- 2-ইসরা [১] মি’রাজে কীভাবে সালাত ফরয হলো?
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 3-সালাত আদায়কালীন সময়ে কাপড় পরিধান করার আবশ্যকতা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 4-সালাতে কাঁধে লুঙ্গি বাঁধা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 5-একটি মাত্র কাপড় গায়ে জড়িয়ে সালাত আদায় করা।
(হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
- 6-কেউ এক কাপড়ে সালাত আদায় করলে সে যেন উভয় কাঁধের উপরে (কিছু অংশ) রাখে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 7-যদি কাপড় সংকীর্ণ হয়।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 8-শামী জুব্বা পরে সালাত আদায় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 9-সালাতে ও তার বাইরে উলঙ্গ হওয়া অপছন্দনীয়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 10-জামা, পায়জামা, জাঙ্গিয়া ও কাবা [১] পরে সালাত আদায় করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 11-লজ্জাস্থান আবৃত করা।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 12-চাদর গায়ে না দিয়ে সালাত আদায় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 13-ঊরু সম্পর্কে বর্ণনা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 14-নারীগণ সালাত আদায় করতে কয়টি কাপড় পরবে?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 15-কারুকার্য খচিত কাপড়ে সালাত আদায় করা এবং ঐ কারুকার্যে দৃষ্টি পড়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 16-ক্রুশ চিহ্ন অথবা ছবিযুক্ত কাপড়ে সালাত ফাসিদ হবে কিনা এবং এ সম্বন্ধে নিষেধাজ্ঞা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 17-রেশমী জুব্বা পরে সালাত আদায় করা ও পরে তা খুলে ফেলা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 18-লাল কাপড় পরে সালাত আদায় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 19-ছাদ, মিম্বার ও কাঠের উপর সালাত আদায় করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 20-মুসল্লীর কাপড় সিজদা করার সময় স্ত্রীর গায়ে লাগা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 21-চাটাইয়ের উপর সালাত আদায় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 22-ছোট চাটাইয়ের উপর সালাত আদায়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 23-বিছানায় সালাত আদায়।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 24-প্রচন্ড গরমের সময় কাপড়ের উপর সিজদা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 25-জুতা পরে সালাত আদায় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 26-মোযা পরা অবস্থায় সালাত আদায় করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 27-পরিপূর্ণভাবে সিজদা না করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 28-সিজদায় বাহুমূল খোলা রাখা এবং দু’পাশ আলগা রাখা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 29-ক্বিবলাহমুখী হবার ফযীলাত, পায়ের আঙ্গুলকেও ক্বিবলাহমুখী রাখবে।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 30-মাদীনাহ, সিরিয়া ও (মাদীনাহর) পূর্ব দিকের অধিবাসীদের ক্বিবলাহ। পূর্বে বা পশ্চিমে ক্বিবলাহ নয়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 31-মহান আল্লাহ্র বাণীঃ মাকামে ইবরাহীমকে সালাতের স্থানরূপে গ্রহণ কর। (সূরা আল-বাক্বারাহ ২/১২৫)
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 32-যেখানেই হোক (সালাতে) ক্কিবলামুখী হওয়া।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 33-ক্কিবলা সম্পর্কে বর্ণনা ভুলবশতঃ ক্কিবলার পরিবর্তে অন্যদিকে মুখ করে সালাত আদায় করলে তা পুনরায় আদায় করা যাদের মতে আবশ্যকীয় নয়।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 34-মসজিদ হতে হাত দিয়ে থুথু পরিষ্কার করা।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 35-কাঁকর দিয়ে মসজিদ হতে নাকের শ্লেষ্মা পরিষ্কার করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 36-থুথু যেন বাম দিকে কিংবা বাম পায়ের নীচে ফেলা হয়।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 37-মসজিদে থুথু ফেলার কাফ্ফারা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 38-মসজিদে কফ দাবিয়ে দেয়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 39-থুথু ফেলতে বাধ্য হলে তা কাপড়ের কিনারে ফেলবে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 40-সালাত পূর্ণ করার ও ক্বিবলার ব্যাপারে লোকদের ইমামের উপদেশ প্রদান।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 41-অমুকের মসজিদ বলা যায় কি?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 42-মসজিদে কোনো কিছু ভাগ করা ও (খেজুরের) কাঁদি ঝুলানো।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 43-মসজিদে যাকে খাবার দাওয়াত দেয়া হল, আর যিনি তা কবুল করেন।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 44-মসজিদে বিচার করা ও নারী-পুরুষের মধ্যে ‘লি’আন’ [১] করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 45-কারো ঘরে প্রবেশ করলে যেখানে ইচ্ছা বা যেখানে নির্দেশ করা হয় সেখানেই সালাত আদায় করবে। এ ব্যাপারে অধিক যাচাই বাছাই করবে না।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 46-ঘর বাড়িতে মসজিদ তৈরি
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 47-মসজিদে প্রবেশ ও অন্যান্য কাজ ডান দিক হতে শুরু করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 48-জাহিলী যুগের মুশরিকদের কবর খুঁড়ে ফেলে তদস্থলে মসজিদ নির্মাণ কি বৈধ?
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 49-ছাগল থাকার স্থানে সালাত আদায় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 50-উট রাখার স্থানে সালাত আদায়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 51-চুলা, আগুন বা এমন কোন বস্তু যার ঊপাসনা করা হয়, তা সামনে রেখে কেবল আল্লাহর সন্তুষ্টি হাসিল করারই উদ্দেশ্যে সালাত আদায়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 52-কবরস্থানে সালাত আদায় করা মাকরূহ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 53-আল্লাহ্র গজবে বিধ্বস্ত ও আযাবের স্থানে সালাত আদায় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 54-গির্জায় সালাত আদায়
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 55-৮/৫৫. অধ্যায়ঃ
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 56-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উক্তিঃ আমার জন্যে যমীনকে সালাত আদায়ের স্থান ও পবিত্রতা হাসিলের উপায় করা হয়েছে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 57-মসজিদে মহিলাদের ঘুমানো
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 58-মসজিদে পুরুষদের নিদ্রা যাওয়া
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 59-সফর হতে ফিরে আসার পর সালাত আদায়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 60-তোমাদের কেউ মসজিদে প্রবেশ করলে সে যেন বসার পূর্বে দু’রাকা’আত সালাত আদায় করে নেয়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 61-মসজিদে হাদাস হওয়া (উযূ নষ্ট হওয়া)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 62-মসজিদ নির্মাণ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 63-মসজিদ নির্মাণে সহযোগিতা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 64-কাঠের মিম্বার তৈরি ও মসজিদ নির্মাণে কাঠমিস্ত্রী ও রাজমিস্ত্রীর সাহায্য গ্রহন।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 65-যে ব্যক্তি মসজিদ নির্মাণ করে
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 66-মসজিদ অতিক্রমকালে যেন তীরের ফলা ধরে রাখে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 67-মসজিদ অতিক্রম করা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 68-মসজিদে কবিতা পাঠ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 69-বর্শা নিয়ে মসজিদে প্রবেশ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 70-মসজিদের মিম্বারের উপর ক্রয়-বিক্রয়ের আলোচনা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 71-মসজিদে ঋণ পরিশোধের তাগাদা দেয়া ও চাপ সৃষ্টি।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 72-মসজিদ ঝাড়ু দেয়া এবং ন্যাকড়া, আবর্জনা ও কাঠ খড়ি কুড়ানো
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 73-মসজিদে মদের ব্যবসা হারাম ঘোষণা করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 74-মসজিদের জন্য খাদিম
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 75-কয়েদী অথবা ঋণগ্রস্থ ব্যক্তিকে মসজিদে বেঁধে রাখা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 76-ইসলাম গ্রহণের গোসল করা এবং মসজিদে কয়েদীকে বাঁধা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 77-রোগী ও অন্যদের জন্য মসজিদে তাঁবু স্থাপন
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 78-প্রয়োজনে উট নিয়ে মসজিদে প্রবেশ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 79-৮/৭৯. অধ্যায়ঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 80-মসজিদে ছোট দরজা ও পথ বানানো
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 81-বাইতুল্লায় ও অন্যান্য মসজিদে দরজা রাখা ও তালা লাগানো।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 82-মসজিদে মুশরিকের প্রবেশ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 83-মসজিদে আওয়ায উঁচু করা
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 84-মসজিদে হালকা রাঁধা ও বসা
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 85-মসজিদে চিত হয়ে পা প্রসারিত করে শোয়া
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 86-লোকের অসুবিধা না হলে রাস্তায় মসজিদ বানানো বৈধ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 87-বাজারের মসজিদে সালাত আদায়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 88-মসজিদ ও অন্যান্য স্থানে এক হাতের আঙ্গুল অন্য হাতের আঙ্গুলে প্রবেশ করানো।
(হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
- 89-মদীনার রাস্তার মসজিদসমূহ এবং যে সকল স্থানে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সালাত আদায় করেছিলেন।
(হাঃ ১০ | রেঞ্জঃ )
- 90-ইমামের সুতরাই মুক্তাদীর জন্য যথেষ্ট।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 91-মুসল্লী ও সুতরার মাঝখানে কী পরিমাণ দুরত্ব থাকা উচিত?
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 92-বর্শা সামনে রেখে সালাত আদায়
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 93-লৌহযুক্ত ছড়ি সামনে রেখে সালাত আদায়।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 94-মক্কা ও অন্যান্য স্থানে সুত্রা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 95-খুঁটি (থাম) সামনে রেখে সালাত আদায়
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 96-জামা’য়াত ব্যতীত স্তম্ভসমূহের মাঝখানে সালাত আদায় করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 97-৮/৯৭. অধ্যায়ঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 98-উটনী, উট, গাছ ও হাওদা সামনে রেখে সালাত সম্পাদন করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 99-চৌকি সামনে রেখে সালাত আদায় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 100-সম্মুখ দিয়ে অতিক্রমকারীকে মুসল্লীর বাধা দেয়া উচিত।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 101-সালাত আদায়কারী ব্যক্তির সামনে দিয়ে অতিক্রমকারীর গুনাহ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 102-কারো দিকে মুখ করে সালাত আদায়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 103-ঘুমন্ত ব্যক্তির পেছনে সালাত আদায়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 104-মহিলার পেছনে থেকে নফল সালাত আদায়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 105-কোন কিছু সালাত নষ্ট করে না বলে যিনি মত পোষণ করেন।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 106-সালাতে নিজের ঘাড়ে কোন ছোট মেয়েকে তুলে নেয়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 107-এমন বিছানা সামনে রেখে সালাত আদায় করা যাতে ঋতুবতী মহিলা রয়েছে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 108-সিজদার সুবিধার্থে নিজ স্ত্রীকে সিজদার সময় স্পর্শ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 109-মুসল্লির দেহ হতে মহিলা কর্তৃক অপবিত্রতা পরিষ্কার করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 110-সালাতে ডান দিকে থুথু ফেলবে না।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 2-আযানের সূচনা ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 3-দু’ দু’বার আযানের শব্দ বলা ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 4-“কাদ কামাতিস্-সালাহ” ব্যতীত ইক্বামাতের শব্দগুলো একবার করে বলা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 5-আযানের মর্যাদা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 6-আযানের আওয়াজ উচ্চ করা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 7-আযানের কারণে রক্তপাত হতে নিরাপত্তা পাওয়া ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 8-মুয়াজ্জিনের আযান শুনলে যা বলতে হয় ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 9-আযানের দু’আ ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 10-আযানের ব্যাপারে কুরআহর মাধ্যমে নির্বাচন।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 11-আযানের মধ্যে কথা বলা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 12-সময় বলে দেয়ার লোক থাকলে অন্ধ ব্যক্তি আযান দিতে পারে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 13-ফজরের সময় হবার পর আযান দেয়া ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 14-ফজরের ওয়াক্ত হবার পূর্বে আযান দেয়া ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 15-আযান ও ইক্বামাতের মধ্যে পার্থক্য কতটুকু ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 16-ইক্বামাতের জন্য অপেক্ষা করা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 17-কেউ ইচ্ছা করলে আযান ও ইক্বামাতের মধ্যবর্তী সময়ে সালাত আদায় করতে পারেন
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 18-সফরে এক মুয়াজ্জিন যেন আযান দেয় ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 19-মুসাফিরদের জামা’আতের জন্য আযান ও ইক্বামাত দেয়া ।
(হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
- 20-মুয়াজ্জিন কি (আযানের সময়) ডানে বামে মুখ ফিরাবেন এবং এদিক সেদিক তাকাতে পারবেন?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 21-‘আমাদের সালাত ছুটে গেছে’ কারো এরূপ বলা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 22-সালাতের (জামা’আতের) দিকে দৌড়ে আসবে না, বরং শান্ত ও ধীরস্থিরভাবে আসবে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 23-ইক্বামাতের সময় ইমামকে দেখলে লোকেরা কখন দাঁড়াবে?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 24-তাড়াহুড়া করে সালাতের দিকে দৌড়াতে নেই, বরং শান্ত ও ধীরস্থিরভাবে দাঁড়াতে হবে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 25-প্রয়োজনে মসজিদ হতে বের হওয়া যায় কি?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 26-ইমাম যদি বলেন, আমি ফিরে আসা পর্যন্ত তোমরা অপেক্ষা কর, তাহলে মুক্তাদীগণ তার জন্য অপেক্ষা করবে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 27-‘আমরা সালাত আদায় করিনি’ কারো এরূপ বলা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 28-ইক্বামাতের পর ইমামের কোন প্রয়োজন দেখা দিলে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 29-ইক্বামাত হয়ে গেলে কথা বলা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 30-জামা’আতে সালাত আদায় করা ওয়াজিব ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 31-জামা’আতে সালাত আদায় করার মর্যাদা ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 32-প্রথম ওয়াক্তে যুহরের সালাতে যাওয়ার মর্যাদা ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 33-(মসজিদে গমনে) প্রতি পদক্ষেপে পুণ্যের আশা রাখা ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 34-‘ইশার সালাত জামা‘আতে আদায় করার ফযীলত ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 35-দু’জন বা ততোধিক ব্যক্তি হলেই জামা‘আত ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 36-মসজিদে সালাতে অপেক্ষমান ব্যক্তি এবং মসজিদের ফযীলত ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 37-সকাল-সন্ধ্যায় মসজিদে যাবার ফযীলত ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 38-ইক্বামাত হয়ে গেলে ফরয ব্যতীত অন্য কোন সালাত নেই ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 39-রোগাক্রান্ত ব্যক্তির কী পরিমাণ রোগাক্রান্ত অবস্থায় জামা‘আতে শামিল হওয়া উচিত ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 40-বৃষ্টি ও ওজরবশত নিজ আবাসস্থলে সালাত আদায়ের অনুমতি ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 41-যারা উপস্থিত হয়েছে তাদের নিয়েই কি সালাত আদায় করবে এবং বৃষ্টির দিনে কি জুমু’আর খুত্বা পড়বে?
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 42-খাবার উপস্থিত হবার পর যদি সালাতের ইক্বামাত হয় ।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 43-খাবার হাতে থাকা অবস্থায় ইমামকে সালাতের দিকে আহবান করলে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 44-ঘরের কাজ-কর্মে ব্যস্ত থাকা অবস্থায় ইক্বামাত হলে, সালাতের জন্য বের হয়ে যাবে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 45-যে ব্যক্তি কেবলমাত্র আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত ও তাঁর নিয়ম-নীতি শিক্ষা দেয়ার উদ্দেশ্যে লোকদের নিয়ে সালাত আদায় করেন ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 46-বিজ্ঞ ও মর্যাদাশীল ব্যক্তিই ইমামতের অধিক যোগ্য।
(হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
- 47-কারণবশত ইমামের পাশে দাঁড়ানো।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 48-কোন ব্যক্তি লোকদের ইমামত করার জন্য অগ্রসর হলে যদি পূর্ব (নির্ধারিত) ইমাম এসে যান তা’হলে তিনি পিছে সরে আসুন বা না আসুন উভয় অবস্থায় তাঁর সালাত আদায় হয়ে যাবে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 49-কয়েক ব্যক্তি কিরা’আত পাঠে সমান হলে, তাদের মধ্যে বয়সে বড় ব্যক্তি ইমাম হবেন।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 50-ইমাম অন্য লোকদের নিকট উপস্থিত হলে, তাদের ইমামত করতে পারেন।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 51-ইমাম নির্ধারণ করা হয় অনুসরণ করার জন্য।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 52-মুক্তাদীগণ কখন সিজদাতে যাবেন?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 53-ইমামের পূর্বে মাথা উঠানো গুনাহ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 54-গোলাম, আযাদকৃত গোলাম, অবৈধ সন্তান, বেদুঈন ও অপ্রাপ্ত বয়স্কের ইমামত।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 55-যদি ইমাম সালাত সম্পূর্ণভাবে আদায় না করেন আর মুক্তাদীগণ তা সম্পূর্ণভাবে আদায় করেন।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 56-ফিত্নাবাজ ও বিদ্’আতীর ইমামত।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 57-দু'জন সালাত আদায় করলে, মুক্তাদী ইমামের ডানপাশে সোজাসুজি দাঁড়াবে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 58-যদি কেউ ইমামের বাম পাশে দাঁড়ায় এবং ইমাম তাকে ডান পাশে নিয়ে আসেন, তবে কারো সালাত নষ্ট হয় না ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 59-যদি ইমাম ইমামাতের নিয়্যত না করেন এবং পরে কিছু লোক এসে শামিল হয় এবং তিনি তাদের ইমামাত করেন ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 60-যদি ইমাম সালাত দীর্ঘ করেন এবং কেউ প্রয়োজনবশতঃ (জামা’আত হতে) বেরিয়ে এসে (একাকী) সালাত আদায় করে ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 61-ইমাম কর্তৃক সালাতে কিয়াম সংক্ষিপ্ত করা এবং রুকু' ও সিজদা পূর্ণভাবে আদায় করা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 62-একাকী সালাত আদায় করলে ইচ্ছানুযায়ী দীর্ঘায়িত করতে পারে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 63-ইমাম সালাত দীর্ঘায়িত করলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করা ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 64-সালাত সংক্ষেপে এবং পূর্ণভাবে আদায় করা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 65-শিশুর কান্নাকাটির কারণে সালাত সংক্ষেপ করা ।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 66-নিজের সালাত আদায় করার পর অন্য লোকের ইমামাত করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 67-লোকদেরকে ইমামের তাকবীর শোনান ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 68-কোন ব্যক্তির ইমামের অনুসরণ করা এবং অন্যদের সেই মুক্তাদীর ইক্তিদা করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 69-ইমামের সন্দেহ হলে মুক্তাদীদের মত গ্রহণ করা ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 70-সালাতে ইমাম কেঁদে ফেললে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 71-ইক্বামাতের সময় এবং এর পরে কাতার সোজা করা ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 72-কাতার সোজা করার সময় মুক্তাদীগণের প্রতি ইমামের ফিরে দেখা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 73-প্রথম কাতার ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 74-কাতার সোজা করা সালাতের পূর্ণতার অঙ্গ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 75-কাতার সোজা না করা গুনাহ।[১]
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 76-কাতারে কাঁধের সাথে কাঁধ এবং পায়ের সাথে পা মিলানো ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 77-কেউ ইমামের বামপাশে দাঁড়ালে ইমাম তাকে পিছনে ঘুরিয়ে ডানপাশে দাঁড় করালে সালাত আদায় হবে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 78-মহিলা একজন হলেও ভিন্ন কাতারে দাঁড়াবে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 79-মসজিদ ও ইমামের ডানদিক ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 80-ইমাম ও মুক্তাদীর মধ্যে দেয়াল বা সুতরা থাকলে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 81-রাতের সালাত ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 82-ফরয তাকবীর বলা ও সালাত শুরু করা ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 83-সালাত শুরু করার সময় প্রথম তাকবীরের সাথে সাথে উভয় হাত উঠানো ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 84-তাকবীরে তাহরীমা, রুকূ’তে যাওয়া এবং রুকূ’ হতে উঠার সময় উভয় হাত উঠানো ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 85-উভয় হাত কতটুকু উঠাবে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 86-দু’ রাক’আত আদায় করে দাঁড়াবার সময় দু’ হাত উঠানো।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 87-সালাতে ডান হাত বাম হাতের উপর রাখা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 88-সালাতে খুশু’ (বিনয়, নম্রতা, একাগ্রতা, নিষ্ঠা ও তন্ময়তা) ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 89-তাকবীরে তাহরীমার পরে কি পড়বে ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 90-১০/৯০. অধ্যায়ঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 91-সালাতে ইমামের দিকে তাকানো ।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 92-সালাতে আসমানের দিকে চোখ তুলে তাকানো।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 93-সালাতে এদিক ওদিক তাকান ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 94-সালাতের মধ্যে কোন কিছু ঘটলে বা কোন কিছু দেখলে বা ক্বিব্লাহর দিকে থুথু দেখলে, সে দিকে তাকান ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 95-সব সালাতেই ইমাম ও মুক্তাদীর কিরাআত পড়া জরুরী, মুকীম অবস্থায় হোক বা সফরে, সশব্দে কিরাআতের সালাত হোক বা নিঃশব্দে সব সালাতেই ইমাম ও মুক্তাদীর কিরাআত পড়া জরুরী
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 96-যুহরের সালাতে কিরাআত পড়া ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 97-‘আসরের সালাতে কিরাআত ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 98-মাগরিবের সালাতে কিরাআত ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 99-মাগরিবের সালাতে উচ্চৈঃস্বরে কিরাআত পাঠ ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 100-‘ইশার সালাতে সশব্দে কিরাআত ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 101-‘ইশার সালাতে সিজদার আয়াত (সম্বলিত সুরা) তেলাওয়াত ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 102-‘ইশার সালাতে কিরাআত ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 103-প্রথম দু‘রাক‘আতে কিরাআত দীর্ঘ করা ও শেষ দু’ রাক‘আতে তা সংক্ষেপ করা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 104-ফজরের সালাতে কিরাআত ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 105-ফজরের সালাতে সশব্দে কিরাআত ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 106-এক রাক‘আতে দু’ সূরা মিলিয়ে পড়া, সূরার শেষাংশ পড়া, এক সূরার পূর্বে আরেক সূরা পড়া এবং সূরার প্রথমাংশ পড়া ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 107-শেষ দু’ রাক‘আতে সূরা ফাতিহা পড়া ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 108-যুহরে ও ‘আসরে নিঃশব্দে কিরাআত পড়া ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 109-ইমামের সশব্দে ‘আমীন’ বলা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 110-‘আমীন’ বলার ফযীলত ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 111-মুক্তাদীর সশব্দে ‘আমীন’ বলা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 112-কাতারে পৌঁছার পূর্বেই রুকূ’তে চলে গেলে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 113-রুকূ‘তে তাকবীর পূর্ণভাবে বলা ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 114-সিজদার তাকবীর পূর্ণভাবে বলা ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 115-সিজদা হতে দাঁড়ানোর সময় তাকবীর বলা ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 116-রুকূ‘তে হাঁটুর উপর হাত রাখা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 117-যদি কেউ সঠিকভাবে রুকু‘ না করে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 118-রুকূ‘তে পিঠ সোজা রাখা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 119-রুকূ‘ পূর্ণ করার সীমা এবং এতে মধ্যম পন্থা ও ধীরস্থিরতা অবলম্বন ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 120-যে ব্যক্তি সঠিকভাবে রুকূ‘ করেনি তাকে পুনরায় সালাত আদায়ের জন্য নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নির্দেশ ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 121-রুকূ‘তে দু‘আ ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 122-রুকূ‘ হতে মাথা উঠানোর সময় ইমাম ও মুক্তাদী যা বলবেন ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 123-‘আল্লাহুম্মা রব্বানা ওয়া লাকাল হাম্দ’-এর ফযীলত ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 124-১০/১২৬. অধ্যায়ঃ
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 125-রুকূ‘ হতে মাথা উঠানোর পর স্থির হওয়া ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 126-সিজদায় যাওয়ার সময় তাকবীর বলতে বলতে নত হওয়া ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 127-সিজদার ফযীলত ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 128-সিজদার সময় দু’বাহু পার্শ্ব দেশ হতে পৃথক রাখা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 129-সালাতে উভয় পায়ের আঙ্গুল ক্বিবলাহ্মুখী রাখা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 130-পূর্ণভাবে সিজদা না করলে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 131-সাত অঙ্গ দ্বারা সিজদা করা ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 132-নাক দ্বারা সিজদা করা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 133-নাক দ্বারা কাদামাটির উপর সিজদা করা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 134-কাপড়ে গিরা লাগানো ও তা বেঁধে নেয়া এবং সতর প্রকাশ হয়ে পড়ার ভয়ে কাপড় জড়িয়ে নেয়া ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 135-সালাতের মধ্যে মাথার চুল একত্র করবে না ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 136-সালাতের মধ্যে কাপড় টেনে না ধরা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 137-সিজদায় তাসবীহ্ ও দু’আ পাঠ ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 138-দু’ সিজদার মধ্যে অপেক্ষা করা ।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 139-সিজদায় কনুই বিছিয়ে না দেয়া ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 140-সালাতের বেজোড় রাক’আতে সিজদা হতে উঠে বসার পর দণ্ডায়মান হওয়া ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 141-রাক‘আত শেষে কীরূপে জমিনে ভর দিয়ে দাঁড়াবে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 142-দু’ সিজদার শেষে উঠার সময় তাকবীর বলবে ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 143-তাশাহ্হুদে বসার নিয়ম ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 144-যারা প্রথম বৈঠকে তাশাহ্হুদ ওয়াজিব নয় বলে মনে করেন ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 145-প্রথম বৈঠকে তাশাহ্হুদ পড়া ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 146-শেষ বৈঠকে তাশাহ্হুদ পড়া ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 147-সালামের আগে দু’আ ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 148-তাশাহ্হুদের পর যে দু‘আটি বেছে নেয়া হয়, অথচ তা আবশ্যক নয় ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 149-সালাত সমাপ্ত হওয়া অবধি যিনি কপাল ও নাকের ধূলাবালি মোছেননি ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 150-সালাম ফিরান ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 151-ইমামের সালাম ফিরানোর সময় মুক্তাদিগণও সালাম ফিরাবে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 152-যারা ইমামের সালামের জবাব দেয়া দরকার মনে করেন না এবং সালাতের সালামকেই যথেষ্ট মনে করেন ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 153-সালামের পর যিক্র ।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 154-সালাম ফিরানোর পর ইমাম মুক্তাদিগণের দিকে ঘুরে বসবেন ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 155-সালামের পরে ইমামের মুসাল্লায় বসে থাকা ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 156-মুসল্লীদের নিয়ে সালাত আদায়ের পর কোন জরুরী কথা মনে পড়লে তাদের ডিঙ্গিয়ে যাওয়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 157-সালাত শেষে ডানে ও বাম দিকে ফিরে যাওয়া ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 158-কাঁচা রসুন, পিঁয়াজ ও দুর্গন্ধযুক্ত মসলা বা তরকারী ।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 159-শিশুদের উযূ করা, কখন তাদের উপর গোসল ও পবিত্রতা অর্জন আবশ্যক হয় এবং সালাতের জামা‘আতে , দু' ‘ঈদে এবং জানাযায় তাদের উপস্থিত হওয়া এবং কাতারবন্দী হওয়া ।
(হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
- 160-রাতে ও অন্ধকারে মহিলাগণের মসজিদের দিকে বের হওয়া ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 161-ইমামের দাঁড়ানো পর্যন্ত মানুষের অপেক্ষা ।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 162-পুরুষদের পিছনে নারীদের সালাত।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 163-ফজরের সালাত শেষে নারীদের তাড়াতাড়ি বাড়ীতে প্রত্যাবর্তন করা এবং মসজিদে তাদের সল্পকাল অবস্থান করা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 164-মসজিদে যাওয়ার জন্য স্বামীর নিকট মহিলার সম্মতি চাওয়া ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 165-পুরুষদের পিছনে মহিলাদের সালাত আদায়।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 166-ইমাম আয়াত শুনিয়ে পাঠ করলে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 167-প্রথম রাক‘আতে কিরাআত দীর্ঘ করা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 168-ফজর সালাত জামা‘আতে আদায়ের ফযীলত ।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 2-যাকাত ওয়াজিব হওয়া প্রসঙ্গে।
(হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
- 3-যাকাত দেয়ার উপর বায়’আত
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 4-যাকাত প্রদানে অস্বীকারকারীর গুনাহ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 5-যে সম্পদের যাকাত দেয়া হয় তা কানয (জমাকৃত সম্পদ) নয়।
(হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
- 6-যথাস্থানে ধন-সম্পদ খরচ করা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 7-সদকা প্রদানে লোক দেখানো
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 8-খিয়ানত-এর মাল থেকে সদকা দিলে তা আল্লাহ কবুল করেন না এবং হালাল উপার্জন হতে কৃত সদকাই তিনি কবুল করেন।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 9-হালাল উপার্জন থেকে সদকা প্রদান করা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 10-ফিরিয়ে দেয়ার পূর্বেই সদকা করা
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 11-তোমরা জাহান্নাম থেকে বাঁচ, এক টুকরা খেজুর অথবা অল্প কিছু সদকা করে হলেও।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 12-কোন প্রকারের সদকা (দান-খয়রাত) উত্তম; সুস্থ, কৃপণ কর্তৃক সদকা প্রদান।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 13-২৪/১১.২. অধ্যায়ঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 14-প্রকাশ্যে সদকা প্রদান করা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 15-গোপনে সদকা প্রদান করা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 16-না জেনে কোন ধনী ব্যক্তিকে সদকা প্রদান করলে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 17-নিজের অজান্তে কেউ তার পুত্রকে সদকা দিলে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 18-ডান হাতে সদকা প্রদান করা
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 19-যে ব্যক্তি স্বহস্তে সদকা প্রদান না করে খাদেমকে তা দেয়ার নির্দেশ দেয়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 20-প্রয়োজনের অতিরিক্ত সম্পদ থাকা ব্যতীত সদকা নেই।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 21-কিছু দান করে যে বলে বেড়ায়
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 22-যে ব্যক্তি যথাশীঘ্র সদকা দেয়া পছন্দ করে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 23-সদকা দেয়ার জন্য উৎসাহ প্রদান ও সুপারিশ করা।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 24-সাধ্যানুসারে সদকা করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 25-সদকা গুনাহ মিটিয়ে দেয়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 26-মুশরিক থাকাকালে সদকা করার পর যে ইসলাম গ্রহণ করে (তার সদকা কবূল হবে কি না)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 27-মালিকের নির্দেশে ফাসাদের উদ্দেশ্য ব্যতীত খাদিমের সদকা করার প্রতিদান
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 28-ফাসাদের উদ্দেশ্য ব্যতীত স্ত্রী তার স্বামীর গৃহ (সম্পদ) হতে কিছু সদকা প্রদান করলে বা আহার করালে স্ত্রী এর প্রতিদান পাবে।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 29-আল্লাহ তা’আলার বাণীঃ অতঃপর যে ব্যক্তি দান করেছে এবং আল্লাহকে ভয় করেছে আর ভাল কথাকে সত্য বলে বুঝেছে, তবে আমি তাকে শান্তির উপকরণ প্রদান করব। আর যে ব্যক্তি কার্পণ্য করেছে এবং বেপরোয়া হয়েছে আর ভাল কথাকে অবিশ্বাস করেছে, ফলতঃ আমি তাকে ক্লেশদায়ক বস্তুর জন্য আসবাব প্রদান করব। (আল-লাইলঃ ৫-৯)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 30-সদকাকারী ও কৃপণের উপমা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 31-উপার্জন করে প্রাপ্ত সম্পদ ও ব্যবসায় লব্ধ মালের সদকা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 32-সদকা করা প্রত্যেক মুসলিমের কর্তব্য। কারো কাছে সদকা করার মত কিছু না থাকলে সে যেন নেক কাজ করে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 33-যাকাত ও সদকা দানের পরিমাণ কত হবে এবং যে ব্যক্তি বকরী সদকা করে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 34-রৌপ্যের যাকাত
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 35-পণ্যদ্রব্যের যাকাত আদায় করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 36-আলাদা আলাদা সম্পর্কে একত্রিত করা যাবে না। আর একত্রিতগুলো আলাদা করা যাবে না।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 37-দুই অংশীদার (এর একজনের নিকট হতে সমুদয় মালের যাকাত উসুল করা হলে) একজন অপরজন হতে তার প্রাপ্য অংশ আদায় করে নিবে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 38-উটের যাকাত
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 39-যার উপর বিনতু মাখায যাকাত দেয়া ওয়াজিব হয়েছে অথচ তার কাছে তা নেই
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 40-বকরীর যাকাত
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 41-অধিক বয়সে দাঁত পড়া বৃদ্ধ ও ত্রুটিপূর্ণ বকরী গ্রহণ করা যাবে না, পাঁঠাও গ্রহণ করা হবে না, তবে মালিক ইচ্ছা করলে (পাঁঠা) দিতে পারে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 42-বকরি (চার মাস বয়সের মাদী) বাচ্চা যাকাত হিসেবে গ্রহণ করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 43-যাকাতের ক্ষেত্রে মানুষের উত্তম মাল নেয়া হবে না
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 44-পাঁচ উটের কমে যাকাত নেই
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 45-গরুর যাকাত
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 46-নিকটাত্মীয়দেরকে যাকাত দেয়া।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 47-মুসলিমের উপর তার ঘোড়ায় কোন যাকাত নেই।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 48-মুসলিমের উপর তার গোলামের যাকাত নেই।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 49-ইয়াতীমকে সদকা দেয়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 50-স্বামী ও পোষ্য ইয়াতীমকে যাকাত দেয়া।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 51-আল্লাহর বাণীঃ দাসমুক্তির জন্য, ঋণ ভারাক্রান্তদের জন্য ও আল্লাহর পথে। (আত-তাওবাঃ ৬০)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 52-চাওয়া হতে বিরত থাকা।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 53-যাকে আল্লাহ সওয়াল ও অন্তরের লোভ ব্যতীত কিছু দান করেন।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 54-সম্পদ বাড়ানোর জন্য যে মানুষের কাছে সওয়াল করে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 55-মহান আল্লাহর বাণীঃ তারা মানুষের কাছে নাছোড় হয়ে যাচঞা করে না- (আল-বাকারাঃ ২৭৩), আর ধনী হওয়ার পরিমাণ কত?
(হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
- 56-খেজুরের পরিমাণ আন্দাজ করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 57-বৃষ্টির পানি ও প্রবাহিত পানি দ্বারা সিক্ত ভূমির উৎপাদিত ফসলের উপর ‘উশর।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 58-পাঁচ ওয়াসাক-এর কম উৎপাদিত পণ্যের যাকাত নেই।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 59-যখন খেজুর সংগ্রহ করা হবে তখন যাকাত দিতে হবে এবং শিশুকে যাকাতের খেজুর নেওয়ার অনুমতি দেয়া যাবে কি?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 60-এমন ফল বা গাছ (ফলসহ) অথবা (ফসল সহ) জমি, কিংবা শুধু (জমির) ফসল বিক্রয় করা, যেগুলোর উপর যাকাত বা ‘উশর ফরয হয়েছে, অতঃপর ঐ যাকাত বা ‘উশর অন্য ফল বা ফসল দ্বারা আদায় করা বা এমন ধরনের ফল বিক্রয় করা যেগুলোর উপর সদকা ফরয হয়নি।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 61-নিজের সদকা কৃত বস্তু ক্রয় করা যায় কি?
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 62-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -ও তাঁর বংশধরদেরকে সদকা দেয়া সম্পর্কে আলোচনা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 63-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সহধর্মিণীদের আযাদকৃত দাস-দাসীদেরকে সদকা দেয়া।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 64-সদকার প্রকৃতি পরিবর্তিত হলে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 65-ধনীদের হতে সদকা গ্রহণ করা এবং যে কোন স্থানের অভাবগ্রস্থদের মধ্যে বিতরণ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 66-সদকা প্রদানকারীর জন্য ইমামের কল্যাণ কামনা ও দু’আ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 67-সাগর হতে যে সম্পদ সংগ্রহ করা হয়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 68-রিকাযে (ভূ-গর্ভস্থসম্পদ) এক-পঞ্চমাংশ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 69-মহান আল্লাহ্র বাণীঃ এবং যে সব কর্মচারী যাকাত আদায় করে -(তাওবাঃ ৬০) এবং ইমামের নিকট যাকাত আদায়কারীর হিসাব প্রদান।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 70-মুসাফিরের জন্য যাকাতের উট ও তার দুধ ব্যবহার করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 71-যাকাতের উটে ইমামের নিজ হাতে চিহ্ন দেয়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 72-সদকাতুল ফিতর ফরয হওয়া প্রসঙ্গে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 73-মুসলিমদের গোলাম ও অন্যান্যদের পক্ষ থেকে সাদকাতুল ফিতর আদায় করা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 74-সদকাতুল ফিতরের পরিমাণ এক সা’ যব।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 75-সদকাতুল ফিতরের পরিমাণ এক সা’ খাদ্য।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 76-সদকাতুল ফিতরের পরিমাণ এক সা’ খেজুর।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 77-(সদকাতুল ফিতরের পরিমাণ) এক সা’ কিসমিস।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 78-ঈদের সালাতের পূর্বেই সদকাতুল ফিতর আদায় করতে হবে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 79-আযাদ ও গোলামের পক্ষ হতে সদকাতুল ফিতর আদায় করতে হবে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 80-অপ্রাপ্ত বয়স্ক ও প্রাপ্ত বয়স্কদের পক্ষ হতে সদকাতুল ফিতর আদায় করা কর্তব্য
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 2-হজ্জ ফর্য হওয়া ও এর ফযীলত।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 3-মহান আল্লাহ্র বাণীঃ “তারা তোমার নিকট আসবে পদব্রজে ও সর্বপ্রকার ক্ষীণকায় উষ্ট্রে আরোহণ করে, তারা আসবে দূর-দুরান্তের পথ [৫০] অতিক্রম করে যাতে তারা তাদের কল্যাণময় স্থানগুলোয় উপস্থিত হতে পারে ।” (আল-হাজ্জঃ ২৭)
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 4-উটের হাওদায় আরোহণ করে হজ্জে গমণ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 5-হজ্জে মাবরূর কবুলকৃত হজ্জের ফযীলাত।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 6-হজ্জ ও ‘উমরাহ’র মীকাত (ইহ্রাম বাঁধার স্থান) নির্ধারণ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 7-মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমরা পাথেয়ের ব্যবস্থা কর। আর তাকওয়াই হল শ্রেষ্ঠ পাথেয়। (আল-বাকারাঃ ১৯৭)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 8-মক্কাবাসীদের জন্য হজ্জ ও ‘ঊমরাহ’র ইহ্রাম বাঁধার স্থান।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 9-মদীনাবাসীদের মীকাত ও তারা যুল-হুলায়ফাহ পৌঁছার আগে ইহ্রাম বাঁধবে না।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 10-সিরিয়াবাসীদের ইহ্রাম বাঁধার স্থান।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 11-নজ্দবাসীদের ইহ্রাম বাঁধার স্থান।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 12-মীকাতের অভ্যন্তরের অধিবাসীদের ইহ্রাম বাঁধার স্থান
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 13-ইয়ামেনবাসীদের মীকাত
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 14-যাতু ’ইরক হল ইরাকবাসীদের মীকাত
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 15-যুল-হুলাইফায় সালাত
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 16-( হজ্জের সফরে) ‘শাজারা’- এর রাস্তা দিয়ে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর মদীনা হতে গমন
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 17-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বানীঃ ‘আকীক বরকতপুর্ণ উপত্যকা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 18-(ইহরামের) কাপড়ে খালুক বা সুগন্ধি লেগে থাকলে তিনবার ধৌত করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 19-ইহ্রাম বাঁধাকালে সুগন্ধি ব্যবহার ও কোন্ প্রকার কাপড় পরে ইহ্রাম বাঁধবে এবং চুল দাড়ি আঁচড়াবে ও তেল ব্যবহার করবে।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 20-যে চুলে আঠালো বস্তু লাগিয়ে ইহ্রাম বাঁধে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 21-যুল-হুলাইফার মাসজিদের নিকটে ইহ্রাম বাঁধা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 22-মুহরিম ব্যক্তি যে প্রকার কাপড় পরিধান করবে না।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 23-হজ্জের সফরে বাহনে একাকী আরোহণ করা ও অপরের সঙ্গে আরোহণ করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 24-মুহরিম ব্যক্তি কোন্ ধরনের কাপড়, চাদর ও লুঙ্গি পরিধান করবে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 25-সকাল পর্যন্ত যুল-হুলাইফায় রাত্রি অতিবাহিত করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 26-উচ্চৈঃস্বরে তালবিয়া পড়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 27-তালবিয়া পাঠ করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 28-তালবিয়া পড়ার আগে সওয়ারীতে আরোহণকালে তাহমীদ, তাসবীহ ও তাকবীর পড়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 29-সওয়ারী আরোহীকে নিয়ে সোজা দাঁড়িয়ে গেলে তালবিয়া পড়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 30-কিবলামুখী হয়ে তালবিয়া পড়া।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 31-নিম্নভূমিতে অবতরণকালে তালবিয়া পড়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 32-ঋতু ও প্রসবোত্তর স্রাব অবস্থায় মহিলাগণ কিভাবে ইহ্রাম বাঁধবে?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 33-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর জীবদ্দশায় তাঁর ইহরামের মত যিনি ইহ্রাম বেঁধেছেন।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 34-মহান আল্লাহর বাণীঃ “হজ্জ হয় সুবিদিত মাসগুলোতে। অতঃপর যে কেউ এ মাসগুলোতে হজ্জ করা স্থির করে, তার জন্য হজ্জের সময়ে স্ত্রী সম্ভোগ, অন্যায় আচরণ ও কলহ বিবাদ বিধেয় নয়”- (আল-বাকারাঃ ১৯৭)।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 35-তামাত্তু’, ক্বিরান ও ইফরাদ হজ্জ করা এবং যার সঙ্গে কুরবানীর জন্তু নেই তার জন্য হজ্জের ইহ্রাম পরিত্যাগ করা [৫৭]।
(হাঃ ৯ | রেঞ্জঃ )
- 36-হজ্জ-এর নামোল্লেখ করে যে ব্যক্তি তালবিয়া পাঠ করে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 37-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর যুগে হজ্জে তামাত্তু’।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 38-মহান আল্লাহর বানী : তা ( হজ্জে তামাত্তু’) তাদের জন্য, যাদের পরিবার-পরিজন মাসজিদুল হারামের (সীমানার) মধ্যে বসবাস করে না। (আল-বাকারা : ১৯৬)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 39-মক্কায় প্রবেশকালে গোসল করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 40-দিবাভাগে ও রাত্রিকালে মক্কায় প্রবেশ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 41-কোন্ দিক হতে মক্কায় প্রবেশ করবে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 42-কোন্ দিক দিয়ে মক্কা হতে বের হবে।
(হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
- 43-মক্কা ও তার ঘরবাড়ির ফযীলত
(হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
- 44-হারমের [৫৮] ফযীলত।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 45-কাউকে মক্কায় অবস্থিত বাড়ির (ও জমির) ওয়ারিশ বানানো
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 46-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর মক্কায় অবতরণ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 47-মহান আল্লাহর বাণীঃ “স্মরণ কর, ইব্রাহীম বলেছিলেনঃ হে আমার প্রতিপালক! এ নগরীকে নিরাপত্তাময় করে দিন এবং আমাকে ও আমার সন্তান-সন্ততিকে মূর্তি পূজা থেকে দূরে রাখুন। হে আমার রব! এসব মূর্তি অনেক মানুষকে পথভ্রষ্ট করেছে; তাই যে ব্যক্তি আমার অনুসরণ করবে সে তো আমার দলভুক্ত, কিন্তু যে আমার কথা অমান্য করবে, আপনি তো পরম ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। হে আমাদের রব! আমি আমার বংশধরদের মধ্য থেকে কতককে কৃষি অনুপযোগী অনুর্বর উপত্যকায় আপনার পবিত্র ঘরের কাছে আবাদ করেছি।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 48-মহান আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ মানুষের কল্যাণের জন্য নির্ধারিত করে দিয়েছেন মহা সম্মানিত ঘর কা‘বাকে, সম্মানিত মাসকে, কুরবানীর জন্য কা‘বায় প্রেরিত পশুকে এবং গলায় মালা পরিহিত পশুকে। এর কারণ এই যে, তোমরা যেন জানতে পার যে, অবশ্যই আল্লাহ জানেন যা কিছু আছে আসমানে এবং যা কিছু আছে জমিনে, আর আল্লাহ তো সর্ববিষয়ে সর্বজ্ঞ। (আল-মায়িদাহঃ ৯৭)
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 49-কা‘বা গিলাফ দ্বারা আবৃত করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 50-কা‘বা ঘর ধ্বংস করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 51-হাজ্রে আসওয়াদ সম্পর্কে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 52-কা‘বা ঘরের দরজা বন্ধ করা এবং কা‘বা ঘরের ভিতর যেখানে ইচ্ছা সালাত আদায় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 53-কা‘বার অভ্যন্তরে সালাত আদায় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 54-কা‘বার অভ্যন্তরে যে প্রবেশ করেনি।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 55-কা‘বা ঘরের অভ্যন্তরে চতুর্দিকে তাকবীর ধ্বনি দেয়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 56-রামল কিভাবে শুরু হয়েছিল।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 57-মক্কায় আগমণের পরই তাওয়াফের প্রারম্ভে হাজ্রে আসওয়াদ চুম্বন ও স্পর্শ করা এবং তিন চক্করে রামল করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 58-হজ্জ ও ‘উমরাতে রামল করা।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 59-লাঠি বা ছড়ির মাধ্যমে হাজরে আসওয়াদ চুম্বন করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 60-যে কেবল দুই ইয়ামানী রুকনকে চুম্বন করে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 61-হাজ্রে আসওয়াদকে চুম্বন করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 62-২৫/৬১. অধ্যায়ঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 63-হাজ্রে আসওয়াদ-এর নিকটে তাকবীর পাঠ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 64-মক্কায় আগমন করে গৃহে প্রত্যাবর্তনের পূর্বে বাইতুল্লাহ তাওয়াফ করা। অতঃপর দু’ রাক‘আত সালাত আদায় করে সাফার দিকে (সা‘য়ী করতে) যাওয়া।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 65-পুরুষের সঙ্গে নারীদের তাওয়াফ করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 66-তাওয়াফ করার সময় কথাবার্তা বলা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 67-তাওয়াফের সময় রশি দিয়ে কাউকে টানতে দেখলে বা অশোভণীয় কোন কিছু দেখলে তা হতে বাধা প্রদান করবে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 68-উলঙ্গ হয়ে বাইতুল্লাহর তাওয়াফ করবে না এবং কোন মুশরিক হজ্জ করবে না।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 69-তাওয়াফ আরম্ভ করার পর থেমে গেলে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 70-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাওয়াফের সাত চক্কর পর দু’ রাক’আত সালাত আদায় করেছেন।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 71-প্রথমবার তাওয়াফ (তাওয়াফে কুদুম)-এর পর ‘আরাফাতে গিয়ে সেখান থেকে প্রত্যাবর্তন না করা পর্যন্ত বাইতুল্লাহর নিকটবর্তী না হওয়া (তাওয়াফ না করা)।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 72-তাওয়াফের দু’ রাক’আত সালাত মাসজিদুল হারামের বাইরে আদায় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 73-তাওয়াফের দু’ রাক’আত সালাত মাকামে ইব্রাহীমের পশ্চাতে আদায় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 74-ফজর ও ‘আসর-এর (সালাতের) পর তাওয়াফ করা।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 75-অসুস্থ ব্যক্তির আরোহী হয়ে তাওয়াফ করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 76-হাজীদেরকে পানি পান করানো।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 77-যমযম সম্পর্কে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 78-কিরান হজ্জকারীর তাওয়াফ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 79-অযূ সহকারে তাওয়াফ করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 80-সাফা ও মারওয়া মাঝে সা’য়ী করা অবশ্য কর্তব্য এবং এ দু’টিকে আল্লাহুর নিদর্শন বানানো হয়েছে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 81-সাফা ও মারওয়ার মধ্যে সা”ঈ করা প্রসঙ্গে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
(হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
- 82-ঋতুবতী নারীর বাইতুল্লাহর তাওয়াফ ছাড়া হজ্জের অন্য সকল কার্য সম্পাদন করা এবং অযূ ব্যতীত সাফা ও মারওয়ার মাঝে সা’ঈ করা।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 83-মক্কার অধিবাসী এবং হজ্জ (তামাত্তু’) সম্পন্নকারীদের ইহ্রাম বাঁধার জায়গা বাতহা ও এ ছাড়া অন্যান্য স্থান অর্থাৎ মক্কার সমস্ত ভূমি এবং মক্কাবাসী হাজীগণ যখন মিনার দিকে রওয়ানা করবে তখন তাঁদের করণীয় কী?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 84-তারবিয়ার দিন (যিলহজ্জ মাসের আট তারিখে) হাজী কোন্ স্থানে যুহরের সালাত আদায় করবে?
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 85-মিনায় সালাত আদায় করা।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 86-‘আরাফার দিবসে সওম।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 87-সকালে মিনা হতে ‘আরাফা যাওয়ার সময় তালবিয়া ও তাকবীর পাঠ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 88-‘আরাফার দিনে দুপুরে অবস্থান স্থলে গমন করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 89-‘আরাফায় সওয়ারীর উপর অবস্থান করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 90-‘আরাফায় দু’ সালাত একসঙ্গে আদায় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 91-‘আরাফার খুত্বা সংক্ষিপ্ত করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 92-‘আরাফায় অবস্থান করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 93-‘আরাফা হতে প্রত্যাবর্তনে চলার গতি।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 94-‘আরাফা ও মুযদালিফার মধ্যবর্তী স্থানে অবতরণ করা।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 95-(‘আরাফাহ হতে) ফিরে আসার সময় নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ধীরে চলার আদেশ দিতেন এবং তাদের প্রতি চাবুকের সাহায্যে ইঙ্গিত করতেন।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 96-মুযদালিফায় দু‘ ওয়াক্ত সালাত এক সাথে আদায় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 97-দু‘ ওয়াক্ত সালাত একসঙ্গে আদায় করা এবং দুয়ের মধ্যে কোন নফল সালাত আদায় না করা
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 98-মাগরিব এবং ‘ইশা উভয় সালাতের জন্য আযান ও ইক্বামাত দেয়া
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 99-যারা পরিবারের দুর্বল লোকদের রাত্রে পূর্বে প্রেরণ করে মুযদালিফায় অবস্থান করে ও দু‘আ করে এবং পূর্বে প্রেরণ করবে চন্দ্র অস্তমিত হওয়ার পর।
(হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
- 100-মুযদালিফায় ফজরের সালাত কখন আদায় করবে?
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 101-মুযদালিফা থেকে কখন যাত্রা করবে?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 102-কুরবানীর দিবসে সকালে জামরায়ে ‘আকাবাতে কঙ্কর নিক্ষেপের সময় তাকবীর ও তালবিয়া পাঠ করা এবং চলার পথে কাউকে সওয়ারীতে পেছনে বসানো
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 103-“আর তোমাদের মধ্যে যারা হজ্জ ও ‘উমরাহ একত্রে একই সঙ্গে পালন করতে চাও, তাহলে যা কিছু সহজলভ্য, তা দিয়ে কুরবানী করাই তার উপর কর্তব্য। বস্তুত যারা কুরবানীর পশু পাবে না, তারা হজ্জের দিনগুলোর মধ্যে তিনটি সওম পালন করবে এবং সাতটি পালন করবে ফিরে যাবার পর। এভাবে দশটি সিয়াম পূর্ণ হয়ে যাবে। এ নির্দেশটি তাদের জন্য যাদের পরিবার-পরিজন মাসজিদুল হারামের আশেপাশে বসবাস করে না।” (আল-বাকারা : ১৯৬)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 104-কুরবানীর উটের পিঠে আরোহণ করা। আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 105-যে ব্যক্তি কুরবানীর জন্তু সাথে নিয়ে যায়।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 106-রাস্তা হতে কুরবানীর পশু ক্রয় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 107-যে ব্যক্তি যুল-হুলাইফা হতে (কুরবানীর পশুকে) ইশ্‘আর এবং কিলাদা করে পরে ইহ্রাম বাঁধে।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 108-উট এবং গরুর জন্য কিলাদা পাকানো।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 109-কুরবানীর পশুকে ইশ’আর করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 110-যে নিজ হস্তে কিলাদা বাঁধে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 111-বকরীর গলায় কিলাদা ঝুলান।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 112-পশম বা তুলার কিলাদা (মালা)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 113-জুতার কিলাদা লটকানো।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 114-কুরবানীর উটের পিঠে আচ্ছাদন পরানো।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 115-যে ব্যক্তি রাস্তা হতে কুরবানীর জন্তু ক্রয় করে ও তার গলায় কিলাদা বাঁধে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 116-স্ত্রীদের পক্ষ হতে তাদের আদেশ ছাড়াই স্বামী কর্তৃক গরু কুরবানী করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 117-মিনাতে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর কুরবানী করার জায়গায় কুরবানী করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 118-যে ব্যক্তি নিজ হস্তে কুরবানী করে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 119-বাঁধা অবস্থায় উট কুরবানী করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 120-উটকে দাঁড় করিয়ে কুরবানী করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 121-কুরবানীর জন্তুর কিছুই কসাইকে দেয়া যাবে না।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 122-কুরবানীর পশুর চামড়া সদাকাহ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 123-কুরবানীর পশুর পিঠের আচ্ছাদন সদাকাহ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 124-আল্লাহ্র বাণী
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 125-কী পরিমাণ কুরবানীর গোশত ভক্ষণ করবে এবং কী পরিমাণ সদাকাহ করবে?
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 126-মাথা মুণ্ডানোর পূর্বে কুরবানী করা।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 127-ইহরামের সময় মাথায় আঠালো দ্রব্য লাগান ও মাথা মুণ্ডানো।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 128-হালাল হওয়ার সময় মাথার চুল মুণ্ডন করা ও ছাঁটা।
(হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
- 129-'উমরাহ আদায়ের পর তামাত্তু' হজ্জ সম্পাদনকারীর চুল ছাঁটা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 130-কুরবানীর দিবসে তাওয়াফে যিয়ারত সম্পাদন করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 131-ভুলবশত বা অজ্ঞতার কারণে কেউ যদি সন্ধ্যার পর কংকর মারে অথবা কুরবানীর পশু যবহ করার পূর্বে মাথা মুণ্ডন করে ফেলে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 132-জামারার নিকট সওয়ারীতে আরোহিত অবস্থায় ফতোয়া প্রদান করা।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 133-মিনার দিবসগুলোতে খুৎবাহ প্রদান করা।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 134-(হাজীদের) পানি পান করানোর ব্যবস্থাকারী ও অন্যান্যরা মিনার রাত্রিগুলিতে মক্কায় অবস্থান করতে পারে কি?
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 135-কঙ্কর নিক্ষেপ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 136-বাতন ওয়াদী তথা (উপত্যকার নীচুস্থান) হতে কঙ্কর নিক্ষেপ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 137-জামারায় সাতটি কঙ্কর নিক্ষেপ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 138-বাইতুল্লাহকে বাম দিকে রেখে জামারায়ে ‘আকাবায় কঙ্কর নিক্ষেপ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 139-প্রতিটি কঙ্কর এর সঙ্গে তাকবীর পাঠ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 140-জামারায়ে ‘আকাবায় কঙ্কর নিক্ষেপ করে অপেক্ষা না করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 141-অপর দুই জামারায় কঙ্কর নিক্ষেপ করে সমতল ভুমিতে গিয়ে কিবলামুখী হয়ে দাঁড়ানো।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 142-নিকটবর্তী এবং মধ্যবর্তী জামারার নিকট দুই হস্ত উত্তোলন করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 143-দুই জামারার নিকটে দু’আ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 144-কঙ্কর নিক্ষেপ এর পর সুগন্ধি ব্যবহার এবং তাওয়াফে যিয়ারাতের পূর্বে মাথা মুণ্ডন।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 145-বিদায়ী তাওয়াফ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 146-তাওয়াফে যিয়ারতের পর কোন স্ত্রী লোকের ঋতু আসলে।
(হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
- 147-(মিনা হতে) ফেরার দিন আবতাহ নামক স্থানে ‘আসর সালাত আদায় করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 148-মুহাসসাব।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 149-মক্কার প্রবেশের পূর্বে যু-তুয়া উপত্যকায় অবতরণ এবং মক্কা হতে ফেরার সময় যুল-হুলাইফার বাতহাতে অবতরণ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 150-মক্কা হতে প্রত্যাবর্তনের সময় যু-তুয়া উপত্যকায় অবতরন করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 151-(হজ্জের) মৌসুমে ব্যবসা করা এবং জাহিলি যুগের বাজারগুলোতে ক্রয়-বিক্রয় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 152-মুহাসসাব হতে শেষ রাতে যাত্রা করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 2-রমযানের সওম ওয়াজিব হওয়া সম্পর্কে
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 3-সাওমের ফযীলত
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 4-সওম (পাপের) কাফ্ফারা (ক্ষতিপূরণ) ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 5-সওম পালনকারীর জন্য রাইয়্যান ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 6-রমযান বলা হবে, না রমযান মাস বলা হবে? আর যাদের মতে উভয়টি বলা যাবে ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 7-যে ব্যক্তি ঈমানের সঙ্গে সওয়াবের উদ্দেশ্যে সংকল্প সহকারে সিয়াম পালন করবে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 8-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমযানে সবচেয়ে বেশী দান করতেন ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 9-যে ব্যক্তি সওম পালনের সময় মিথ্যা বলা ও সে অনুযায়ী আমল পরিত্যাগ করে না ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 10-কাউকে গালি দেয়া হলে সে কি বলবে, ‘আমি তো সায়িম?’
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 11-অবিবাহিত ব্যক্তি যে নিজের ব্যাপারে ভয় করে, তার জন্য সওম ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 12-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উক্তিঃ যখন তোমরা চাঁদ দেখ তখন সওম আরম্ভ কর আবার যখন চাঁদ দেখ তখনই ইফতার কর ।
(হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
- 13-ঈদের দুই মাস কম হয় না ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 14-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণীঃ আমরা লিপিবদ্ধ করি না এবং হিসাবও করি না ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 15-রমযানের একদিন বা দু’দিন পূর্বে সওম আরম্ভ করবে না ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 16-মহান আল্লাহ্র বাণীঃ “তোমাদের জন্য বৈধ করা হয়েছে সিয়ামের রাতে তোমাদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস করা । তারা তোমাদের পোশাক এবং তোমরা তাদের পোশাক । আল্লাহ্ জানতেন যে, তোমরা নিজেদের সাথে প্রতারণা করছিলে । সুতরাং তিনি তোমাদেরকে ক্ষমা করলেন এবং তোমাদের অব্যাহতি দিলেন । অতএব, এখন থেকে তোমরা তাদের সাথে সহবাস করতে পার এবং আল্লাহ্ তোমাদের জন্য যা কিছু বিধিবদ্ধ করেছেন তা কামনা কর ।” (আল-বাকারাহ্ : ১৮৭)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 17-মহান আল্লাহর বাণীঃ “আর তোমরা পানাহার কর যতক্ষণ না কালো রেখা ভোরের সাদা রেখা পরিষ্কার দেখা যায় । তারপর রোযা পূর্ণ কর রাত পর্যন্ত”- (আল-বাকারাহ্: ১৮৭) । এ বিষয়ে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে বারা (রাঃ) হাদীস বর্ণনা করেছেন ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 18-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর বাণীঃ বিলালের আযান তোমাদের সাহরী হতে যেন বিরত না রাখে ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 19-(সময়ের) শেষভাগে সাহরী খাওয়া ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 20-সাহরী ও ফাজরের সলাতের মধ্যে সময়ের পরিমাণ কত?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 21-সাহরীতে বারকাত রয়েছে তবে তা ওয়াজিব নয় ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 22-কেউ যদি দিনের বেলা সওমের নিয়ত করে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 23-নাপাক অবস্থায় সওম পালনকারীর সকাল হওয়া ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 24-সায়িম কর্তৃক স্ত্রীকে স্পর্শ করা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 25-সায়িমের চুম্বন দেয়া ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 26-সায়িমের গোসল করা ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 27-সায়িম ভুলবশতঃ কিছু খেলে বা পান করে ফেললে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 28-সায়িমের জন্য কাঁচা বা শুকনো দাঁতন ব্যবহার করা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 29-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর বাণীঃ যখন উযূ করবে তখন নাকের ছিদ্র দিয়ে পানি টেনে নিবে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 30-রমযানে যৌন মিলন করা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 31-যদি রমযানে স্ত্রী মিলন করে এবং তার নিকট কিছু না থাকে এবং তাকে সদকাহ দেয়া হয়, তাহলে সে যেন তা কাফফারা স্বরূপ দিয়ে দেয় ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 32-রমযানের সায়িম অবস্থায় যে ব্যক্তি স্ত্রী মিলন করেছে সে ব্যক্তি কি কাফ্ফারা হতে তার অভাবগ্রস্থ পরিবারকে খাওয়াতে পারবে?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 33-সায়িমের শিঙ্গা লাগানো বা বমি করা ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 34-সফরে সওম পালন করা বা না করা ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 35-রমযানের কয়েক দিন সওম করে যদি কেউ সফর শুরু করে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 36-৩০/৩৫.অধ্যায়ঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 37-প্রচণ্ড গরমের জন্য যে ব্যক্তির উপর ছায়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে তাঁর সম্পর্কে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর বাণীঃ সফরে সওম পালন করায় সাওয়াব নেই ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 38-সওম করা ও না করার ব্যাপারে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সাহাবীগণ পরস্পরের প্রতি দোষারোপ করতেন না ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 39-লোকদেরকে দেখানোর জন্য সফর অবস্থায় সওম ভঙ্গ করা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 40-“আর (সওম) যাদের জন্য অতিশয় কষ্ট দেয়, তাদের করণীয়, তারা এর বদলে ফিদইয়া হিসেবে একজন মিসকীনকে খাদ্য দেবে ।” (আল-বাকারাহ : ১৮৪)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 41-রমযানের কাযা কখন আদায় করতে হবে?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 42-ঋতুবতী সালাত ও সওম উভয়ই ছেড়ে দিবে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 43-সওমের কাযা রেখে যিনি মারা যান ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 44-সায়িমের জন্য কখন ইফতার করা বৈধ ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 45-পানি বা অন্য কিছু যা সহজলভ্য তদ্বারা ইফতার করবে ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 46-শীঘ্র ইফতার করা
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 47-রমযানে ইফতারের পরে যদি সূর্য (আবার) দেখা যায় ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 48-বাচ্চাদের সওম পালন করা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 49-সওমে বিসাল (বিরামহীন সওম) ।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 50-অধিক পরিমাণে সওমে বিসালকারীর শাস্তি ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 51-সাহরীর সময় পর্যন্ত সওমে বিসাল করা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 52-কোন ব্যক্তি তার ভাইয়ের নফল সওম ভাঙ্গার জন্য কসম দিলে এবং তার জন্য এ সওমের কাযা ওয়াজিব মনে না করলে, যখন সওম পালন না করা তার জন্য ভাল হয় ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 53-শা’বান (মাস)-এর সওম ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 54-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সওম পালন করা ও না করার বিবরণ ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 55-সওমের ব্যাপারে মেহমানের হক ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 56-নফল সওমে শরীরের হক ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 57-পুরা বছর সওম করা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 58-সওম পালনের ব্যাপারে পরিবার-পরিজনের অধিকার ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 59-একদিন সওম করা ও একদিন পরিত্যাগ করা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 60-দাউদ (আঃ)-এর সওম ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 61-সিয়ামুল বীয ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ (এর সওম) ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 62-কারো সাথে দেখা করতে গিয়ে (নফল) সওম ভেঙ্গে না ফেলা ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 63-মাসের শেষভাগে সওম ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 64-জুমু’আর দিনে সওম করা । যদি জুমু’আর দিনে সওম পালনরত অবস্থায় ভোর হয় তবে তার উচিত সওম ছেড়ে দেয়া । অর্থাৎ যদি এর আগের দিনে সওম পালন না করে থাকে এবং পরের দিনে সওম পালনের ইচ্ছা না থাকে ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 65-সওমের (উদ্দেশে) কোন দিন কি নির্দিষ্ট করা যায় ?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 66-‘আরাফাতের দিবসে সওম করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 67-ঈদুল ফিতরের দিবসে সওম করা ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 68-কুরবানীর দিবসে সওম
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 69-আইয়্যামে তাশরীকে সওম করা।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 70-‘আশুরার দিনে সওম করা ।
(হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
- 2-আল্লাহ তা’আলার এ বাণী সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে (ইরশাদ করেছেন):
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 3-হালাল সুস্পষ্ট, হারামও সুস্পষ্ট এবং এ দু‘য়ের মধ্যখানে রয়েছে সন্দেহজনক বিষয়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 4-মুতাশাবিহাত বা সন্দেহজনক বিষয়সমূহের বিশ্লেষণ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 5-সন্দেহজনক বিষয় থেকে বিরত থাকা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 6-যারা ওয়াসওয়াসা সৃষ্টিকারী ও তদনুরূপ বিষয়কে সন্দেহজনক মনে করেন না।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 7-মহান আল্লাহর বাণীঃ তারা যখন কোন ব্যবসায়ের সুযোগ বা ক্রীড়া কৌতুক দেখে তখন আপনাকে দাঁড়ানো অবস্থায় রেখে তারা সে দিকে ছুটে যায়। (জুমুআহঃ ১১)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 8-যে ব্যক্তি কোত্থেকে সম্পদ কামাই করল, তার পরোয়া করে না।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 9-কাপড় ও অন্যান্য জিনিসের ব্যবসা
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 10-ব্যবসা-বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে বহির্গত হওয়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 11-নৌপথে বাণিজ্য
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 12-নাই
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 13-মহান আল্লাহর বাণী- তোমরা যা উপার্জন কর তার উৎকৃষ্ট হতে ব্যয় কর। (আল বাকারাঃ ২৬৭)
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 14-যে ব্যক্তি উপার্জনে প্রশস্ততা চায়
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 15-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কর্তৃক ধারে ক্রয় করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 16-স্বহস্তের উপার্জনে জীবিকা নির্বাহ করা।
(হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
- 17-ক্রয়-বিক্রয়ে নম্রতা ও কোমলতা। পাওনা ফিরিয়ে চাইলে নম্রতার সাথে চাওয়া উচিত।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 18-সচ্ছল ব্যক্তিকে সুযোগ দেয়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 19-অসচ্ছল ও অভাবীকে অবকাশ দেয়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 20-ক্রেতা-বিক্রেতা কর্তৃক বিক্রিত বস্তুর কোন কিছু লুকিয়ে না রেখে পণ্যের পূর্ণ অবস্থা বলে দেয়া এবং একে অন্যের কল্যাণ চাওয়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 21-মেশানো (ভালমন্দ) খেজুর বিক্রি করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 22-গোশ্ত বিক্রেতা ও কসাই সম্পর্কিত বিবরণ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 23-মিথ্যা বলা ও দোষ-ত্রুটি লুকিয়ে রাখায় ক্রয়-বিক্রয়ের বরকত মুছে যায়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 24-আল্লাহ্ তা’আলার বাণীঃ “হে মু’মিনগণ! তোমরা চক্রবৃদ্ধিহারে সুদ গ্রহণ করো না এ ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় কর তবে সফলতা অর্জন করতে পারবে।“ (আল ইমরানঃ ১৩০)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 25-সুদ গ্রহীতা, তার সাক্ষ্যদাতা ও তার লেখক।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 26-সুদখোরের গুনাহ সম্পর্কে আল্লাহ্ তা’আলার বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 27-(আল্লাহ্ তা’আলার বাণী): আল্লাহ্ সুদকে ধ্বংস করেন এবং যাকাতে ক্রমবৃদ্ধি প্রদান করেন। আল্লাহ্ কোন অকৃতজ্ঞ অপরাধীকে পছন্দ করেন না। (আল-বাকারাঃ ২৭৬)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 28-ক্রয়-বিক্রয়ে শপথ করা অপছন্দনীয়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 29-স্বর্ণকারদের ব্যাপারে যা বলা হয়েছে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 30-তীরের ফলক নির্মাতা ও কর্মকারের সম্পর্কে বর্ণনা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 31-দরজীদের সম্পর্কে বর্ণনা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 32-তাঁতী সম্পর্কে বর্ণনা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 33-কাঠমিস্ত্রিদের সম্পর্কে
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 34-ইমাম বা রাষ্ট্রের প্রধান কর্তৃক প্রয়োজনীয় বস্তু নিজেই ক্রয় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 35-চতুষ্পদ জন্তু ও গর্দভ ক্রয় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 36-জাহিলী যুগের বাজার যেখানে লোকেরা ক্রয়-বিক্রয় করেছে এরপর ইসলামী যুগে সেগুলোতে লোকেদের ক্রয়-বিক্রয় করা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 37-তৃষ্ণা কাতর অথবা চর্মরোগে আক্রান্ত উটের ক্রয়-বিক্রয় করা। হায়িম বলা হয় যে কোন ব্যাপারে মধ্যম পন্থা বর্জনকারীকে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 38-ফিতনার (গোলযোগপূর্ণ) সময় বা অন্য সময়ে অস্ত্র বিক্রি।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 39-আতর ও মিস্ক বিক্রেতাদের সম্পর্কে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 40-রক্ত মোক্ষমকারীদের প্রসঙ্গে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 41-যা পরিধান করা নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্য নিষিদ্ধ সেই জিনিসের ব্যবসা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 42-দ্রব্যসামগ্রীর মালিক মূল্য বলার অধিক হকদার।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 43-(ক্রেতা-বিক্রেতার) ক্রয়-বিক্রয় বাতিল করার ইখতিয়ার কতক্ষণ থাকবে?
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 44-ইখতিয়ারের সময়-সীমা নির্ধারণ না করলে ক্রয়-বিক্রয় কি বৈধ হবে?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 45-ক্রেতা-বিক্রেতা বেচা-কেনা বাতিল করার ইখতিয়ার ততক্ষণ পর্যন্ত থাকে যতক্ষণ না তারা পরস্পর পৃথক হয়।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 46-ক্রেতা এবং বিক্রেতা ক্রয়-বিক্রয়ের পর একে অপরকে ইখতিয়ার প্রদান করলে ক্রয়-বিক্রয় অবশ্যই বহাল হবে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 47-শুধু বিক্রেতার জন্য ইখতিয়ার থাকলে ক্রয়-বিক্রয় বৈধ হবে কি?
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 48-কেউ কোন দ্রব্য ক্রয় করে উভয়ের বিচ্ছিন্ন হওয়ার আগে সে মুহূর্তেই দান করে দিল, এবং ক্রেতা বিক্রেতা এই কাজে আপত্তি না জানায় অথবা কেউ ক্রীতদাস খরিদ করে সে সময়ই মুক্ত করে দেয়।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 49-ক্রয়-বিক্রয়ে ধোঁকা দেয়া অপছন্দনীয়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 50-বাজার বা ব্যবসা কেন্দ্র সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে।
(হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
- 51-বাজারে চিল্লানো ও হৈ হুল্লোড় করা অপছন্দনীয়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 52-ওজন করার পারিশ্রমিক প্রদানের দায়িত্ব বিক্রেতা বা দ্রব্য প্রদানকারীর উপর।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 53-মেপে দেয়া পছন্দনীয়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 54-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সা’ ও মুদ-এ (দু’টো নির্দিষ্ট পরিমাপ) বরকত বা কল্যাণ কামনা সম্পর্কে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 55-খাদ্য শস্য বিক্রয় করা ও তা মজুতদারী সম্পর্কে যা উল্লেখ করা হয়।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 56-হস্তগত হওয়ার পূর্বে খাদ্য বিক্রি করা এবং যে পণ্য নিজের কাছে নেই তা বিক্রি করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 57-কোন ব্যক্তি অনুমানের ভিত্তিতে খাদ্যদ্রব্য ক্রয় করলে কারো কারো মতে যতক্ষণ তা নির্দিষ্ট স্থানে না পৌঁছাবে ততক্ষণ পর্যন্ত তা বিক্রয় করা জায়িয নয়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 58-কোন বস্তু বা জন্তু ক্রয় করার আগে বিক্রেতার নিকট তা রেখে বিক্রয় করা অথবা হস্তগত করার আগে এর মৃত্যু হওয়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 59-কেউ যেন তার ভাইয়ের ক্রয়-বিক্রয়ের উপর ক্রয়-বিক্রয় না করে, এবং তার দাম দস্তুর করার উপর দর-দাম না করে যতক্ষণ না সে অনুমতি প্রদান করে বা ছেড়ে দেয়।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 60-নিলাম ডাকে কেনা-বেচা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 61-ধোঁকাপূর্ণ দালালী এবং এরূপ ক্রয়-বিক্রয় অবৈধ হওয়ার মতামত
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 62-ধোঁকাপূর্ণ ক্রয়-বিক্রয় এবং গর্ভস্থিত বাচ্চা গর্ভ হতে বের হওয়ার পর তা গর্ভবতী হয়ে বাচ্চা প্রসব করা পর্যন্ত মেয়াদে বিক্রয় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 63-ছোঁয়ার মাধ্যমে কেনা-বেচা করা
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 64-মুনাবাজার (পরস্পর নিক্ষেপের) দ্বারা ক্রয়-বিক্রয় করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 65-উষ্ট্রী, গাভী ও বকরীর দুধ বেশী দেখানোর জন্য পালানে দুধ জমা করা বিক্রেতার জন্য নিষেধ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 66-কেউ পালানে দুধ জমা করা পশু খরিদ করার পর চাইলে ফিরিয়ে দিতে পারে। কিন্তু তা দোহন করার বিনিময়ে এক সা‘ খেজুর প্রদান করতে হবে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 67-যিনাকার গোলামের বিক্রয়ের বর্ণনা।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 68-মহিলার সাথে কেনা-বেচা জায়িয
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 69-শহরের অধিবাসী কি গ্রামাঞ্চলের বাসিন্দার পক্ষ হতে বিক্রয় করতে কিংবা তাকে সাহায্য বা সৎ পরামর্শ প্রদান করতে পারে?
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 70-মজুরী নিয়ে শহরবাসী কর্তৃক পল্লীবাসীর পক্ষে বিক্রয় করাকে যারা দূষণীয় মনে করেন।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 71-শহরবাসী পল্লীবাসীর জন্য দালালীর মাধ্যমে কোন সামগ্রী ক্রয় করবে না।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 72-সস্তায় কিছু ক্রয় করার মানসে অগ্রসর হয়ে কাফেলার সঙ্গে মিলিত হয়ে কিছু ক্রয় করার প্রতি নিষেধাজ্ঞা এবং এ ধরনের খরিদ এক প্রকার অবৈধ কাজ ও প্রতারণা- এ কথা জেনেও কেউ তা করলে সে অবাধ্য ও পাপী।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 73-অগ্রসর হয়ে কাফেলার সঙ্গে (বণিক দলের সাথে) সাক্ষাতের সীমা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 74-বেচা-কেনায় অবৈধ শর্তারোপ করা
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 75-খেজুরের পরিবর্তে খেজুর বিক্রয় করা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 76-শুকনো আঙ্গুরের পরিবর্তে শুকনো আঙ্গুর এবং খাদ্য দ্রব্যের পরিবর্তে খাদ্য দ্রব্য ক্রয় বিক্রয়।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 77-যবের বদলে যব (বার্লির বদলে বার্লি) বিক্রয় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 78-সোনার পরিবর্তে সোনা বিক্রয় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 79-রৌপ্যের বদলে রৌপ্য বিক্রয় করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 80-বাকিতে বা ধারে দীনারের পরিবর্তে দীনার ক্রয়-বিক্রয়।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 81-বাকীতে সোনার পরিবর্তে রৌপ্যের ক্রয়-বিক্রয়।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 82-রৌপ্যের পরিবর্তে নগদ নগদ সোনা বিক্রয় করার বর্ণনা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 83-মুযাবানা পদ্ধতিতে কেনা-বেচা। অর্থাৎ গাছের খেজুরের বদলে শুকনো খেজুর, রসালো আঙ্গুরের পরিবর্তে শুকনো আঙ্গুর এবং ধারে বিক্রয় করা।
(হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
- 84-সোনা ও রূপার বদলে গাছের খেজুর ক্রয়-বিক্রয় করা।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 85-আরায়্যা এর ব্যাখ্যা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 86-ব্যবহার উপযোগী হওয়ার আগেই ফল বেচা-কেনার বিবরণ।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 87-খেজুর ব্যবহার উপযোগী হবার আগে তা বিক্রি করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 88-ব্যবহার উপযোগী হওয়ার আগে যদি কেউ ফল বিক্রয় করে এবং কোন প্রকার প্রাকৃতিক দুর্যোগে তা নষ্ট হয়ে যায় তাহলে বিক্রেতাকে সে ক্ষতির দায়িত্ব বহন করতে হবে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 89-নির্দিষ্ট মেয়াদে ধারে খাদ্যদ্রব্য ক্রয় করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 90-উৎকৃষ্ট খেজুরের বিনিময়ে নষ্ট খেজুর বিক্রি করতে চাইলে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 91-স্ত্রী খেজুরের কাদিতে নর খেজুরের রেণু প্রবৃষ্ট করানো হয়েছে এরূপ খেজুর গাছের বিক্রেতা অথবা ফসলসহ জমি বিক্রেতা বা ঠিকা হিসাবে প্রদানকারীর বিবরণ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 92-মাঠের ফসল (যা এখনও কাটা হয়নি) ওজনকৃত খাদ্যের বদলে ফসল বিক্রি করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 93-মূল শিকড়সহ খেজুর গাছ বিক্রি করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 94-কাঁচা ফল ও শস্য বিক্রয় করা
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 95-খেজুরের মাথি বিক্রি করা এবং তা খাওয়ার বিবরণ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 96-ক্রয়-বিক্রয়, ইজারা, মাপ ও ওজন ইত্যাদি প্রত্যেক শহরে প্রচলিত রসম ও নিয়ম গ্রহণযোগ্য। এ বিষয়ে তাদের নিয়্যত ও প্রসিদ্ধ পন্থাই অবলম্বন করা হবে।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 97-এক অংশীদার কর্তৃক (তার অংশ) থেকে অপর অংশীদারের কাছে বিক্রি করা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 98-এজমালী জমি, বাড়ি ও অন্যান্য আসবাবপত্র বিক্রি করা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 99-কারো বিনা অনুমতিতে তার জন্য কোন জিনিস ক্রয় করা হলো এবং সে তাতে সমর্থন দান করলো।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 100-মুশরিক ও শত্রু রাষ্ট্রের অধিবাসীদের সাথে বেচা-কেনা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 101-শত্রু রাষ্ট্রের নাগরিকের নিকট হতে কৃতদাস ক্রয় করা, হেবা করা এবং মুক্ত করা
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 102-প্রক্রিয়াজাত করার পূর্বে মৃত জন্তুর চামড়ার ব্যবহার সম্পর্কে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 103-শূকর হত্যা করা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 104-মৃত জন্তুর চর্বি গলানো জায়েজ নয়। এরুপ চর্বিজাত তেল বিক্রি করাও যাবে না।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 105-প্রাণহীন জিনিসের ছবি বেচা-কেনা এবং এসব ছবির মধ্যে যেগুলো অপছন্দনীয় ও নিষিদ্ধ তার বর্ণনা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 106-মদের ব্যবসা হারাম
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 107-স্বাধীন মানুষ বিক্রয়কারীর গুনাহ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 108-মদীনা হতে বহিষ্কার ও উচ্ছেদকালে নিজ মালিকানাধীন ভূমি বিক্রয় করে দেয়ার জন্য ইয়াহুদীদের প্রতি নবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর আদেশ প্রদান।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 109-কৃতদাসীর পরিবর্তে কৃতদাসী এবং জানোয়ারের পরিবর্তে জানোয়ার বাকীতে বিক্রয়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 110-কৃতদাসীদের বিক্রয় করার বিবরণ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 111-মুদাব্বির [১৭] (মনিবের মৃত্যুর পর যে কৃতদাস আযাদ হবে) বিক্রির বর্ণনা।
(হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
- 112-ইসতিবরা অর্থাৎ জরায়ু গর্ভমুক্ত কি-না তা অবগত হওয়ার আগে দাসীকে নিয়ে ভ্রমণে বের হওয়া যায় কিনা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 113-মৃত জানোয়ার ও মূর্তি বিক্রি করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 114-কুকুরের বিনিময়।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 2-বাঁদীই প্রমাণ উপস্থাপন করবে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 3-যখন কেউ কারো চরিত্রের ব্যাপারে প্রত্যয়ন করে যে, তাকে তো ভালো বলেই জানি কিংবা বলে যে, এর সম্পর্কে তো ভালো বৈ কিছু জানি না।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 4-অপ্রকাশিত ব্যক্তির সাক্ষ্যদান। ‘আমর ইবনু হুরায়স (রহঃ) এ ধরনের সাক্ষ্য বৈধ বলে মত প্রকাশ করেছেন
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 5-এক বা একাধিক ব্যক্তি কোন বিষয়ে সাক্ষ্য প্রদান করলে আর অন্যরা এ বিষয়ে অজ্ঞতা প্রকাশ করলে সাক্ষ্যদাতার কথা অনুযায়ী ফায়সালা হবে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 6-ন্যায়পরায়ণ সাক্ষীগণের প্রসঙ্গে-
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 7-সততা প্রমাণে কয়জন লাগবে?
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 8-বংশধারা, সবার জানা দুধপান ও আগের মৃত্যুর বিষয়ে সাক্ষ্য দান;
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 9-ব্যভিচারের অপবাদ দাতা, চোর ও ব্যভিচারীর সাক্ষ্য।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 10-অন্যায়ের পক্ষে সাক্ষী বানানো হলেও সাক্ষ্য দিবে না।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 11-মিথ্যা সাক্ষ্যদান প্রসঙ্গে যা বলা হয়েছে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 12-অন্ধের সাক্ষ্যদান করা, কোন বিষয়ে তার সিদ্ধান্ত দান করা, তার বিয়ে করা, কাউকে বিয়ে দেয়া, তার ক্রয়-বিক্রয় করা, তার আযান দেয়া ইত্যাদির ব্যাপারে তাকে অনুমোদন করা এবং আওয়াজে পরিচয় করা।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 13-স্ত্রী লোকের সাক্ষ্যদান
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 14-দাস-দাসীর সাক্ষ্যদান
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 15-দুগ্ধদাত্রীর সাক্ষ্যদান
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 16-সততার ব্যাপারে নারীগণের পারস্পরিক সাক্ষ্যদান
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 17-এক ব্যক্তি কারো নির্দোষিতার সাক্ষ্য দিলে তা-ই যথেষ্ট।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 18-প্রশংসায় আতিশয্য অপছন্দনীয় যা জানা তাই বলতে হবে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 19-বাচ্চাদের বয়োপ্রাপ্তি ও তাদের সাক্ষ্যদান।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 20-শপথ পাঠ করানোর পূর্বে বিচারক বাদীকে জিজ্ঞেস করবে : তোমার কি কোন প্রমান আছে?
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 21-মালামাল ও শরীয়াত নির্ধারিত দন্ডের ক্ষেত্রে বিবাদীর শপথ করা।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 22-কেউ কোন দাবী করলে কিংবা মিথ্যারোপ করলে তাকেই প্রমাণ দিতে হবে এবং প্রমান সন্ধানে বেরোতে হবে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 23-‘আসরের পর শপথ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 24-যে জায়গায় বিবাদীকে শপথ করানো ওয়াজিব, তাকে সেখানেই শপথ করানো হবে। একস্থান হতে অন্যস্থানে নেয়া হবে না।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 25-আগে শপথ করা নিয়ে একদল লোকের প্রতিযোগিতা করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 26-আল্লাহ তা‘আলার বাণী : যারা আল্লাহর সঙ্গে কৃত ওয়াদা এবং নিজেদের শপথকে তুচ্ছ মূল্যে বিক্রয় করে পরকালে তাদের কোন অংশ নাই। ক্বিয়ামাতের দিন আল্লাহ তাদের সহিত কথা বলবেন না এবং তাদের দিকে তাকাবেন না এবং তাদেরকে পরিশুদ্ধ করবেন না; তাদের জন্য মর্মন্তুদ শাস্তি রয়েছে। (সূরা আল ‘ইমরান : ৭৭)
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 27-কেমনভাবে শপথ করানো হবে?
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 28-শপথ করার পর বাদী সাক্ষী হাযির করলে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 29-যিনি অঙ্গীকার পূর্ণ করার নির্দেশ দান করেছেন।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 30-সাক্ষী ইত্যাদির ব্যাপারে জিজ্ঞাসিত হবে না ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 31-জটিল ব্যাপারে কুর‘আর মাধ্যমে ফয়সালা করা।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 2-অসীয়ত প্রসঙ্গে
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 3-ওয়ারিসদেরকে অন্যের নিকট হাত পাতা অবস্থায় রেখে যাওয়ার চেয়ে মালদার রেখে যাওয়া উত্তম।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 4-এক তৃতীয়াংশ অসীয়ত করা প্রসঙ্গে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 5-অসীর নিকট অসীয়তকারীর কথাঃ তুমি আমার সন্তানাদির প্রতি খেয়াল রাখবে, আর অসীর জন্য কেমন দাবী জায়িয।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 6-রুগ্ন ব্যক্তি মাথা দিয়ে স্পষ্টভাবে ইশারা করলে তা গ্রহণীয় হবে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 7-ওয়ারিসের জন্য অসীয়ত নেই।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 8-মৃত্যুর প্রাক্কালে দান খয়রাত করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 9-মহান আল্লাহ্র বাণীঃ ঋণ আদায় ও অসীয়ত পূর্ণ করার পর (মৃতের সম্পত্তি ভাগ হবে)। (আন-নিসা : ১২)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 10-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ “ঋণ পরিশোধ ও অসীয়ত পূরণ করার পর (মৃতের সম্পত্তি বণ্টন করতে হবে)” (আন-নিসা ১১) এর ব্যাখ্যা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 11-যখন আত্মীয়-স্বজনের জন্য ওয়াক্ফ বা অসীয়ত করা হয় এবং আত্মীয় কারা?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 12-স্ত্রীলোক ও সন্তানাদি আত্মীয়ের মধ্যে কি?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 13-ওয়াক্ফকারী তার ওয়াক্ফ দ্বারা উপকার গ্রহণ করতে পারে কি?
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 14-কোন কিছু ওয়াক্ফ করতঃ অন্যের কাছে হস্তান্তর না করলেও তা জায়িয।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 15-যদি কেউ বলে যে, আমার বাড়ীটি আল্লাহ্র ওয়াস্তে সদকা এবং ফকীর বা অন্য কারো কথা উল্লেখ না করে তবে তা জায়িয। সে তা আত্মীয়দের মধ্যে কিংবা যাদের ইচ্ছা দান করতে পারে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 16-কেউ যদি বলে ‘আমার এই জমিটি কিংবা বাগানটি আমার মায়ের পক্ষ থেকে আল্লাহর ওয়াস্তে সদকা তবে তা জায়িয, যদিও তা কার জন্য তার বর্ণনা না দেয়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 17-কোন ব্যক্তি তার সম্পদের কিছু অংশ কিংবা তার গোলামদের কতকগুলি অথবা কিছু জন্তু-জানোয়ার সদকা বা ওয়াক্ফ করলে তা জায়িয।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 18-যে ব্যক্তি তার উকিলকে সদকা প্রদান করল, অতঃপর উকিল সেটি তাকে ফিরিয়ে দিল।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 19-আল্লাহ তা‘আলার বানীঃ মীরাসের মাল বণ্টনের সময় যদি কোন আত্মীয়, ইয়াতিম ও মিসকিন হাজির থাকে, তাহলে তাত্থেকে তাদেরও কিছু প্রদান করবে। (আন-নিসা ৮)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 20-অকস্মাৎ কেউ মারা গেলে তার জন্য দান-খয়রাত আর মৃতের পক্ষ থেকে তার মানত আদায় করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 21-ওয়াক্ফ ও সদকায় সাক্ষী রাখা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 22-আল্লাহ তা‘আলার বানীঃ “ইয়াতীমদেরকে তাদের ধন-সম্পদ দিয়ে দিবে এবং ভালোর সঙ্গে মন্দ বদল করবে না। তোমাদের সঙ্গে তাদের সম্পদ মিলিয়ে গ্রাস করবে না, তা মহাপাপ। তোমার যদি আশংকা হয় যে, ইয়াতীম মেয়েদের প্রতি সুবিচার করতে পারবে না, তবে বিবাহ করবে নারীদের মধ্যে, যাকে তোমাদের ভাল লাগে।” (আন নিসা ২-৩)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 23-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 24-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ নিশ্চয় যারা ইয়াতিমের সম্পদ অন্যায়ভাবে খায়, তারা তো শুধু তাদের পেটে আগুন ভর্তি করছে; আর তারা সত্বরই দোজখের আগুনে জ্বলবে। (আন নিসা ১০)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 25-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 26-আবাসে কিংবা সফরে ইয়াতীমদের থেকে খেদমত গ্রহণ করা, যখন তা তাদের জন্য কল্যাণকর হয় এবং মা ও মায়ের স্বামী কর্তৃক ইয়াতীমের প্রতি নযর রাখা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 27-যখন কেউ কোন জমি ওয়াক্ফ করে এবং তার সীমা বর্ণনা না করে তা বৈধ। সদকাহ্ও তদ্রূপ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 28-কোন দল যদি তাদের শরীকী জমি ওয়াক্ফ করে তা জায়িয।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 29-ওয়াক্ফ কিভাবে লিখিত হবে?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 30-গরীব, ধনী এবং মেহমানের জন্য ওয়াক্ফ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 31-মসজিদের জন্য জমি ওয়াক্ফ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 32-পশু, অশ্ব, আসবাবপত্র ও স্বর্ণ-রৌপ্য ওয়াক্ফ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 33-ওয়াক্ফের তদারককারীর ব্যয় নির্বাহ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 34-যখন কেউ জমি বা কূপ ওয়াক্ফ করে এবং অপরাপর মুসলমানদের মত সে নিজেও পানি নেয়ার শর্ত আরোপ করে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 35-ওয়াক্ফকারী যদি বলে, আমি একমাত্র আল্লাহ্র নিকট এর মূল্য পেতে চাই তা জায়িয।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 36-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 37-অসীয়তকারী কর্তৃক মৃত ব্যক্তির ওয়ারিসদের অনুপস্থিতিতে মৃত ব্যক্তির দেনা পরিশোধ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 2-জিহাদ ও যুদ্ধের ফযীলত।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 3-মানুষের মধ্যে সেই মু’মিন মুজাহিদই উত্তম, যে নিজের জান দিয়ে ও মাল দিয়ে আল্লাহ্র পথে জিহাদ করে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 4-পুরুষ এবং নারীর জন্য জিহাদ করার ও শাহাদাত লাভের দু‘আ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 5-আল্লাহ্র পথের মুজাহিদদের মর্যাদা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 6-আল্লাহ্র পথে সকাল-সন্ধ্যা অতিবাহিত করা। জান্নাতে তোমাদের কারো এক ধনুক পরিমিত স্থান।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 7-ডাগর ডাগর চক্ষু বিশিষ্টা হুর ও তাদের গুনাবলী।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 8-শাহাদাত কামনা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 9-আল্লাহ্র রাস্তায় সওয়ারী থেকে পতিত হয়ে কারো মৃত্যু ঘটলে, সে জিহাদকারীদের অন্তর্ভুক্ত।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 10-যে ব্যক্তি আল্লাহ্র রাস্তায় আহত হল কিংবা বর্শা দ্বারা বিদ্ধ হল।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 11-যে মহান আল্লাহ্র পথে আহত হয়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 12-আল্লাহ্ তাআলার বাণীঃ “বলুন, তোমরা তো আমাদের জন্য প্রতীক্ষা করছ দু‘টি মঙ্গলের মধ্যে একটির।” (আত্-তওবা ৫২)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 13-আল্লাহ্ তাআলার বাণীঃ “মু‘মিনদের মধ্যে কতক আল্লাহর সাথে কৃত ওয়াদা পূর্ণ করেছে। তাদের কেউ কেউ মৃত্যুবরণ করেছে এবং কেউ কেউ প্রতীক্ষা করছে। তারা তাদের সংকল্প মোটেই পরিবর্তন করেনি।” (আল আহযাব ২৩)
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 14-যুদ্ধের আগে নেক আমল।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 15-অজ্ঞাত তীর এসে যাকে হত্যা করে
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 16-যে ব্যক্তি আল্লাহর দ্বীনকে বুলন্দ করার উদ্দেশ্যে জিহাদ করে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 17-আল্লাহ্র পথে যার দু‘টি পা ধূলি-মলিন হয়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 18-আল্লাহর রাস্তায় মাথায় ধূলা লাগলে তা মুছে ফেলা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 19-যুদ্ধের এবং ধূলাবালি লাগার পর গোসল করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 20-আল্লাহ্ তাআলার এ বাণী যাদের ব্যাপারে নাযিল হয়েছে, তাদের মর্যাদাঃ যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তোমরা কখনও তাদের মৃত ধারণা কর না। বরং তারা তাদের রবের কাছে জীবিত এবং জীবিকাপ্রাপ্ত। তারা পরিতুষ্ট তাতে যা আল্লাহ তাদের দান করেছেন নিজ অনুগ্রহে এবং তারা আনন্দ প্রকাশ করছে তাদের ব্যাপারে যারা এখনও তাদের সাথে মিলিত হয়নি, তাদের পেছনে রয়ে গেছে। কারণ তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিতও হবে না। তারা আনন্দ প্রকাশ করে আল্লাহর তরফ থেকে নিয়ামাত ও অনুগ্রহ লাভের জন্য। আর আল্লাহ তো মু‘মিনদের শ্রমফল বিনষ্ট করেন না। (আল ‘ইমরান ১৬৯-১৭১)
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 21-শহীদের উপর ফেরেশতাদের ছায়া বিস্তার।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 22-পৃথিবীতে আবার ফিরে আসার জন্য মুজাহিদদের কামনা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 23-জান্নাত হল তলোয়ারের ঝলকানির তলে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 24-জিহাদের উদ্দেশ্যে যে সন্তান চায়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 25-যুদ্ধে সাহসিকতা ও ভীরুতা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 26-ভীরুতা থেকে আশ্রয় প্রার্থনা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 27-যুদ্ধের প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 28-জিহাদে গমন ওয়াজিব এবং জিহাদ ও তার নিয়্যাতের আবশ্যকতা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 29-কোন কাফির যদি কোন মুসলিমকে হত্যা করে, অতঃপর ইসলাম গ্রহণ করতঃ দ্বীনের উপর অবিচল থেকে আল্লাহ্র পথে নিহত হয়।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 30-যে ব্যক্তি জিহাদকে সিয়ামের উপর অগ্রগণ্য করে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 31-নিহত হওয়া ব্যতীতও সাত ধরনের শাহাদাত আছে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 32-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ গৃহে উপবিষ্ট মুসলমান-যাদেরও কোন সঙ্গত ওযর নেই এবং ঐ মুসলমান যারা জান ও মাল দ্বারা আল্লাহর পথে জিহাদ করে-সমান নয়। যারা জান ও মাল দ্বারা জিহাদ করে, আল্লাহ তাদের পদমর্যাদা বাড়িয়ে দিয়েছেন গৃহে উপবিষ্টদের তুলনায় এবং প্রত্যেকের সাথেই আল্লাহ কল্যাণের ওয়াদা করেছেন। আল্লাহ মুজাহিদ্বীনকে উপবিষ্টদের উপর মহান প্রতিদানে শ্রেষ্ঠ করেছেন। এগুলো তাঁর পক্ষ থেকে পদমর্যাদা, ক্ষমা ও করুণা; আল্লাহ ক্ষমাশীল ও করুণাময়। (আন-নিসা ৯৫-৯৬)
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 33-যুদ্ধের সময় ধৈর্য অবলম্বন।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 34-জিহাদে উদ্বুদ্ধকরণ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 35-পরিখা খনন করা।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 36-ওযর যাকে জিহাদে গমন করতে বাধা দান করে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 37-আল্লাহর পথে থাকা অবস্থায় সিয়াম পালনের ফযীলত।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 38-আল্লাহ্র রাস্তায় ব্যয় করার ফযীলত।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 39-সৈনিককে আসবাব সজ্জিত করার কিংবা তার রেখে যাওয়া পরিবারের কল্যাণ করার ফযীলত।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 40-যুদ্ধের সময় সুগন্ধির ব্যবহার।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 41-দুশমনের তথ্যানুসন্ধানী দলের ফযীলত।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 42-একজন তথ্যানুসন্ধানী পাঠানো যায় কি?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 43-দু’জনের সফর।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 44-ঘোড়ার কপালের কেশদামে কল্যাণ বিধিবদ্ধ আছে কেয়ামত অবধি।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 45-জিহাদ চলতে থাকবে সৎ বা অসৎ লোকের নেতৃত্বে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 46-যে ব্যক্তি আল্লাহ্র পথে জিহাদের উদ্দেশে ঘোড়া প্রস্তুত রাখে। মহান আল্লাহ্র বাণীঃ “যে জিহাদের উদ্দেশে ঘোড়া পালন করে।” (সূরা আল-আনফালঃ ৫২)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 47-ঘোড়া ও গাধার নাম রাখা।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 48-ঘোড়ার অকল্যাণ সম্পর্কে যা বলা হয়।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 49-ঘোড়া তিন ধরনের মানুষের জন্য। আর আল্লাহ্ তাআলার বাণীঃ তিনি সৃষ্টি করেছেন ঘোড়া, খচ্চর ও গাধা তোমাদের আরোহণের জন্য ও শোভার জন্য এবং আরো সৃষ্টি করবেন এমন বস্তু যা তোমরা জান না। (আন-নাহল ৮)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 50-যে ব্যক্তি জিহাদে অন্যের পশুকে চাবুক মারে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 51-অবাধ্য পশু এবং তেজী ঘোড়ায় আরোহণ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 52-গনীমতে ঘোড়ার অংশ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 53-যুদ্ধে যে ব্যক্তি অন্যের বাহনের পশু চালনা করে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 54-বাহনের পশুর ও পা-দানি সম্পর্কে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 55-গদিবিহীন অশ্বোপরি আরোহণ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 56-ধীরগতি সম্পন্ন ঘোড়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 57-ঘোড়দৌড়
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 58-প্রতিযোগিতার জন্য অশ্বের প্রশিক্ষণ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 59-প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত অশ্বেও দৌড় প্রতিযোগিতার সীমা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 60-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উষ্ট্রী প্রসঙ্গে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 61-গর্দভের পিঠে সাওয়ার অবস্থায় যুদ্ধ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 62-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সাদা খচ্চর।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 63-নারীদের জিহাদ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 64-নৌ যুদ্ধে নারীদের অংশগ্রহণ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 65-কয়েকজন স্ত্রীর মধ্যে একজনকে নিয়ে জিহাদে যাওয়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 66-নারীদের যুদ্ধে গমন এবং পুরুষদের সঙ্গে যুদ্ধে অংশ গ্রহণ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 67-যুদ্ধে নারীদের মশ্ক নিয়ে লোকদের নিকট যাওয়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 68-নারীগণ কর্তৃক যুদ্ধে আহতদের সেবা ও শুশ্রুষা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 69-নারীদের সাহায্যে হতাহতদের মদীনায় প্রত্যাহার।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 70-দেহ হতে তীর বহিষ্করণ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 71-মহান আল্লাহর পথে যুদ্ধে প্রহরা দান।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 72-যুদ্ধে খিদ্মাতের ফযীলত
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 73-সফর-সঙ্গীর দ্রব্যাদি বহনের ফযীলত।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 74-আল্লাহ্র রাস্তায় একদিন প্রহরারত থাকার ফযীলত।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 75-যে ব্যক্তি খিদমত গ্রহনের উদ্দেশ্যে যুদ্ধে বালকদের নিয়ে যায়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 76-সাগর যাত্রা
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 77-দুর্বল ও সৎলোকদের (দু‘আয়) উসিলায় যুদ্ধে সাহায্য চাওয়া।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 78-অমুক লোক শহীদ এ কথা বলবে না।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 79-তীর চালনায় উৎসাহ দান
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 80-বর্শা বা তদ্রুপ কিছু নিয়ে খেলা করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 81-ঢাল ও যে লোক তার সঙ্গীর ঢাল ব্যবহার করে।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 82-চামড়ার ঢাল সম্পর্কিত।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 83-কোষে ও স্কন্ধে তরবারি বহন।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 84-তলোয়ার স্বর্ণ-রৌপ্যে খচিতকরণ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 85-সফরে দ্বিপ্রহরের বিশ্রামকালে তলোয়ার গাছে ঝুলিয়ে রাখা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 86-শিরস্ত্রাণ পরিধাণ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 87-কারো মৃত্যুকালে তার অস্ত্র বিনষ্ট করা যারা পছন্দ করে না
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 88-দুপুরের বিশ্রামকালে ইমাম থেকে তফাতে যাওয়া এবং গাছের ছায়ায় বিশ্রাম গ্রহন করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 89-তীর নিক্ষেপ প্রসঙ্গে যা বলা হয়েছে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 90-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বর্ম এবং যুদ্ধে ব্যবহৃত তাঁর জামা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 91-সফরে এবং যুদ্ধে জোব্বা পরিধান করা
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 92-যুদ্ধে রেশমী পরিচ্ছদ পরিধান করা।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 93-ছুরি সম্পর্কে যা উল্লেখ করা হয়েছে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 94-রোমীয়দের সঙ্গে যুদ্ধ সম্পর্কে যা বলা হয়েছে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 95-ইয়াহূদীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 96-তুর্কদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 97-যারা পশমের জুতা পরিধান করবে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 98-পরাজয়ের সময় সঙ্গীদের সারিবদ্ধ করা, নিজের সওয়ারী থেকে নামা ও আল্লাহ্র সাহায্য প্রার্থনা করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 99-মুশরিকদের পরাজিত ও প্রকম্পিত করার দু‘আ।
(হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
- 100-কোন মুসলিম কি আহলে কিতাবকে দ্বীনের পথ দেখাবে কিংবা তাদেরকে কুরআন শিক্ষা দিবে?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 101-মুশরিকদের হিদায়াত ও মন আকর্ষণের জন্য দু‘আ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 102-ইয়াহূদী ও খৃষ্টানদের প্রতি ইসলামের দা’ওয়াত এবং কোন্ অবস্থায় তাদের সঙ্গে যুদ্ধ করা যায়?
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 103-ইসলাম ও নবুওয়াতের দিকে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর আহ্বান আর মানুষ যেন আল্লাহ্ ব্যতীত তাদের পরস্পরকে রব হিসেবে গ্রহণ না করে।
(হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
- 104-যে ব্যক্তি যুদ্ধ করার ইচ্ছা করে এবং অন্যদিকে আকর্ষণের মাধ্যমে তা গোপন করে রাখে আর যে বৃহস্পতিবারে সফরে বের হতে পছন্দ করে।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 105-যুহরের পর সফরের উদ্দেশে বের হওয়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 106-মাসের শেষাংশে সফরে বের হওয়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 107-রমাযান মাসে সফরে বের হওয়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 108-সফরকালে বিদায় দেয়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 109-পাপ কাজের নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত ইমামের কথা শুনা ও আনুগত্য করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 110-ইমামের নেতৃত্বে যুদ্ধ করা ও তাঁর মাধ্যমে নিরাপত্তা লাভ করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 111-যুদ্ধ থেকে পালিয়ে না যাওয়ার ব্যাপারে বায়’আত করা।
(হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
- 112-ইমাম মানুষকে তাদের সাধ্যানুযায়ী নির্দেশ করবে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 113-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দিবার প্রারম্ভে যুদ্ধারম্ভ না করলে সূর্য ঢলা অবধি যুদ্ধারম্ভ বিলম্ব করতেন।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 114-কোন ব্যক্তি কর্তৃক ইমামের অনুমতি গ্রহণ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 115-বিবাহের নতুন অবস্থায় যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা। এ প্রসঙ্গে জাবির (রাঃ) কর্তৃক আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে হাদীস বর্ণিত আছে
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 116-স্ত্রীর সঙ্গে প্রথম মিলনের পর নব বিবাহিতের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা। এ প্রসঙ্গে আবু হুরায়রা (রাঃ) কর্তৃক নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে হাদীস বর্ণিত আছে
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 117-ভয়-ভীতির সময় ত্বরা করা ও দ্রুত অশ্ব চালনা করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 118-ভয়-ভীতির সময় ইমামের অগ্রগমন।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 119-ভয়-ভীতিকালে একাকী নিস্ক্রান্ত হওয়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 120-পারিশ্রমিক প্রদানপূর্বক নিজের পক্ষ হতে অন্যের দ্বারা যুদ্ধ করানো এবং আল্লাহ্র পথে সাওয়ারী দান করা।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 121-মজুরী নিয়ে জিহাদে অংশগ্রহণ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 122-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর পতাকা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 123-রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উক্তিঃ এক মাসের পথের দুরত্বে অবস্থিত শত্রুর মনেও আমার সম্পর্কে ভয়-ভীতি জাগরণের দ্বারা আমাকে সাহায্য করা হয়েছে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 124-যুদ্ধে পাথেয় বহন করা।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 125-স্কন্ধে পাথেয় বহন করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 126-উটের পিঠে ভাই এর পশ্চাতে মহিলার উপবেশন।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 127-যুদ্ধ ও হাজ্জে একই সাওয়ারীতে পেছনে বসা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 128-গাধার পিঠে অপরের পেছনে বসা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 129-রিকাব বা অনুরূপ কিছু ধরে আরোহণে সাহায্য করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 130-কুরআন শরীফ নিয়ে শত্রু দেশে সফর করা অপছন্দনীয়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 131-যুদ্ধকালীন তাকবীর উচ্চারণ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 132-তাকবীর পাঠে আওয়াজ উচ্চ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 133-কোন উপত্যকায় অবতরণ করার সময় তাসবীহ পাঠ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 134-উঁচু স্থানে আরোহণের সময় তাকবীর পাঠ করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 135-মুসাফিরের জন্য তা-ই লিখিত হবে, যা স্বীয় আবাসে ‘আমল করত।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 136-নিঃসঙ্গ ভ্রমণ
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 137-ভ্রমনে ত্বরা করা।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 138-আরোহণের জন্য ঘোড়া দান করতঃ তা বিক্রয় হতে দেখলে
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 139-পিতামাতার অনুমতি ক্রমে জিহাদে গমন।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 140-উটের গলায় ঘণ্টা বা তদ্রূপ কিছু বাঁধার ব্যাপারে যা বলা হয়েছে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 141-সেনাবাহিনীতে তালিকাভুক্ত হলো, অতঃপর তার স্ত্রী হাজ্জের উদ্দেশ্যে বের হলো, অথবা তার কোন ওযর আছে সে ব্যাক্তির জন্য জিহাদ করার অনুমতি আছে কি?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 142-গোয়েন্দাগিরি প্রসঙ্গে
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 143-বন্দীদেরকে পরিচ্ছদ দান প্রসঙ্গে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 144-সেই ব্যক্তির ফযীলত যার মাধ্যমে কেউ ইসলাম গ্রহণ করেছে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 145-শৃঙ্খলিত কয়েদী।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 146-আহলে কিতাবদ্বয়ের মধ্য হতে যে ব্যক্তি ইসলাম গ্রহণ করেছে, তার ফযীলত।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 147-নৈশকালীন আক্রমণে মুশরিকদের মহিলা ও শিশু নিহত হলে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 148-যুদ্ধে শিশুদেরকে হত্যা করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 149-যুদ্ধে নারীদেরকে হত্যা করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 150-আল্লাহ্ তা‘আলার শাস্তি দিয়ে কাউকে শাস্তি দেয়া যাবে না।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 151-(বন্দী সম্পর্কে আল্লাহ্ বলেন) তারপর হয় তাদের প্রতি অনুগ্রহ কর অথবা মুক্তিপণ নিয়ে ছেড়ে দাও-যে পর্যন্ত না যুদ্ধবাজ শত্রুপক্ষ অস্ত্র সমর্পণ করে। (মুহাম্মাদ ৪)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 152-কোন মুসলিম বন্দী বন্দীদশা হতে মুক্তির জন্য বন্দীকারীকে হত্যা বা কোন কৌশল অবলম্বন করবে কি?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 153-কোন মুসলিম মুশরিক কর্তৃক আগুনে প্রজ্জ্বলিত হলে তাকেও প্রজ্জ্বলিত করা হবে কি?
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 154-৫৬/১৫৩. অধ্যায়ঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 155-ঘরদোর ও খেজুর বাগ পুড়িয়ে দেয়া।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 156-নিদ্রিত মুশরিককে হত্যা করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 157-শত্রুর মুখোমখী হওয়ার আকাঙ্খা করো না।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 158-যুদ্ধ হল কৌশল।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 159-যুদ্ধে মিথ্যা বলা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 160-হারবীকে গোপনে হত্যা করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 161-যার নিকট হতে ক্ষতির আশংকা থাকে তার সঙ্গে কৌশল ও সাবধানতা অবলম্বন করা বৈধ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 162-যুদ্ধে কবিতা আবৃত্তি করা ও পরিখা খননকালে আওয়াজ উচ্চ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 163-যে ব্যক্তি অশ্বোপরি দৃঢ় হয়ে থাকতে পারে না।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 164-চাটাই পুড়িয়ে ক্ষতের চিকিৎসা করা, নারী কর্তৃক পিতার মুখমন্ডল থেকে রক্ত ধেৌত করা এবং ঢাল ভর্তি করে পানি বহন করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 165-যুদ্ধক্ষেত্রে ঝগড়া ও মতবিরোধ করা অপছন্দনীয়। কেউ যদি ইমামের অবাধ্যতা করে তার শাস্তি।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 166-রাত্রিকালে শত্রু ভয়ে ভীত হলে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 167-যে ব্যক্তি শত্রু দর্শনে চিৎকার দিয়ে বলে, “বিপদ আসন্ন!” যাতে লোকেরা তা শুনতে পায়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 168-তীর নিক্ষেপের সময় যে বলেছে, এটা লও; আমি অমুকের পুত্র।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 169-মীমাংসা মান্য করতঃ শত্রুগণ দূর্গ ত্যাগ করলে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 170-বন্দী হত্যা ও হাত-পা বেঁধে হত্যা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 171-স্বেচ্ছায় বন্দীত্ব গ্রহণ করবে কি? এবং যে বন্দীত্ব গ্রহণ করেনি আর যে ব্যক্তি নিহত হবার সময় দু’ রাক‘আত সালাত আদায় করল
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 172-বন্দী মুক্তি প্রসঙ্গে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 173-মুশরিকদের মুক্তিপণ।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 174-দারুল হার্বের অধিবাসী নিরাপত্তাহীনভাবে দারুল ইসলামে প্রবেশ করল।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 175-জিম্মীদের নিরাপত্তা বিধানের জন্য যুদ্ধ করা হবে এবং তাদেরকে গোলাম বানানো যাবে না।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 176-প্রতিনিধি দলকে উপঢৌকন দেয়া।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 177-জিম্মীদের জন্য সুপারিশ করা যাবে কি এবং তাদের সঙ্গে আচার-ব্যবহার।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 178-প্রতিনিধি দলের আগমন উপলক্ষে সাজসজ্জা করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 179-শিশুদের কাছে কেমনভাবে ইসলামকে তুলে ধরতে হবে?
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 180-ইয়াহূদীদের উদ্দশ্যে রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণীঃ “ইসলাম গ্রহণ কর, নিরাপত্তা লাভ কর”।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 181-কোন সম্প্রদায় দারুল হারবে ইসলাম গ্রহণ করলে, তাদের ধন-সম্পত্তি ও ক্ষেত-খামার থাকলে তা তাদেরই থাকবে।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 182-ইমাম কর্তৃক লোকদের নাম লিপিবদ্ধ করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 183-আল্লাহ তা’আলা কখনও পাপিষ্ঠ লোকের দ্বারা দ্বীনের সাহায্য করেন।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 184-শত্রুর আশংকায় সৈনাধ্যক্ষের অনুমতি ব্যতিরেকেই নিজেই সেনা পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 185-সাহায্যকারী দল প্রেরণ প্রসঙ্গে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 186-শত্রুর উপর বিজয়ী হলে তাদের স্থানের বহির্ভাগে তিন দিবস অবস্থান করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 187-যুদ্ধক্ষেত্রে ও সফরে গণীমত বন্টন করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 188-মুশরিকরা মুসলিমের মালামাল লুন্ঠন করে নিলে মুসলিমদের তা প্রাপ্ত হওয়া।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 189-যে ব্যক্তি ফার্সী কিংবা কোন অনারবী ভাষায় কথা বলে।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 190-গনীমতের মালামাল আত্মসাৎ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 191-স্বল্প পরিমাণ গনীমতের মাল আত্মসাৎ করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 192-গনীমতের উট ও ছাগল (বণ্টিত হওয়ার পূর্বে) যব্হ করা মাকরূহ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 193-বিজয়ের সুসংবাদ প্রদান প্রসঙ্গে।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 194-সুসংবাদ বহনকারীকে পুরস্কৃত করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 195-(মক্কা) বিজয়ের পর হিজরতের কোন প্রয়োজন নেই।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 196-আল্লাহ্ তা’আআলার না-ফরমানি করলে প্রয়োজনে জিম্মী অথবা মুসলিম নারীর চুল দেখা ও তাদের কে বিবস্ত্র করা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 197-মুজাহিদদেরকে সাদর সম্ভাষণ জ্ঞাপন করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 198-জিহাদ হতে ফিরে আসার কালে যা বলবে।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 199-সফর হতে প্রত্যাবর্তনের পর সালাত আদায় করা।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 200-সফর হতে ফিরে খাদ্য গ্রহন প্রসঙ্গে
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 2-আদম (‘আঃ) ও তাঁর সন্তানাদির সৃষ্টি।
(হাঃ ১০ | রেঞ্জঃ )
- 3-আত্মাসমূহ সেনাবাহিনীর ন্যায় একত্রিত।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 4-মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘আর আমি নূহকে তার জাতির নিকট প্রেরণ করেছিলাম’- (হুদঃ ২৫)।
(হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
- 5-(মহান আল্লাহর বাণীঃ)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 6-ইদ্রীস (‘আঃ)-এর বিবরণ।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 7-(মহান আল্লাহর বাণীঃ)
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 8-ইয়াজুজ ও মাজুজের ঘটনা
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 9-মহান আল্লাহর বাণীঃ আর আল্লাহ ইবরাহীম (‘আঃ)-কে বন্ধুরূপে গ্রহন করেছেন-- (আন্-নিসা ১২৫) ।
(হাঃ ১২ | রেঞ্জঃ )
- 10---------- অর্থ মানে দ্রুত বেগে চলা।
(হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
- 11-৬০/১০. অধ্যায়ঃ
(হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
- 12-মহান আল্লাহ্র বাণীঃ (হে মুহাম্মাদ) আপনি তাদেরকে ইবরাহীম (‘আঃ)-এর মেহমানগণের ঘটনা জানিয়ে দিন। যখন তারা তাঁর নিকট এসেছিলেন- (হিজরঃ ৫১-৫২)। -------- ভয় পাবেন না। (মহান আল্লাহ্র বাণী): স্মরণ করুন যখন ইবরাহীম (‘আঃ) বললেন, হে আমার রব! আমাকে দেখিয়ে দিন, আপনি কিভাবে মৃতকে জীবন দান করেন- (আল-বাকারাহঃ ২৬০)।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 13-মহান আল্লাহ্র বাণীঃ এবং স্মরণ করুন এই কিতাবে ইসমাঈলের কথা, অবশ্যই তিনি ছিলেন ওয়াদা পালনে সত্যনিষ্ঠ। (মারইয়ামঃ ৫৪)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 14-নবী ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (‘আঃ)-এর ঘটনা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 15-আল্লাহ তা’আলার বাণীঃ যখন ইয়াকূব (‘আঃ)-এর মৃত্যুকাল এসে হাযির হয়েছিল, তোমরা কি তখন সেখানে উপস্থিত ছিলে? যখন তিনি তাঁর সন্তানদের জিজ্ঞেস করছিলেন। (আল-বাকারাহঃ ১৩৩)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 16-(মহান আল্লাহর বাণীঃ স্মরণ কর লুতের কথা, তিনি তাঁর সম্প্রদায়কে বলেছিলেন; তোমরা কেন অশ্লীল কাজ করছ? অথচ এর পরিণতির কথা তোমরা অবগত আছ। তোমরা কি কামতৃপ্তির জন্য নারীদেরকে ছেড়ে পুরুষে উপগত হচ্ছ? তোমরা তো এক মুর্খ সম্প্রদায়। উত্তরে তাঁর কওমের এ কথা ছাড়া আর কোন কথা ছিল না যে, লূত পরিবারকে তোমাদের জনপদ থেকে বের করে দাও। এরা তো এমন লোক যারা অত্যন্ত পাকপবিত্র থাকে। অতঃপর তাঁকে (লুতকে) ও তাঁর পরিবারবর্গকে উদ্ধার করলাম তাঁর স্ত্রীকে ছাড়া। কেননা, তার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্তদের ভাগ্যই নির্ধারিত করেছিলাম। আর তাদের উপর বর্ষণ করেছিলাম মুষলধারে পাথরের বৃষ্টি। এই সর্তককৃত লোকদের উপর বর্ষিত বৃষ্টি কতই না নিকৃষ্ট ছিল। (আন্-নামলঃ ৫৪-৫৮)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 17-আল্লাহ্ তা’আলার বাণীঃ অতঃপর যখন আল্লাহ্র ফেরেশতামন্ডলী লূত পরিবারের নিকট আসলেন, তখন তিনি বললেন, তোমরা তো অপিরিচিত লোক- (হিজরঃ ৬১-৬২)।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 18-আল্লাহ তা’আলার বাণীঃ আর সামূদ জাতির প্রতি তাদেরই ভাই সালিহকে পাঠিয়েছিলাম- (হূদঃ ৬১)।. আল্লাহ আরো বলেন, হিজরবাসীরা রসূলগণের প্রতি মিথ্যারোপ করেছিলো- (হিজরঃ ৮০)।
(হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
- 19-মহান আল্লাহর বানীঃ যখন ইয়াকুব (‘আঃ)-এর নিকট মৃত্যু এসেছিল, তখন কি তোমরা হাযির ছিলে? (আল-বাকারাহঃ ১৩৩)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 20-মহান আল্লাহর বাণীঃ নিশ্চয়ই ইউসুফ এবং তাঁর ভাইদের কাহিনীতে জিজ্ঞাসাকারীদের জন্য অনেক নিদর্শন আছে। (ইউসুফঃ ৭)
(হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
- 21-আল্লাহর বাণীঃ (আর স্মরণ কর) আইয়ুবের কথা। যখন তিনি তাঁর রবকে ডেকে বললেন, আমিতো দুঃখ কষ্টে পড়েছি, আর তুমিতো সর্বশ্রেষ্ঠ দয়ালু। (আম্বিয়াঃ ৮৩)।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 22-(আল্লাহ তা’আলার বাণী): আর স্মরণ কর এই কিতাবে মূসার কথা। নিশ্চয়ই তিনি ছিলেন, বিশেষভাবে বাছাইকৃত রসূল ও নবী। তাকে আমি ডেকেছিলাম তূর পাহাড়ের দক্ষিণ দিক হতে এবং আমি অন্তরংগ আলাপে তাকে নৈকট্য দান করেছিলাম। আমি নিজ অনুগ্রহে তার ভাই হারূনকে নবীরূপে তাকে দিলাম। (মারইয়াম: ৫১-৫৩)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 23-মহান আল্লাহ্র বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 24-“ফির’আউন গোত্রের এক মু’মিন ব্যক্তি যে তার ঈমান গোপন রাখত, ……।. নিশ্চয়ই আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারী মিথ্যাবাদীকে পথ প্রদর্শন করেন না।” (গাফির/আল-মু’মিনঃ ২৮) [১]
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 25-হে মুহাম্মাদ! আপনার নিকট কি মূসার বৃত্তান্ত পৌঁছেছে? (ত্বা-হা: ৯) আর আল্লাহ্ মূসার সঙ্গে সাক্ষাতে কথাবার্তা বলেছেন। (আন-নিসাঃ ১৬৪)
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 26-মহান আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 27-বন্যার কারণে তুফান।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 28-মূসা (‘আঃ)-এর সম্পর্কিত খাযির (‘আঃ)-এর ঘটনা।
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 29-৬০/২৮. অধ্যায়ঃ
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 30-মহান আল্লাহ্র বাণী: তারা প্রতিমা পূজায় রত এক জাতির নিকট হাজির হয়। (আ’রাফ: ১৩৮)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 31-মহান আল্লাহর বাণী: স্মরণ কর, যখন মূসা তাঁর সম্প্রদায়কে বলেছিলঃ আল্লাহ তোমাদের একটি গরু যবেহ করতে আদেশ দিয়েছেন। (আল-বাকারাহ্: ৬৭)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 32-মূসা (‘আঃ)–এর মৃত্যু ও তৎপরবর্তী অবস্থার বর্ণনা।
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 33-মহান আল্লাহ্র বাণী: আর আল্লাহ্ মু‘মিনদের জন্য দৃষ্টান্ত পেশ করেছেন ফির‘আউনের স্ত্রীর। আর সে ছিল বিনয়ী ইবাদাতকারীদের অন্তর্ভুক্ত। ( আত্ তাহ্রীম: ১১-১২)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 34-মহান আল্লাহ্র বাণী: নিশ্চয়ই কারূন ছিল মূসা (‘আঃ)–এর সম্প্রদায় ভুক্ত।… (আল-কাসাস: ৭৬)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 35-মহান আল্লাহ্র বাণী: মাদইয়ান বাসীদের প্রতি তাদের ভাই শু‘আইবকে পাঠিয়েছিলাম। (আ‘রাফ: ৮৫, হুদ: ৪৮ ও ‘আনকাবূত: ৩৬)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 36-মহান আল্লাহ্র বাণী: আর ইউনূসও ছিলেন রাসূলদের একজন … তারপর একটি মাছ তাকে গিলে ফেলল, তখন তিনি নিজেকে তিরস্কার করতে লাগলেন। (আস্সাফফাত: ১৩৯-১৪২)
(হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
- 37-মহান আল্লাহ্র বাণী: আর তাদেরকে সমুদ্র তীরবর্তী জনপদবাসীদের সম্বন্ধে জিজ্ঞেস কর। যখন তারা শনিবার সীমালঙ্ঘন করতো। ( আ’রাফ ১৬৩)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 38-মহান আল্লাহ্র বাণী: আমি দাউদকে ‘যাবুর’ দিয়েছি। (বনী ইসরাঈল ৫৫)
(হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
- 39-আল্লাহ্র নিকট সবচেয়ে পছন্দনীয় সালাত দাউদ (‘আঃ)-এর সালাত ও সবচেয়ে পছন্দনীয় সওম দাউদ (‘আঃ)-এর সওম। তিনি রাতের প্রথমার্ধে ঘুমাতেন আর এক-তৃতীয়াংশ দাঁড়িয়ে সালাত আদায় করতেন এবং বাকী ষষ্ঠাংশ ঘুমাতেন। তিনি একদিন সওম পালন করতেন আর একদিন বিরতি দিতেন।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 40-মহান আল্লাহ্র বাণীঃ এবং স্মরণ করুন আমার বান্দা দাউদের কথা, যিনি ছিলেন খুব শক্তিশালী এবং যিনি ছিলেন অতিশয় আল্লাহ অভিমুখী........ ফায়সালাকারীর বর্ণনা শক্তি। (সোয়াদ ১৭-২০)
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 41-মহান আল্লাহ্র বাণীঃ আর আমি দাঊদকে দান করলাম সুলাইমান। সে ছিল অতি উত্তম বান্দা। তিনি তো ছিলেন অতিশয় আল্লাহ অভিমুখী। (সোয়াদ ৩০)
(হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
- 42-মহান আল্লাহর বাণীঃ নিশ্চয়ই আমি লুকমানকে হিক্মত দান করেছি। আর সে বলেছিল, শির্ক এক মহা যুল্ম। (লুকমান ১২-১৩)
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 43-মহান আল্লাহ্র বাণীঃ আপনি তাদের কাছে এক জনপদের সে সময়ের ঘটনা বর্ণনা করুন, যখন তাদের কাছে কয়েকজন রাসূল এসেছিলেন। (ইয়াসীন ১৩)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 44-আল্লাহ্র বাণীঃ এ হল আপনার রবের অনুগ্রহের বিবরণ যা তাঁর বান্দা যাকারিয়ার প্রতি করা হয়েছে। ইতিপূর্বে আমি এ নামে কারও নামকরণ করিনি। (মারইয়াম ২-৭)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 45-মহান আল্লাহ্র বাণী আর স্মরণ কর, কিতাবে মারিয়ামের ঘটনা। যখন তিনি স্বীয় পরিবার-পরিজন হতে পৃথক হলেন......। (মারইয়াম ১৬) মহান আল্লাহ্র বাণীঃ স্মরণ কর, যখন ফেরেশতারা বললঃ হে মারইয়াম! নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর তরফ থেকে তোমাকে একটি কালিমার সুসংবাদ দিচ্ছেন। (আল্ ইমরান ৪৫) মহান আল্লাহ্র বাণীঃ আল্লাহ্ আদম (‘আঃ), নূহ (‘আঃ) ও ইব্রাহীম (‘আঃ)-এর বংশধর এবং ইমরানের বংশধরকে পৃথিবীতে মনোনীত করেছেন......বে-হিসাব দিয়ে থাকেন। (আল্ ইমরান ৩৩-৩৭)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 46-মহান আল্লাহ্র বাণীঃ আর যখন ফেরেশতামন্ডলী বলল, হে মারইয়াম! নিশ্চয় আল্লাহ্ তোমাকে মনোনীত করেছেন।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 47-মহান আল্লাহ্র বাণীঃ
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 48-মহান আল্লাহ্র বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 49-মহান আল্লাহ্র বাণীঃ আর এ কিতাবে বর্ণনা করুন মারইয়ামের কথা, যখন সে নিজ পরিবারের লোকদের থেকে পৃথক হলো। (মারইয়াম ১৬)
(হাঃ ১২ | রেঞ্জঃ )
- 50-মারইয়াম পুত্র ‘ঈসা (‘আঃ)-এর অবতরণ।
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 51-বনী ইসরাঈল সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে।
(হাঃ ১৪ | রেঞ্জঃ )
- 52-বনী ইসরাঈলের শ্বেতওয়ালা, টাকওয়ালা ও অন্ধের হাদীস।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 53-মহান আল্লাহ্র বাণীঃ আসহাবে কাহাফ ও রাকীম সম্পর্কে আপনার কী ধারণা? (আত্ তওবা ১৮)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 54-গুহার ঘটনা।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 55-৬০/৫৪. অধ্যায়ঃ
(হাঃ ২৩ | রেঞ্জঃ )
- 2-সূরাতুল ফাতিহা (ফাতিহাতুল কিতাব) প্রসঙ্গে
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 3-যারা ক্রোধে পতিত নয়।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 4-মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘‘আর তিনি শিখালেন আদমকে সব কিছুর নাম। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/৩১)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 5--
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 6-মহান আল্লাহর বাণীঃ অতএব, তোমরা জেনে-বুঝে কাউকে আল্লাহর সমকক্ষ স্থির করো না। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২২)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 7-মহান আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 8--
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 9-আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 10-মহান আল্লাহর বাণীঃ আমি কোন আয়াত রহিত করলে কিংবা ভুলিয়ে দিলে। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১০৬)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 11-মহান আল্লাহর বাণীঃ আর তারা বলেঃ ‘আল্লাহ সন্তান গ্রহণ করেছেন।’ তিনি অতি পবিত্র। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১১৬)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 12-মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমরা ইব্রাহীমের দাঁড়ানোর জায়গাকে সলাতের জায়গারূপে গ্রহণ কর। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১২৫)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 13-মহান আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 14-মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমরা বল, আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর উপর এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে আমাদের প্রতি। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৩৬)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 15--
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 16-আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 17-আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 18-মহান আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 19--
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 20--
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 21--
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 22--
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 23--
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 24-মহান আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 25-মহান আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 26-মহান আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 27-হে ঈমানদারগণ! তোমাদের জন্য নিহতদের ব্যাপারে কিসাসের১ বিধান দেয়া হল, স্বাধীন ব্যক্তির বদলে স্বাধীন ব্যক্তি, ক্রীতদাসের বদলে ক্রীতদাস এবং নারীর বদলে নারী। তবে তার ভাইয়ের তরফ থেকে কাউকে কিছু ক্ষমা করে দেয়া হলে যথাযথ বিধির অনুসরণ করতে হবে এবং সততার সঙ্গে তা তাকে প্রদান করতে হবে। এটা তোমাদের প্রতিপালকের তরফ থেকে ভার লাঘব ও বিশেষ রাহমাত। এরপরও যে কেউ বাড়াবাড়ি করে, তার জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৭৮)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 28-হে ঈমানদারগণ! তোমাদের জন্য নিহতদের ব্যাপারে কিসাসের১ বিধান দেয়া হল, স্বাধীন ব্যক্তির বদলে স্বাধীন ব্যক্তি, ক্রীতদাসের বদলে ক্রীতদাস এবং নারীর বদলে নারী। তবে তার ভাইয়ের তরফ থেকে কাউকে কিছু ক্ষমা করে দেয়া হলে যথাযথ বিধির অনুসরণ করতে হবে এবং সততার সঙ্গে তা তাকে প্রদান করতে হবে। এটা তোমাদের প্রতিপালকের তরফ থেকে ভার লাঘব ও বিশেষ রাহমাত। এরপরও যে কেউ বাড়াবাড়ি করে, তার জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৭৮)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 29-হে ঈমানদারগণ! তোমাদের জন্য নিহতদের ব্যাপারে কিসাসের১ বিধান দেয়া হল, স্বাধীন ব্যক্তির বদলে স্বাধীন ব্যক্তি, ক্রীতদাসের বদলে ক্রীতদাস এবং নারীর বদলে নারী। তবে তার ভাইয়ের তরফ থেকে কাউকে কিছু ক্ষমা করে দেয়া হলে যথাযথ বিধির অনুসরণ করতে হবে এবং সততার সঙ্গে তা তাকে প্রদান করতে হবে। এটা তোমাদের প্রতিপালকের তরফ থেকে ভার লাঘব ও বিশেষ রাহমাত। এরপরও যে কেউ বাড়াবাড়ি করে, তার জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৭৮)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 30--
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 31--
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 32--
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 33--
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 34-মহান আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 35-‘‘সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে সওম করে ।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৮৫)
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 36-মহান আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 37-মহান আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 38-মহান আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 39-মহান আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 40-মহান আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 41-মহান আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 42-আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের মধ্যে যদি কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ে কিংবা মাথায় কোন কষ্ট থাকে তবে সওম কিংবা সদাকাহ অথবা কুরবানী দিয়ে তার ফিদ্ইয়া দিবে। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৯৬)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 43-আল্লাহর বাণীঃ যখন তোমরা নিরাপদ হবে, তখন তোমাদের মধ্যে যে কেউ হাজ্জ ও ‘উমরাহ একত্রে পালন করতে চায়, সে যা কিছু সহজলভ্য তা দিয়ে কুরবানী করবে। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৯৬)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 44-‘‘তোমাদের পালনকর্তার অনুগ্রহ অন্বেষণ করায় তোমাদের কোন পাপ নেই।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৯৮)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 45-‘‘তারপর তোমরা দ্রুতগতিতে সেখান থেকে ফিরে আস যেখান থেকে সবাই ফিরে।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৯৯)
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 46--
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 47-আল্লাহর বাণীঃ প্রকৃতপক্ষে সে কিন্তু ঘোর বিরোধী। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২০৪) وَقَالَ عَطَاءٌ النَّسْلُ الْحَيَوَانُ.
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 48-‘তোমরা কি মনে কর যে, তোমরা বেহেশতে চলে যাবে, যদিও এখনও তোমরা তাদের অবস্থা অতিক্রম করনি যারা তোমাদের পূর্বে গত হয়েছে? তাদের উপর পতিত হয়েছিল অর্থ-সংকট ও দুঃখ-ক্লেশ। তারা এমনভাবে ভীত-শিহরিত হয়েছিল যে, রসূল এবং তার সঙ্গে যারা ঈমান এনেছিল তাদের বলতে হয়েছিলঃ কখন আসবে আল্লাহর সাহায্য? হাঁ, আল্লাহর সাহায্য একান্তই কাছে।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২১৪)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 49-‘তোমরা কি মনে কর যে, তোমরা বেহেশতে চলে যাবে, যদিও এখনও তোমরা তাদের অবস্থা অতিক্রম করনি যারা তোমাদের পূর্বে গত হয়েছে? তাদের উপর পতিত হয়েছিল অর্থ-সংকট ও দুঃখ-ক্লেশ। তারা এমনভাবে ভীত-শিহরিত হয়েছিল যে, রসূল এবং তার সঙ্গে যারা ঈমান এনেছিল তাদের বলতে হয়েছিলঃ কখন আসবে আল্লাহর সাহায্য? হাঁ, আল্লাহর সাহায্য একান্তই কাছে।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২১৪)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 50-মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের স্ত্রীরা হল তোমাদের শস্যক্ষেত্র। যেভাবে ইচ্ছা তোমরা তোমাদের শস্যক্ষেত্রে গমন করতে পার। তবে তোমরা নিজেদের জন্য কিছু আগামী দিনের ব্যবস্থা করবে এবং আল্লাহ্কে ভয় করবে। আর জেনে রেখ যে, আল্লাহর সঙ্গে তোমাদের সাক্ষাৎ হবেই এবং মু’মিনদের সুসংবাদ দাও। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২২৩)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 51-মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের স্ত্রীরা হল তোমাদের শস্যক্ষেত্র। যেভাবে ইচ্ছা তোমরা তোমাদের শস্যক্ষেত্রে গমন করতে পার। তবে তোমরা নিজেদের জন্য কিছু আগামী দিনের ব্যবস্থা করবে এবং আল্লাহ্কে ভয় করবে। আর জেনে রেখ যে, আল্লাহর সঙ্গে তোমাদের সাক্ষাৎ হবেই এবং মু’মিনদের সুসংবাদ দাও। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২২৩)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 52-মহান আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 53-আল্লাহর বাণীঃ আর যখন তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের তালাক দিয়ে দাও এবং তারা তাদের ‘ইদ্দাত’কাল পূর্ণ করতে থাকে তখন যদি তারা পরস্পর সম্মত হয়ে নিজেদের স্বামীদের বিধিমত বিয়ে করতে চায় তাহলে তোমরা তাদের বাধা দিবে না। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৩২)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 54--
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 55--
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 56-‘‘তোমরা সলাতের প্রতি যত্নবান হবে বিশেষত মধ্যবর্তী সলাতের।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৩৮)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 57-‘‘এবং আল্লাহর উদ্দেশে তোমরা বিনীতভাবে দাঁড়াবে।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৩৮)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 58-আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 59-আর তোমাদের মধ্যে যারা স্ত্রী রেখে মৃত্যুমুখে পতিত হবে, .....(সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৪০)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 60-আর স্মরণ কর যখন ইবরাহীম বললঃ হে আমার পালনকর্তা! আমাকে দেখাও কীভাবে তুমি মৃতকে জীবিত কর। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৬০)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 61-আল্লাহর বাণীঃ {أَيَوَدُّ أَحَدُكُمْ أَنْ تَكُوْنَ لَه” جَنَّةٌ مِّنْ نَخِيْلٍ وَّأَعْنَابٍ} إِلَى قَوْلِهِ {لَعَلَّكُمْ تَتَفَكَّرُوْنَ}.
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 62-আল্লাহর বাণীঃ কাকুতি-মিনতি করে তারা মানুষের কাছে ভিক্ষা চায় না। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৭৩)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 63-আল্লাহর বাণীঃ অথচ আল্লাহ ক্রয়-বিক্রয়কে বৈধ এবং সুদকে অবৈধ করেছেন- (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৭৫)।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 64-আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৭৬)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 65-‘‘তারপর যদি তোমরা পরিত্যাগ না কর, তাহলে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সঙ্গে যুদ্ধ করতে তৈরি হয়ে যাও’’- (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৭৯)।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 66-আল্লাহর বাণীঃ খাতক (ঋণী) যদি অভাবগ্রস্ত হয় তবে তার সচ্ছলতা আসা পর্যন্ত তাকে অবকাশ দেয়া উচিত। আর যদি তোমরা ক্ষমা করে দাও, তা হবে তোমাদের জন্য অতি উত্তম কাজ, যদি তোমরা জানতে। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৮০)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 67-আল্লাহর বাণীঃ আর সেদিনকে ভয় কর, যেদিন তোমরা আল্লাহর কাছে প্রত্যাবর্তিত হবে। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৮১)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 68-"তোমাদের মনে যা আছে তা তোমরা প্রকাশ কর কিংবা গোপন রাখ আল্লাহ তোমাদের নিকট হতে তার হিসাব নেবেন। তারপর যাকে ইচ্ছা তিনি ক্ষমা করবেন এবং যাকে ইচ্ছা শাস্তি দেবেন। আল্লাহ সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৮৪)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 69-আল্লাহর বাণীঃ রসূল ঈমান এনেছেন ঐ সব বিষয়ের উপর যা তাঁর প্রতি অবতীর্ণ করা হয়েছে তাঁর পালনকর্তার পক্ষ থেকে এবং মু’মিনরাও ঈমান এনেছে। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৮৫)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 70-...... যার কতক আয়াত সুস্পষ্ট দ্ব্যর্থহীন।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 71-‘‘তাঁকে ও তার সন্তানদের তোমার আশ্রয়ে সোপর্দ করছি বিতাড়িত শয়তানের কবল থেকে বাঁচার জন্য।’’ (সূরাহ আলু ‘ইমরান ৩/৩৬)(আ.প্র. ৪১৮৭, ই.ফা. ৪১৮৮)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 72--
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 73-আল্লাহর বাণীঃ আপনি বলে দিনঃ হে আহলে কিতাব! এসো সে কথায় যা আমাদের ও তোমাদের মধ্যে এক ও অভিন্ন। তা হল, আমরা যেন আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো ইবাদাত না করি- (সূরাহ আলু ‘ইমরান ৩/৬৪)।
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 74-আল্লাহর বাণীঃ ‘‘তোমরা কখনও পুণ্য লাভ করবে না যে পর্যন্ত না নিজেদের প্রিয়বস্তু থেকে ব্যয় করবে, আর যা কিছু তোমরা ব্যয় কর, আল্লাহ্ তো তা খুব জানেন।’’ (সূরাহ আলু ইমরান ৩/৯২)
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 75-‘‘বলুন, তাওরাত নিয়ে এস এবং তা পাঠ কর যদি তোমরা সত্যবাদী হও।’’ (সূরাহ আলু ‘ইমরান ৩/৯৩)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 76-আল্লাহর বাণীঃ তোমরা হলে শ্রেষ্ঠ উম্মাত, মানুষের হিতের জন্য তোমাদের উদ্ভব ঘটান হয়েছে। (সূরাহ আলু ‘ইমরান ৩/১১০)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 77-আল্লাহর বাণীঃ যখন তোমাদের মধ্যের দু’টি দল সাহস হারাতে বসল, অথচ আল্লাহ তাদের সহায়ক ছিলেন। (সূরাহ আলু ইমরান ৩/১২২)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 78-আল্লাহর বাণীঃ এই বিষয়ে আপনার করণীয় কিছুই নেই। (সূরাহ আলু ‘ইমরান ৩/১২৮)
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 79-আল্লাহর বাণীঃ রসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তোমাদের পেছনের দিক থেকে আহবান করছিলেন। (সূরাহ আলু ইমরান ৩/১৫৩)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 80-আল্লাহর বাণীঃ ‘‘প্রশান্তিময় তন্দ্রা।’’
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 81-আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 82-আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের বিরুদ্ধে লোক জমায়েত হয়েছে। (সূরাহ আলু ইমরান ৩/১৭৩)
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 83--
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 84--
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 85-আল্লাহর বাণীঃ তুমি কখনও মনে কর না যে, যারা নিজেদের কৃতকর্মের জন্য আনন্দিত হয় এবং নিজেরা যা করেনি তার জন্য প্রশংসিত হতে ভালবাসে, তারা আযাব থেকে পরিত্রাণ পাবে। তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। (সূরাহ আলু ‘ইমরান ৩/১৮৮)
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 86-আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 87--
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 88-‘‘হে আমাদের পালনকর্তা! নিশ্চয় তুমি যাকে দোযখে দাখিল করলে তাকে লাঞ্ছিত করলে; আর যালিমদের জন্য তো কোন সাহায্যকারী নেই।’’ (সূরাহ আলু ‘ইমরান ৩/১৯২)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 89-‘‘হে আমাদের পালনকর্তা! নিশ্চয় আমরা শুনেছি এক আহবানকারীকে ঈমান আনার জন্য আহবান করতেঃ ‘‘তোমরা ঈমান আন তোমাদের রবের প্রতি।’’ সুতরাং আমরা ঈমান এনেছি। (সূরাহ আলু ‘ইমরান ৩/১৯৩)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 90-‘‘আর যদি তোমরা ভয় কর যে, ইয়াতীম মেয়েদের ব্যাপারে সুবিচার করতে পারবে না, তবে বিয়ে করে নাও অন্য নারীদের মধ্য থেকে যাকে তোমাদের মনঃপুত হয়।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৩)
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 91--
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 92-‘‘আর যদি সম্পত্তি বণ্টনকালে (উত্তরাধিকারী নয় এমন) আত্মীয় ইয়াতীম ও মিসকীন উপস্থিত হয়, তবে তা থেকে তাদের কিছু দিবে এবং তাদের সঙ্গে সদালাপ করবে।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৮)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 93-‘‘আর তোমরা পাবে অর্ধেক তোমাদের স্ত্রীদের পরিত্যক্ত সম্পত্তির।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/১২)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 94--
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 95-আল্লাহর বাণীঃ আমি উত্তরাধিকারী নির্ধারণ করে দিয়েছি সে সম্পত্তির যা ছেড়ে যায় পিতা-মাতা ও নিকট- আত্মীয়রা। আর যাদের সঙ্গে তোমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ হয়েছ তাদের দিয়ে দাও তাদের প্রাপ্য অংশ। নিশ্চয় আল্লাহ্ সর্ব বিষয়ে সম্যক দ্রষ্টা। (সূরাহ আন-নিসা ৪/৩৩)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 96-‘‘আর তখন কী অবস্থা হবে যখন আমি উপস্থিত করব প্রত্যেক উম্মাত থেকে একজন সাক্ষী এবং আপনাকে তাদের উপর উপস্থিত করব সাক্ষী রূপে?’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৪১)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 97-আল্লাহর বাণীঃ ‘‘আর যদি তোমরা পীড়িত হও অথবা সফরে থাক অথবা তোমাদের কেউ শৌচ স্থান থেকে আসে ..........।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৪৩)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 98-আল্লাহর বাণীঃ ওহে যারা ঈমান এনেছ! তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর এবং আনুগত্য কর রাসূলের এবং তাদের যারা তোমাদের মধ্যে ফায়সালার অধিকারী। তারপর যদি তোমরা কোন বিষয়ে মতভেদ কর, তবে তা প্রত্যর্পণ কর আল্লাহ্ ও রাসূলের প্রতি-যদি তোমরা ঈমান এনে থাক আল্লাহর প্রতি এবং শেষ দিনের প্রতি। আর এটাই উত্তম এবং পরিণামে কল্যাণকর। (সূরাহ আন-নিসা ৪/৫৯)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 99-‘‘তবে না; আপনার রবের কসম! তারা মু’মিন হবে না যে পর্যন্ত না তারা আপনার উপর বিচারের ভার অর্পণ করে সেসব বিবাদ-বিসম্বাদের যা তাদের মধ্যে সংঘটিত হয়, তারপর তারা নিজেদের মনে কোনরূপ দ্বিধা-সংকোচ বোধ না করে আপনার সিদ্ধান্তের ব্যাপারে এবং সর্বান্তঃকরণে তা মেনে নেয়।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৬৫)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 100-আল্লাহর বাণীঃ কেউ আল্লাহ এবং রসূলের আনুগত্য করে ........ যাদের প্রতি আল্লাহ অনুগ্রহ করেছেন। (সূরাহ আন-নিসা ৪/৬৯)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 101-আল্লাহর বাণীঃ ‘‘তোমাদের কী হল যে, তোমরা যুদ্ধ করবে না আল্লাহর পথে এবং অসহায় নর-নারী ও শিশুগণের জন্য ........ যার অধিবাসী যালিম।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৭৫)
(হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
- 102-‘‘তোমাদের কী হল যে, তোমরা মুনাফিকদের সম্বন্ধে দু’দল হয়ে গেলে? অথচ আল্লাহ্ তাদের পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে দিয়েছেন তাদের কৃতকর্মের দরুন।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৮৮)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 103-আল্লাহর বাণীঃ আর যখন তাদের কাছে পৌঁছে কোন সংবাদ নিরাপত্তা কিংবা ভয় সংক্রান্ত, তখন তারা তা প্রচার করে দেয়। (সূরাহ আন-নিসা ৪/৮৩)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 104-‘‘কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে কোন মু’মিনকে হত্যা করলে তার শাস্তি জাহান্নাম।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৯৩)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 105-আল্লাহর বাণীঃ কেউ তোমাদের সালাম করলে তাকে বল নাঃ ‘‘তুমি তো মু’মিন নও’’। (সূরাহ আন-নিসা ৪/৯৪)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 106-আল্লাহর বাণীঃ সমান নয় সেসব মু’মিন যারা বিনা ওজরে ঘরে বসে থাকে এবং ঐসব মু’মিন যারা আল্লাহর পথে নিজেদের জানমাল দিয়ে জিহাদ করে।(সূরাহ আন-নিসা ৪/৯৫)
(হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
- 107-‘‘নিশ্চয় যারা নিজেদের উপর যুল্ম করে, মালায়িকাহ তাদের জান কবজের সময় বলবেঃ তোমরা কী অবস্থায় ছিলে? তারা বলবেঃ আমরা দুনিয়ায় অসহায় অবস্থায় ছিলাম। মালায়িকাহ বলবেঃ আল্লাহর দুনিয়া কি এমন প্রশস্ত ছিল না যে, তোমরা সেখানে হিজরাত করে চলে যেতে?’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৯৭)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 108-‘‘তবে সেসব অসহায় পুরুষ, নারী ও শিশু যারা কোন উপায় অবলম্বন করতে পারে না এবং কোন পথেরও সন্ধান জানে না।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৯৮)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 109-আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ্ এদের ক্ষমা করবেন। কারণ আল্লাহ্ অতিশয় মার্জনাকারী, পরম ক্ষমাশীল। (সূরাহ আন-নিসা ৪/৯৯)
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 110-আল্লাহর বাণীঃ
(হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
- 111-আল্লাহর বাণীঃ আর লোকেরা আপনার কাছে নারীদের সম্বন্ধে বিধান জানতে চায়। বলুনঃ আল্লাহ্ তাদের সম্বন্ধে তোমাদের ব্যবস্থা দিচ্ছেন এবং যা তোমাদের তিলাওয়াত করে শুনান হয় কুরআনে তা ঐসব ইয়াতিম নারীদের সম্পর্কে যাদ