মুয়াত্তা ইমাম মালিক > হজ্জ > মহিলা ও শিশুদেরকে প্রথমে রওয়ানা করে দেওয়া
৮৬৭
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্নিতঃ
আসমা বিন্ত আবি বক্র (রা)-এর আযাদ দাসী বর্ণনা করেন, অন্ধকার থাকতেই আসমা বিন্ত আবি বক্র (রা)-এর সাথে আমরা মিনায় চলে এলাম। আসমাকে তখন আমি বললাম অন্ধকার থাকতেই যে মিনায় আমরা চলে এলাম? তিনি বললেন, তোমাদের হতে যিনি শ্রেষ্ঠ ছিলেন অর্থাৎ রসূলুল্লাহ্ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম), তাঁর আমলেও আমরা এই ধরনের আমল করেছি। (বুখারী ১৬৭৯, মুসলিম ১২১৯)
৮৬৮
আবূ সা’ঈদ খুদরী (রাঃ) থেকে বর্নিতঃ
আমার নিকট রেওয়ায়ত পৌঁছেছে যে, তালহা ইবনু উবায়দুল্লাহ্ (র) তাঁর পরিবারের মহিলা ও শিশুদেরকে মুযদালিফা হতে মিনায় আগেই পাঠিয়ে দিতেন। (হাদীসটি ইমাম মালিক (রঃ) একক ভাবে বর্ণনা করেছেন)
৮৬৯
আবূ সা’ঈদ খুদরী (রাঃ) থেকে বর্নিতঃ
কতিপয় আলিমের নিকট শুনেছেন যে, তাঁরা ইয়াওমুন-নাহরের ফজর হওয়ার পূর্বে প্রস্তর নিক্ষেপ করা মাকরূহ বলে মনে করতেন। যে ব্যক্তি প্রস্তর নিক্ষেপ করেছে তার জন্য নাহর করা হালাল হয়ে গিয়েছে।
৮৭০
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্নিতঃ
মুযদালিফা অবস্থানকালে আসমা বিন্তে আবি বাক্র (রা)-কে দেখেছি, যে ব্যক্তি তাঁদের নামায পড়াতেন তাঁকে তিনি বলতেন, সুবহে সাদিক হওয়ামাত্রই যেন নামায পড়িয়ে দেন। পরে নামায পড়ামাত্র আর বিলম্ব না করে তিনি মিনায় চলে আসতেন। (হাদীসটি ইমাম মালিক (রঃ) একক ভাবে বর্ণনা করেছেন)