্মাতের নযরে তাকাবেন না, তাদের পবিত্র করবেন না। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি(6)
- 46-আত্মহত্যা করা মহাপাপ, যে ব্যক্তি যে বস্তু দ্বারা আত্মহত্যা করবে জাহান্নামে সে বস্তু দ্বারা তাকে শাস্তি দেয়া হবে এবং মুসলিম ব্যতীত কেউ জান্নাতে প্রবেশ করবে না।(9)
- 47-গনীমাতের মাল আত্মসাৎ করা হারাম, ঈমানদার ব্যতীত কেউ জান্নাতে প্রবেশ করবে না।(2)
- 48-আত্মহত্যাকারী কাফির হবে না তার প্রমাণ(1)
- 49-কিয়ামাতের পূর্বে এক বাতাস প্রবাহিত হবে, সামান্য ঈমানও যার অন্তরে আছে তার রূহ্ সে বাতাস কবয করে নিবে।(1)
- 50-ফিত্নাহ্ প্রকাশের পূর্বেই নেক ‘আমালের প্রতি অগ্রসর হওয়ার জন্য উৎসাহিত করা(1)
- 51-‘আমাল বিনষ্ট হওয়া সম্পর্কে মু’মিনের আশঙ্কা(3)
- 52-জাহিলী যুগের ‘আমালের ব্যাপারেও কি পাকড়াও হবে?(3)
- 53-ইসলাম গ্রহণ এবং হিজরত ও হাজ্জ পালনের দ্বারা পূর্ববর্তী গুনাহসমূহ মাফ হয়ে যায়(2)
- 54-ইসলাম গ্রহণের পূর্বের কুফ্রী জীবনের নেক কাজসমূহের প্রতিদান প্রসঙ্গ(4)
- 55-ঈমানে সততা ও নিষ্ঠা(2)
- 56-মনের কল্পনা বা খটকা আল্লাহ তা’আলা মাফ করে দেন, মানুষের সামর্থ্যানুযায়ীই আল্লাহ তাকে দায়িত্ব অর্পণ করেন এবং ভাল বা মন্দ কর্মের মনস্থ করার বিধান(2)
- 57-অন্তর ও নাফ্সের কুচিন্তাসমূহের গুনাহ ক্ষমা করা হবে যদি তা অন্তর ও নাফ্সের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে(2)
- 58-বান্দা যখন সৎকর্মের নিয়্যাত করে তখন সেটার (সাওয়াব) লিপিবদ্ধ করা হয়, আর যখন কোন পাপকাজের নিয়্যাত করে তা লিপিবদ্ধ করা হয় না (যতক্ষণ না তা কাজে পরিণত করে)(6)
- 59-ঈমান সম্পর্কে ওয়াস্ওয়াসার সৃষ্টি হওয়া এবং কারো অন্তরে যদি তা সৃষ্টি হয় তবে সে কি বলবে?(12)
- 60-মিথ্যা কসমের মাধ্যমে কোন মুসলিমের হাক তসরুফকারীর প্রতি জাহান্নামের হুমকী(7)
- 61-যুলম করে কারো সম্পদ আত্মসাৎ করতে চাইলে তার রক্ত তার জন্য বৃথা যাবে, আর নিহত হলে জাহান্নামে যাবে আর যে ব্যক্তি স্বীয় সম্পদ রক্ষায় নিহত হয় সে শাহীদ(2)
- 62-জনগণের সঙ্গে খিয়ানাতকারী শাসক জাহান্নামের যোগ্য(4)
- 63-কারো কারো অন্তর থেকে ঈমান ও আমানাতদারী উঠিয়ে নেয়া এবং অন্তরে ফিত্নার সৃষ্টি হওয়া(1)
- 64-শুরুতেই ইসলাম ছিল অপরিচিত; শিঘ্রই আবার তা অপরিচিতের ন্যায় হয়ে যাবে এবং তা দু’ মাসজিদ (মাসজিদুল হারাম ও মাসজিদুন নাবাবী) এর মাঝে আশ্রয় নিবে(6)
- 65-শেষ যুগে ঈমান বিদায় নিবে।(1)
- 66-ভয়-ভীতির কারণে ঈমান গোপন রাখা যায়(1)
- 67-ঈমানের দূর্বলতার দরুণ যার ব্যাপারে ধর্মত্যাগের সন্দেহ হয়, তার হৃদয় জয়ের জন্য বিশেষ সৌজন্য প্রদর্শন এবং সুনির্দিষ্ট প্রমাণ ছাড়া কাউকে নিশ্চিত মু’মিন বলে ঘোষণা দেয়া থেকে বিরত থাকা(4)
- 68-সুস্পষ্ট প্রমাণের দ্বারা হৃদয়ের প্রশান্তি বৃদ্ধি পায়(2)
- 69-সকল মানুষের জন্য আমাদের নাবী মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) প্রেরিত হয়েছেন এবং অন্যান্য সকল দ্বীন ও ধর্ম তাঁর দ্বীনের মাধ্যমে রহিত হয়ে গেছে- এ কথার উপর বিশ্বাস স্থাপন ওয়াজিব(3)
- 70-আমাদের নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর শারী’আত অনুসারী প্রশাসক হিসেবে ‘ঈসা ইবনু মারইয়াম (‘আঃ)-এর অবতরণ(6)
- 71-যে সময়ে ঈমান কবূল হবে না(6)
- 72-রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর প্রতি ওয়াহীর সূচনা(7)
- 73-রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর মি’রাজ এবং সলাত ফারয হওয়া(14)
- 74-মারইয়াম পুত্র ‘ঈসা ('আ) ও মাসীহিদ দাজ্জাল- এর বর্ণনা।(6)
- 75-সিদরাতুল মুনতাহার আলোচনা।(4)
- 76-মহান আল্লাহ্র বাণীঃ “নিশ্চয় তিনি তাঁকে দ্বিতীয়বার দেখেছেন”-(সূরাহ আন্ নাজ্ম ৫৩ : ১৩) নাবী( সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কি ইসরা মি’রাজের রাত্রে তাঁর প্রভূকে দেখেছেন?(8)
- 77-রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বাণীঃ তা ছিল উজ্জ্বল জ্যোতি আমি তা দেখেছি। অন্য বর্ণনায়ঃ আমি উজ্জ্বল জ্যোতি দেখেছি।(2)
- 78-রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণী- নিশ্চয়ই আল্লাহ্ তা’আলাকে নিদ্রা স্পর্শ করে না; তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আরও বলেনঃ “নূরই তাঁর আড়াল, যদি তা প্রকাশ পেত তাহলে তাঁর চেহারার জ্যোতি সৃষ্টি জগতের যতদুর পর্যন্ত পৌঁছতো তা পুড়ে ছারখার করে দিতো”(3)
- 79-আখিরাতে মু’মিনগণ তাদের প্রভুকে দেখতে পাবে(3)
- 80-মহান আল্লাহর দর্শন পথের জ্ঞান(5)
- 81-শাফা’আত ও তাওহীদবাদীদের জাহান্নাম থেকে উদ্ধার লাভের প্রমাণ(4)
- 82-জাহান্নাম থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত সর্বশেষ ব্যক্তি(3)
- 83-নিম্ন জান্নাতী, তথায় তার মর্যাদা(19)
- 84-মহানাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণীঃ জান্নাতে প্রবেশের জন্য শাফা’আত করবে সকল মানুষের মধ্যে আমিই প্রথম এবং নাবীগণের মধ্যে আমার অনুসারী সর্বাধিক হবে(4)
- 85-মহানাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর উম্মাহ্র শাফা’আতের জন্য তাঁর বিশেষ দু’আ গোপন (সংরক্ষণ) রেখেছেন(12)
- 86-উম্মাতের জন্য নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দু’আ ও তাদের প্রতি মায়া-মমতায় তাঁর ক্রন্দন(1)
- 87-কাফির অবস্থায় মৃত্যুবরণকারী জাহান্নামী, সে কোন শাফা’আত পাবে না এবং আল্লাহর নৈকট্য লাভকারী বান্দার সাথে আত্মীয়তাঁর সম্পর্কও তার উপকারে আসবে না।(1)
- 88-মহান আল্লাহর বাণীঃ “ তোমার নিকটাত্মীয়দেরকে সতর্ক করে দাও” (সূরাহ্ আশ্ শু’আরা ২৬ : ২১৪)(9)
- 89-আবূ তালিব-এর জন্য নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর শাফা‘আত এবং সে কারণে তার ‘আযাব কম হওয়া(4)
- 90-জাহান্নামীদের মধ্যে সবচেয়ে হালকা শাস্তি হওয়া(4)
- 91-যে ব্যক্তি কুফ্রী অবস্থায় মারা যায় তার কোন ‘আমাল তার উপকারে আসবে না(1)
- 92-মু’মিনদের সঙ্গে বন্ধুত্ব রক্ষা করা ও অন্যদের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করা ও তাদেরকে এড়িয়ে চলা(1)
- 93-হিসাব ও শাস্তি ছাড়াই মুসলিমদের একাধিক দল জান্নাতে প্রবেশ করার প্রমাণ(9)
- 94-জান্নাতীদের অর্ধাংশ এ উম্মাতের (মুহাম্মাদীর) অন্তর্ভুক্ত(3)
- 95-মহান আল্লাহ আদাম (‘আঃ)-কে বলবেন : “যারা জাহান্নামে প্রেরিত হয়েছে তাদের প্রত্যেক এক হাজারের মধ্যে নয়শত নিরানব্বই জনকে বের করে আনো”(2)
- 96-আল্লাহ ও তাঁর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দ্বীনের অনুশাসনের প্রতি ঈমান আনার নির্দেশ দেয়া এবং তার প্রতি মানুষকে আহবান করা, দ্বীন সম্বন্ধে (জানার জন্য) প্রশ্ন করা ও তা সংরক্ষণ করা আর যার কাছে দ্বীন পৌঁছায়নি তার নিকট দ্বীনের দা’ওয়াত পেশ করা(6)
- 1-আযানের সূচনা(1)
- 2-আযানের শব্দগুলো দু’বার করে এবং ইকামতের শব্দগুলো একবার করে(4)
- 3-আযানের বর্ণনা(1)
- 4-একই মাসজিদে দু’জন মুওয়ায্যিন রাখা ভাল(2)
- 5-অন্ধ ব্যক্তির সাথে চক্ষুস্মান লোক থাকলেও তার আযান দেয়া জায়িয(2)
- 6-অমুসলিম রাষ্ট্রের (বা এলাকার) কোন জনপদে আযানের শব্দ শুনা গেলে সেখানে আক্রমণ করা নিষেধ(1)
- 7-মুওয়ায্যিনের আযান অনুরূপ শ্রবণকারীর বলা, নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উপর দুরূদ পাঠ করা এবং তাঁর জন্যে ওয়াসীলাহ্ প্রার্থনা করা(4)
- 8-আযানের ফাযীলাত এবং আযান শুনে শাইতানের পলায়ন(9)
- 9-তাকবীরে তাহরীমার সময়, রুকূ’তে যাওয়ার সময় এবং রুকূ’ থেকে মাথা উঠানোর সময়, কাঁধ পর্যন্ত হাত উঠানো (রফ’উল ইয়াদাইন) মুস্তাহাব, কিন্তু সাজদাহ্ থেকে ওঠার সময় এটা না করা মুস্তাহাব(6)
- 10-সলাতের মধ্যে ঝুঁকে পড়ার সময় এবং সোজা হয়ে উঠার সময় ‘আল্ল-হু আকবার’ বলতে হবে, কিন্তু রুকূ’ থেকে উঠার সময় “সামি’আল্ল-হু লিমান হামিদাহ” বলতে হবে(7)
- 11-প্রতি রাক’আতে সুরাহ্ ফা-তিহাহ্ পড়া অপরিহার্য, কেউ যদি (ভালভাবে) সূরাহ্ ফা-তিহাহ্ পড়তে বা শিখতে সক্ষম না হয়, তবে সে যেন তার সুবিধামত স্থান থেকে কিরাআত পাঠ করে নেয়(13)
- 12-ইমামের পিছনে উচ্চৈঃস্বরে কিরাআত পাঠ করা মুক্তাদীদের জন্য নিষেধ(3)
- 13-‘বিসমিল্লাহ’ সশব্দে না পড়ার পক্ষে দলীল(4)
- 14-যারা বলে, বিসমিল্লা-হ, সূরাহ্ বারাআহ্ (তাওবাহ্) ছাড়া আর সব সূরারই অংশ তাদের দলীল(2)
- 15-তাকবীরে তাহরীমার পর বুকের নিচে কিন্তু নাভির উপরে বাঁ হাতের উপর দান হাত রাখবে এবং সাজদাহরত অবস্থায় উভয় হাত কাঁধ বরাবর মাটিতে রাখবে(1)
- 16-সলাতে তাশাহহুদ পাঠ করা(10)
- 17-তাশাহহুদ পড়ার পর নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর উপর দুরূদ পাঠ করা(6)
- 18-তাসমী’ , তাহমীদ ও আমীন সর্ম্পকে(8)
- 19-মুক্তাদীগণ ইমামের অনুসরন করবে(11)
- 20-তাকবীর ও অন্যান্য বিষয়ে ইমামের আগে যে কোন কাজ করা নিষেধ(4)
- 21-ইমাম অসুস্থ হয়ে পড়লে বা সফরে গেলে, অথবা অন্য কোন ওজর থাকলে তিনি তার প্রতিনিধি নিয়োগ করবেন, কোন কারনে ইমাম যদি বসে সলাত আদায় করেন-সেক্ষেত্রে মুক্তাদীদের কোন অসুবিধা না থাকলে তারা দাঁড়িয়ে সলাত আদায় করবে, কারন সক্ষম মুক্তাদীর বসে সলাত আদায় করার নির্দেশ (মানসুখ) রহিত হয়ে গেছে।(13)
- 22-ইমাম আসতে যদি দেরী হয় এবং কোন ফিতনাহ-ফ্যাসাদের সম্ভাবনাও না থাকে, তবে এ পরিস্থিতিতে অন্য কাউকে ইমাম করে সলাত আদায় করে নেয়া(5)
- 23-সলাত আদায়রত ইমামকে কোন ব্যাপারে সতর্ক করতে হলে পুরুষ মুসল্লীরা 'সুবহানাল্ল-হ' বলবে এবং মহিলা মুসল্লীরা হাততালি দিবে(3)
- 24-সুন্দরভাবে বিনয় ও ভীতি সহকারে সলাত আদায়ের নির্দেশ(4)
- 25-ইমামের আগে রুকূ'-সাজদাহ্ ও অন্যান্য কাজ করা হারাম(5)
- 26-সলাত আদায়ের সময় আকাশের দিকে তাকানো নিষেধ(2)
- 27-সলাতরত অবস্থায় শান্ত থাকার নির্দেশ, হাত দিয়ে ইশারা করা এবং সালামের সময় হাত উত্তোলন করা নিষেধ, প্রথম লাইন পূর্ণ করা এবং একে অপরের সাথে মিলিত হয়ে দাঁড়ানোর নির্দেশ(4)
- 28-সলাতের লাইনগুলো সুশৃঙ্খলভাবে সমান করে সাজানো, প্রথম লাইনের মর্যাদা, প্রথম লাইনে দাঁড়ানোর জন্য ভীড় করে অগ্রগামী হওয়া এবং মর্যাদাসম্পন্ন লোকেদের সামনে যাওয়া ও ইমামের কাছে দাঁড়ানো(15)
- 29-পুরুষদের সাথে যেসব মহিলা জামা’আতে শরীক হয়ে সলাত আদায় করে তাদের প্রতি নির্দেশ হলো, পুরুষ মুসল্লীরা সাজদাহ্ থেকে মাথা না উঠানো পর্যন্ত তারা মাথা উঠাবে না।(1)
- 30-অবাঞ্ছিত কিছু ঘটার সম্ভাবনা না থাকলে মহিলাদের মাসজিদে যাওয়া কিন্তু সুগন্ধি মেখে তারা বের হবে না(13)
- 31-সলাতে মধ্যম আওয়াজে কিরাআত পাঠ করবে, যদি সশব্দে কিরাআত পাঠ করাতে অবাঞ্ছিত কিছু বিপদের সম্ভাবনা থাকে(3)
- 32-কিরাআত পাঠ মনোযোগ দিয়ে শুনতে হবে(2)
- 33-ফাজরের সলাতে উচ্চৈঃস্বরে কিরাআত পড়া এবং জিনদের সামনে কিরাআত পড়া(7)
- 34-যুহ্র ও ‘আস্র-এর সলাতের কিরাআত(10)
- 35-ফাজরের সলাতের কিরাআত(15)
- 36-‘ইশার সলাতের কিরাআত(7)
- 37-ইমামদেরকে সংক্ষেপে পূর্ণাঙ্গ সলাত আদায় করানোর নির্দেশ(13)
- 38-সলাতের রুকনগুলো সঠিকভাবে আদায় করা এবং সংক্ষেপে পূর্ণাঙ্গরূপে সলাত আদায় করা(5)
- 39-ইমামের অনুসরণ করা এবং প্রতিটি কাজ তার পরে করা(5)
- 40-রুকু‘ থেকে মাথা তুলে যা বলতে হবে(7)
- 41-রুকু‘ ও সাজদায় কুরআনের আয়াত পাঠ করা নিষেধ(9)
- 42-রুকু’-সাজদায় যা বলতে হবে(10)
- 43-সাজদার ফাযীলত এবং এর প্রতি উৎসাহ প্রদান করা(2)
- 44-যেসব অঙ্গের সাহায্যে সাজদাহ্ করতে হবে এবং সলাতে চুল, কাপড় ও মাথার বেণী ধরা থেকে বিরত থাকতে হবে।(7)
- 45-সাজদার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা, উভয় হাতের তালু জমিনে রাখা, উভয় কনুই পাঁজর থেকে পৃথক রাখা এবং সাজদায় পেট উরু থেকে উঁচু ও পৃথক রাখা।(3)
- 46-সলাতের সামগ্রিক বৈশিষ্ট্য - যা দিয়ে সলাত শুরু এবং শেষ করতে হবে; রুকু’র বৈশিষ্ট এবং এর মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা; সাজদার বৈশিষ্ট্য ও এর মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা; চার রাক‘আত বিশিষ্ট সলাতে প্রতি দু’রাক’আত অন্তর তাশাহ্হুদ পাঠ; দু’সাজদার মাঝখানে বসা এবং প্রথম বৈঠকের বর্ণনা।(6)
- 47-সলাত আদায়কারীর সামনে সুত্রাহ্ (আড়াল) দেয়া(17)
- 48-মুসল্লীর সামনে দিয়ে অতিক্রম করা নিষেধ(6)
- 49-মুসল্লীর সুত্রার কাছাকাছি হওয়া(3)
- 50-সলাত আদায়কারী কতটুকু পরিমাণ স্থান আড়াল (সুত্রাহ্ নির্ধারণ) করবে(3)
- 51-সলাত আদায়কারীর সামনে সম্মুখীন হওয়া (অর্থাৎ- আড়াআড়িভাবে, লম্বালম্বি হয়ে শুয়ে থাকার প্রসঙ্গে আলোচনা)(8)
- 52-একটি মাত্র কাপড় পরিধান করে সলাত আদায় করা এবং তা পরিধান করার নিয়ম বিধান(13)
- 1-মুসাফিরদের সলাত এবং তার ক্বস্র (সংক্ষিপ্ত করা)(20)
- 2-মিনায় সলাত ক্বস্র করা(10)
- 3-বর্ষণমুখর দিনে গৃহে সলাত আদায়(10)
- 4-সফরে সওয়ারী জন্তুর উপর নাফ্ল সলাত আদায় বৈধ, তারটি মুখটি যেদিকে হোক না কেন(11)
- 5-আবাসে দু' ওয়াক্তের সলাত একত্রে আদায়(10)
- 6-সলাত শেষে ডানে-বামে ফেরার বৈধতা(4)
- 7-(মুক্তাদীর) ইমামের ডানপাশে থাকা মুস্তাহাব হওয়া(2)
- 8-মুয়ায্যিন ইক্বামাত দেয়া শুরু করলে নাফ্ল সলাত শুরু করা মাকরূহ(8)
- 9-মাসজিদে প্রবেশের সময় কি বলবে(2)
- 10-দু’ রাক‘আত তাহিয়্যাতুল মাসজিদ আদায় মুস্তাহাব এবং দু’ রাক‘আত আদায়ের পুর্বে বসা মাকরুহ এবং এটা সর্বাবস্থায় পালনীয়(3)
- 11-সফরে থেকে ফিরে এসে প্রথমে মাসজিদে দু’ রাক‘আত সলাত আদায় করা মুস্তাহাব(3)
- 12-যুহার সলাত মুস্তাহাব আর তার সর্বনিম্ন (রাক’আতের পরিমান) হচ্ছে দু’ রাক‘আত, আর সম্পুর্ন হচ্ছে আট রাক‘আত, মধ্যম পরিমান হচ্ছে চার অথবা ছয় রাক‘আত এবং এগুলো রক্ষনাবেক্ষন করার ব্যাপারে উৎসাহ প্রদান(16)
- 13-ফাজ্রের দু’ রাক‘আত সুন্নাত, তার জন্য উৎসাহ দান, সেটা সংক্ষেপে ও সর্বদা আদায় করা এবং এতে যে ক্বিরাআত পাঠ মুস্তাহাব।(18)
- 14-ফার্যের পূর্বে ও পরে নিয়মিত সুন্নাতের ফাযীলাত এবং তার সংখ্যার বিবরণ(5)
- 15-দাঁড়িয়ে ও বসে নাফ্ল সলাত আদায় এবং একই রাক’আতের অংশ বিশেষ দাঁড়িয়ে ও অংশ বিশেষ বসে আদায় করার বৈধতা(18)
- 16-রাতের সলাত, নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর রাতের সলাতের রাক‘আত সংখ্যা, বিত্র সলাত এক রাক’আত এবং এক রাক’আত সলাত আদায় সহীহ্ সাব্যস্ত(22)
- 17-রাত্রিকালীন সলাত- আর যে ঘুমিয়ে পড়ে অথবা অসুস্থ হয়ে পড়ে(7)
- 18-যখন উটের বাচ্চা গরম অনুভব করে (দিনের উষ্ণতা বৃদ্ধি পায়) তখনই সলাতুল আও্ওয়াবীন (চাশ্তের সলাতের সময়)(2)
- 19-রাত্রিকালের সলাত দু' দু' রাক‘আত, আর রাত্রির শেষে এক রাক‘আত বিতর(18)
- 20-যে ব্যক্তি এ আশঙ্কা করে যে, সে শেষ রাত্রে (ঘুম থেকে) জাগ্রত হতে পারবে না, সে যেন রাতের প্রথম অংশেই তা আদায় করে নেয়।(2)
- 21-ঐ সলাত সর্বোত্তম যাতে ক্বিরাআত লম্বা করা হয়(2)
- 22-রাতে এমন একটি সময় রয়েছে যে সময় দু‘আ কবূল হয়(2)
- 23-শেষ রাতে যিক্র ও প্রার্থনা করা এবং দু‘আ কবূল হওয়ার আলোচনা(7)
- 24-রমাযানে তারাবীহ সলাত আদায় করা প্রসঙ্গে উৎসাহ প্রদান করা(9)
- 25-রাত্রিকালীণ সলাতে দু‘আ ও ক্বিয়াম(26)
- 26-রাতের সালাতে ক্বিরাআত দীর্ঘ করা মুস্তাহাব(3)
- 27-যে ব্যক্তি রাত্র ঘুমিয়ে সকাল করল তার প্রসঙ্গে আলোচনা ।(3)
- 28-নাফ্ল সলাত নিজ গৃহে আদায় করা মুস্তাহাব, মাসজিদে আদায়ও জায়িয(7)
- 29-রাতের সলাত ও অন্যান্য ক্ষেত্রে নিয়মিত 'আমালের ফযীলাত(4)
- 30-সলাতে তন্দ্রাচ্ছন্ন হলে অথবা কুরআন পাঠ ও যিক্রে জিহবা জড়িয়ে যেতে লাগলে, ঘুমিয়ে পড়া কিংবা বিশ্রাম নেয়ার আদেশ, যাতে তা কেটে যায়(6)
- 31-সফরে দু' ওয়াক্তের সলাত একত্রে (এক ওয়াক্তে) আদায় জায়িয(7)
- 1-যে শস্যে দশ ভাগের এক ভাগ ‘উশ্র অথবা অর্ধেক ‘উশ্র(10)
- 2-মুসলিম ব্যক্তির ক্রীতদাস ও ঘোড়ার উপর কোন যাকাত নেই(4)
- 3-যাকাত দেয়া এবং যাকাত দেয়া হতে নিবৃত থাকা সম্পর্কে(1)
- 4-সদাক্বাতুল ফিত্র বা ফিত্রার বর্ণনা(10)
- 5-ঈদুল ফিত্রের সলাতের পূর্বে যাকাতুল ফিত্র আদায়ের নির্দেশ(2)
- 6-যাকাত আদায় করতে বাধাদানকারীর অপরাধ(8)
- 7-যাকাত আদায়কারীকে সন্তুষ্ট করা(2)
- 8-যারা যাকাত আদায় করবে না তাদেরকে কঠোর শাস্তি দেয়া(4)
- 9-সদাক্বাহ্ প্রদানে উৎসাহ প্রদান(2)
- 10-সম্পদ পুঞ্জিভুতকারী ও তাদের শাস্তির ভয়াবহতা সম্পর্কে(2)
- 11-দানশীলতার ফাযীলাত(2)
- 12-পরিবার-পরিজন ও দাস-দাসীদের ভরণ-পোষনের ফাযীলাত এবং তা না করার অপরাধ(3)
- 13-সর্বপ্রথম নিজের জন্য, অতঃপর ঘরের লোকের জন্য, অতঃপর আত্মীয়-স্বজনের জন্য ব্যয় করা(2)
- 14-নিকটাত্মীয়, স্বামী, সন্তান ও পিতামাতার জন্য ব্যয় করার ফাযীলাত যদিও তারা মুশরিক হয়(11)
- 15-মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে দান করে তার জন্য সাওয়াব পৌছানো(2)
- 16-সকল প্রকার সৎ কাজই সদাক্বাহ্(8)
- 17-আল্লাহর রাস্তায় ব্যয়কারী ও ব্যয় করতে কৃপণতাপ্রকাশকারী সম্পর্ক(1)
- 18-যে সময় সদাক্বাহ্ গ্রহণকারী পাওয়া যাবে না সে সময় আসার পূর্বে দান করার প্রতি উৎসাহিত করা প্রসঙ্গে(5)
- 19-হালাল উপার্জন থেকে সদাক্বাহ্ গ্রহণ এবং সদাক্বার মাল রক্ষনাবেক্ষণের দায়িত্ব পালন প্রসঙ্গে(5)
- 20-দানের জন্য উদ্বুদ্ধ করা যদিও তা এক টুকরা খেজুর বা ভালো কথা বলার মাধ্যমে হয়, সদাক্বাহ্ জাহান্নামের অগ্নি থেকে হিফাযাতকারী(8)
- 21-সদাক্বাহ্ করার জন্য পারিশ্রমিকের বোঝা বহন করা, দানকারীর দান পরিমাণে কম করলে খোঁটা দেয়া বা তাকে হেয় মনে করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ(2)
- 22-দুগ্ধবতী জন্তু বিনামূল্যে দান করার ফাযীলাত(2)
- 23-দানশীল ব্যক্তি ও কৃপণ ব্যক্তির উদাহরণ(3)
- 24-সদাক্বাহ্ যদি কোন ফাসিক্ব বা অনুরূপ কোন অসৎ ব্যক্তির হাতে পড়ে তাহলেও দাতা এর সাওয়াব পাবে(1)
- 25-আমানাতদার কোষাধ্যক্ষ ও স্ত্রী লোকের সদাক্বায় সাওয়াব হওয়া সম্পর্কে, স্ত্রী স্বামীর প্রকাশ্য অনুমতি সাপেক্ষে অথবা প্রচলিত প্রথামত স্বামীর সম্পদ থেকে দান করলে সে তার সাওয়াব পাবে(5)
- 26-ক্রীতদাস তার মনিবের সম্পদ হতে যে পরিমাণ সম্পদ ব্যয় করতে পারবে(3)
- 27-দান-খায়রাতের সাথে অন্যান্য সাওয়াবের কাজও করা ফযীলত(4)
- 28-খয়রাত করার জন্য উদ্বুদ্ধ করা; দান-খয়রাত করে তা গুনে রাখার কুফল(4)
- 29-দান-খয়রাত পরিমাণ যতই কম হোকনা কেন তা সত্ত্বেও উৎসাহ দেয়া-তা অবহেলা করা যাবে না(1)
- 30-গোপনে দান-খয়রাত করার ফাযীলাত(2)
- 31-সুস্থ ও স্বাবলম্বী এবং সম্পদের প্রতি আকর্ষণ থাকা অবস্থায় দান-খয়রাত করার ফাযীলাত(3)
- 32-নীচের হাতের চেয়ে উপরের হাত উত্তম। উপরের হাত অর্থে দানকারী এবং নীচের হাত অর্থে দান গ্রহণকারীকে বুঝানো হয়েছে(4)
- 33-অন্যের কাছে হাত পাতার প্রতি নিষেধাজ্ঞা(4)
- 34-যে অভাবীর অভাব মানুষের নিকট প্রকাশের পূর্বে তাকে দান করা হয় তার প্রসঙ্গে(3)
- 35-মানুষের নিকট চাওয়া অপছন্দনীয়(8)
- 36-ভিক্ষা করা যার জন্য জায়িয(1)
- 37-চাওয়া অথবা পাওয়ার আকাঙ্খা ছাড়াই যদি পাওয়া যায় তবে তা গ্রহণ করা জায়িয(5)
- 38-পার্থিব লোভ লালসার প্রতি অনীহা ও ঘৃণা পোষণ করা(5)
- 39-আদাম সন্তানের যদিও সম্পদের দু’টি উপত্যকা থাকে তবু সে তৃতীয়টি অনুসন্ধান করবে(5)
- 40-সম্পদের আধিক্যের কারণে ধনী বলে বিবেচিত নয়(1)
- 41-দুনিয়ার যে চাকচিক্য প্রকাশ পাবে তা থেকে বেঁচে থাকা প্রসঙ্গে(3)
- 42-ভিক্ষাবৃত্তি থেকে বিরত থাকা ও ধৈর্য ধারনের ফাযীলত(2)
- 43-ভিক্ষাবৃত্তি থেকে বিরত থাকা এবং অল্পতুষ্ট থাকা সম্পর্কে(2)
- 44-কঠোরতা ও অশোভন আচরণ করা সত্ত্বেও প্রার্থনাকারীকে কিছু দান করা(5)
- 45-যাকে না দিলে ঈমান থেকে বিচ্যুত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে তাকে দান করা প্রসঙ্গে(3)
- 46-ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট করার জন্য মুয়াল্লিফাতে কুলুবকে দান করা এবং দৃঢ় ঈমানের অধিকারীকে না দেয়া প্রসঙ্গে(13)
- 47-খারিজী সম্প্রদায় ও তাদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আলোচনা(13)
- 48-খারিজী সম্প্রদায়কে হত্যা করতে উৎসাহ প্রদান প্রসঙ্গে(7)
- 49-সৃষ্টি ও চরিত্রগত দিক দিয়ে খারিজী সম্প্রদায় সবচেয়ে নিকৃষ্ট(4)
- 50-রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও তাঁর বংশ পরিবারের জন্য সদাক্বাহ্ যাকাত খাওয়া হারাম, এরা হচ্ছে বনূ হাশিম ও বানী মুত্ত্বালিব; এরা ছাড়া অন্য কারো জন্য যাকাত-সদাক্বাহ্ খাওয়া হারাম নয়(8)
- 51-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বংশধরকে সদাক্বাহ্ উসূলকারী নিযুক্ত না করা প্রসঙ্গে(2)
- 52-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম), বানী হাশিম ও বানী মুত্ত্বালিবের জন্য হাদিয়্যাহ্ উপঢৌকন গ্রহণ করা জায়িয যদিও হাদিয়্যাহ্ দাতা তা সদাক্বাহ্ সরূপ পেয়ে থাকে, সদাক্বাহ্ যখন গ্রহীতার হস্তগত হয় তখন তা থেকে সদাক্বার বৈশিষ্ট্য দূরীভূত হয়ে যায় এমনকি যাদের জন্য সদাক্বাহ্ ভক্ষণ করা হারাম তাদের জন্যও তা হালাল হয়ে যায়(8)
- 53-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কর্তৃক হাদিয়া গ্রহণ এবং সদকা প্রত্যাখ্যান প্রসঙ্গে(1)
- 54-সদাক্বাহ্ প্রদানকারীর জন্য দু’আ করার বর্ণনা(2)
- 55-যাকাত আদায়কারীর সাথে সৌজন্যমূলক ব্যবহার করার বর্ণনা(1)
- 1-রমাযান মাসের ফাযীলাত(3)
- 2-চাঁদ দেখে সিয়াম পালন করা, চাঁদ দেখে ইফতার করা এবং মাসের প্রথম বা শেষ দিন মেঘাছন্ন থাকলে ত্রিশ দিনে মাস পুরা করা।(20)
- 3-রমাযানের এক বা দু’দিন পূর্বে সিয়াম পালন না করা(2)
- 4-মাস ঊনত্রিশ দিনেও হয়(8)
- 5-নিজ নিজ শহরে চন্দ্রোদয়ের হিসাব অনুযায়ী কাজ করতে হবে, এক শহরের চন্দ্রোদয়ের হুকুম উল্লেখযোগ্য দূরত্বে অবস্থিত অন্য শহরের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।(1)
- 6-চাঁদের আকারে (ত্রিশতম রাতে) ছোট বা বড় দেখা গেলে তাতে হুকুমের কোন পার্থক্য হবে না, আল্লাহ তা’আলা চাঁদকে দৃষ্টিগোচর হওয়ার উপযোগী করে দেন, আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে মাসের ত্রিশদিন পূর্ণ করতে হবে(2)
- 7-মহানাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণী : “ঈদের দু’মাস অসম্পূর্ণ হয় না”(2)
- 8-সুবহে সাদিকের পূর্বে পানাহার করা বৈধ, তবে সুবহে সাদিকের সাথে সাথেই সওম আরম্ভ হয়ে যায়, কুরআনে বর্ণিত ‘ফাজ্র’ শব্দের অর্থ হচ্ছে সুব্হি সাদিক, এ সময় হতেই সওম আরম্ভ হয় এবং ফাজ্বরের সলাতের সময় শুরু হয়, সওমের বিধি-বিধানের সাথে সুব্হি কাযিবের কোন সম্পর্ক নেই(16)
- 9-সাহরীর ফাযীলাত, সাহরী খাওয়া মুস্তাহাব, এর প্রতি গুরুত্বারোপ এবং সাহরী বিলম্বে খাওয়া ও ইফত্বার তাড়াতাড়ি করা মুস্তাহাব(9)
- 10-সওমের সময় পূর্ণ হওয়া এবং দিবস সমাপ্ত হওয়া(5)
- 11-সওমে বিসাল বা বিরতিহীনভাবে সওম পালন করা নিষিদ্ধ(10)
- 12-কামোদ্দীপনা যাকে নাড়া দেয় না, সওমের অবস্থায় স্ত্রীকে চুমু দেয়া তার জন্য হারাম নয়(16)
- 13-জানাবাত অবস্থায় কারো প্রভাত হলে তার সওম শুদ্ধ হবে(6)
- 14-রমাযানের দিনে সওমরত অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করা কঠোর হারাম, কেউ যদি এ ধরনের কাজ করে তবে তার উপর বড় ধরনের কাফ্ফারাহ্ ওয়াজিব- সে বিত্তশালী হোক বা বিত্তহীন, তবে বিত্তহীন ব্যক্তির পক্ষে যখন সম্ভব হয়, তখন এ কাফ্ফারাহ আদায় করতে হবে(9)
- 15-অবৈধ নয় এমন কাজে রমাযান মাসে সফরকারী ব্যক্তির জন্য সওম পালন করা এবং ইফত্বার করা উভয়ই জায়িয যদি দু’ বা ততোধিক মঞ্জিলের উদ্দেশ্যে সফর করা হয়, অবশ্য ক্ষমতাবান ব্যক্তির জন্য সওম পালন করা উত্তম এবং অক্ষম ব্যক্তির জন্য সওম ভঙ্গ করা উত্তম(18)
- 16-সফরের কোন কাজের দায়িত্ব পেলে সিয়াম ভঙ্গকারীর প্রতিদান প্রসঙ্গে(3)
- 17-ভ্রমণকালে সিয়াম রাখা ও না রাখার ইখতিয়ার প্রসঙ্গে(7)
- 18-হাজীদের জন্য ‘আরাফার দিন ‘আরাফার ময়দানে সিয়াম পালন না করা মুস্তাহাব(5)
- 19-‘আশুরা দিবসে সিয়াম পালন করা(27)
- 20-‘আশুরা উপলক্ষে কোন দিন সিয়াম রাখা হবে(4)
- 21-যে ‘আশুরার দিন কিছু খেয়ে ফেলল সে যেন দিনের বাকী অংশ পানাহার থেকে বিরত থাকে(3)
- 22-‘ঈদুল ফিতর ও ‘ঈদুল আযহার দিনে সিয়াম পালন করা হারাম(6)
- 23-আইয়্যামে তাশরীক্বে সিয়াম পালন করা হারাম(4)
- 24-কেবলমাত্র জুমু’আর দিন সিয়াম পালন করা মাকরূহ(4)
- 25-আল্লাহর বাণী –“আর যারা সিয়াম পালন করতে সক্ষম তারা ফিদ্ইয়াহ্ হিসেবে একজন মিসকীনকে খাদ্য দিবে” – এ হুকুম মানসূখ হয়ে গেছে(2)
- 26-শা’বান মাসে রামাদানের সিয়ামের ক্বাযা(5)
- 27-মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে সিয়াম পালন করার বর্ণনা(10)
- 28-সিয়াম অবস্থায় আমন্ত্রণ গ্রহণ করার বর্ণনা(1)
- 29-সিয়াম পালনকারীর জিহ্বার হিফাযাত(1)
- 30-সিয়ামের ফাযীলাত(7)
- 31-আল্লাহ্র পথে (যুদ্ধক্ষেত্রে) সিয়াম পালন করতে সক্ষম হলে এবং এতে কোনরূপ ক্ষতি হওয়ার বা শক্তিহীন হয়ে যুদ্ধ করতে অক্ষম হয়ে পড়ার আশঙ্কা না থাকলে এ ধরনের সিয়ামের ফাযীলত(3)
- 32-দিনের বেলা সূর্য পশ্চিম আকাশে ঢলে পড়ার পূর্ব পর্যন্ত নাফ্ল সিয়ামের নিয়্যাত করা যেতে পারে, নাফ্ল সিয়াম পালনকারীর জন্য কোনরূপ ওজর ছাড়াই সিয়াম ভঙ্গ করা জায়িয, তবে সিয়াম পূর্ণ করাই উত্তম।(2)
- 33-ভুলে পানাহার করলে বা সঙ্গম করে বসলে তাতে সিয়াম ভঙ্গ হয় না(1)
- 34-রমাযান মাস ব্যতীত অন্য মাসে নাবী (সাঃ) এর সিয়াম পালন করার বর্ণনা, প্রত্যেক মাসেই কিছু সিয়াম পালন করা উত্তম(12)
- 35-সারা বছর ধরে সিয়াম পালন করা নিষেধ, কারণ এতে স্বাস্থ্যহানি হওয়ার এবং জরুরী কর্তব্য পালনে অক্ষম হয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে, একদিন পরপর সিয়াম পালন করার ফাযীলাত(15)
- 36-প্রতি মাসে তিনদিন, আরাফাতের দিন, ‘আশুরার দিন, সোম ও বৃহস্পতিবার সওম পালনের ফাযীলাত(7)
- 37-শা’বান মাসের সওম(4)
- 38-মুহার্রমের সওমের ফাযীলাত(3)
- 39-রমাযানের রোযার পর শাও্ওয়াল মাসে ছয়দিন সওম পালনের ফাযীলাত(3)
- 40-লায়লাতুল ক্বদর-এর ফাযীলাত, এর অনুসন্ধানের প্রতি উৎসাহ প্রদান, তা কখন হবে তার বর্ণনা এবং তার অনুসন্ধানের সবচেয়ে আশাব্যঞ্জক সময়(19)
- 1-হাজ্জ ও ‘উমরার ইহরাম অবস্থায় কী ধরনের পোশাক পরিধান করা জায়িয ও কী ধরনের পোশাক নাজায়িয এবং ইহরাম অবস্থায় সুগন্ধির ব্যবহার নিষিদ্ধ(12)
- 2-হাজ্জের মীক্বাতসমূহের বর্ণনা(8)
- 3-তালবিয়াহ্-এর বর্ণনা এবং এর সময়(5)
- 4-মাদীনাবাসীদেরকে যুল হুলায়ফার মাসজিদের নিকট ইহরাম বাঁধার নির্দেশ দেয়া হয়েছে(2)
- 5-বাহনে আরোহণ করার স্থান থেকে তালবিয়াহ্ পাঠ প্রসঙ্গে(5)
- 6-মাসজিদে যুল হুলায়ফাতে সালাত আদায় প্রসঙ্গে(1)
- 7-ইহরাম অবস্থায় মুহরিম ব্যাক্তির সুগন্ধি ব্যবহার(21)
- 8-মুহরিমের জন্য শিকার করা হারাম(16)
- 9-হারাম এবং হারামের বাইরে ইহরাম কিংবা ইহরামমুক্ত অবস্থায় কোন্ কোন্ জন্তু হত্যা করা জায়িয(16)
- 10-কোন অসুবিধার কারনে ইহরাম অবস্থায় মাথা কামানো জায়িয, মাথা কামালে ফিদ্ইয়াহ্ দেয়া ওয়াজিব এবং ফিদ্ইয়ার পরিমাণ(8)
- 11-ইহরাম অবস্থায় শিঙ্গা লাগানো জায়িয(2)
- 12-ইহরাম অবস্থায় চোখের চিকিৎসা করানো জায়িয(2)
- 13-মুহরিম ব্যক্তির জন্য শরীর ও মাথা ধৌত করা জায়িয(2)
- 14-ইহরাম অবস্থায় মারা গেলে তার বিধান(11)
- 15-রোগ-ব্যাধি বা অন্য কোন অক্ষমতার কারণে শর্তসাপেক্ষে ইহরাম খুলে ফেলা জায়িয(6)
- 16-হায়য-নিফাস অবস্থায় ইহরাম বাঁধা জায়িয এবং ইহরাম বাঁধার পূর্বে গোসল করা মুস্তাহাব(2)
- 17-ইহরামের প্রকারভেদ, ইফরাদ, ক্বিরান ও তামাত্তু’ হাজ্জের জন্য ইহরাম বাঁধা জায়িয, একত্রে ‘উমরাহ ও হাজ্জের ইহরাম বাঁধাও জায়িয এবং ক্বিরান হাজ্জ পালনকারী কখন ইহরাম মুক্ত হবে(37)
- 18-হাজ্জ ‘উমরাতে উপভোগ করা প্রসঙ্গে(3)
- 19-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর হাজ্জের বিবরণ(2)
- 20-সমস্ত ‘আরাফার ময়দানই মাওক্বিফ (অবস্থানস্থল)(2)
- 21-''আরাফায় অবস্থান এবং আল্লাহ তা’আলার বাণী- “অতঃপর তোমরা ফিরে যাও যেখান থেকে মানুষেরা ফিরে যায়”(3)
- 22-ইহরাম থেকে হালাল হওয়া রহিতকরণ এবং তা পূর্ণ করার নির্দেশ প্রসঙ্গে(5)
- 23-তামাত্তু’ হাজ্জের বৈধতা(20)
- 24-তামাত্তু’ হাজ্জ পালনকারীর জন্য কুরবানী ওয়াজিব; যে ব্যক্তি এর সামর্থ্য না রাখে, সে হাজ্জের অনুষ্ঠান চলাকালে তিনদিন এবং বাড়িতে প্রত্যাবর্তনের পরে সাতদিন সওম পালন করবে(2)
- 25-ক্বিরান হাজ্জ সমাপনকারী ইফরাদ হাজ্জ সম্পাদনকারীর সাথেই ইহরাম খুলতে পারবে, তার আগে নয়(5)
- 26-বাধাপ্রাপ্ত হলে হালাল হওয়ার বৈধতা এং হাজ্জে ক্বিরান বৈধ হওয়ার বিবরণ(5)
- 27-ইফরাদ ও ক্বিরান হাজ্জ প্রসঙ্গে(3)
- 28-হাজীদের জন্য ত্বওয়াফে কুদূম, অতঃপর সা’ঈ মুস্তাহাব(4)
- 29-উমরার উদ্দেশে ইহরামকারীর জন্য ত্বওয়াফের পরে সা’ঈর পূর্বে ইহরাম খোলা জায়িয নয়, হাজ্জের উদ্দেশে ইহরামকারীও ত্বওয়াফে কুদূমের পর ইহরাম খুলতে পারবে না, ক্বিরান হাজ্জকারীর হুকুমও অনুরূপ(4)
- 30-হাজ্জে তামাত্তু’ প্রসঙ্গে(4)
- 31-হাজ্জের মাসসমূহে ‘উমরাহ্ পালন করা জায়িয(7)
- 32-ইহরাম বাঁধার সময় কুরবানীর পশুর কুঁজের কিছু অংশ ফেঁড়ে দেয়া এবং গলায় মালা পরানো(5)
- 33-উমরায় চুল খাটো করা(5)
- 34-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর তালবিয়াহ্ পাঠ এবং কুরবানীর জন্তু প্রসঙ্গে(7)
- 35-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর ‘উমরার সংখ্যা ও সময়(5)
- 36-রমাযান মাসের ‘উমরার ফাযীলাত(2)
- 37-উচ্চ গিরিপথ দিয়ে মাক্কায় প্রবেশ, নিম্নপথ দিয়ে সেখান থেকে প্রস্থান এবং যে পথ দিয়ে শহর থেকে বের হয়েছে তার বিপরীত পথ দিয়ে সেখানে প্রবেশ করা মুস্তাহাব(4)
- 38-মাক্কায় প্রবেশের সংকল্প করলে ‘যী ত্বিওয়াতে’ রাত যাপন করা এবং গোসল করে দিনের বেলা মাক্কায় প্রবেশ করা মুস্তাহাব(4)
- 39-উমরার ত্বওয়াফে এবং হাজ্জের প্রথম ত্বওয়াফে রামাল (দ্রুত পদক্ষেপে অতিক্রম) করা মুস্তাহাব(13)
- 40-ত্বওয়াফের সময় দুই রুকনে ইয়ামানীতে চুম্বন করা মুস্তাহাব, অপর দুই (শামী) রুকন ব্যতীত(6)
- 41-ত্বওয়াফের সময় হাজারে আসওয়াদ চুম্বন করা মুস্তাহাব(6)
- 42-উট ও অন্যান্য সওয়ারীতে আরোহণ করে ত্বওয়াফ করা এবং আরোহীর জন্য লাঠি ইত্যাদির সাহায্যে পাথর স্পর্শ করা জায়িয(6)
- 43-সাফা-মারওয়ার মাঝে দৌড়ানো (সা‘ঈ) হাজ্জের অন্যতম রুকন, এ ছাড়া হাজ্জ শুদ্ধ হয় না(6)
- 44-সা‘ঈ একাধিবার করতে হবে না(2)
- 45-কুরবানীর দিন জামরাতুল ‘আক্বাবায় পাথর নিক্ষেপ শুরু করার পূর্ব পর্যন্ত হাজ্জ পালনকারীর তালবিয়াহ্ পাঠ করা মুস্তাহাব(9)
- 46-‘আরাফাহ্ দিবসে মিনা থেকে ‘আরাফাতে যাবার পথে তালবিয়াহ্ ও তাকবীর পাঠ করার বর্ণনা(4)
- 47-‘আরাফাহ্ থেকে মুযদালিফায় প্রত্যাবর্তন এবং মুযদালিফায় এ রাতের মাগরিব ও ‘ইশার সালাত একত্রে আদায় করা মুস্তাহাব(17)
- 48-কুরবানীর দিন, মুযদালিফায় ওয়াক্ত হওয়ার সাথে সাথেই ফজরের সলাত আদায় করা মুস্তাহাব(2)
- 49-দুর্বল ও বৃদ্ধদের, বিশেষতঃ মহিলাদের ভোর রাতে রাস্তায় ভিড় হবার পূর্বেই মুযদালিফাহ্ থেকে মিনায় পাঠানো এবং অন্যদের ফজর পর্যন্ত মুযদালিফায় অবস্থান করা মুস্তাহাব(13)
- 50-মাক্কাহ্ মু‘আজ্জামাকে বাঁ পাশে রেখে উপত্যকার মধ্যস্থলে দাঁড়িয়ে জাম্রাতুল ‘আক্বাবায় কাঁকর নিক্ষেপ করা এবং প্রতিটি পাথর নিক্ষেপের সময় ‘আল্লাহু আকবার’ বলা(6)
- 51-কুরবানীর দিন সওয়ারীতে আরোহিত অবস্থায় জামরাতুল ‘আক্বাবায় কাঁকর নিক্ষেপ করা মুস্তাহাব এবং নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণীঃ “আমার নিকট থেকে তোমরা হাজ্জের নিয়ম-কানুন শিখে নাও।”(3)
- 52-জামরায় নিক্ষিপ্ত পাথর ক্ষুদ্র হওয়া মুস্তাহাব(1)
- 53-পাথর নিক্ষেপের জন্য মুস্তাহাব সময়(2)
- 54-জামরায় প্রতিবার সাতটি করে নুড়ি পাথর নিক্ষেপ করবে(1)
- 55-চুল ছাঁটার চেয়ে কামানো উত্তম এবং ছাঁটাও জায়িয(8)
- 56-কুরবানীর দিন সুন্নাত সম্মত নিয়ম এই যে, প্রথমে (জামরায়) কঙ্কর নিক্ষেপ করতে হবে, অতঃপর কুরবানী করতে হবে, অতঃপর মাথা মুণ্ডন করতে হবে এবং তা ডান পাশ থেকে শুরু করতে হবে(4)
- 57-পাথর নিক্ষেপের পূর্বে কুরবানী করা, কুরবানী ও পাথর নিক্ষেপের পূর্বে মাথা মুড়ানো এবং এসবের আগে ত্বওয়াফ করা জায়িয প্রসঙ্গ(9)
- 58-কুরবানীর দিন ত্বওয়াফুল ইফাযাহ্ সম্পন্ন করা উত্তম(2)
- 59-বিদায়ের দিন আল-মুহাস্সাবে অবতরণ এবং সেখানে যুহর ও পরের ওয়াক্তের সলাত আদায় করা মুস্তাহাব(10)
- 60-আইয়্যামে তাশরীক্বের রাতগুলো মিনায় অতিবাহিত করা ওয়াজিব, পানি সরবরাহকারীগণ এ নির্দেশের বহির্ভূত(3)
- 61-কুরবানীর গোশ্ত, চামড়া ও উটের পিঠে ব্যবহৃত ঝুলদান- খয়রাত করা এবং এসব দিয়ে কসাইয়ের পারিশ্রমিক পরিশোধ না করা(5)
- 62-ভাগে কুরবানী দেয়া জায়িয এবং একটি উট অথবা গরুতে সাতজন পর্যন্ত শারীক হওয়া যায়(8)
- 63-উটকে দণ্ডায়মান অবস্থায় কুরবানী করা মুস্তাহাব(1)
- 64-যে নিজে (মাক্কাতে) যেতে ইচ্ছা রাখে না, তার পক্ষে কুরবানীর পশু হারামে পাঠানো ও গলায় মালা পরানো এবং মালা পাকানো মুস্তাহাব, আর (প্রেরক) ইহরামকারীর অনুরূপ হবে না এবং এ কারণে তার উপর (ইহরামধারীদের মতো) কোন কিছু হারাম হবে না(14)
- 65-প্রয়োজনবোধে কুরবানীর পশুর উপর আরোহণ করা জায়িয(8)
- 66-কুরবানীর পশু পথিমধ্যে অচল হয়ে পড়লে কী করতে হবে?(3)
- 67-বিদায়ী ত্বওয়াফ বাধ্যতামূলক কিন্তু ঋতুবতী মহিলার ক্ষেত্রে তা পরিত্যাজ্য(11)
- 68-হাজ্জ পালনকারী ও অন্যান্যের জন্য কা’বাহ্ ঘরের অভ্যন্তরে প্রবেশ এবং সলাত আদায় করা, এর সকল পাশে দু’আ করা মুস্তাহাব(10)
- 69-কা’বাহ্ ঘর ভেঙ্গে পুনর্নির্মাণ(9)
- 70-কা’বার দেয়াল ও দরজার অবস্থান(2)
- 71-নাবালকের হাজ্জ করা জায়িয এবং যে ব্যক্তি তাকে হাজ্জ করতে সহায়তা করে, সে সাওয়াবের অধিকারী হবে(4)
- 72-বিকলাঙ্গ, বার্ধক্য ইত্যাদির কারণে অক্ষম ব্যক্তির পক্ষ হতে অথবা মৃত ব্যক্তির পক্ষ হতে হাজ্জ সম্পাদন(2)
- 73-জীবনে একবার হাজ্জ পালন ফারয(1)
- 74-মহিলাদের মাহরামের সঙ্গে হাজ্জ অথবা কোন প্রয়োজনীয় সফর করা(17)
- 75-হাজ্জের সফরে বা অন্য কোন সফরের উদ্দেশে যানবাহনে আরোহণকালীন দু’আ পড়া মুস্তাহাব এবং এর উক্ত দু’আর বর্ণনা(3)
- 76-হাজ্জের সফর ইত্যাদি থেকে প্রত্যাবর্তন করে যে দু’আ পড়তে হয়(4)
- 77-হাজ্জ, ‘উমরাহ্ ইত্যাদি সমাপনান্তে প্রত্যাবর্তনের পথে যুল হুলায়ফার বাত্বহা নামক স্থানে অবতরণ ও সলাত আদায় করা মুস্তাহাব(5)
- 78-মুশরিকরা বায়তুল্লাহর হাজ্জ করবে না, উলঙ্গ অবস্থায় আল্লাহর ঘর ত্বওয়াফ করবে না এবং হাজ্জের বড় দিনের বর্ণনা(1)
- 79-হাজ্জ, ‘উমরাহ্ ও ‘আরাফাহ্ দিবসের ফাযীলাত(6)
- 80-হাজীদের মাক্কায় যাত্রাবিরতি দেয়া এবং এখানকার বাড়ী-ঘরের উত্তরাধিকারিত্ব(3)
- 81-হাজ্জ ও ‘উমরাহ্ সমাপনান্তে মুহাজিরগণের মাক্কায় অনধিক তিনদিন অবস্থান জায়িয(5)
- 82-মাক্কার হারামে হওয়া, হারামের অভ্যন্তরে ও উপকণ্ঠে শিকার কার্য চিরস্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ, এখানকার গাছপালা উপড়ানো ও ঘাস কাটা নিষেধ(5)
- 83-নিষ্প্রয়োজনে মাক্কায় অস্ত্র বহন নিষিদ্ধ(1)
- 84-মাক্কায় ইহরামবিহীন অবস্থায় প্রবেশ জায়িয(5)
- 85-মাদীনার ফাযীলাত, এ শহরে বারাকাত দানের জন্য নবী (স.)-এর দু’আ, মাদীনাহ্ ও হারামের মর্যাদা এবং এখানে শিকার ও এখানকার গাছপালা কর্তন নিষিদ্ধ ও মাদীনার হারামের সীমা(23)
- 86-মাদীনাতে বসবাস করার প্রতি উৎসাহ প্রদান ও এর বিপদে ধৈর্য ধারণ করা(14)
- 87-মহামারী ও দাজ্জালের প্রবেশ থেকে মাদীনাহ্ সুরক্ষিত(2)
- 88-মাদীনাহ্ নিজের মধ্য থেকে নিকৃষ্ট জিনিস বের করে দিবে(6)
- 89-মাদীনাবাসীদের যে ক্ষতি করতে চায় আল্লাহ্ তাকে গলিয়ে দিবেন(6)
- 90-শহর ও জনপদের বিজয় সত্ত্বেও মাদীনায় বসবাসে উৎসাহিত করা(2)
- 91-মাদীনাবাসীরা যখন তা (মাদীনাহ্) ত্যাগ করবে(2)
- 92-রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর ক্ববর ও তাঁর মিম্বারের মধ্যবর্তী স্থান জান্নাতের একটি বাগান(3)
- 93-উহুদ পাহাড় আমাদেরকে ভালবাসে, আমরাও তাকে ভালবাসী(3)
- 94-মাক্কাহ্ ও মাদীনার মাসজিদদ্বয়ে সলাত আদায়ের ফাযীলাত(10)
- 95-তিন মাসজিদ ব্যতীত সফরের প্রস্তুতি নেয়া যায় না(3)
- 96-যে মসজিদের ভিত্তি তাকওয়ার উপর প্রতিষ্ঠিত তার বর্ননা এবং তা হল মদীনায় মাসজিদে নাবাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)(2)
- 97-কুবা মাসজিদের ফাযীলাত এবং তাতে সলাত আদায় ও তা যিয়ারাতের ফাযীলাত(9)
- 1-মদ হারাম এবং আঙ্গুরের রস, কাঁচা-পাকা খেজুর এবং কিসমিস ইত্যাদি থেকে তৈরি পানীয় যা নেশাগ্রস্ত করে সেগুলোর বর্ণনা(13)
- 2-মদ দ্বারা সিরকা তৈরি করা নিষেধ(1)
- 3-মদ দিয়ে চিকিৎসা করা হারাম(1)
- 4-খেজুর ও আঙ্গুর হতে যা কিছু পানিতে ভিজিয়ে রাখা হয় তাই মদ নামে পরিচিত(3)
- 5-শুকনো খেজুর আর কিসমিস একত্র করে নাবীয [১] প্রস্তুত করা মাক্রুহ(21)
- 6-মুযাফ্ফাত, দুব্বা, হানতাম ও নাকীর [৫] ইত্যাদিতে নাবীয তৈরি করার নিষেধাজ্ঞা (এবং এ হুকুম রহিত হওয়া আর নেশা সৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত এগুলো বৈধ) হওয়ার বর্ণনা(46)
- 7-নেশা সৃষ্টিকারী সকল বস্তুই মদ, আর সর্বপ্রকার মদই হারাম(11)
- 8-মদ পানকারী লোক যদি তাওবাহ না করে তবে শাস্তিস্বরূপ আখিরাতে তাকে মদ হতে বিরত রাখা হবে(4)
- 9-যে নাবীয (খেজুর ভেজানো পানি) গাঢ় হয়নি এবং নেশাগ্রস্ত হয়নি, তা পান করা বৈধ(12)
- 10-দুধ পানের বৈধতা সম্পর্কে(4)
- 11-নাবীয পান করা ও পাত্র ঢেকে রাখা প্রসঙ্গে(4)
- 12-পাত্র ঢেকে রাখা, মশকের মুখ বেঁধে রাখা, দরজা বন্ধ করা ও এ সময়ে আল্লাহ্র নাম নেয়া, রাতে শোয়ার সময় বাতি বা আগুন নিভানো এবং মাগরিবের পর ছেলেমেয়ে ও গৃহপালিত পশুগুলোকে নিয়ন্ত্রণে রাখার আদেশ(13)
- 13-পানাহারের নিয়ম ও বিধান(15)
- 14-দাঁড়িয়ে পান করা মাকরূহ(6)
- 15-যমযমের পানি দাঁড়িয়ে পান করা প্রসঙ্গে(5)
- 16-পান করার সময় পাত্রে নি:শ্বাস ফেলা মাকরূহ এবং পাত্রের বাইরে তিনবার শ্বাস নেয়া মুস্তাহাব(4)
- 17-পানি, দুধ ইত্যাদি পরিবেশনে ব্যক্তি তার ডান দিক থেকে শুরু করবে(5)
- 18-আঙ্গুল ও বাসন চেটে খাওয়া এবং পড়ে যাওয়া খাবারে যে আবর্জনা লেগেছে তা মুছে খাওয়া মুস্তাহাব, আর চেটে খাওয়ার আগে হাত মুছে ফেলা মাকরূহ; (কারণ ঐ বাকী অংশের মধ্যে খাদ্যের বারাকাত থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে)(15)
- 19-মেযবানের দাওয়াত ছাড়াই যদি কেউ মেহমানের পশ্চাদানুসরণ করে তবে মেহমান কি করবে? পশ্চাদানুসারীদের জন্য মেযবান থেকে অনুমতি নিয়ে নেয়া মুস্তাহাব।(4)
- 20-মেযবানের সন্তুষ্টি সম্পর্কে নিশ্চিত থাকলে অন্যকে সাথে নিয়ে তার গৃহে উপস্থিত হওয়া জায়িয, আর একত্র থেকে খাওয়া মুস্তাহাব।(12)
- 21-ঝোল খাওয়া জায়িয এবং লাউ খাওয়া মুস্তাহাব আর মেযবান অপছন্দ না করলে, মেহমান হয়েও একই দস্তরখানে উপবেশনকারীদের একজন অন্যজনকে এগিয়ে দেয়া জায়িয।(3)
- 22-খেজুরের বিচি খেজুরের বাহিরে ফেলা মুস্তাহাব এবং মেজবানের জন্য মেহমানের দু’আ করা, সৎ মেহমান থেকে দু’আ চাওয়া ও মেহমানের তাতে সাড়া দেয়া মুস্তাহাব।(2)
- 23-শশা ও তাজা খেজুরের সংমিশ্রণে আহার করা।(1)
- 24-আহারকারীর বিনয়-নম্রতা মুস্তাহাব এবং তার উপবেশনের নিয়ম-কানুন।(2)
- 25-জামা’আতে আহারকারীর জন্য এক লোকমায় দু’টি করে খেজুর ইত্যাদি খাওয়া নিষেধ, তবে যদি সঙ্গীরা অনুমতি দেয় (তবে জায়িয)।(3)
- 26-খেজুর ইত্যাদি খাদ্য পরিবারের লোকজনের জন্য সঞ্চিত রাখা।(2)
- 27-মাদীনার খেজুরের মর্যাদা।(4)
- 28-কামআহ্ [১] -এর ফাযীলাত ও এর মাধ্যমে চোখের চিকিৎসা(7)
- 29-কালো কাবাস (পিলু ফল)-এর ফাযীলাত(1)
- 30-সিরকার ফাযীলাত এবং তা সালুন হিসেবে ব্যবহার করা প্রসঙ্গে(6)
- 31-রসুন খাওয়া বৈধ এবং যে লোক বড়দের সঙ্গে কথা বলতে আগ্রহ প্রকাশ করে এটা তার জন্য খাওয়া পরিহার করা কর্তব্য, অন্যান্য দুর্গন্ধযুক্ত বস্তুর বিধানও তাই(3)
- 32-মেহমানের প্রতি সম্মান প্রদর্শন ও তার জন্য ত্যাগ স্বীকার করার ফাযীলাত(8)
- 33-সামান্য খাদ্য সমানভাবে বণ্টনের ফাযীলাত এবং দু’জনের খাবার তিন জনের জন্য যথেষ্ট হওযা প্রসঙ্গে(5)
- 34-ঈমানদার লোক এক আঁতে খায় আর কাফির লোক সাত আঁতে খায়(8)
- 35-খাবারের দোষ-ত্রুটি প্রসঙ্গে(4)
- 1-আরোহী পথচারীকে এবং কম সংখ্যক বেশি সংখ্যককে সালাম করবে(1)
- 2-সালামের উত্তর দেয়া রাস্তায় বসার হক(3)
- 3-এক মুসলিমের প্রতি অপর মুসলিমের হক্ সালামের উত্তর দেয়া(2)
- 4-আহলে কিতাব (ইয়াহূদী-নাসারা) -কে আগে সালাম করার নিষিদ্ধকরণ এবং তাদের সালামের উত্তর দেয়ার বিবরণ(11)
- 5-শিশুদের সালাম করা মুস্তাহাব(3)
- 6-পর্দা তুলে দেয়া বা অপর কোন আলামতকে ‘অনুমতি’ বানানো বৈধ(2)
- 7-প্রাকৃতিক প্রয়োজন পূরণের জন্যে মহিলাদের ঘরের বাইরে যাওয়ার বৈধতা(5)
- 8-নির্জনে আজ্নাবিয়্যাহ্ [২৪] মেয়েলোকের নিকট অবস্থান করা এবং তার নিকট প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধকরণ(5)
- 9-কোন লোককে নারীদের সঙ্গে একাকী দেখা পেলে এবং সে মহিলা তার স্ত্রী বা তার মাহরাম হলে কু-ধারণা কে দমনের জন্য এ স্ত্রীলোক অমুক বলে দেয়া মুস্তাহাব(3)
- 10-কোন মাজলিসে উপস্থিত হয়ে ফাঁকা স্থান পেলে সেখানে বসে পড়া; নচেৎ সবার পিছনে বসা(2)
- 11-আগে এসে বসা বৈধ অবস্থান থেকে কোন মানুষকে উঠিয়ে দেয়া হারাম(6)
- 12-কেউ আসন ছেড়ে উঠে গিয়ে আবার ফিরে আসলে সে অধিক হকদার হবে(1)
- 13-পরিচয়বিহীন (অমুহরিম) নারীদের নিকট হিজড়াকে প্রবেশে বাধাদান(2)
- 14-অজ্ঞাত নারী পথ-শ্রান্ত হলে তাকে আরোহণের পিছে বসিয়ে দেয়া বৈধ(2)
- 15-তৃতীয় ব্যক্তির অনুমতি ছাড়া তাকে রেখে দু'জনের চুপি চুপি কথা বলা নিষিদ্ধ(5)
- 16-চিকিৎসা, ব্যাধি ও ঝাড়ফুঁক(4)
- 17-যাদুকরণ(2)
- 18-বিষ(2)
- 19-রোগীকে ঝাড়ফুঁক , মন্ত্র করা মুস্তাহাব(7)
- 20-মু‘আববিযাত[২৭] সূরাহ পড়ে ঝাড়ফুঁক করা এবং দম করা(3)
- 21-চোখলাগা, পার্শ্বঘা, বিষাক্ত প্রাণীর বিষক্রিয়া ও দুরাবস্থা হতে (মুক্তির জন্য) ঝাড়ফুঁক করা মুস্তাহাব(15)
- 22-শিরক মুক্ত ঝাড়ফুঁকে কোন দোষ নেই(1)
- 23-কুরআন মাজীদ এবং অন্যান্য দু‘আ-যিকর দিয়ে ঝাড়ফুঁক করে বিনিময় গ্রহণ বৈধ(4)
- 24-ঝাড়ফুঁকের সময় আক্রান্ত জায়গায় হাত রাখা মুস্তাহাব(1)
- 25-সালাতে কুমন্ত্রণাদাতা শাইতান হতে আশ্রয় প্রার্থনা করা(3)
- 26-প্রতিটি রোগের প্রতিকার রয়েছে এবং চিকিৎসা করা মুস্তাহাব(20)
- 27-মুখের কিনারা দিয়ে ঔষধ খাওয়া প্রসঙ্গে(1)
- 28-ভারতীয় চন্দন দ্বারা চিকিৎসা করা- সেটাই কুস্ত(4)
- 29-কালো জিরা দিয়ে চিকিৎসাকরণ(3)
- 30-তালবীনাহ্- (সাগু-বার্লি তরল হালুয়া) রোগীর অন্তরের জন্য প্রশান্তিদায়ক(1)
- 31-মধু পানে চিকিৎসা প্রসঙ্গ(2)
- 32-প্লেগ, লক্ষণ ও জ্যোতিষীর গণনা ইত্যাদির বিবরণ(16)
- 33-সংক্রমণ, কুলক্ষণ, হামাহ্, অনাহারে পেট কামড়ানো কীট, নক্ষত্রের প্রভাবে বর্ষণ ও পথ বিভ্রমের ভূত-প্রেতের অস্তিত্ব নেই; তবে অসুস্থ উটের মালিক তার উট সুস্থ উটের কাছে নিয়ে আসবে না(10)
- 34-অশুভ লক্ষণ, সুলক্ষণ ও সম্ভব্য অপয়া বিষয়বস্তুর বিবরণ(15)
- 35-জ্যোতির্বিদ্যা ও জ্যোতিষীর কাছে গমনাগমন নিষিদ্ধ(9)
- 36-কুষ্ঠ প্রভৃতি রোগাক্রান্ত ব্যক্তি হতে বেঁচে থাকা(1)
- 37-সর্প ইত্যাদি হত্যা প্রসঙ্গ(19)
- 38-কাঁকলাস (টিকটিকি) মেরে ফেলা মুস্তাহাব(7)
- 39-পিঁপড়া মারার নিষেধাজ্ঞা(3)
- 40-বিড়াল হত্যা করা হারাম(7)
- 41-যে কোন পশু পাখীকে পান করানো ও খাবার দেওয়ার ফযীলাত(3)
- 1-আবূ বক্র সিদ্দীক (রাঃ)-এর ফযিলত)(18)
- 2-‘উমার (রাঃ) এর ফযিলত(22)
- 3-উসমান ইবনু ‘আফ্ফান (রাঃ)-এর ফযিলত(8)
- 4-‘আলী ইবনু আবু তালিব (রাঃ)-এর ফযিলত(13)
- 5-সা’দ ইবনু আবূ ওয়াক্কাস (রাঃ)-এর ফযিলত(12)
- 6-তালহা ও যুবায়র (রাঃ)-এর ফযীলাত(10)
- 7-আবূ ‘উবাইদাহ্ ইবনু জার্রাহ্ (রাঃ)-এর ফযিলত(4)
- 8-হাসান এবং হুসায়ন (রাঃ)-এর ফযিলত(5)
- 9-নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর আহ্লে বায়তের ফযিলত(1)
- 10-যায়দ ইবনু হারিসাহ্ ও তাঁর পুত্র উসামাহ্ (রাঃ)-এর ফযিলত(4)
- 11-‘আবদুল্লাহ ইবনু জা’ফার (রাঃ)-এর ফযিলত(5)
- 12-উম্মুল মু’মিনীন খাদীজাহ্ (রাঃ)-এর ফযিলত(12)
- 13-আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর ফযিলত(22)
- 14-উম্মু যার্’ই-এর হাদীস(2)
- 15-নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর কন্যা ফাতিমা (রাঃ)-এর ফযিলত(8)
- 16-উম্মুল মু’মিনীন উম্মু সালামাহ্ (রাঃ)-এর ফযিলত(1)
- 17-উম্মুল মু’মিনীন যাইনাব (রাঃ)-এর ফযিলত(1)
- 18-উম্মুল মু’মিনীন উম্মু আইমান (রাঃ)-এর ফযিলত(2)
- 19-আনাস ইবনু মালিকের মা উম্মু সুলায়ম এবং বিলাল (রাঃ)-এর ফযিলত(3)
- 20-আবূ তালহা আনসারী (রাঃ)-এর ফযিলত(2)
- 21-বিলাল (রাঃ)-এর ফযিলত(1)
- 22-আবদুল্লাহ ইবনু মাস‘উদ (রাঃ) ও তাঁর মাতার ফযিলত(15)
- 23-উবাই ইবনু কা‘ব (রাঃ) ও আনসারদের এক দলের ফযিলত(5)
- 24-সা‘দ ইবনু মু‘আয (রাঃ)-এর ফযিলত(8)
- 25-আবূ দুজানাহ্ সিমাক ইবনু খারাশাহ্ (রাঃ)-এর ফযিলত(1)
- 26-জাবির (রাঃ)-এর বাবা ‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘আমর ইবনু হারাম (রাঃ)-এর ফযিলত(4)
- 27-জুলাইবীব (রাঃ)-এর ফযিলত(1)
- 28-আবূ যার (রাঃ)-এর ফযিলত(4)
- 29-জারীর ইবনু ‘আবদুল্লাহ (রাঃ)-এর ফযিলত(5)
- 30-‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ)-এর ফযিলত(1)
- 31-আবদুল্লাহ ইবনু ‘উমার (রাঃ)-এর ফযিলত(3)
- 32-আনাস ইবনু মালিক (রাঃ)-এর ফযিলত(8)
- 33-‘আবদুল্লাহ ইবনু সালাম (রাঃ)-এর ফযিলত(4)
- 34-হাস্সান ইবনু সাবিত (রাঃ)-এর ফযিলত(12)
- 35-আবূ হুরাইরাহ্ আদ্-দুসী (রাঃ)-এর ফযিলত(5)
- 36-হাতিব ইবনু আবূ বালতা‘আহ্ এবং বদরী সহাবীগণ (রাঃ)-এর ফযিলত(3)
- 37-বাই‘আতে রিযওয়ানে অংশগ্রহনকারী আসহাবে শাজারাহ (রাঃ)-এর ফযিলত(1)
- 38-আবূ মূসা আশ‘আরী ও আবূ ‘আমির আশ‘আরী (রাঃ)-এর ফযিলত(2)
- 39-আশ‘আরী গোত্রের লোকজনের ফযিলত(2)
- 40-আবূ সুফইয়ান ইবনু হারব (রাঃ)-এর ফযিলত(1)
- 41-জা’ফার ইবনু আবু তালিব, আসমা বিনতু ‘উমায়স ও তাদের নৌ সফর-সঙ্গীদের ফাজীলাত(2)
- 42-সালমান (রাঃ), সুহায়ব (রাঃ) ও বিলাল (রাঃ)এর ফযিলত।(1)
- 43-আনসারদের (রাঃ) ফযিলত।(8)
- 44-আনসারগণের উত্তম গৃহসমূহ।(7)
- 45-আনসারগণের উত্তম সান্নিধ্য।(1)
- 46-গিফার ও আসলাম গোত্রের জন্য রসুলুল্লাহ (সাঃ) এর দু’আ(9)
- 47-গিফার, আসলাম, জুহাইনাহ, আশজা, মুযাইনাহ, তামীম, দাওস ও তাইয়ী গোত্রের ফযিলত(16)
- 48-সর্বোত্তম ব্যক্তিদের বিবরণ(2)
- 49-কুরায়শ নারীদের ফযিলত(6)
- 50-নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কর্তৃক সাহাবায়ে কিরাম (রাঃ) এর পরস্পরের মধ্যে ভ্রাতৃসম্পর্ক স্থাপন করার বিবরণ(4)
- 51-রসূলুল্লাহ্ এর উপস্থিতি তাঁর সহাবাদের নিরাপত্তা ছিল এবং সহাবাগণের উপস্থিতি সমগ্র উন্মাতের জন্য শান্তি ও নিরাপত্তা নিয়ামক ছিল(1)
- 52-সহাবাহ, তাবিঈ ও তাবি তাব’ঈগণের ফাযীলত(12)
- 53-রসূলুল্লাহ্ এর বাণী: যারা এখন বর্তমানে আছে একশ বছরের মাথায় কোন লোক ভু-পৃষ্ঠে অবশিষ্ট থাকবে না।(8)
- 54-সহাবাগণকে গালি দেয়া বা কুৎসা রটনা করা হারাম(3)
- 55-উওয়াইস আল কারানী (রাঃ)-এর ফযিলত(3)
- 56-মিসরবাসীদের জন্য নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর ওয়াসীয়াত(2)
- 57-‘উমানের (ওমান দেশের) অধিবাসীগণের ফযিলত(1)
- 58-সাকীফ গোত্রের মিথ্যাবাদী ও নির্বিচার হত্যাকারীর বিবরণ(1)
- 59-পারস্যবাসীর (ইরান অধিবাসীদের) ফযিলত(2)
- 60-রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণীঃ “মানুষ সে একশ’ উটের ন্যায়, যার মাঝে সওয়ারীর উপযুক্ত একটিও নেই”(1)
- 1-মাতা-পিতার প্রতি সদ্ব্যবহার ও উভয়ের মধ্যে কে তা পাওয়ার অধিক হাক্দার(8)
- 2-নফল সলাত ও অন্য যে কোন নফল ‘ইবাদতের উপর মাতা-পিতার খিদমাত অগ্রাধিকার প্রাপ্ত(2)
- 3-ধ্বংস সে ব্যক্তির, যে পিতা-মাতা অথবা একজনকে বার্ধক্যে পেয়েও জান্নাত পেল না(3)
- 4-পিতা-মাতার বন্ধু-বান্ধব প্রমুখের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখার মর্যাদা(3)
- 5-পাপ-পুণ্যের ব্যাখ্যা(2)
- 6-আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখা এবং তা বিচ্ছিন্ন করা হারাম(8)
- 7-একে অপরের প্রতি হিংসা-বিদ্বেষ ও পশ্চাতে শত্রুতা হারাম(6)
- 8-শার‘ঈ ওযর ব্যতিরেকে কোন মুসলিমের সাথে তিন দিনের বেশি সম্পর্কচ্ছেদ করা হারাম(4)
- 9-খারাপ ধারণা, দোষ খোঁজা, লিপ্সা, ধোঁকাবাজি ইত্যাদি হারাম(5)
- 10-মুসলিমের উপর যুল্ম করা, তাকে অপদস্ত করা, হেয় জ্ঞান করা হারাম এবং তার খুন, ইযযত-আবরু ও সম্পদও হারাম(3)
- 11-শত্রুতা ও পরস্পরকে পরিত্যাগ করা নিষিদ্ধ হওয়ার বিবরণ(4)
- 12-আল্লাহর জন্য ভালবাসার ফাযীলাত(3)
- 13-রোগীর সেবা-শুশ্রূষার মর্যাদা(6)
- 14-মু’মিন ব্যক্তি কোন রোগ, দুশ্চিন্তা ইত্যাদিতে পতিত হলে এমনকি তার গায়ে কাঁটাবিদ্ধ হওয়াও তার সাওয়াব(15)
- 15-যুল্ম হারাম(10)
- 16-ভাইকে সাহায্য করা যালিম হোক কিংবা মাযলুম(3)
- 17-মু’মিনদের পারস্পারিক সহমর্মিতা, সহানুভূতি ও সহযোগিতা(6)
- 18-গালি-গালাজ নিষিদ্ধ হওয়া প্রসঙ্গ(1)
- 19-ক্ষমা ও বিনয়ের মাহাত্ন্য(1)
- 20-গীবাত করা হারাম(1)
- 21-আল্লাহ্ যার দোষ-ত্রুটি দুনিয়াতে গোপন রাখেন আখিরাতেও তার দোষ-ত্রুটি লুকিয়ে রাখার সু-সংবাদ(2)
- 22-কারো দুরাচরণের ভয়ে সহনশীলতা প্রদর্শন(2)
- 23-নম্রতার ফাযীলাত(6)
- 24-চতুষ্পদ প্রাণী ইত্যাদিকে অভিশাপ করা থেকে বিরত থাকা(10)
- 25-যাদের উপর নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) অভিসম্পাত করেছেন, তিরস্কার করেছেন অথবা বদদু‘আ করেছেন; অথচ তারা এর যোগ্য নয় তাদের জন্য তা হবে পবিত্রতা, পুরস্কার ও রহ্মাত স্বরূপ(16)
- 26-দ্বি-মুখী লোকের নিন্দা ও তার এ কাজে হারামকরণ প্রসঙ্গে(3)
- 27-মিথ্যা হারামকরণ ও তা মুবাহ হওয়ার বিবরণ(3)
- 28-চোগলখোরী হারামকরণ(1)
- 29-মিথ্যার নিন্দা এবং সত্যের সৌন্দর্যতা ও তার উপকারিতা(4)
- 30-রাগের মুহুর্তে যে নিজেকে বশ করে তার মর্যাদা এবং কিসের সাহায্যে রাগ দূরীভূত হয়(8)
- 31-সৃষ্টিগত ভাবে মানুষ নিজেকে আয়ত্তে রাখতে ক্ষমতা রাখে না(2)
- 32-চেহারায় প্রহার করা নিষিদ্বকরণ(6)
- 33-নির্দোষীকে শাস্তিদাতার প্রতি কঠিন ধমকি(4)
- 34-যে ব্যক্তি মাসজিদে, মার্কেটে বা অন্য কোন লোক সভায় অস্ত্র সহ প্রবেশ করে, তার প্রতি তীরের ধারালো অংশ আটকানোর নির্দেশ(5)
- 35-কোন মুসলিমের প্রতি অস্ত্র দিয়ে ইঙ্গিত করা নিষিদ্ধকরণ(3)
- 36-চলাচলের পথ হতে কষ্টদায়ক জিনিস দূর করার ফাযীলাত(6)
- 37-বিড়াল ও যে প্রাণী (মানুষকে) কষ্ট দেয় না, তাদেরকে সাজা দেয়া নিষিদ্ধ(5)
- 38-অহংকার হারামকরণ(1)
- 39-মানুষকে আল্লাহর দয়া হতে নৈরাশ করার নিষিদ্ধকরণ(1)
- 40-অসহায় ও অজ্ঞাত লোকের মর্যাদা(1)
- 41-প্রতিবেশীর সাথে সদাচরণ ও তাকে সদোপদেশ দেয়া(5)
- 42-সাক্ষাতের সময় হাস্যোজ্জ্বল থাকা মুস্তাহাব(1)
- 43-হারাম নয় এমন বিষয়ে সুপারিশ করা মুস্তাহাব(1)
- 44-ভালো মানুষের সাহচর্য পছন্দ করা এবং খারাপ মানুষের সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকা(1)
- 45-মেয়ে সন্তানের প্রতি সদাচরণের মর্যাদা(3)
- 46-সন্তানের মৃত্যুতে যে লোক সাওয়াবের আশা করে তার মর্যাদা(8)
- 47-আল্লাহ তা‘আলা যখন কোন বান্দাকে মুহাব্বাত করেন তখন তাকে তার সকল বান্দাদের কাছেও প্রিয় করিয়ে দেন(3)
- 48-‘মানুষ বরবাদ হয়ে গেছে’ উক্তি নিষিদ্ধকরণ(2)
- 49-রূহসমূহ সমাজবদ্ধ(2)
- 50-যাকে যে মানুষ ভালবাসে সে তার সাথেই থাকবে(11)
- 51-যদি সৎলোকের গুণ বর্ণনা করা হয় তবে তা সুসংবাদ তার জন্যে ক্ষতি নয়(2)
- 1-ফিতনাসমূহ নিকটবর্তী হওয়া ও ইয়া’জূজ মা’জূজ-এর প্রাচীর খুলে যাওয়া(5)
- 2-বাইতুল্লাহ শরীফের দিকে (যুদ্ধ) অগ্রগামী সেনাদল মাটিতে ধ্বসে যাবে(5)
- 3-বৃষ্টি বর্ষণের মতো বিপদাপদ পতিত হওয়া(7)
- 4-দু’জন মুসলিম যখন তরবারিসহ পরস্পর মুখোমুখি হয়(6)
- 5-এ উম্মাতের এক অংশ অন্য অংশ দ্বারা ধ্বংসপ্রাপ্ত হওয়া(4)
- 6-কিয়ামত সংঘটিত হওয়া পর্যন্ত যা ঘটবে সে সম্পর্কে নাবী (সাঃ)-এর সংবাদ প্রদান(6)
- 7-সমুদ্রের তরঙ্গের মতো যে ফিতনা তরঙ্গায়িত হবে(4)
- 8-ততক্ষণ পর্যন্ত কিয়ামাত সংঘটিত হবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত ফুরাত তার মধ্যস্থিত পাহাড়সম স্বর্ণ উন্মোচন না করে(6)
- 9-কুস্তনতিনিয়া (ইস্তাম্বুলের একটি শহর) বিজয়, দাজ্জালের আগমন এবং ‘ঈসা ইবনু মারইয়াম (আ :) –এর অবতরণ(1)
- 10-রোমীয়রা সংখ্যাধিক্য হলে কিয়ামত সংঘটিত হবে(2)
- 11-দাজ্জালের আবির্ভাবের সময় রোমীয়দের অধিক পরিমাণে যুদ্ধে অগ্রগামী হওয়া(3)
- 12-দাজ্জালের আগমনের পূর্বে মুসলিমগণ যে সকল বিজয় অর্জন করবে(1)
- 13-কিয়ামতের আগে যেসব নিদর্শন দৃশ্য হবে(4)
- 14-ততক্ষণ পর্যন্ত কিয়ামাত সংঘটিত হবে না যতক্ষণ না হিজাযভূমি থেকে অগ্নি প্রকাশিত হবে(1)
- 15-কিয়ামাতের পূর্বে মাদীনার ঘর-ভাড়ি ও অট্টালিকার বর্ণনা(2)
- 16-ফিত্নাহ্ পূর্ব দিকে থেকে আত্নপ্রকাশ করবে, যেদিক থেকে শাইতানের শিং উদিত হবে(6)
- 17-দাওস গোত্রীয় লোকেরা যুল খালাস-এর পূজা করার পূর্বে কিয়ামাত কায়িম হবে না(3)
- 18-কিয়ামাত সংঘটিত হবে না, এমনকি এক ব্যক্তি অন্য ব্যক্তির কবরের পাশ দিয়ে অতিক্রম করতে গিয়ে মুসীবাতের কারণে মৃত ব্যক্তির স্থানে হওয়ার কামনা করবে(41)
- 19-ইবনু সাইয়্যাদ- এর বর্ণনা(17)
- 20-দাজ্জাল এর বর্ণনা, তার পরিচয় এবং তার সাথে যা থাকবে(14)
- 21-দাজ্জালের পরিচিতি, তার জন্য মাদীনাহ্ (প্রবেশ) হারাম এবং কোন মু’মিনকে হত্যা ও জীবিত করণ(3)
- 22-দাজ্জালের (অলেৌকিকত্ব) আল্লাহর নিকট অধিক সহজ(3)
- 23-দাজ্জালের আত্মপ্রকাশ এবং দুনিয়াতে তার অবস্থান, ‘ঈসা (আ:)-এর অবতরণ এবং তাঁর দ্বারা দাজ্জালকে হত্যা, দুনিয়া থেকে ভাল লোক এবং ঈমানের বিদায় গ্রহণ এবং নিকৃষ্ট লোকেদের অবস্থান, তাদের দ্বারা মূর্তিপূজা, শিঙ্গার ফুঁৎকার এবং কবর থেকে (সকলের) উত্থান(5)
- 24-‘জাসসা-সাহ্’ জন্তুর ঘটনা(6)
- 25-দাজ্জাল বিষয়ে অবশিষ্ট হাদীস(8)
- 26-হত্যাকাণ্ডের সময় ‘ইবাদাত করার ফাযীলাত(2)
- 27-কিয়ামাত সন্নিকটবর্তী(12)
- 28-উভয় ফুঁৎকারের মধ্যে ব্যবধান(3)