- 1-আখিরাতের উল্লেখ()
- 2-আখিরাতের অবস্থা বর্ণনা করার উদ্দেশ্য এবং তার চিত্র()
- 3-আখিরাত বিশ্বাসের ব্যাখ্যা()
- 4-আখিরাত বিশ্বাসের গুরুত্ব ও তার বিশ্লেষণ()
- 5-মৃত্যুর পর দ্বিতীয় জীবন()
- 6-এটা তাওহীদেরর পর ইসলামের দ্বিতীয় মৌলিক আক্বীদা()
- 7-আল্লাহর দৃষ্টিতে আখিরাতের গুরুত্বই আসল()
- 8-এটি হিসাবের দিন()
- 9-এটি প্রতিদান ও শাস্তির দিন()
- 10-এটি কৃত কর্মের পূর্ণ ফল পাবার দিন()
- 11-আখিরাত সম্পর্কে কুরআনী যুক্তির মূলনীতি()
- 12-আখিরাতের দলিল প্রমাণ()
- 13-আখিরাতের যথার্থতা সম্পর্কে বুদ্ধি বৃত্তিক যুক্তি()
- 14-আখিরাতের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে নৈতিক যুক্তি()
- 15-আখিরাতের যথার্থতা সম্পর্কে ঐতিহাসিক দলীল()
- 16-বাতাস ব্যবস্থাপনা দ্বারা আখিরাতের দলীল()
- 17-মহাবিশ্বব্যববস্থা দ্বারা আখিরাত সংয়টিতা হবার যুক্তি গ্রহণ()
- 18-আখিরাতের যৌক্তিকতা সম্পর্কে অভিজ্ঞতামূলক দলীল()
- 19-আখিরাতের সম্ভাবনা সংক্রান্ত দলীল প্রমাণ()
- 20-আসহাবে কাহাফের ঘটনা আখিরাত বাস্তব হওয়ার দলীল()
- 21-আখিরাতের প্রয়োজনীয়তা()
- 22-আখিরাত সংঘটিতা হওয়া বৃদ্ধি ও সুবিচারের দাবী()
- 23-আখিরাতই প্রকৃত সফলতার স্থান()
- 24-আখিরাত বিশ্বাসের নৈতিক সুফল()
- 25-আখিরাত অস্বীকার করার পরিণাম()
- 26-দুনিয়াকে আখিরাতের ওপর প্রাধান্য দেয়ার পরিণতি()
- 27-আখিরাত অস্বীকারকারীর চরিত্র ও আচরণ()
- 28-আখিরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবন()
- 29-আখিরাতই মানুষের প্রকৃত স্থায়ী আবাস()
- 30-আখিরাতে বিশ্বাস না করার অযৌক্তিকতা()
- 31-আখিরাত অস্বীকার করা আল্লাহকে অস্বীকার করার নামান্তর()
- 32-আখিরাত বিশ্বাস না করা কুফরী()
- 33-আখিরাত অস্বীকারকারীদের আপত্তি()
- 34-আখিরাত অবিশ্বাসীদের যুক্তি()
- 35-আখিরাত অস্বীকারের মূল প্ররোচনা()
- 36-আখিরাত অস্বীকারকারী ও সন্দেহ পোষণকারীদের অশুভ পরিণাম()
- 37-আখিরাত সংঘটিত হওয়া অবশ্যম্ভাবী, তা যতই অস্বীকার করা হোক না কেন()
- 38-বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থাপনা একটি সময়ের জন্য নির্ধারিত রয়েছে()
- 39-সকল বিষয়ের চূড়ান্ত ফায়সার জন্য একটি সময় নির্দ্দিষ্ট রয়েছে()
- 40-আখিরাত সংঘটিত করা আল্লাহর জন্য মোটেই কঠিন কাজ নয়()
- 41-আখিরাত অস্বীকারকারীকারীরা কিয়ামতকে বহুদুর মনে করে কিন্তু আল্লাহর দৃষ্টিতে তা অতি নিকটে()
- 42-আখিরাত কিভাবে সংঘটিত হবে ?()
- 43-তা আকস্মাৎ সংঘটিত হবে()
- 44-আল্লাহর সম্মুখে সকলকে একত্রিত হতে হবে()
- 45-প্রত্যেককে একাকী আল্লাহর সম্মুখে হাযির হতে হবে()
- 46-আখিরাত সংঘটিত করার উদ্দেশ্য()
- 47-আখিরাতের বিচার ব্যবস্থা()
- 48-আমলনামা পেশ করা হবে, যা পুংখানুপুংখ রূপে লিপিবদ্ধ থাকবে()
- 49-মানুষ সেখানে নিজ অপরাধ অস্বীকার করতে পারবেনা()
- 50-সেখানে এমন প্রতিটি জিনিসই কথা বলবে, যার সামনে মানুষ কোন না কোন কাজ করেছে()
- 51-অপরাধীদের কৃতকর্মের ওপর কি কি ধরণের সাক্ষ্য পেশ করা হবে()
- 52-মানুষের অংগ প্রত্যংগ সাক্ষ্য দেবে()
- 53-কেই কারো গুনাহর বোঝা নিজের ঘাড়ে নিতে পারবেনা()
- 54-প্রত্যেক ব্যক্তিকে এককভাবে জবাবদিহী করতে হবে()
- 55-আখিরাতে কারো জবাবদিহীর দায়িত্ব অন্যের ওপর বর্তাবেনা()
- 56-সেখানে কোন বেচাকেনা হবেনা এবং বন্ধুতা ও সুপারিশ কোন কাজে আসবেনা()
- 57-আখিরাতে সকল জাগতিক আত্মীয়তা ও সম্পর্ক ছিন্ন হবে()
- 58-সেখানে এমন ক্ষমতাশালী থাকবেনা, যে কারো সাহায্য ও সুপারিশ করতে পারবে()
- 59-সেখানে কাংখিত সুপারিশকারীদের খুজে পাওয়া যাবেনা()
- 60-আখিরাতে কেউ কারো কাজে আসবেনা()
- 61-সেখানে সত্য পূর্ণরূপে প্রকাশ পাবে()
- 62-অপরাধীদের অলী ও বন্ধুরা সেখানে তাদেরকে কোন প্রকার সাহায্য করতে সক্ষম হবেনা()
- 63-আখিরাতে কারো প্রতি যুলুম করা হবেনা()
- 64-সেখানে কিভাবে মানুষের ওপর সাক্ষ্য প্রমাণ দাঁড় করানো হবে ?()
- 65-আমলের সঠিক ও নির্ভুল ওজন করা হবে()
- 66-আমল ওজন করার তাৎপর্য()
- 67-হিসাব গ্রহণে আল্লাহর মোটেও দেরী হবেনা()
- 68-আখিরাতে কোন নীতির ভিত্তিতে শাস্তি ও পুরস্কার প্রদান করা হবে ?()
- 69-আখিরাতে মুশরিকদের শাফায়াত সংক্রান্ত ধারণা ভ্রান্ত প্রমাণিত হবে()
- 70-আখিরাতে শাফায়াতের নিয়ম পদ্ধতি()
- 71-আখিরাতে অপরাধীরা নিজেরাই নিজেদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিবে()
- 72-যে যতটুকু অন্যায় করবে সেখানে সে ততটুকুই প্রতিফল পাবে()
- 73-আখিরাতে নেক আমলের অফুরন্ত প্রতিদান দেয়া হবে()
- 74-আখিরাতে অপরাধীদের দুরবস্থার চিত্র()
- 75-আখিরাতে শাস্তির কঠোরতা()
- 76-সুবিচারের সমস্ত শর্ত পূরণ এবং উত্তমরূপে পরীক্ষা নিরীক্ষার পরই শাস্তি দেওয়া হবে()
- 77-কঠিন ও সহজ হিসাব নেয়ার তাৎপর্য এবং এর ধরণ()
- 78-অপরাধীরা সেখানে নিজেকে বাঁচানোর জন্য কোন চেষ্টা তদবীর করতে পারবেনা()
- 79-আখিরাতে অপরাধীদের কোন আশ্রয় থাকবেনা()
- 80-সেখানে অপরাধীদের ওপর চরম নৈরাশ্য নেমে আসবে()
- 81-আখিরাতে অপরাধী ও যালিমদের কোন সাহায্যকারী থাকবেনা()
- 82-কিয়ামতের দিন আখিরাত অস্বীকারকারীদের দু:শ্চিন্তা()
- 83-কিয়ামতের দিন ধন সম্পদ, দুনিয়াবী ক্ষমতা আধিপত্য ও যুক্তি তর্ক কোন কাজে আসবে না()
- 84-সেখানে অপরাধীদের নিজ আমল অনুপাতে শাস্তি দেয়া হবে()
- 85-আখিরাতে আমল তার যথাযথ ফল প্রদান করবে()
- 86-সেখানে সত্যবাদীতাই কেবল উপকারে আসবে()
- 87-আখিরাতে কারা নি:স্ব হবে()
- 88-আখিরাত অস্বীকারকারীরা হিসাব নিকাশের তোয়াক্কা করেনা, অথচ আল্লাহ তাদের প্রতিটি কাজই লিখে রাখেন()
- 89-আখিরাত অস্বীকারকারীকারীরা আত্মপ্রতারণার নিমজ্জিত()
- 90-আখিরাতে পরিণতি কারো ইচ্ছানুসারে হবেনা()
- 91-প্রত্যেক ব্যক্তিকে তার কৃতকর্মের প্রতিদান দেয়া হবে সুবিচারের ভিত্তিতে()
- 92-আখিরাতে প্রত্যেকের সাথে তার চরিত্রানুসারে আচরণ করা হবে()
- 93-আখিরাতের বিচারে মানুষের মাঝে সমতা (আখিরাতে সকল মানুষ এক সমান বিবেচিত হবে )()
- 94-আখিরাত দুনিয়ার কৃতকর্ম প্রকাশ পাওয়ার দিন()
- 95-আখিরাতে সকল মতবিরোধের রহস্য উন্মোচন করে দেয়া হবে()
- 96-আখিরাতের বিচার বিশ্বেষণ কোন জিনিসের ভিত্তিতে হবে ?()
- 97-আখিরাতের সফলতা কারো ব্যক্তিগত অথবা পারিবারিক ইজারা নয়()
- 98-আখিরাতে কোন ব্যক্তি গোমরাহ পরিবেশে জন্মগ্রহণ করেছে, এই অজুহাতে ছাড়া পাবে না()
- 99-আখিরাতে প্রতিটি দল তাদের সেই নেতার নেতৃত্বে একত্রিত হবে, দুনিয়ায় তারা যার অনুসরণ করেছে()
- 100-মুশরিকদের উপাস্যরা তাদেরকে মিথ্যা সাব্যস্ত করবে()
- 101-আখিরাতে সকল নাফরমান ও তাদের উপাস্যদের ঘেরাও করে আনা হবে()
- 102-আখিরাতে অসৎ নেতা ও অনুসারী যৌথভাবে শাস্তি ভোগ করবে()
- 103-আখিরাতে অসৎ নেতার অনুসারীরার তাদের নেতাদেরকে অভিশাপ দেবে এবং তাদের জন্যে দ্বিগুণ শাস্তি দাবি করবে()
- 104-পথভ্রষ্টরা চাইবে, তাদের নেতাদেরকে তাদের হাতে ছেড়ে দেয়া হোক, যেনো তারা তাদেরকে ইচ্ছেমতো পদদলিত করতে পারে()
- 105-পথভ্রষ্ট নেতা এবং অনুসারীরা পরস্পরকে অপরাধী বলে আখ্যায়িত করবে()
- 106-মুশরিকরা নিজেরাই সেখানে নিজেদের উপাস্যদেরকে অস্বীকার করবে()
- 107-আখিরাতে মানুষের ভাগ্যের ফায়সালা তাদের আকীদা বিশ্বাস আমল ও চরিত্রের ভিত্তিতে করা হবে()
- 108-আখিরাতে পুরস্কার ও শাস্তি রিসালতের স্বীকৃতি ও অস্বীকৃতির ভিত্তিতে দেয়া হবে()
- 109-রাসূলদের অমান্যকারীরা অনুশোচনা করবে()
- 110-আখিরাতে কলবে সলীম (প্রশান্ত নিবেদিত অন্তর ) ছাড়া ধন সম্পদ ও সন্তান সন্ততি কোন কাজে আসবেনা()
- 111-আখিরাত ঈমান ও আমালের জায়গা নয়, বরং আমলের প্রতিফল প্রত্যক্ষ্য করার জায়গা()
- 112-পরকালীন সাফল্যের ভিত্তি জীবিকার প্রাচুর্য নয় বরং তা তাকওয়ার ওপর নির্ভরশীল()
- 113-সেখানে অপরাধীরা পরস্পরের প্রতি অভিশাপ বর্ষণ করবে()
- 114-মুত্তাকীরা সেখানে মেহমানের মতো উপস্থিত হবে()
- 115-আখিরাতে মুত্তাকীরা ব্যতীত অন্য সবাই পরস্পরের শত্রুতে পরিণত হবে()
- 116-আল্লাহর কিতাব অমান্যকারী অথবা যারা এর অনুসরণ করেনা তাদের পরিণাম()
- 117-সত্যপন্থী আর পথভ্রষ্ট লোকদের পরিণতি একরকম হবেনা()
- 118-সেখানে মুমিন ও ফাসিকদের পরিণতি একরকম হতে পারেনা()
- 119-সেখানে বাতিল পন্থীরা ক্ষতির মধ্যে নিপতিত হবে()
- 120-যারা দুনিয়াতে ভোগ বিলাসে মত্ত তারা আখিরাতেও সুখ ভোগ করবে এমনটা হবে না()
- 121-অপরাধীদের সাথে যা কিছু করা হবে সে বিষয়ে তারা প্রতিবাদ করতে পারবেনা()
- 122-সেখানে ঈমানদারদের কিভাবে সম্বর্ধনা দেয়া হবে এবং তাদের সাথে কিরূপ ব্যবহার করা হবে()
- 123-সালেহ লোকদের অনতিবিলম্বে জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে()
- 124-আখিরাতের ভয় মুমিনের অনিবার্য বৈশিষ্ট্য()
- 125-আখিরাতের যাবতীয় কল্যঅণ কেবল মুত্তাকীদের জন্যৈই নির্ধারিত()
- 126-সেদিন নেক লোকদের আল বিফলে যাবেনা()
- 127-ঈমানদার লোকেরা নুর লাভ করবে()
- 128-আল্লাহর রহমতের বৈধ প্রত্যাশী কারা()
- 129-আখিরাতে শাহাদত আলান্নাস - এর দায়িত্ব সম্পর্কে জবাবদিহী()
- 130-আখিরাতে শাস্তি ও পুরস্কার প্রদানের ভিত্তি()
- 131-আখিরাতে সৎলোক ও পাপীদের অবস্থার পার্থক্য()
- 132-দুনিয়া পূজারীদের জন্য আখিরাতে কোন অংশ নেই()
- 133-লোক দেখানো আমল আখিরাতে নিষ্ফল প্রমাণিত হওয়া()
- 134-আখিরাত অমান্যকারীরা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে বঞ্চিত হবে()
- 135-আখিরাতে সমস্ত মানুষ এবং শয়তানদের আল্লাহর সম্মুখে ঘেরাও করে আনা হবে()
- 136-যে ব্যক্তি আখিরাতের পুরস্কার পাবার আশা নিয়ে কাজ করবে সে আখিরাতের পুরস্কারই পাবে()
- 137-মুমিনরা মার্জনা এবং অমান্যকারীরা শাস্তি পাবে()
- 138-কুফরী অবস্থায় মৃত্যুবরণকারীকে কোন জিনিসই শাস্তি থেকে বাচাতে পারবেন()
- 139-আখিরাতের জন্য কুফর ধ্বংসাত্মক()
- 140-আখিরাতে যালিমদের কোন ওজর পেশ করার সুযোগ থাকবেনা()
- 141-আখিরাতে কাফিরদেরকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তিতে নিমজ্জিত করা হবে()
- 142-আখিরাতে মুনাফিকদের যন্ত্রণাদায়ক অবস্থা()
- 143-দুনিয়ার শাস্তি আখিরাতের শাস্তি থেকে রক্ষা করবেনা()
- 144-আখিরাতে অপরাধীদের সামনে নিজেদের আমলের দোষ-ত্রুটি প্রকাশ হয়ে যাবে()
- 145-আখিরাতে কারা বঞ্চিত হবে()
- 146-পথভ্রষ্টকারীরা নিজেদের পথভ্রষ্টতা ছাড়া অন্যদেরকে পথভ্রষ্ট করার কারণেও অপরাধী সাব্যস্ত হবে()
- 147-আখিরাতে পথভ্রষ্ট লোকদের ওপর সাক্ষ্য দাড় করানো হবে যে, তাদের কাছে সত্য পৌছানো হয়েছিল()
- 148-খিয়ানতকারী নিজের খিয়ানত করা জিনিস সহ হাযির হবে()
- 149-সকল কওমের ব্যাপারে তাদের নবীগণের সাক্ষ্য পেশ করা হবে()
- 150-হযরত ঈসা (আ:) এর কাছে আখিরাতে সাক্ষ্য চাওয়া()
- 151-হযরত ঈসা (আ:) কে জিজ্ঞাসাবাদ এবং তাঁর নির্দোষ হবার বর্ণনা()
- 152-আখিরাতে নিজ উম্মতের জন্য হযরত ঈসা (আ:) এর সকাতর শাফাআত()
- 153-আখিরাতে উম্মতে মুহাম্মদীয়ার সাথে কি আচরণ করা হবে()
- 154-আখিরাত অস্বীকারকারী জাতিসমূহের পরিণাম()
- 155-আখিরাত ও সত্য অস্বীকারকারীকারীরা অনুশোচনা করবে()
- 156-অসময়ে অনুতাপ করে অপরাধীদের কোন ফায়দা হবেনা()
- 157-অপরাধীরা কামনা করবে হায়! দুনিয়ার মৃত্যুতেই যদি সবকিছু চুকে যেতো()
- 158-অপরাধীরা আকাংখা করবে হায় ! একবার দুনিয়াতে গিয়ে যদি ভুল শুধরারবার সুযোগ পেতাম()
- 159-অমান্যকারীরা আকাংখা করবে, হায় ! তাদের যদি জন্মই না হতো, অথবা মরে মাটির সংগে মিশে যেতো, যেন পুনরায় জীবিত হবার সম্ভাবনা না থাকতো()
- 160-অমান্যকারীদের এ আকাংখার জবাব()
- 161-আখিরাতে কাফির ও মিুনাফিকরা আল্লাহকে সাজদা করতে চাইলেও তা করতে সক্ষম হবেনা()
- 162-আখিরাতে সত্যের পথে আহ্বানকারী ও সত্য অস্বীকারকারীদের মোকদ্দমা পেশ করা হবে()
- 163-সেখানে আমলের ভিত্তিতে প্রত্যেক ব্যক্তির মর্যাদা নির্ধারিত হবে()
- 164-আখিরাতে কারা শাস্তির যোগ্য হবে()
- 165-আখিরাতে প্রকৃত ক্ষতির মধ্যে কারা নিমজ্জিত হবে()
- 166-সেখানে কোন লোকদের জন্য কল্যাণ ও সাফল্য রয়েছে()
- 167-আখিরাতের স্মরণ এবং সেখানকার সাফল্যের জন্যে চেষ্টা সাধনা করার সুফল ও পরিণতি()
- 168-মানুষের নৈতিক চরিত্র শুদ্ধ সুসংহত রাখার জন্য আখিত বিশ্বাস অপরিহার্য()
- 169-আখিরাত সম্পর্কে অস্বীকারকারীদের বিভিন্ন রকম দৃষ্টি ভংগী এবং সেগুলির ভ্রান্তি প্রমাণ()
- 170-সেখঅনে কাফির ও মুশরিকদের ধ্রান ধারণার ভ্রান্তি প্রকাশিত হয়ে পড়বে()
- 171-আখিরাতে প্রমাণিত হবে নবীগণই সত্য ছিলেন()
- 172-আখিরাতে তা প্রমাণিত হবে যে, আল্লাহর ওয়াদা সত্য ছিল()
- 173-আখিরাতে কাফিররা প্রতিটি জিনিস নিজেদের আশার বিপরীত দেখতে পাবে()
- 174-কাফিরদের আখিরাতকে অসম্ভব মনে করা()
- 175-দুনিয়ার আর্ষণের তুলনায় আখিরাতের পুরস্কার()
- 176-আখিরাতে ঘোষণা দেয়া হবে প্রশংসা একমাত্র আল্লাহরই()
- 177-ফেরেশতারা সেখানে আরশকে চতুর্দিক থেকে ঘিরে থাকবে()
- 178-আখিরাতে আল্লাহর রহমত ছাড়া কোন জিনিসই মানুসের সাহায্যকারী হবেনা()
- 179-মুশরিকদের প্রশ্ন করা হবে যে, আজ তোমাদের মনগড়া শরীকরা কোথায় ঃ()
- 180-আখিরাতে বড় বড় অহংকারী লোকেরা হাটুর ওপর ভর দিয়ে সমবেত হবে()
- 181-মৃত লোকদের গলিত অস্থিসমূহ কিভাবে একত্রিত করা হবে()
- 182-মৃতদের পুনর্বার জীবন দান করতে আল্লাহ সম্পূর্ণ সক্ষম()
- 183-অস্বীকারকারীদের প্রতি সতর্কবানী দুনিয়ার ক্ষণস্থায়ী জীবনে যতখুশী মজা লুটে নাও, প্রকৃত পক্ষে তোমরা অপরাধী এবং তোমাদের জন্য ধ্বংস অনিবার্য()
- 184-আখিরাতে শয়তানদের জ্বিন হিসেবে সম্বোধন()
- 185-আখিরাত বিশ্বাসীদের কর্মনীতি()
- 186-আখিরাতের ভয় পোষণকারীদের শুভ পরিণতি()
- 187-আখিরাতের ভয় না থাকা গোমরাহীর মূল()
- 188-আখিরাতের ব্যাপারে দুনিয়া পূজারীদের গাফলতি()
- 189-আখিরাত সম্পর্কে দুনিয়া পূজারীদের মিথ্যা ভরসার ফানুস()
- 190-সেদিন আল্লাহ সকল মানুষকে একই সময়ে একত্রিত করবেন()
- 191-আখিরাতে পূর্বে এবং পরবর্তী প্রজন্মের হিসাব একই সংগে গ্রহণ করা হবে()
- 192-আখিরাতের জীবন শুধু দেহ বিশিষ্টই হবে না বরং মানুষ দুনিয়াতে যে দেহ নিয়ে কাজ কের্ম করেছে ঠিক তেমনি হবে()
- 193-আখিরাতে দৃষ্টি শক্তি ও শ্রবণশক্তি ইহজাগতিক অবস্থা থেকে ভিন্নরকম হবে()
- 194-আখিরাতে শিশু অবস্থায় মৃতদের কি অবস্থঅ হবে ?()
- 195-আখিরাতে কারা শাস্তি পাবে এবং কারা শাস্তি থেকে রক্ষা পাবে()
- 196-কাফিরগণ আখিরাতে সেইসব সত্যকে স্বীকৃতি দেবে যেগুলোকে তারা দুনিয়াতে মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছিল()
- 197-জান্নাতবাসীরা সেখানে পৃথিবীর উত্তরাধিকারী হবে()
- 198-আখিরাতে যালিমদের নেকীসমূহ মযলুমদের দিয়ে দেয়া হবে()
- 199-সত্য বিমুখ লোকেরা ছাড়া কেই আখিরাতে অবিশ্বাস করেনা()
- 200-আখিরাত সম্পর্কে ঠাট্টা বিদ্রুপকারীদের প্রতি কুরআনের জবাব()
- 201-দুনিয়ার বর্তমান জীবনের পর আরো একটি জীবন কেন নির্দিষ্ট করা হয়েছে()
- 202-ঈমানদারদের পুরস্কার আখিরাত পর্যন্ত কেন বিলম্তি করা হয়েছে()
- 203-আখিরাতে যালিমদের হিসাব মুত্তকীদের থেকে নেয়া হবেনা()
- 204-মৃত্যু যন্ত্রণার কবলে যালিমদের অবস্থা()
- 205-দুর্বল থাকার অজুহাত প্রদর্শন করে সেখানে কোন লাভ হবেনা()
- 206-আখিরাত অবিশ্বাসীরা নিজেরাও মানবতার পরিণাম সম্পর্কে কোন মতবাদে সর্বসম্মত নয়()
- 207-মানুষ আখিরাত বিশ্বাস না করেও নীতিবান হয় - এ বক্তব্যের জবাব()
- 208-আখিরাত অবিশ্বাসীদের প্রতি সতর্কবাণী যে, আখিরাতের আগমত অনিবার্য সত্য, সেই দিনকে দূরে মনে করোনা এবং যে অবিশ্বাস করবে তারা কৃতকর্ম শিগগির তার সামনে উপস্থিত হবে()
- 209-আখিরাতের জন্য যে যা কিছু পাঠিয়েছে, তা-ই তার আসল এবং অতীব উত্তম পুজি এরি বিরাট প্রতিদান সে পাবে()
- 210-অপরাধীরা সেখানে এ বলে অনুতাপ করবে, হায়! এ জীবনের জন্য যদি অগ্রিম কিছু ব্যবস্থা করতাম()
- 211-ইচ্ছায় হোক অনিচ্ছায় হোক মানুষ সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে, যেখানে তাদেরকে আপন রবের সম্মুখে উপস্থিত হতে হবে()
- 212-দুনিয়া আখিরাত উভয় জগতের মালিকই আল্লাহ, মানুষ যা চায় আল্লাহই তা প্রদাণকারী()
- 213-হাশরের ময়দানে হিসাব নিকাশের সময় অপরাধীরা নানারকম ওজর পেশ করবে()
- 214-আল্লাহ তায়ালার কুদরতের পরিপূর্ণতার যে নিদর্শন সমগ্র সৃষ্টিলোকে ছড়িয়ে রয়েছে, তা প্রমাণ করে যে, দুনিয়ার কোন কাজই উদ্দেশ্যহীন নয়। তাহলে মানুষের সৃষ্টিকি করে উদ্দেশ্যহীন হতে পারে যে, তারা পুরস্কার ও শাস্তি থেকে মুক্ত হবে ?()
- 215-মানুষের অবাধ্যতার মূল কারণ হলো তারা নিজেদেরকে আল্লাহর সম্মুখে উপস্থিত হতে হবেনা বলে মনে করে।()
- 216-আখিরাতের প্রতি বিশ্বাসের দাবী()
- 217-আখিরাতের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ()
- 218-আখিরাতের জন্য পার্থিব স্বার্থ ত্যাগ()
- 219-কোন মুমিনকে জেনে বুঝে হত্যার করার পরকালীন শাস্তি চিরন্তন জাহান্নাম।()
- 220-আখিরাতে অবিশ্বাসী তারাই যারা সঠিক পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে চলতে চায়()
- 221-আখিরাত অমান্যকারীরা সর্বদা নবী রাসুলগণকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছে।()
- 222-দুনিয়ার ওপর আখিরাতকে প্রাধান্য দেয়ার কারণ()
- 223-মৃত্যুর পর মানুষ আর পৃথিবীতে ফিরে আসতে পারবেনা()
- 224-আখিরাত সংঘটিত হবার কালক্ষণ আল্লাহ ছাড়া আর কারো জানা নেই()
- 225-আখিরাত এ পৃথিবীতেই প্রতিষ্ঠিত হবে()
- 226-মৃত্যুর পর পুনরুত্থানের সময় থেকে জাহান্নামে প্রবেশ পর্যন্ত পাপীদের অবস্থা()
- 227-আখিরাতে হঠাৎ জাগ্রত হয়ে উঠার প্রতি অপরাধীদের অচেতনতা()
- 228-আখিরাতে মানুষ দুনিয়ার জীবনের স্থায়ীত্বকে খুব অল্প সময়ের মনে করবে।()
- 229-আখিরাতে মানুষকে কোন নীতির ভিত্তিতে বিভক্ত করা হবে()
- 230-আখিরাতের নিয়ামত()
- 231-আখিরাতে মুমিনদের দোয়া()
- 1-আল্লাহ এক, তার সমকক্ষ কেউ নেই()
- 2-তিনি কারো সন্তান নন এবং তার সন্তানও কেউ নয়()
- 3-কেউ তার সন্তান হবে, এমনটি থেকে তিনি অনেক উর্ধ্বে()
- 4-আল্লাহর সন্তান থাকার ধারণা করা চরম বোকামী ও মূর্খতা()
- 5-প্রশংসা কেবল তারই জন্য()
- 6-হামদ ও তাসবীহ কেবল তারই জন্যে হওয়া উচিত()
- 7-আকাশ ও পৃথিবীর প্রতিটি জিনিস তাঁর তাসবীহ করছে()
- 8-আল্লাহর নামের তাসবীহ করার ব্যাপক তাৎপর্য()
- 9-রাসূল (সাঃ) এর আগমনের পূর্বে পৃথিবীতে আল্লাহ সম্পর্কে বিভিন্ন বিপরীতধর্মী ধারণা বর্তমান ছিল()
- 10-আল্লাহ সম্পর্কে ইসলাম ও অন্যান্য ধর্মের ধারণার মধ্যে পার্থক্য()
- 11-রাসূল (সাঃ) এর কাছে কুরাইশদের এ প্রশ্ন যে, আপনার রবের বংশ পরিচয় কি?()
- 12-আল্লাহর গুণাবলী সকল সৃষ্টির গুণাবলীর উৎস()
- 13-আল্লাহ উত্তম নামের অধিকারী()
- 14-আল্লাহর পবিত্র নাম সমূহের মর্যাদা()
- 15-আল্লাহ্ আহকামুল হাকিমীন()
- 16-আল্লাহ্ ইলাহুন্নাস()
- 17-তিনি আরহামুর রাহিমীন()
- 18-হাকেম()
- 19-খাইরুল গাফিরীন()
- 20-বাসীর()
- 21-তাওওয়াব (তওবা কবুলকারী)()
- 22-হাকীম()
- 23-হালীম (ধৈর্যশীল)()
- 24-আহাদ (একক)()
- 25-হামীদ()
- 26-খাবীর()
- 27-খাল্লাক()
- 28-খাইরুন হাকিমীন()
- 29-খাইরুল ফাতিহীন()
- 30-খাইরুল মাকিরীন()
- 31-মকর শব্দ কি অর্থে ব্যবহৃত হয়()
- 32-তিনি আকাশ ও পৃথিবীর রব()
- 33-রাব্বুন্নাস()
- 34-রাব্বুল আলামীন()
- 35-তিনি রহমাান()
- 36-রাহীম()
- 37-রাযিক()
- 38-রাফীউদদারাজাত (উচ্চ মর্যাদাশালী)()
- 39-রাউফ()
- 40-আহসানুল খালিকীন()
- 41-জাব্বার()
- 42-হক()
- 43-হাইয়্যুম ও কাইয়্যুম (চিরঞ্জীব চিরস্থায়ী)()
- 44-খালিক (সৃষ্টিকর্তা)()
- 45-খাইরুর রাযিকীন()
- 46-সারিউল হিসাব (দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী)()
- 47-সামী (শ্রবণকারী )()
- 48-শাদীদুল ইকাব (কঠোর শাস্তিদানকারী)()
- 49-শাকূর()
- 50-সামাদ()
- 51-আলিমুল গাইবি ওয়াশ শাহাদাত (গোপন ও প্রকাশ্য সম্পর্কে জ্ঞাত()
- 52-আযীয (প্রবল ক্ষমতাশালী)()
- 53-আযীম()
- 54-আফুয়্যুন()
- 55-আল্লামুল গুয়ুব (অদৃশ্য বিষয় সম্পর্কে পূর্ণ অবহিত)()
- 56-আলী()
- 57-আলীম()
- 58-গাফফার()
- 59-গাফুর()
- 60-গণী()
- 61-ফাতিরাস সামাাওয়াতি ওয়াল আরদি()
- 62-কাদীর()
- 63-কাবীয়্যুন()
- 64-কাহহার()
- 65-কবীর()
- 66-করীম()
- 67-লতীম (সুক্ষ্ণদর্শী)()
- 68-মালিক()
- 69-মুতআল (উন্নত মহান)()
- 70-মুতাকাব্বীর (বড়ত্ব গ্রহণকারী )()
- 71-মজীদ (উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন )()
- 72-মহসিন (অনুগ্রহকারী)()
- 73-মুদাব্বির()
- 74-মুসাব্বির (আকার আকৃতি রচনাকারী)()
- 75-মুকতাদির (শক্তিমান)()
- 76-মালিকুন্নাস (মানুষের বাদশাহ)()
- 77-ওয়াসি (প্রশস্ততা বিধানকারী)()
- 78-ওয়াহিদ()
- 79-ওয়াদুদ()
- 80-ওলী()
- 81-ওয়াহহাব()
- 82-তিনি অপরিশীম বরকতশালী()
- 83-উত্তম প্রতিফলদানকাারী()
- 84-অসীম ক্ষমাকারী()
- 85-মহাদয়াবান()
- 86-বড়েই অনুগ্রহশীল()
- 87-কঠিন শাস্তিদানকারী()
- 88-তিনি মহান ও শ্রেষ্ঠ()
- 89-তিনি সকল দোষত্রুটি ও দুর্বলতা অক্ষমতা থেকে পবিত্র()
- 90-আল্লাহর রয়েছে শ্রেষ্ঠ গুণাবলী()
- 91-আল্লাহর নিরানব্বইটি নাম হাদীসে উল্লেখ করা হয়েছে()
- 92-আল্লাহর মহান গুণাবলীর সামগ্রিক ধারণা()
- 93-কুরআনের বিভিন্ন স্থানে আল্লাহর মূল নামের পরিবর্তে গুণবাচক নাম ব্যবহারের হিকমত()
- 94-কুরআনে আল্লাহর গুণবাচক নাম সমূহ বক্তব্যের প্রেক্ষাপট অনুযায়ী ব্যবহার করা হয়েছে()
- 95-আল্লাহর গুণাবলী এবং মানবীয় গুণাবলীর পার্থক্য()
- 96-আল্লাহকে দুনিয়ার রাজা বাদশাহদের সাথে তুলনা সঠিক নয়()
- 97-মানবী চোক তাঁকে দেখতে সক্ষম নয়()
- 98-তিনি সঠিক পথের ওপর প্রতিষ্ঠিত()
- 99-স্রষ্টা হিসেবে তার মর্যাদা()
- 100-প্রকৃত ও মূল জীবন তাঁরই()
- 101-তিনি কারো কাছে দায়ী নন বরং প্রত্যেকে তাঁর কাছে দায়ী()
- 102-আকাশ ও পৃথিবীর প্রতিটি জিনিস তাঁর সামনে সেজদাবনত()
- 103-আল্লাহর চেয়ে বড় নিজ ওয়াদা পূরণকারী আর কেউ নেই()
- 104-আল্লাহ তার অংগীকারের বিপরীত কাজ করেন না()
- 105-মুমিনদের ব্যাপারে আল্লাহর কৃত অংগীকার()
- 106-তিনি ঈমানদারদের অভিভাবক()
- 107-তিনিই সহায় ও আশ্রয়()
- 108-সর্বোত্তম পৃষ্ঠপোষক ও সাহায্যকারী, সর্বোত্তম রক্ষক()
- 109-তিনি দোয়া শ্রবণকারী ও গ্রহণকারী()
- 110-দোয়া শ্রবণ ও গ্রহণ রূরার ক্ষমতা একমাত্র তারই, তাই তিনি ছাড়া আর কারো কাছে দোয়া প্রার্থনা করা উচিত নয়()
- 111-তিনি বান্দার অতি নিকটবর্তী()
- 112-আল্লাহর কাছেই সাহায্য চাইতে হবে এবং তিনিই এ ব্যাপারে যথেষ্ট()
- 113-তার কাছেই আশ্রয় চাওয়া উচিত()
- 114-তার থেকে পালিয়ে ষাচার কোনো উপায় নেই()
- 115-আল্লাহর প্রতিপক্ষে কোনো আশ্রয়দাতা নেই এবং যে তার আশ্রয়ে থাকবে কেউ তার ক্ষতি করতে পারবেনা()
- 116-আল্লাহ্র আশ্রয় প্রার্থনার অর্থ()
- 117-আল্লাহকেই ভয় করা এবং তার কাছেই আশা পোষণ করা উচিত()
- 118-আল্লাহর ক্রোধকে ভয় করা কর্তব্য()
- 119-তার ওপরই তাওয়াক্কুল ও ভরসা করা উচিত()
- 120-আল্লাহ্র ওপর ভরসা করা কখনোই ভুল প্রমাণিত হবেনা()
- 121-আস্থা স্থাপনের জন্য তিনিই যথেষ্ট()
- 122-আল্লাহ প্রতিটি জিনিসের ওপর কর্তৃত্বশীল()
- 123-আল্লাহ্র পরিবর্তে অন্য কাউকে কর্তা বানানো উচিত নয়()
- 124-আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে কর্ম সম্পাদনকারী সাব্যস্তকারী জাহান্নামী এবং কাফির()
- 125-আল্লাহর ফায়সালা পরিবর্তনের অধিকার কারো নেই এবং সব ব্যাপারে চূড়ান্ত পরিণতি তাঁরই হাতে()
- 126-কেউ তার অংশীদার হওয়া থেকে তিনি পবিত্র()
- 127-রাজত্বে কেউ তার শরীক নেই()
- 128-বিভিন্ন নিগুঢ় বিষয়ে আল্লাহ্র সত্তার কসম খাওয়ার তাৎপর্য()
- 129-আল্লাহর জন্য কোনরূপ মান মর্যাদার আশা পোষণ না করার তাৎপর্য()
- 130-তিনি ছাড়া আর কেনো মাবুদ নেই()
- 131-আল্লাহই দাসত্ব ও ইবাদত লাভের অধিকারী()
- 132-আল্লাহ্র আনুগত্যের ব্যাপক তাৎপর্য()
- 133-মানুষের ওপর আল্লাহর এ অধিকার রয়েছে যে, তারা তারই দাসত্ব করবে()
- 134-তার বন্দেগী করাই সরল সঠিক পথ()
- 135-আল্লাহর আনুগত্য ঈমানের অপরিহার্য শর্ত()
- 136-তিনি কাল্পনিক খোদা নন, বরং স্বাধীন কর্তৃতৃশালী()
- 137-আল্লাহরই এ অধিকার রয়েছে যে, তাকে ভয় করা হবে()
- 138-তিনি মুত্তাকীদের ভালোবাসেন()
- 139-আল্লাহকে ভয় করার ছকুম ও তার মর্মার্থ()
- 140-সৎ ও মুত্তাকী লোকেরাই তাঁর প্রিয় বান্দা()
- 141-আল্লাহর মর্যাদার সাথে বেয়াদবী এবং তার সাথে সকলপ্রকার নিমক হারামী কারীদের প্রতি সতর্কবাণী()
- 142-নিজ সম্মানিত বান্দাদের আল্লাহ তার দর্শন লাভ করাবেন()
- 143-তার অনুমতি ছাড়া কেউ সুপারিশ করতে পারবেনা()
- 144-কেবল আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের চিন্তাই থাকা উচিত()
- 145-আল্লাহর সন্তুষ্টি সবচে বড় নিয়ামত()
- 146-আল্লাহকে যে নিজের অলী বানায়না, সে গোমরাহ()
- 147-রোগ ব্যাধী থেকে তিনিই নিরাময় দানকারী()
- 148-বান্দাদের জন্য তিনিই উপায় উপকরণ সরবরাহ করে দেন()
- 149-তিনিই বিশ্বলোকের সবকিছুর পথ নির্দেশ দান করেন()
- 150-তিনিই সঠিক পথ প্রদর্শনকারী()
- 151-নির্ভুল ও সঠিক পথ দেখানো তারই দায়িত্ব()
- 152-তিনি উর্ধ্বগমনের সিড়িগুলির মালিক()
- 153-আল্লাহর হিদায়াতের অনুগামী হবার মধ্যেই মানুষের কল্যাণ নিহিত()
- 154-তিনি স্বীয় সৃষ্টির প্রতি দয়াবান, স্নেহশীল এবং ভালোবাসা পোষণকারী()
- 155-প্রতিটি জিনিসের ওপর তার রহমত পরিব্যাপ্ত()
- 156-আল্লাহর কর্তৃত্বের মূলধারা হলো করুণা, ক্রোধ নয়()
- 157-তার একটি ধমকই হাশর সংঘটিত করার জন্য যথেষ্ট()
- 158-তিনিই বাতাস সঞ্চালন ও পানি বর্ষণ করেন()
- 159-আল্লাহর সৃষ্টির মাঝে কোনো প্রকারঅসামঞ্জস্য নেই()
- 160-তার রহমত থেকে নিরাশ হওয়া কাফির ও গোমরাহ লোকদের কাজ()
- 161-তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল (57)()
- 162-তিনি নিজ বান্দাদের তওবা কবুলকারী()
- 163-গুনাহগার বান্দার তওবা (প্রত্যাবর্তন) আল্লাহর কাছে অত্যন্ত প্রিয়()
- 164-আল্লাহকে না দেখে ডয় করার শুভ পরিণাম()
- 165-তিনি শ্যস্তি দানে তাড়াহুড়ো করেননা বরং সাবধান হবার পর্যাপ্ত অবকাশ দেন()
- 166-আল্লাহ্র পাকড়াও বড় কঠিন()
- 167-তার অসীম দয়া ও ক্ষমাশীলতা()
- 168-এটা তার দয়া ও মহানুভবতারই প্রমাণ যে,তিনি বিদ্রোহী মানুষদেরকেও রিষক দিয়ে থাকেন()
- 169-তার সীমাহীন দয়া ও দানশীলতা()
- 170-আল্লাহ্ রাতকে বিশ্রাম এবং দিনকে কাজকর্মের জন্য বানিয়েছেন()
- 171-তিনি যমীনকে স্থিতিশীল করেছেন()
- 172-মানুষের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহরাজি()
- 173-তিনিই মানুষের স্রষ্টা()
- 174-তিনি মানুষকে ইন্দ্রিয় এবং পাপ ও পূণ্যের অনুভূতি শক্তি দান করেছেন()
- 175-আল্লাহর অনুগ্হলাভের অধিকারী কারা ?()
- 176-তিনি সৃষ্টির সূচনা করেছেন এবং তিনিই এর পূনারাবৃত্তি করেন()
- 177-তিনি মৃতকে জীবিত করেন()
- 178-তিনি মানুষ সৃষ্টি করে তার গ্রন্থি সমূহকে শক্ত করে দিয়েছেন এবং যখন চাইবেন মানুষের আকৃতি পরিবর্তন করে দেবেন()
- 179-তিনিই আকাশ ও পৃথিবীর রহস্য উদঘাটনকারী()
- 180-মানুষ তার কাছে দায়ী/জবাবদিহী করতে বাধ্য (58)()
- 181-তার কাছেই প্রত্যেককে ফিরে যেতে হবে()
- 182-আল্লাহ যালিমকে শাস্তি দেবেন এবং মযলুমের অধিকার আদায় করে দেবেন()
- 183-তিনি যালিমকে হিদায়াত দান করেননা()
- 184-তিনি প্রতিশোধগ্রহণকারী()
- 185-তিনি বান্দার অধিকারের ব্যাপারে অবিচার করেননা()
- 186-তার সুবিচার অবাধ সার্বজনীন()
- 187-তিনি যাকে হিদায়াত দেন স্বীয় জ্ঞান ও প্রজ্ঞার ভিত্তিতেই দিয়ে থাকেন()
- 188-সুবিচারকদের তিনি ভালোবাসেন()
- 189-আল্লাহ্ সৎকর্মশীল লোকদের অসম্মান করেননা, তিনি বড়ই গুণগ্রাহী প্রকৃত মর্যাদা প্রদানকারী()
- 190-কারা সঠিক সরল পথে আর কারা বিপথে রয়েছে তা তিনি ভালোভাবে জানেন()
- 191-আল্লাহর ঘাটিতে প্রতীক্ষমান হয়ে বসার অর্থ()
- 192-তিনি সর্বদা মানুষের সাথে রয়েছেন()
- 193-আল্লাহ কখনোই নির্লজ্জতার হুকুম দেননা()
- 194-তিনিই প্রথম, তিনিই শেষ, তিনি প্রকাশমান এবং তিনি প্রচ্ছন্ন()
- 195-তিনি সীমা লংঘনকারীদের পছন্দ করেননা()
- 196-তিনি কাফিরদের পছন্দ করেননা এবং তাদের জন্য রয়েছে তার ক্রোধ()
- 197-তিনি ফাসিকদের পছন্দ করেননা()
- 198-তিনি বিপর্যয় সৃষ্টি কারীদের পছন্দ করেননা()
- 199-পার্থিব সচ্ছলতার কারণে অহংকারকারীদের আল্লাহ পছন্দ করেনা()
- 200-তিনি দ্বিমুখী আচরণ ও মুনাফিকীকে পছন্দ করেননা()
- 201-খি্য়ানতকারীদেরকে তিনি পছন্দ করেননা()
- 202-আল্লাহর ক্রোধের শিকার কারা ?()
- 203-তিনি কেবল পবিত্র লোকদেরকেই পছন্দ করেন()
- 204-তিনি মুহসিনদের (কল্যাণকাম়ীদের) সাথে রয়েছেন()
- 205-তিনি সবকিছুর স্রষ্টা()
- 206-কোনো অংশীদার ছাড়া তিনি একাই সৃষ্টিকার্য সম্পাদন করেছেন()
- 207-আল্লাহ এ বিশ্ব জগতকে উদ্দেশ্যহীন তৈরী করেননি()
- 208-তিনি যা ইচ্ছা সৃষ্টি করেন()
- 209-তিনিই প্রাণ দানকারী । তিনি ছাড়া নিষ্প্রাণের মাঝে প্রাণ সঞ্চার করার ক্ষমতা কারো নেই()
- 210-তিনিই নিষ্প্রাণকে জীবন দান করেন এবং জীবস্ত থেকে মৃতকে বের করে আনেন()
- 211-তিনিই মানুষকে পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত করেছেন()
- 212-তিনিই মানুষের রব ও মালিক()
- 213-আল্লাহ্ আকাশ ও যযীনকে যত্যর্থভাবে সৃষ্টি করেছেন()
- 214-কোনো সৃষ্টিকে তিনি ক্ষতি ও অনিষ্টের জন্য সৃষ্টি করেননি()
- 215-তিনিই দুনিয়া ও আখিরাতের মালিক()
- 216-সমগ্র বিশ্বজগতের তিনিই মালিক, পরিচালক ও শাসক()
- 217-আল্লাহর আকাশে থাকার অর্থ()
- 218-ফেরেশতাগণ ও রূহ (জিবীল) তার দিকে গমন করে()
- 219-তিনি সব জিনিসের ভান্ডারের মালিক()
- 220-তিনি আরশে আযীমের মালিক()
- 221-তিনি সব জিনিসের তকদীর নির্ধারণকারী()
- 222-তিনি প্রত্যেকটি জিনিস পরিমাণ মতো সৃষ্ট করেছেন()
- 223-তিনি সকল জিনিসের রক্ষক()
- 224-আকাশ ও পৃথিবীর সব সৃষ্টির .তত্ত্বাবধানকারী তিনি ছাড়া আর কেউ নেই()
- 225-আল্লাহর প্রতি ঈমান এনে তার ওপর নির্ভর কারীই তার রহমত লাভের যোগ্য()
- 226-আল্লাহর সৃষ্টিলোকে উত্তম সৃষ্টি কারা এবং নিকৃষ্ট সৃষ্টি কারা()
- 227-সকল বিষয় নিষ্পত্তির জন্য আল্লাহ্র দিকেই প্রত্যাবর্তিত হয়()
- 228-তার সিদ্ধান্ত অটল ও অপরিবর্তনীয়()
- 229-তার ফায়সালা পুনর্বিবেচনাকারী কেউ নেই()
- 230-তিনি মুথাপেক্ষিহীন, লোকে তাঁকে খোদা মানলে তবেই তিনি খোদা হবেন, এটা তার প্রয়োজন নেই()
- 231-তিনি সর্বোচ্চ ক্ষমতাশালী এবং প্রতিটি জিনিসের ওপর ক্ষমতাবান()
- 232-আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু লুক্কায়িত রয়েছে সে সবই আল্লাহ্র কর্তৃত্বাধীন এবং তিনি সকল বিষয়ে অবহিত()
- 233-তার কাছে অসম্ভব বলে কোনো কিছু নেই()
- 234-তার সকল ইচ্ছা শুধুমাত্র তার একটি হুকুমের দ্বারাই পূর্ণ হয়ে যায়()
- 235-এক জাতিকে সরিয়ে অপর জাতির আবির্ভাব ঘটানো তাঁর জন্য সামান্যতমও কঠিন ব্যাপার নয়()
- 236-তার পাকড়াও থেকে কেউ নিজেকে রক্ষা করতে পারবেনা()
- 237-কেউ তার নিয়ন্ত্রণের বাইরে নয়()
- 238-নবীকেও আল্লাহর পাকড়াও থেকে কেউ রক্ষা করতে পারবেনা()
- 239-তার পরিকল্পনার কোনো ব্যর্থতা নেই, তার পরিকল্পনা বড়ই শক্তিশালী()
- 240-বিশ্বজাহানের বাদশাহী তার()
- 241-আল্লাহ্র প্রতিপক্ষে কারো কোনো ষড়যন্ত্র কাজে আসবেনা()
- 242-আল্লাহ্র বিরুদ্ধে কেউ কাউকে সাহায্য করতে পারবেনা()
- 243-আল্লাহ যার সাথে রয়েছেন কেউ তার মুকাবিলা করতে পারবেনা()
- 244-তার কেউ কোনো ক্ষতি করতে পারবেনা()
- 245-তার কথা অপরিবর্তনীয়()
- 246-তার সামনে কথা বলার সাহস কারো নেই()
- 247-বিজয় ও সফলতা তার অনুগ্রহেই অর্জিত হয়()
- 248-আল্লাহ নিজের কাজ সম্পন্ন করেই থাকেন()
- 249-তিনি মানুষের অবোধগম্য পন্থায় নিজ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করেন()
- 250-ইযযত সম্মান তথ্য যাবতীয় কেবল তারই ইখতিয়ার ভুক্ত()
- 251-ইযযত সম্মান আল্লাহ, তার রাসূল এবং মুমিনদের জন্য()
- 252-আল্লাহ প্রদন্ত বিপদ দূর করার সাধ্য কারো নেই()
- 253-জীবন ও মুত্যু তারই করায়ত্বে()
- 254-তিনিই মানুষের শ্রবণশক্তি ও দৃষ্টিশক্তির মালিক ও মুখতার()
- 255-তিনি যা চান তাই করেন()
- 256-যাকে চান তার যমীনের উত্তরাধিকারী বানান()
- 257-তিনিযা চান তা-ই হয়()
- 258-স্বীয় রহমত দ্বারা যাকে চান ধন্য করেন, আনন্দ বেদনা তারই করায়ত্বে()
- 259-যে বান্দাকে চান অনুগ্রহ দ্বারা ভূষিত করেন()
- 260-যাকে চান উচ্চ মর্যাদা দান করেন()
- 261-তার দান ঠেকাবার কেউ নেই ; তিনি যাঁকে লাভবান অথবা ক্ষতিগ্রস্ত করতে চান, তিনি ছাড়া তা ঠেকাবার কোনো শক্তি কারো নেই()
- 262-তিনি কারো কল্যাণ করতে চাইলে কেউ তা ঠেকাতে সক্ষম নয়()
- 263-তিনি যাকে চান ক্ষমা করেন, যাকে চান শাস্তি দেন()
- 264-ভালো ও মন্দ লোকদের তিনি তাদের আমল অনুযায়ী বিনিময় প্রদান করেন()
- 265-পৃথিবীতে যে যা কিছু প্রাপ্ত হয়, তা তারই দেয়ার ফলে হয়()
- 266-আকাশ ও পৃথিবীতে দৃশ্য অদৃশ্য যা কিছু রয়েছে, সবই তিনি জানেন()
- 267-আকাশ ও পৃথিবীর কোনো জিনিস তার কাছে গোপন নয়()
- 268-আল্লাহর ক্ষমতা ও কৌশল()
- 269-তারই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা উচিত()
- 270-তিনিই রাসূল (সাঃ) এর অভিভাবক()
- 271-তিনিই রিযকদাতা()
- 272-তিনি এমন পথে জীবিকা প্রদান করেন, যা মানুষ কল্পনাও করতে পারেনা()
- 273-প্রতিটি জীবের জীবিকার দায়িত্ব তার()
- 274-তাঁর কাছেই রিযিক্ব প্রার্থনা করা কর্তব্য()
- 275-আল্লাহ তার রিযক বন্ধ করে দিলে আর কেউ রিষক দিতে সক্ষম নয়()
- 276-কমবেশী জীবিকা দান করা তার ইচ্ছার ওপয় নির্ভরশীল()
- 277-তিনি কারো কাছে রিযক প্রার্থী নন()
- 278-তিনি নিজ সৃষ্টির অবস্থা, প্রয়োজন ও কল্যাণ সম্পর্কে পূর্ণরূপে অবহিত()
- 279-তিনি যদি পানি ভু-গর্ভে তলিয়ে দেন, তবে তিনি ছাড়া আর কেউ তা ফিরিয়ে আনতে পারবেনা()
- 280-তিনি কেবল বসন্তই আনেননা বরং হেমন্তের আগমনও তিনিই ঘটান()
- 281-তিনি উদ্ভিদ উৎপাদন করেছেন এবং পরে সেগুলি কালো আবর্জনায় পরিণত করেছেন()
- 282-আল্লাহ সকল জ্ঞানীর বড় জ্ঞানী()
- 283-প্রতিটি জিনিসের ওপর তার জ্ঞান পরিব্যাপ্ত()
- 284-তিনি সকল সৃষ্টির অবস্থা পূর্ণরূপে অবগত()
- 285-তিনি প্রত্যেক প্রাণীর অবস্থান ও মৃত্যুর জায়গা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল()
- 286-তিনি সকল মানুষের কর্মের প্রতি দৃষ্টি রাখেন()
- 287-তিনি প্রতিটি প্রাণীর অবস্থার ওপর পৃথক পৃথক ভাবে দৃষ্টি রাখেন()
- 288-সুসময় ও দু:সময় তাঁরই নিয়ন্ত্রণাধীন()
- 289-অন্তরের গোপন রহস্যও তিনি জানেনন()
- 290-পূর্ববর্তী এবং পরবর্তী সকল জাতির অবস্থা সম্পর্কে তিনি অবহিত()
- 291-তাঁর হুকুম অমান্যকারীদের কৃতকর্ম সম্পর্কে তিনি গাফেল নন()
- 292-তাঁর পরিচয়ের নিদর্শনাবলী (আয়াত শিরোনাম দ্রষ্টব্য)()
- 293-তাঁর অস্তিত্বের দলীল প্রমাণ ( তাওহীদ ও শিরক শিরোনাম দ্রষ্টব্য)()
- 294-তাঁর পরিপূর্ণতা ও চমাৎকারিত্ব সীমাহীন()
- 295-তিনি বিশ্বলোকের নূর()
- 296-তাঁর বিশ্বলোকের নূর হওয়ার অর্থ()
- 297-সবাই তাঁর মুখাপেক্ষী, তিনি কারোা মুখাপেক্ষী নন()
- 298-তিনি চিরস্থায়ী()
- 299-তিনি মরণশীল নন, চিরঞ্জীব()
- 300-তিনি ছাড়া সবকিছুই ধ্বংসশীল()
- 301-তিনি সর্বশ্রেষ্ঠ()
- 302-তাঁর সত্তা সপ্রশংসিত কেউ তাঁর প্রশংসা করুক বা নাই করুক তাতে কিছু যায় আসেনা()
- 303-তাঁর ভুল হয়না, তিনি ভুলে যাননা()
- 304-আল্লাহর দরবারই ফিরে আসার উপযুক্ত জায়গা()
- 305-তার কর্মকৌশল অনন্য()
- 306-তিনি অদৃশ্য ও অনুভূতিহীন পন্থায় ইচ্ছা পূরণ করেন()
- 307-তিনি না চাইলে কারো পক্ষেই কিছু করা সম্ভব-নয়()
- 308-তিনি যে জিনিসের নির্দেশ দেন সাথে সাধে তা হয়ে যায়()
- 309-তিনিই পৃথ্থিবীর সবকিছু মানুষের নিয়ন্ত্রণাধীন করে দিয়েছেন()
- 310-তিনিই পৃথিবীতে মানুষকে ক্ষমতা প্রদান করেছেন()
- 311-আকাশকে ভিনিই স্থিতিশীল করে রেখেছেন()
- 312-চন্দ্র ও সূর্যকে তিনিই নিয়ন্ত্রিত করে রেখেছেন()
- 313-রাত ও দিনের আবর্তন তারই কর্তৃত্বযীন()
- 314-তিনিই আলো ও ছায়া দান করেন()
- 315-তিনিই যমীন থেকে গাছপালা জন্মান()
- 316-তিনিই যযীনের বুকে নদ নদী প্রবাহিত করেছেন()
- 317-তার নির্দেশেই নৌযান গুলো চলাচল করে()
- 318-সুমিষ্ট ও লবণাক্ত পানির মাঝে তিনিই আড়াল সৃষ্টি করে রেখেছেন()
- 319-কোনো জিনিস তার ক্ষমতার বাইরে নয়()
- 320-তার পক্ষে কোনো বিষয় অসম্ভব নয়()
- 321-আকাশ ও পৃথিবীর সকল জিনিস তার দফতরে সংরক্ষিত()
- 322-তিনি সৃষ্টি জগতের সকল রহস্য অবহিত()
- 323-তিনি সবকিছু দেখেন ও শুনেন()
- 324-তিনি মানুষের অন্তরের গোপন অভিপ্রায় সম্পর্কেও ওয়াকিফহাল()
- 325-আল্লাহ্ সেই সব গৃঢ় রহস্য জানেন, যা মানুষ জানেনা()
- 326-অদৃশ্যের জ্ঞাান তাঁরই কাছে রয়েছে, তিনি ছাড়া আর কেউ আলিমুল গায়িব নয়()
- 327-তিনি আলিমুল গায়ব এবং স্বীয় গায়ব সম্পর্কে যে রাসূলকে অবহিত করেন, তার পর্যবেক্ষণের সুদৃঢ় ব্যবস্থাও গ্রহণ করেন()
- 328-তিনি শুধুমাত্র সৃষ্টিই করেননি বরং সঠিক পথও প্রদর্শন করেছেন()
- 329-হিদায়াত ও সাহায্যের জন্য তিনিই যথেষ্ট()
- 330-তিনি যাকে হিদায়াত দান করেন, সেই হিদায়াত প্রাপ্ত হয় এবং যাকে পথভ্রষ্ট করেন কেউ তাকে হিদায়াত দিতে সক্ষম নয়()
- 331-তিনি প্রত্যেক মানুষের পূর্ণাঙ্গ রেকর্ড তৈরী করেন()
- 332-বান্দার গুণাহ্ খাতা সম্পর্কে কেবল তারই জানা থাকাই যথেষ্ট()
- 333-হিসাব গ্রহণে তাঁর মুহূর্ত মাত্র দেরী হয়না()
- 334-কিয়ামতের দিন প্রকৃত কর্তৃত্ব কেবলমাত্র আল্লাহরই হবে()
- 335-শাস্তি প্রদান এবং ক্ষমা করার পূর্ণ অধিকার তার রয়েছে()
- 336-তিনি কিভাবে সত্যপন্থীদের হিদায়াত ও সাহায্য করেন()
- 337-তিনি সত্যপন্থী ও নেককার লোকদের সাথে রয়েছেন()
- 338-তার ইবাদতকারী ব্যর্থ নিরাশ হয়না()
- 339-তার দাসত্ব থেকে পলায়নকারী কল্যাণ লাভ করেনা()
- 340-নাফরমান লোকেরা তার পাকড়াও থেকে রক্ষা পাবেনা()
- 341-যার ওপর আল্লাহ্র গযব নাযিল হয়, সে ধ্বংস হয়েই থাকে()
- 342-সকল জিন ও মানুষকে একদিন তার সম্মুখে হাযির হতে হবে()
- 343-শেষ পর্যন্ত তিনিই পৃথিবী ও এর সকল জিনিসের উত্তরাধিকারী হবেন()
- 344-বান্দার আমল এবং নিয়তের হিসাব নেয়ার দায়িত্ব তারই()
- 345-তিনি ছোট থাট ব্যাপারে পাকড়াও করেননা()
- 346-তিনি যা কিছু বানিয়েছেন খুব সুন্দরভাবেই বানিয়েছেন()
- 347-তিনি সর্বজয়ী()
- 348-তিনি আকাশ ও পৃথিবীর মালিক()
- 349-তার আযাব থেকে কেউ নিজেকে রক্ষা করতে পারবেনা()
- 350-তাঁর মুকাবিলায় কোনো শক্তি মানুষকে বাচাতে সক্ষম নয়()
- 351-তিনি সত্যকে সত্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে দেখান এবং বাতিলকে নির্মূল করেন()
- 352-তার দরবারে সম্মান লাভ করার মাধ্যম()
- 353-কাউকে নবী বানানো বা না বানানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণের কাজ তারই()
- 354-তিনি যাকে চান এবং যেভাবে চান সম্ভান্ দান করেন()
- 355-তিনি লোকদের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে রিযক দান করেন()
- 356-তার আরশের ওপর সমাসীন হওয়া()
- 357-তিনি শুধুমাত্র আখিরাতের বিচার দিনের মালিক নন বরং দুনিয়ারও আহ্কামুল হাকিযীন - চূড়ান্ত ও একমাত্র বিচারক()
- 358-মানুষের পারস্পরিক মতবিরোধের চূড়ান্ত ফায়সালা করা ভারই কাজ()
- 359-তিনি পর্যায়ক্রমে কাজ সম্পাদন করেন()
- 360-তার এক একটি দিন হাজার হাজার এবং পঞ্চাশ হাজার বছরের সমান()
- 361-তার মহাবিশ্ব সংক্রান্ত পরিকল্পনাসমূহ লক্ষ লক্ষ, কোটি কোটি এবং শত কোটি বছরব্যাপী হয়ে থাকে()
- 362-তিনি আকাশ ও যমীনের সকল জিনিস নিয়ন্ত্রিত করে রেখেছেন()
- 363-তার পক্ষে সকল মানুষকে সৃষ্টি এবং পুনরায় জীবিত করে উঠানে কিছুমাত্র কঠিন ব্যাপার নয়()
- 364-আল্লাহর নীতিতে কোনো পরিবর্তন ঘটেনা()
- 365-মানুষের অস্তরে তার স্বীকৃতি বিদ্যমান()
- 366-তিনি প্রত্যেক প্রার্থনাকারীর নিকটবর্তী রয়েছেন()
- 367-তিনি মানুষের গলার শিরা হতেও অধিক নিকটবর্তী()
- 368-লোকদের কুফরী করায় তার কিছুমাত্র ক্ষতি হয়না()
- 369-সৃষ্টিজগতের কোনো জিনিস তার অনুরূপ নয়()
- 370-আল্লাহ্র স্মরণ থেকে গাফিল হবার নৈতিক অশুভ পরিণতি()
- 371-তার হিসাব গ্রহণকে ভয় করা উচিত()
- 372-নিজেকে নিজে আল্লাহর নিকট সোপর্দ করে মানুষ সকল বিপদ থেকে মুক্ত হয়()
- 373-সকল তারীফ ও প্রশংসার তিনিই অধিকারী()
- 374-তিনি কারো কৃতজ্ঞতার মুখাপেক্ষী নন()
- 375-তিনিই সবচেয়ে ভালো জানেন যে, কল্যাণ কিসে আর কিসে নয়()
- 376-তার ফয়সালা অত্যন্ত বিজ্ঞতা ও সুবিচারের ওপর প্রতিষ্ঠিত, তাতে ভুল ভ্রাস্তির কোনো সুযোগ থাকেনা()
- 377-তিনি কোন কোন পদ্ধতিতে ঈমানদারদের সাহায্য করেন()
- 378-নিজ বান্দাদের প্রতি যুলুম করার কোনো ইচ্ছা তিনি রাখেননা()
- 379-আল্লাহ্র নৈকট্য লাভের উপায়()
- 380-তার সাথে কৃত ওয়াদা সম্পর্কে অবশ্যই জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে()
- 381-তিনি যখনি চান সকল মানুষকে একত্রিত করতে পারেন()
- 382-তিনি সর্বদা সুদৃঢ় সত্য কথাই বলেন()
- 383-সত্য কথা বলতে তিনি লজ্জিত হননা()
- 384-তিনি যা কিছু করেন সঠিক বুদ্ধিমত্তা ও ন্যায়পরায়নতার ভিত্তিতে করেন()
- 385-আল্লাহর গযব কোন লোকদের ওপর প্রচ্ছলিত হয়ে উঠে()
- 386-তার গযবের যোগ্য কারা ও কেন()
- 387-বান্দাদের কৃতকর্মের শাস্তি দেয়া তারই কাজ()
- 388-কিয়ামতের দিন সকল বিষয়ের ফায়সালা করা তারই দায়িত্ব()
- 389-তিনি সকল প্রকৃত বিষয়ের জ্ঞান রাখেন()
- 390-আল্লাহ চোখের চুরিকেও জানেন()
- 391-তিনি প্রতিটি জিনিসের ওপর দৃষ্টি রাখেন()
- 392-তিনি প্রত্যেক জিনিসকে পরিবেষ্টন করে আছেন()
- 393-কিয়ামত অনুষ্ঠিত হবার প্রকৃত সময় কেবল তিনিই জানেন()
- 394-তার সঠিক পরিচয় লাভের মাধ্যম()
- 395-তিনি আকাশ ও পৃথিবীর সকল সৈন্য সামস্তের মালিক এবং তিনি ছাড়া এদেরকে আর কেউ জানেনা()
- 396-তিনি যাকে শাস্তি দিতে চান, তার বিরুদ্ধে নিজ সৃষ্টি জগতের সৈন্যদের মধ্য থেকে যে সৈন্য দিয়ে ইচ্ছা কাজ আদায় করতে পারেন()
- 397-তিনি মাতৃগর্ভের ভ্রূণকেও জানেন()
- 398-কে মুত্তাকী তা তিনিই জানেন()
- 399-তিনিই হাসান তিনিই কাদান()
- 400-তিনিই শিরার নক্ষত্রের রব()
- 401-আদ জাতিকে তিনিই ধ্বস করেছেন()
- 402-সামুদ ও হুদ জাতিকে তিনিই ধ্বংস করেছেন()
- 403-জনবসতিসমূহকে তিনি কিভাবে ধ্বংস করেন()
- 404-তিনিই ফসল উৎপাদন করেন()
- 405-প্রত্যেক অপরাধ ও গুণাহ প্রকৃতপক্ষে তারই অনুগ্রহসমূহের অস্বীকৃতির ফলশ্রুতি()
- 406-আল্লাহকে যে ঋণ দেয়, তিনি তার কয়েকগুণ বেশী ফেরত দেন()
- 407-তাকে উত্তম খণ দেয়ার অর্থ()
- 408-তিনি দেখেন, তাঁকে না দেখে কে তার ও তার রাসূলগণের সাহায্য সহযোগিতা করে()
- 409-তাঁকে সাহায্য করার অর্থ()
- 410-আল্লাহ্ যাকে শাস্তি দিতে চান, তাকে নবীর মাগফিরাতের দোয়াও শাস্তি থেকে বাচাতে পারবেনা।()
- 411-তিনি আকাশ ও পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন()
- 412-আল্লাহই ভালো জানেন, কোন লোক উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন মানুষ এবং কোন লোক গুণগত বিচারে নিম্ন শ্রেণীর()
- 413-মৃতদেহের বিক্ষিপ্ত অনু এবং অস্তরের আবর্তনশীল চিত্তা কল্পনাও তার কাছে গোপন নেই()
- 414-আল্লাহ্ সকল মানুষকে আখিরাত সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়েছেন()
- 415-আল্লাহ্র কাছে কথা রদবদল হয়না()
- 416-আল্লাহকে কখনো ক্লান্তি অবসাদ স্পর্শ করেনা()
- 417-তিনি কখনো বিশ্রাম গ্রহণ করেননা()
- 418-কাফিরদের কথাবার্তা সম্পর্কে আল্লাহ খুব ভালো জানেন()
- 419-আল্লাহ মানুষ ও জিন জাতিকে স্বীয় ইবাদতের উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করেছেন()
- 420-বান্দাকে তার দিকে ধাবিত হওয়ার নির্দেশ()
- 421-তিনি প্রত্যেক জিনিসের জোড়া সৃষ্টি করেছেন()
- 422-মুমিনরা আল্লাহ্র দলের লোক এবং তারা তার প্রতি সম্ভষ্টও()
- 423-আল্লাহর শত্রূরা লাঞ্ছিত হবে()
- 424-তিনি মদীনার ইহুদীদের ওপর এমন পন্থায় বিপর্যয় নাযিল করেন, যা তাদের ধারণাও ছিলনা()
- 425-আল্লাহ্ তার রাসূলদেরকে যার ওপর চান কর্তৃত্ব প্রাধান্য দান করেন()
- 426-কিয়ামতের দিন তিনি লোকদেরকে তাদের কৃতকর্ম জানিয়ে দেবেন()
- 427-তিনি পবিত্র, পুরোপুরি শাস্তি ও নিরাপত্তা দানকারী()
- 428-যে আল্লাহ্কে ভুলে যায়, সে আত্ম বিস্মৃতিতে নিম্জিত হয়ে পড়ে()
- 429-আল্লাহ লিখে দিয়েছেন যে, তিনি এবং তার রাসূলই বিজয়ী হবেন()
- 430-তিনিই মুহাম্মদ (সাঃ) কে নবুয়্যত দান করেছেন()
- 431-যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ্ তার জন্য স্বচ্ছলতার পথ বের করে দেন()
- 432-আল্লাহর প্রতি ঈমান নবীদের প্রশিক্ষণের মধ্যে সবচেয়ে অগ্রগণ্য বিষয়()
- 433-তিনি সারিবদ্ধভাবে লড়াইকারী মুজাহিদদের ভালবাসেন()
- 434-মুনাফিকদের তিনি কখনোই ক্ষমা করবেননা()
- 435-তিনিই অর্থ সম্পদ দান করেন()
- 436-তিনি স্বীয় বান্দাদের অন্ধকার থেকে আলোর পথে নিয়ে আসেন()
- 437-তিনি মানুষকে সর্বোত্তম আকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন()
- 438-তিনি অসংখ্য অহংকারীকে ধ্বংস করেছেন()
- 439-তিনি গোটা বিশ্বব্যবস্থাকে ভারসাম্য সহকারে ন্যায়ের ওপর প্রতিষ্ঠিত করেছেন()
- 440-তার নিআমতের অস্বীকারকারীদের বিভিন্ন দল()
- 441-মানুষের কল্যাণের জন্যে তিনি আগুন প্রজ্বলিত করেছেন()
- 442-তিনি তার রাসূলকে কিতাব ও সুবিচারের মানদন্ড সহকারে পাঠিয়েছেন()
- 443-তিনি লোকদেরকে সুস্পষ্ট নিদর্শনাবলী দেখান()
- 444-যে তার ওপর ভরসা করে, তিনি তার জন্য যথেষ্ট()
- 445-তিনি পূর্ব ও পশ্চিমের মালিক()
- 446-তিনি অহংকারকারীদের পছন্দ করেননা()
- 447-সমস্ত ক্ষমতা তাঁর()
- 448-আল্লাহর ক্ষমতা সীমাহীন()
- 449-তিনি অপারগ অক্ষম নন()
- 450-তাঁর কথা সর্বোচ্চ()
- 451-তাঁর অনুমতি ব্যতীত কেউ কোনো নিআমত লাভ করতে পারবেনা()
- 452-তাঁর কাছেই রিযিক্ব প্রার্থনা করা কর্তব্য()
- 453-তিনি সত্যপন্থী ও নেককার লোকদের সাথে রয়েছেন()
- 454-তাঁর ক্ষমার বিধান()
- 1-প্রতিপালন ও জীবিকা দান()
- 2-জীবন (হায়াত)()
- 3-রহমত()
- 4-হিসাব গ্রহণ, শাস্তি ও পুরস্কার প্রদান এবং প্রতিশোধ গ্রহণ()
- 5-সৃষ্টি, আবিষ্কার, আকৃতি গঠন()
- 6-জ্ঞান ও অবহিতি()
- 7-তওবা কবুল করা()
- 8-সহজ করা ও মাফ করা()
- 9-কুওয়্যত, কুদরত, ইখতিয়ার, পরিবেষ্টন, সর্বজয়()
- 10-শাসন, কর্তৃত্ব, বাদশাহী()
- 11-কর্মসম্পাদনকারী, পৃষ্ঠপোষক, সাহায্য- কারী, কর্মকর্তা()
- 12-হিকমত()
- 13-পর্যবেক্ষক, দর্শক()
- 14-ব্যাপকতার অধিকারী()
- 15-সর্বশ্রোতা()
- 16-কৃতজ্ঞ ও মর্যাদাদানকারী()
- 17-মালিক()
- 18-পথপ্রদর্শক ও পথভ্রষ্টকারী()
- 19-ফরিয়াদ শ্রবণকারী()
- 20-ফয়সালাকারী ও হিসাব গ্রহণকারী()
- 21-পরিচালক, প্রতিষ্ঠিত, ব্যবস্থাপক, সকল কাজ সম্পন্নকারী()
- 22-দোষ-ত্রুটি এবং দুর্বলতা থেকে পবিত্র()
- 23-মুখাপেক্ষিহীন()
- 24-মহানত্ব, বড়ত্ব, শ্রেষ্ঠত্ব()
- 25-সকল সৌন্দর্যের সমষ্টি, প্রশংসার যোগ্য()
- 26-তার প্রতিশ্রুতির অটলতা()
- 27-মুত্যু ও জীবন দানকারী()
- 28-সুবিচারক, যুলম থেকে পবিত্র()
- 29-সর্বত্র বিরাজমান()
- 1-তার শাস্তির ধরণ()
- 2-আল্লাহর শাস্তির প্রচন্ড রূপ()
- 3-আল্লাহ্র পাকড়াও অত্যন্ত কঠিন()
- 4-সার্বক্ষণিক শাস্তি()
- 5-শাস্তিকে ফিত্না বলা হয়েছে()
- 6-শাস্তির জন্যে বিভিন্ন শব্দের ব্যবহার()
- 7-স্থায়ী শাস্তি()
- 8-তার শাস্তিই ভয় করার উপযুক্ত জিনিস()
- 9-আল্লাহ্র শাস্তি কোন্ ধরণের লোকদের জন্যে()
- 10-আল্লাহ্র শাস্তির বিরুদ্ধে কোনো প্রচেষ্টাই কার্যকর হবেনা()
- 11-এ থেকে পালিয়ে বাচবার সাধ্য কারো নেই()
- 12-শাস্তি আসার পর আর কোনো অবকাশ পাওয়া যায়না()
- 13-আল্লাহ্র শাস্তি দেখে ঈমান আনা কল্যাণকর হবেনা()
- 14-শাস্তি প্রত্যক্ষ করার পর ঈমানের কল্যাণকর হওয়ার একটিমাত্র দৃষ্টাস্ত()
- 15-অপরাধী লোকদের প্রতি আল্লাহর দেয়া শাস্তি প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়, তা অত্যস্ত যন্ত্রণাদায়ক()
- 16-দুনিয়ার শাস্তি সতর্ক করার পরই পাঠানো হয়()
- 17-আল্লাহর শাস্তি অবশ্যই সংঘটিত হবে, তা ঠেকানো সম্ভব নয়()
- 18-আখিরাতের শাস্তির বিবরণ()
- 19-দুনিয়ার শাস্তির হিকমত এবং এর বিভিন্ন রূপ()
- 20-পৃথিবীতে বিভিন্ন জাতির ওপর শাস্তি আসার কারণ()
- 21-আল্লাহ্র শাস্তি থেকে কেউ রক্ষা করতে পারবেনা()
- 22-আল্লাহ্র শাস্তি থেকে কোন্ ধরনের লোকেরা রক্ষা পাবে()
- 23-কারো উন্নত মর্যাদা তাকে শাস্তি থেকে বাঁচাতে পারবেনা()
- 24-কোনো জাতির ওপর শান্তি নাযিলের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবার পর তা পরিবর্তন করা হয়না()
- 25-পৃথিবীতে কাদের ওপর শাস্তি অবতীর্ণ হয়()
- 26-চূড়ান্ত শাস্তির পূর্বে ছোট ছোট শাস্তি সতর্কতা স্বরূপ এসে থাকে()
- 27-শুধুমাত্র ঈমান ও আল্লাহ্র কিতাবের অনুসরণই তার শাস্তি থেকে বাচার একমাত্র উপায়()
- 28-মন্দকাজ থেকে বিরত হয়ে সংস্কারের প্রচেষ্টাকারী শাস্তি থেকে রক্ষা পায়()
- 29-যতক্ষণ পর্যন্ত পাপ কাজে বাধাদানকারী লোক বর্তমান থাকে, আল্লাহ্ ততোক্ষণ পর্যন্ত জাতি সমূহকে অবকাশ দিয়ে থাকেন()
- 30-মানুষের আযাবে নিমজ্জিত হবার মূল কারণ()
- 31-আল্লাহ্ সেই জাতির ওপরই আযাব নাযিল করেন, যারা নিজেরাই নিজেদেরকে এর উপযুক্ত বানায়()
- 32-আল্লাহ্র আয়াত অস্বীকারকারীরা শান্তি ভোগ করতে থাকবে()
- 33-শাস্তি প্রদানের পূর্বে পৃথিবীতে অপরাধীদের সময়()
- 34-সত্যের বিরোধীদের জন্য রয়েছে অপমানকর শাস্তি, যা অপ্রতিরোধ্য()
- 35-কোনো প্রকার বিনিময় দ্বারা আল্লাহ্র শাস্তি টলানো সম্ভব নয়()
- 36-লোকেরা যদি ঈমান ও শোকরের পথে চলতো, তবে আল্লাহ্ অযথাই শান্তি প্রদানকারী হতেননা()
- 37-আল্লাহ্র শাস্তি এমন জিনিস নয় যে, মানুষ তা দাবী করবে()
- 38-কিছু শাস্তি পৃথিবীতে পরীক্ষা স্বরূপ পাঠানো হয়()
- 39-দ্বিগুণ শাস্তি কাদের জন্য()
- 40-পথভ্রষ্ট জাতিসমূহের ধ্বংস()
- 41-দুনিয়ার শাস্তি আখিরাতের শাস্তি থেকে বাচাতে পারবেনা()
- 42-আযাব অবতীর্ণ করা নবীর সাধ্যাতীত()
- 43-পথভ্রষ্টদের জন্য পৃথিবীতেই শাস্তি রয়েছে()
- 44-ঈসালে সওয়াবের মতো ঈসালে আযাব সম্ভব নয়()
- 45-আযাবে সামূম এর অর্থ()
- 46-শাস্তি কোন্ ধরণের জনপদে আসতো()
- 47-আযাবের এক অর্থ কিয়ামত()
- 48-আখিরাতের শাস্তি কাদের জন্যে()
- 49-আল্লাহর শাস্তি এমন দিক থেকে আসে, যেদিক থেকে আগমনের ধারণা কল্পনাও মানুষ করতে পারেনা()
- 50-নবীকে অস্বীকার করার ক্ষেত্রে শাস্তি কখন নাযিল হয়()
- 51-মুনাফিকরা সর্বদা জাহান্নামে থাকবে()
- 52-শাস্তি সম্পর্কে সতর্ক করার নৈতিক সুফল()
- 53-পার্থিব শাস্তি থেকে শিক্ষা গ্রহণের উপদেশ()
- 54-মুনাফিকদের জন্যে কিয়ামতের শাস্তির বর্ণনা()
- 55-আল্লাহ্র শাস্তির ব্যাপারে উদাসীন হওয়া উচিত নয়, তা হঠাৎ-ই এসে পড়ে()
- 56-আল্লাহ্র মতো শাস্তি প্রদানকারী কেউ নেই()
- 57-আল্লাহর ঘাটিতে অপক্ষেমান হবার অর্থ()
- 58-আখিরাতের শাস্তি পার্থিব শাস্তি থেকে অনেক বড়()
- 59-প্রত্যেক পথত্রষ্ট জাতির জন্যে শাস্তির দিনক্ষন নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে()
- 60-শাস্তিপ্রাপ্ত জাতি সমূহের পার্থিব শাস্তির সাথে সবকিছু শেষ হয়ে যায়না বরং তাদের আত্মাগুলিকে শীঘ্রই আগুনের আযাবে নিমজ্জিত করা হয়()
- 61-শাস্তি থেকে যারা নিজেকে নিরাপদ মনে করে তাদের প্রতি সতর্কবাণী যে, তোমরা কি ভুলে গেছো তোমাদের সূচনা কত নিকৃষ্ট()
- 62-মুমিনের বৈশিষ্ট্য হলো, তারা নেক আমল করা সত্ত্বেও কাফিরের মতো আল্লাহ্র শাস্তি থেকে নির্ভয় হয়না()
- 63-আল্লাহ্ যখন চান বিদ্রোহী জাতির স্থলে তাদের চেয়েও উত্তম লোকের আবির্ভাব ঘটান()
- 64-তিনি যখন কোনো জাতির ওপর শাস্তি অবতীর্ণ করেন তখন একাজের পরিণতির কোনো পরোয়া তার থাকেনা()
- 65-আল্লাহ্র যখন কোনো জাতির ওপর শান্তি পাঠানোর প্রয়োজন হয় তখন উর্ধ্জগতের নিরাপত্তা ব্যবস্থা কঠোর করে দেয়া হয়()
- 66-শাস্তি পাঠানোর পূর্বে প্রমানের পূর্ণতার জন্য আল্লাহ্ রাসূল প্রেরণ করেন()
- 67-রাসূলদের অস্বীকারকারী এবং তাদের দাওয়াত প্রত্যাখ্যানকারীদেরকে আল্লাহ্ অত্যস্ত কঠোরভাবে পাকড়াও করেন()
- 68-লূতের (আঃ) জাতির ওপর কি ধরণের শাস্তি এসেছিল()
- 69-নূহের জাতির ওপর আপতিত শাস্তির প্রকৃতি()
- 70-ফেরআউনের অনুসারীদের প্রদত্ত শাস্তির প্রকৃতি()
- 71-আদ জাতির শাস্তি()
- 72-সামুদ জাতির শাস্তি()
- 73-ইহুদীদের ওপর দুনিয়া ও আখিরাতে শাস্তি()
- 74-যালিমদেরে প্রতিই শাস্তি নেমে আসে()
- 1-ইসলামের অর্থ, ব্যাখ্যা ও বুনিয়াদী শিক্ষা তাফহিমুল কুরআনের ভূমিকা (প্রথমাংশ)()
- 2-মুসলিম শব্দের অর্থ()
- 3-ঈমানদারদের প্রকৃত নাম মুসলিম()
- 4-আল্লাহ্র কাছে একমাত্র দীন হলো ইসলাম()
- 5-সকল নবীর দীন ছিল ইসলাম()
- 6-মুসলমানদের প্রতি সকল আসমানী কিতাবের ওপর ঈমান আনার নির্দেশ()
- 7-সকল নবীর অনুসারীগণ মুসলিম ছিলেন()
- 8-ইসলামই একমাত্র সত্য দীন()
- 9-হযূর (সাঃ) ইসলামের দিকে দাওয়াত দিতেন()
- 10-ইসলামের প্রাণ সত্তা এবং প্রাণ শক্তি()
- 11-ইসলাম ও ঈমানের পার্থক্য()
- 12-দীন ইসলাম সকল বক্রতা ও গোড়ামী থেকে মুক্ত()
- 13-ইসলাম কঠোরতার পরিবর্তে নমনীয়তা ও সহজতা সৃষ্টি করে()
- 14-ইসলাম প্রাকৃতিক দীন হওয়ার অর্থ()
- 15-ইসলাম হযরত ইবরাহীম (আঃ) এর পথ()
- 16-ইসলামে আল্লাহ আকবার ঘোষণার গুরুত্ব()
- 17-জীবনের সমগ্র পরিসর ইসলামের আওতায়()
- 18-ইসলামকে কবুল করে নেয়ার অর্থ()
- 19-ইসলাম গ্রহণের প্রাথমিক প্রকাশ্য নিদর্শন()
- 20-ইসলাম ছাড়া অপর কোনো নীতি আদর্শ আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য হবেনা()
- 21-ইসলাম গ্রহণ করা এবং পরিশুদ্ধি অর্জন করা সমার্থবোধক()
- 22-প্রকৃত দীন হলো ইসলাম এবং এরই বিকৃতি ঘটিয়ে অপরাপর ধর্ম মতের সৃষ্টি করা হয়েছে()
- 23-ইসলামের সত্যতার অকাটা প্রমাণাদি()
- 24-ইসলামকে মিল্লাতে ইবরাহীম বলার কারণ()
- 25-ইসলামী আকীদা বিশ্বাস ও কর্ম পদ্ধতির সংক্ষিপ্তসার()
- 26-প্রত্যেক নবীর অনুসারীরা ততোক্ষণ পর্যন্ত মুসলিম হিসেবে স্বীকৃতি পেতো, যতোক্ষণ না তারা অন্য নবীকে অস্বীকার করতো()
- 27-ইসলামের তিনটি মৌলিক দৃষ্টিভংগি()
- 28-ইসলাম আল্লাহ ও রাসূলের (সাঃ) আনুগত্যের বিধান()
- 29-ইসলামের বিপরীত জাহিলিয়াত শব্দের ব্যবহার()
- 30-সেই নূন্যতম শর্ত, যা ব্যতিত এটা স্বীকৃত হতে পারেনা যে, কোনো ব্যক্তি ইসলাম গ্রহণ করেছে()
- 31-দলীল প্রমাণ বিহীন আকীদা বিশ্বাসকে ইসলাম ভুল মনে করে()
- 32-ইসলাম কোন পয়েন্টে এসে অপরাপর ধর্ম মতের থেকে পৃথক হয়ে যায়()
- 33-ইসলামে ইবাদতের সময়সূচীর সহজতা()
- 34-খাটি মুসলমানের গুণাবলী (অতিরিক্ত ঈমান শিরোনাম দ্রষ্টব্য)।()
- 35-ইসলাম প্রচারের গুরুত্ব()
- 36-ইসলামী দাওয়াতের আসল উদ্দেশ্য()
- 37-ইসলাম প্রচারকারীর কাংখিত গুণাবলী (এছাড়া দীন প্রচারের হিকমত শিরোনাম দ্রষ্টব্য )।()
- 38-ইসলাম একটি আলোক বর্তিকা, যা দ্বারা মানুষ জীবন চলার সোজা ও সঠিক পথ খুজে পায়()
- 39-সেই বিসম্ময়কর বিপ্লব, যা ইসলাম মানব জীবনে সংঘটিত করেছে()
- 40-কোনো জাতির প্রতি আল্লাহ্র নিআমতের পূর্ণতা হলো, সেই জাতির ইসলামের ওপর পূর্ণরূপে আমল করার যোগ্য হওয়া()
- 41-ইসলাম বর্ণ, গোত্র এবং দেশ ও জাতীয় স্বাতন্ত্র বিলীন করে সমগ্র মানব জাতিকে এবংবিশ্বজনীন ভ্রাতৃত্বের নৈতিক ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত করে()
- 42-ইসলাম আল্লাহর নূর, তা ফুৎকারে নিভিয়ে ফেলা সম্ভব নয়()
- 43-ইসলামের দৃষ্টিতে কাদের বন্দী করা যায় আর কাদেরকে করা যায়না()
- 44-কাফিরদের সন্তুষ্টির জন্য দীনের মধ্যে কোনো প্রকার সংশোধন করা যেতে পারেনা()
- 45-ইসলামের দাওয়াত হলো উপদেশ, যার ইচ্ছা তা গ্রহণ করতে পারে()
- 46-আল্লাহ্ যাকে হিদায়াত দান করার ইচ্ছা করেন, তার বক্ষ ইসলামের জন্য উম্মুক্ত করে দেন()
- 47-সকল খোদায়ী শরীয়তে কি কি মৌলিক বিধি নিষেধ আরোপ করা হয়েছে()
- 48-ইসলামে কারো বক্ষ উম্মুক্ত (শরহে সদর) হবার অর্থ()
- 49-ইসলাম গ্রহণ করে কোনো ব্যক্তি আল্লাহ ও রাসূলের প্রতি কোনো অনুগ্রহ করেনা()
- 50-ইসলামী শরীয়ত মানুষের কল্যাণের জন্যে()
- 51-যে ব্যক্তি আল্লাহ ও রাসূলের (সা) এর আনুগত্য করবে, সে বড় সফলতা লাভ করবে()
- 52-ইসলামী সভ্যতার মূলনীতি()
- 53-ইসলামের অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ()
- 54-পার্থিব জীবন সম্পর্কে ইসলামের ধারনা()
- 55-ইসলামী নৈতিক শিক্ষার গোড়ার কথা()
- 56-আকীদা-বিশ্বাস ও আদর্শের পর্যায় অতিক্রম করে ইসলাম রাষ্ট্রে পরিণত হয়()
- 57-পৃথিবীতে বিজয়ী শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত থাকার জন্যই ইসলামের আবির্ভাব হয়েছে()
- 58-ইসলামের সাফল্য সম্পর্কে আগাম ইংগিত()
- 59-ইসলামে বৈরাগ্যবাদের স্থান নেই()
- 60-ইসলামে কবর পুজার প্রতি কঠোর নিষেধাজ্ঞা()
- 61-ইসলামে ঝাড় ফুঁকের স্থান (অতিরিক্ত ব্যাখ্যার জন্য যাদু ও ঝাড় ফুঁক শিরোনাম দ্রষ্টব্য) ।()
- 62-ইসলাম সম্পর্কে বিরুদ্ধবাদীদের অভিযোগ ও তার জবাব()
- 1-আইন প্রবর্তক ও বিধানদাতা কেবলমাত্র আল্লাহ()
- 2-সকল বিষয়ে কুরআনই আইনের উৎস()
- 3-আইনগত মর্যাদা ও নৈতিক মর্যাদার পার্থক্য()
- 4-হালাল ও হারামের সীমারেখা নির্ধারণ করার অধিকার আল্লাহ ছাড়া আর কারো নেই।()
- 5-আল্লাহর প্রদত্ত হালাল ও হারামের বিধি নিষেধ এবং যাবতীয় বিধান মহাকল্যাণ ও কৌশলের ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়েছে()
- 6-ইসলামী শরীয়ত হালাল ও হারামের মাঝে সুস্পষ্ট সীমারেখা টেনে দেয়, এতে কোনো অস্পষ্টতা রাখেনা()
- 7-হীলার অর্থ()
- 8-আল্লাহর আইনের মধ্যে কূটকৌশল (হীলবাজি) করে অবৈধকে বৈধ করা কুফরী কাজ()
- 9-ইসলামী আইনে হীলার বৈধতার সহীহ পদ্ধতি()
- 10-অবৈধ হীলা দ্বারা অপরাধকে আইন সম্মত প্রমাণ করে মানুষ বিচারকের হাত থেকে বাচতে পারলেও আল্লাহ্র হাত থেকে রক্ষা পাবেনা()
- 11-যালিম ও অপরাধীদের সাহায্য করা অবৈধ()
- 12-কোনো বিধান নাযিলের পূর্বে সেই বিধানের পরিপন্থী যে কাজ সংঘটিত হয়েছে, তা ধর্তব্য নয়()
- 13-একজন আরেকজনের কৃতকর্মের দায়িত্ব বহন করবেনা()
- 14-অপরাধের কাজে উদ্বুদ্ধ ও প্ররোচনা দানকারীও অপরাধী()
- 15-কোনো আইন বিরোধী কাজ আইন সম্মত কাজকে আইন বিরোধী বানিয়ে দেয়না()
- 16-বিদ্রোহ ছাড়া অন্য কোনো অপরাধ মানুষকে আইনের সীমা থেকে বের করে দেয়না()
- 17-কোনো ব্যক্তির মন্দ কাজের শাস্তি থেকে অপর কেউ তাকে বাচাতে পারবেনা()
- 18-যালিম সরকারের চাকুরী করা কি বৈধ()
- 19-সংকর্মশীলদের জন্য পুরক্ষার এবং যালিমদের জন্য শাস্তি অনিবার্য বিষয়()
- 20-ইসলামী আইনে অপরাধের পক্ষে প্রমাণ না পাওয়া পর্যন্ত প্রত্যেক ব্যক্তিকেই নিরপরাধ মনে করা হবে()
- 21-ইসলামী আইনে ধারণা অনুমান বাস্তব জ্ঞানের বিকল্প নয়()
- 22-ইসলামী আইনে শুধুমাত্র সন্দেহ ও ধারণা অনুমানের ভিত্তিতে কারো বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়না()
- 23-ইসলামী আইনে অজ্ঞতার কারণে কৃত অপরাধ ধর্তব্য নয়, ধর্তব্য হলো সে অপরাধ, যা জ্ঞাতসারে এবং ইচ্ছাকৃতভাবে, করা হয়()
- 24-অপরাধে উদ্বুদ্ধকারী উপকরনের বিধান()
- 25-ইসলামী আইনে কাউকে ঈমান গ্রহণে বাধ্য করা যেতে পারেনা()
- 26-যাকে দিয়ে জোরপূর্বক গুনাহ করিয়ে নেয়া হয়, সে ক্ষমার যোগ্য()
- 27-অপারগ অবস্থার শর্ত এবং সীমারেখা()
- 28-প্রত্যেক ব্যক্তি কেবল নিজের কৃতকর্মের জন্যই দায়ী হবে()
- 29-প্রতিশোধ গ্রহণে বাড়াবাড়ি করা যাবেনা()
- 30-ইসলামী আইনে মানুষের মর্যাদা মানুষ হিসেবেই বিবেচ্য বংশ গোত্র ও জাতি হিসেবে নয়()
- 31-আইনের অপপ্রয়োগ ভ্রান্ত পরিণতি ডেকে আনে()
- 32-বিজিত দেশ সমূহে মুসলমানদের সামষ্টিক মালিকানা()
- 33-কোনো মুসলমানের আল্লাহ্ ও রাসূলের আইনের বিপরীত স্বাধীন মতামত প্রদানের অধিকার নেই()
- 34-ইসলামী শরীয়তে সেই নীতিই গ্রহণযোগ্য নবী করীম (সাঃ) যা চূড়ান্তভাবে নির্ধারণ করেছেন এবং যার ওপর সাহাবাগণ (রাঃ) আমল করেছেন()
- 35-কোনো ব্যক্তি, দল অথবা গোত্রের বিরুদ্ধে অনির্ভরযোগ্য সূত্রে প্রাপ্ত খবরের ভিত্তিতে যাচাই পরখ ছাড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করা যাবেনা()
- 36-আল্লাহদ্রোহীরা যেসব অর্থ সম্পদ কব্জা করে আছে, সেগুলোর উদাহরণ ঐ গাদ্দার চাকরের ন্যায়, যে তারি মনিবের ধনসম্পদ আত্মসাৎ করে বসে()
- 37-কোন কর্মের কেবল বাহ্যিক অবস্থা দেখেই ফায়সালা দেয়া যাবেনা বরং লক্ষণ, আলামত, সাক্ষী সাবুদ ও প্রমাণাদি কি নির্দেশ করে তা-ও বিচার বিশ্লেষণ করে দেখতে হবে()
- 38-ইসলামী আইনের পরিপন্থী যে কাজই হোক এবং যে কেউ করুক, তা হারাম সাব্যস্ত হবে()
- 39-ইসলামী রাষ্ট্রে বসবাস করে আল্লাহ ও রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করা মৃত্যুদন্ড যোগ্য অপরাধ()
- 40-আল্লাহর অধিকার এবং মানুষের অধিকারের মধ্যে পার্থক্য()
- 41-নবীর আদেশ নিষেধ নবী হিসেবে এবং মানুষ হিসেবে, এ দুয়ের মাঝে মৌলিক পার্থক্য আছে()
- 42-মিথ্যা এবং তওরীয়ার মধ্যে পার্থক্য, তওযীয়ার প্রয়োগ ক্ষেত্র ও শর্ত()
- 1-ঈমানের অর্থ ও তাৎপর্য()
- 2-খাটি ঈমান()
- 3-ঈমানিয়াতের বিশ্লেষণ()
- 4-ঈমানের সাথে আমলে সালেহর সম্পর্ক ও অপরিহার্যতা()
- 5-ঈমানের দাবী()
- 6-ঈমান আনার প্রভাব ও পরিণতি()
- 7-মুমিনের গুনাবলী ও নিদর্শন()
- 8-ঈমানী দুর্বলতার নৈতিক পরিণতি()
- 9-সত্য ঈমানের মানদন্ড()
- 10-মুমিনের পরিচয়()
- 11-ঈমান হলো কুরআনকে পূর্ণাংগরূপে মেনে চলা()
- 12-যে কাজ ঈমানদারদের করা উচিত নয়()
- 13-কাফির ও মুনাফিকদের আনুগত্য করা মুমিনদের কাজ নয়()
- 14-সকল নবীর শিক্ষার প্রতি ঈমান আনার দাবী()
- 15-ঈমান আল্লাহর অনুগ্রহের শোকরিয়া আদায়ের অনিবার্য দাবী()
- 16-ঈমান বিল্লাহর জন্য তাগুড অস্বীকার করার গুরুত্ব()
- 17-ঈমান বাড়া কমার অর্থ()
- 18-ঈমান থাকা সত্ত্বেও মানসিক নিশ্চিন্ততা লাভের দাবী()
- 19-ঈমানের শর্ত এবং তার অনিবার্য দাবী হলো, মানুষ শুধুমাত্র আল্লাহকেই ভয় করবে()
- 20-আল্লাহ্র কাছে ঐ ব্যক্তির ঈমানই গ্রহণযোগ্য যে, বুঝে শুনে কালেমায়ে তাওহীদের ঘোষণা দেয়()
- 21-আল্লাহ্ ও রাসূলের একনিষ্ঠ আনুগতা ঈমানের অপরিহার্য শর্ত()
- 22-ঈমান ক্ষতি থেকে বাচার প্রধান উপায়()
- 23-মানুষ আল্লাহর বিধানের ব্যাপারে মনে মনে. কুষ্ঠাবোধ করলেও শাস্তির যোগ্য হবে()
- 24-রিয়া আল্লাহ ও আখিরাতের প্রতি ঈমানের পরিপন্থী()
- 25-কারো পরিচয় প্রদানে মুসলিম এবং মুমিন শব্দ এক সাথে ব্যবহারের অর্থ()
- 26-ঈমান ও ইসলামের পার্থক্য()
- 27-ঈমান ও কুফরের পা্থকা()
- 28-ঐতিহাসিক অভিজ্ঞতা ও পরিণতির আলোকে ঈমান ও কুফরের পার্থক্য()
- 29-মুমিন ও মুসলিমের পার্থক্য()
- 30-মুমিন ও কাফিরের পার্থক্য()
- 31-মুমিন ও মুনাফিকের পার্থক্য()
- 32-মুমিন ও ফাসিকের পার্থক্য()
- 33-গুনাহগার মুমিন এবং মুনাফিকের পার্থক্য()
- 34-নিষ্ঠাবান মুমিন ও ফাসাদ সৃষ্টিকারীদের অবস্থা এক হতে পারেনা()
- 35-মুনাফিক এবং গুনাহগার মুমিনদের মধ্যে পার্থক্য কিভাবে করা হবে()
- 36-প্রকৃত মুমিন এবং আইনগত মুসলমানের মধ্যে পার্থক্য()
- 37-সৎ মুমিন আর অসৎ মানুষ না দুনিয়ায় একরকম হতে পারে. না আখিরাতে()
- 38-মুমিনের সফলতা ও ব্যর্থতার মানদন্ড()
- 39-বিরোধী পক্ষ যতই বাজে নীতিই গ্রহণ করুক না কেন তাকওয়ার ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকাই মুমিনদের কাজ()
- 40-শ্রবণ ও আনুগত্য ঈমানের অপরিহার্য দাবী()
- 41-ঈমানদারদের চিন্তা পদ্ধতি()
- 42-ঈমানদাররা কাফিরদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহন করবেনা()
- 43-আল্লাহ কাদের অস্তরে ঈমান দৃঢ়মূল করে দেন()
- 44-সকল আসমানী কিতাবের ওপর ঈমান আনা জরুরী()
- 45-প্রতিটি পরীক্ষাক্ষেত্রে মুমিন যখন আনুগত্যের পথ অবলম্বন করে, তখন তার ঈমান বৃদ্ধি পায়()
- 46-দুনিয়াতে ঈমানদারদের পরীক্ষা গ্রহণ.করা হয় কেন()
- 47-ঈমানের পরীক্ষা অবশ্যম্ভাবী এবং তা কিভাবে করা হয়()
- 48-ঈমানদারদের সাহায্যের জন্য আল্লাহর ওয়াদার সঠিক অর্থ()
- 49-মুমিনদের সাথে কৃত আল্লাহর ওয়াদা সত্য()
- 50-আইনগত অধিকারের দিক থেকে সকল ঈমানদার সমান()
- 51-দুনিয়া ও আখিরাত উভয় জগতে আল্লাহ ঈমানদারদের সাহায্য করবেন()
- 52-আল্লাহ কিভাবে সেই ঈমানদের সাহায্য করবেন, যারা আনুগত্যের ক্ষেত্রে দৃঢ় থাকে এবং পরিণতির ভয় না করে ঈমানের দাবী পুরণ করে()
- 53-অদৃশ্য বিঘয় সম্পর্কে আল্লাহ্ ও রাসূলের প্রতি ঈমান আনা ব্যতিত কোনো উপায় নেই()
- 54-মুসলমানদের মর্যাদাগত পার্থক্যের প্রকৃত মাপকাঠি হলো ঈমান()
- 55-ঈমানদার়রা শুধুমাত্র আল্লাহর পথে লড়াই করে()
- 56-তাগুতের পথে লড়াই করা ঈমানের পরিপন্থী()
- 57-ঈমানদারদের বন্ধু সার্কেল()
- 58-আল্লাহ্ কেন মুমিনদের ভালবাসেন()
- 59-আল্লাহর প্রতি ঈমান()
- 60-ঈমান আনার দুটি অর্থ()
- 61-ঈমানদারদের দায়িত্ব ও কর্তব্য()
- 62-ঈমানদারদের জন্যে হযরত মারয়াম এবং ফিরাউনের স্ত্রীর দৃষ্টান্ত()
- 63-ঈমানদারদেরকে সুবিচারের হওয়া উচিত()
- 64-কুরআন ও মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রতি বিশ্বাসীদের মর্যাদা তাদের স্তর এবং আখিরাতে তাদের পরিণতি()
- 65-স্বীয় দীনকে যে আল্লাহর জন্য নির্দিষ্ট করে নেয়, সেই মুমিনদের অন্তর্ভুক্ত()
- 66-শরয়ী বন্ধন সমূহ মেনে চলা ঈমানের অপরিহার্য দাবী()
- 67-আল্লাহর আইন থেকে পৃষ্ঠ প্রদর্শন ঈমানের পরিপন্থী()
- 68-আল্লাহ মুমিনদের ওপর দয়াবান()
- 69-বাহানা বাজি করে ঈমানের দাবী থেকে দূরে অবস্থানকারীর পরিণাম()
- 70-অনুগত মুমিন-ই প্রকৃত জ্ঞানী()
- 71-নামাজ পরিত্যাগকারীকে তার ঈমান জাহান্নাম থেকে বাচাতে পারবেনা()
- 72-শোকর ও ঈমানের সম্পর্ক()
- 73-ঈমান ও আমলে সালেহর নৈতিক ফলাফল()
- 74-নিগূঢ় সত্য উম্মোচিত হয়ে. সম্মুখে না আসা, পর্যন্তই ঈমান আনা কল্যাণকর()
- 75-মুত্যুর নিদর্শন দেখে ঈমান আনা নিরর্থক()
- 76-আল্লাহ্র আযাব আসতে দেখে ঈমান আনা নিরর্থক()
- 77-ঈমান আনতে হয় সেচ্ছায়()
- 78-আল্লাহর আযাব দেখার পর ঈমান লাভজনক হবার একটি উদাহরণ()
- 79-মৌখিক ঈমান গ্রহনযোগ্য নয়, যতক্ষণ না কাজে তা প্রমাণিত হবে()
- 80-শুধুমাত্র ঈমান-ই আল্লাহর আযাব থেকে বাচার একমাত্র উপায়()
- 81-ঈমানদারদের কোন্ কোন্ শক্তির সাথে মোকাবিলা করতে হবে()
- 82-জান্নাতে ঈমানদারদের সাথে তাদের নেককার পিতা-মাতা, সন্তান-সম্ভতি, স্ত্রী এবং আত্মীয়-স্বজনকে একত্রিত করে দেয়া হবে()
- 83-ঈমানের ওপরই হালাল হারাম-এর মান নির্ভর করে()
- 84-হালাল হারাম মেনে চলা ঈমানের অপরিহার্য দাবী()
- 85-ঈমানদারদের জন্যে ফেরেশতাদের দোয়া()
- 86-ফেরেশতা ও মুমিনদের মাঝে রয়েছে ঈমানের সম্পর্ক()
- 87-ঈমানের পথে চলতে অস্বীকার করার পারলৌকিক পরিণাম()
- 88-যেসব স্থানে (আল্লাজীনা আমানু) বলতে শুধুমাত্র সত্যনিষ্ট ঈমানদার লোকদেরই বুঝায়না()
- 89-গুনাহ্গার মুমিনরা জাহান্নামে যাবে নাকি যাবেনা()
- 90-কোনো মুমিনকে বিনা অপরাধে কষ্ট দেয়া গুনাহ()
- 91-ঈমানদারদের ওপর যুলুমকারীর জন্য কঠিন শান্তি()
- 92-দীনের প্রতি ঠাট্টা বিদ্রুপকারীর সাথে বন্ধুতা স্থাপন ঈমানের পরিপন্থী()
- 93-কি কি আমল ঈমান না থাকার সাক্ষ্য দেয়()
- 94-ঈমান কারো একচেটিয়া বন্দোবস্ত নয়()
- 95-ঈমানের একটি স্পষ্ট পরিচয়()
- 96-ঈমান গ্রহণের সত্যিকার মানসিকতার ধরণ()
- 97-সংকর্মশীল মুমিনদের খিলাফত প্রদানের ওয়াদা ও তার শর্তাবলী()
- 98-মুমিনদেরকে আল্লাহ প্রিয় সৃষ্টিতে পরিণত করেন()
- 99-কুফর ও ঈমানের দ্বন্দ্বে আল্লাহ মুমিনদের পক্ষে থাকেন()
- 100-মুমিনরাই সাফল্য লাভ করবে()
- 101-ঈমানদারের আসল দায়িত্ব নিজের মুক্তির দায়িত্ব()
- 102-আল্লাহ মুমিনদের প্রতি এবং মুমিনরা আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট, এবং এরাই আল্লাহর দলভুক্ত()
- 103-সত্যের দাওয়াতে কোন্ ধরনের লোকেরা সাড়া দেয়()
- 104-ঈমান দুনিয়া ও আখিরাতের ভয় ও দুঃখ থেকে রক্ষা পাওয়ার মাধ্যম()
- 105-ঈমানদারদের সাথে নবী (সাঃ) কে কোন্ কর্মনীতি অবলম্বনের নির্দেশিকা দেয়া হয়()
- 106-ঈমানদারদের জন্যই দুনিয়া ও আখিরাতে প্রকৃত নিরাপত্তা রয়েছে()
- 107-ঈমানকে যুলুমের সাথে মিশ্রিত করার অর্থ()
- 108-ঈমানদারের ত্যাগ ও কুরবানীকে আল্লাহ বিনষ্ট কল্পবেননা()
- 109-আল্লাহ ঈমানদার লোকদের সাহায্যকারী ও পৃষ্ঠপোষক()
- 110-ঈমান মহাসতোর জ্ঞান লাভ করার চাবি()
- 111-আল্লাহ ঈমানদারদের সাথী()
- 112-অস্বীকারকারীরা মুজিযা দেখে ঈমান গ্রহণ করেন৷()
- 113-আল্লাহর প্রতি যারা ঈমান আনেনা, তাদের পরিণাম()
- 114-কারা ঈমান থেকে বঞ্চি থাকে()
- 115-যারা ঈমান আনে তাদের উপর তাদের অপবিত্রতা প্রভাবশীল হয়()
- 116-কি কি জিনিস ঈমান গ্রহণে প্রতিবন্ধক()
- 117-ঈমান ও তাকওয়ার প্রতিদান()
- 118-ঈমানের দাবী হলো, কুফর ও ইসলামের দ্বন্দ্বে মুমিন স্বীয় স্বার্থকে ইসলামের জন্য জলাঞ্জলী দেবে()
- 119-ঈমানের দাবী হলো, কুফর ও ইসলামের মধ্যকার যুদ্ধে মুমিন জানের সাথে মালেরও কুরবাণী করবে()
- 120-ঈমানের দাবী হলো ইসলামের খাতিরে আত্মীয়তাকে জলাঞ্জলী দিতে হলেও মুমিন দ্বিধা করবেনা()
- 121-ঈমানদারদের প্রকৃত পরীক্ষা তখনই হয়, যথন শক্তিশালী শত্রুর সাথে ইসলামের মুকাবিলা শুরু হয়()
- 122-কুফর ও ইসলামের যুদ্ধকে আল্লাহ ঈমানদারদের মর্যাদা উন্নতির মাধ্যমে পরিণত করেছেন()
- 123-প্রত্যেক মুমিনকে প্রকাশ্যে কুফরের সাথে সম্পর্কোচ্ছেদের ঘোষণা দিতে হবে()
- 124-ঈমানদার লোকদের নিজ জীবনকে রাসূলের চেয়ে প্রিয় মনে করা উচিত নয়()
- 125-ঈমানদার লোকদের জন্য এটা উচিত নয় যে. তারা কুফরের বিরুদ্ধে ইসলামের যুদ্ধে পেছনে থেকে যাবে()
- 126-কুরআন দ্বারা মুমিনের ঈমান বিকশিত হয় এবং কুরআন তার নিরাময়, রহমত ও হিদায়াত স্বরূপ()
- 127-মুমিনের দৃষ্টি দুনিয়াবী স্বার্থের পরিবর্তে পরকালীন কল্যাণের প্রতি নিবদ্ধ হওয়া উচিত()
- 128-সকল বিপদ ও অনিষ্ট থেকে মুমিন আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করে, কেবল নিজের ওপর ভরসা করেনা()
- 129-মুমিনের নেক আমলের অবমূল্যায়ন করা হবেনা এবং তাদের প্রতিদান বিনষ্ট হবেনা()
- 130-যারা আল্লাহর ওপর ঈমান আনবে, তাদের আমলের প্রতিদান লাভের ক্ষেত্রে কোনো প্রকার অধিকার ক্কুনন কিংবা অবিচার হবার ভয় নেই()
- 131-দুনিয়াতে ঈমানদারদের কি নীতি গ্রহণ করা উচিত()
- 132-ঈমানদাররা একে অপরের সাহায্যকারী হওয়া উচিত()
- 133-মুমিনরা একে অপরের ভাই()
- 134-মুমিনদের জামায়াত কেমন হওয়া উচিৎ()
- 135-মুশরিক আত্মীয় স্বজনের জন্য মাগফিরাতের দোয়া করা মুমিনের কাজ নয়()
- 136-মুমিন হয়ে কোনো ব্যক্তির ফাসেকী কাজে খ্যাতিমান হওয়া জঘন্য ব্যাপার()
- 137-মুমিন আল্লাহ্র রহমত গুণের কথা জেনেও পাপ করার দুঃসাহস করেনা()
- 138-নসীহত ঈমানদার লোকদের জন্যই উপকারী প্রমাণিত হয়()
- 139-আল্লাহর ওপরই ঈমানদারদের নির্ভর করা উচিত()
- 140-ঈমানদারদেরকে সাহায্য করার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট()
- 141-ঈমানের নিআমত আল্লাহর অনুমতি ছাড়া লাভ করা যায়না (তাকদীর শিরোনাম দ্রষ্টব্য)()
- 142-যারা ঈমান আনেনি তাদের পৃষ্ঠপোষক শয়তান()
- 143-কুফরী কাজে বাধ্য করা মুমিনের হুকুম()
- 144-রাসূল (সাঃ) আপন রবের প্রতি ঈমান আনার দাওয়াত দিতেন()
- 145-সত্যিকার ঈমানদার লোকেরা শয়তানের ফিতনা থেকে নিরাপদ থাকে()
- 146-ঈমান শুধু আখিরাতেই নয়, দুনিয়াতেও: কল্যাণকর()
- 147-যে ঈমানদার শুধুমাত্র মন্দ আমলের ভিত্তিতে জাহান্ামে নিক্ষিপ্ত হবে, শেষ পর্যন্ত তাদেরকে ক্ষমা করা হবে()
- 148-দুনিয়া ও আখিরাতের নিআমতরাজী ঈমানদার লোকদেরই প্রাপ্য()
- 149-কিয়ামতের দিনটি ঈমানদারদের জন্য সহজ ও হালকা হবে এবং তাদেরকে সজীবতা ও প্রশান্তি দান করা হবে()
- 150-মুমিন মুত্তাকীদের জন্য ভয় ও দুঃশ্চিত্তা নেই()
- 151-সত্যের সামনে মুমিনের মস্তক অবনত হওয়া উচিত()
- 152-সকল ঈমানদার মুত্তাকী আল্লাহ্র বন্ধু()
- 153-ঈমানদার লোকেরা আল্লাহ্র কাছে সিদ্দীক ও শহীদের মর্যাদা সম্পন্ন()
- 154-মুমিনদের হৃদয় আল্লাহ্র স্মরণে বিগলিত হওয়া উচিত()
- 155-মুমিনদের জন্য সুসংবাদ()
- 156-আল্লাহ্র শত্রু মুমিনদের শত্রু আর মুমিনদের শত্রু আল্লাহ্র শত্রু()
- 157-আল্লাহ্ মুমিনের তওবা কবুল করেন()
- 158-ঈমানদার লোকদেরকে তাকওয়া অবলম্বন করার তাকীদ()
- 159-যারা আল্লাহ্র আয়াতের ওপর ঈমান আনে, তারাই তার রহমতের অধিকারী()
- 160-মুমিনদের জন্য আল্লাহ্র কাছে রয়েছে : সত্যিকার সম্মান ও মর্যাদা()
- 161-দুনিয়াতে কষ্ট দিয়ে অনুগত মুমিনদের পরকালীন হিসাব লাঘব করা হয়()
- 162-ঈমানদারদের প্রতি আল্লাহ্র অনু্গ্রহরাজি এবং জান্নাতের সুসংবাদ()
- 163-মুমিনকে শাস্তি না দেয়া আল্লাহ্র কর্তব্য()
- 164-ঈমান ও সৎ কাজের শুভ পরিণাম()
- 165-রাসূলের রিসালাতের প্রতি ঈমান আনার/ অনিবার্য দাবী()
- 166-নবী মুহাম্মদ (সঃ) এর প্রতি ঈমান আনার দাবী()
- 167-মুহাম্মদ (সঃ) এর প্রতি ঈমান আনার তাকীদ()
- 168-মুহাম্মদ (সঃ) এর বিরুদ্ধে অস্তরেও কোনো রকম সন্দেহের অস্তিত্ব থাকলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ()
- 169-ঈমানদার লোকদের নবীর সাথে কিরূপ সম্পর্কে উচিত()
- 170-মুমিনদেরকে সান্তনা দেয়ার জন্য আয়াত নাযিল()
- 171-ঈমান ও সংকীর্ণতা (লোভপূর্ণ, কার্পণ্য) একই অস্তরে একত্রিত হতে পারেনা()
- 172-ঈমানের সম্পর্কই প্রকৃত সম্পর্ক()
- 173-ঈমান এবং তাকওয়া()
- 174-ঈমানের অনিবার্য দাবী হলো, মুমিনের অস্তর তার মুমিন ভায়ের বিরুদ্ধে ঘৃণা ও বিদ্বেষ থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত থাকবে()
- 175-কারো ভুল ভ্রাস্তির জন্য তাকে সতর্ক করে দেয়া ঈমানের পরিপন্থী নয়()
- 176-মুমিনদেরকে আখিরাতের জন; সংকাজের পাথেয় সঞ্চয় করার নির্দেশ()
- 177-মুমিন নারী কাফির পুরণ্যদের জন্য এবং কাফির পুরুষ মুমিন নারীদের জনা বৈধ নয়()
- 178-মুমিন নারী দারুল কুফর থেকে হিজরত করে দারুল ইসলামে এ তাকে ফেরত পাঠানো যাবেনা()
- 179-মুমিন হিজরতকারীনিকে যাচাই করে দেখা উচিত, সে প্রকৃত ঈমানদার কি না()
- 180-কোনো বাক্তি তার ঈমান আকীদার ব্যাপারে যে বর্ণনা দেবে. বাহ্যিক দৃষ্টিতে তা-ই গ্রহণযোগ্য হবে()
- 181-ঈমানদারদের কথা ও কাজ অভিন্ন()
- 182-শাস্তি থেকে বাচার জন্য আল্লাহ ও রাসূলের প্রতি ঈমান আনা জরুরী()
- 183-কুফর ও ইসলামের যুদ্ধে ইসলাম পন্থীরা কাফিরদরে ওপর বিজয়ী হবে()
- 184-মুমিনদের জন্য জরুরী হিদায়াত()
- 185-মুমিনরা আল্লাহর ওপর ভরসা করে থাকে()
- 186-কুরআনের প্রতি ঈমান আনার নির্দেশ()
- 187-মুমিনরা আল্লাহকে ভালোবাসার ক্ষেত্রে সম্পদ ও সন্তান-সন্ততিকে প্রতিবদ্ধক হতে দেয়না()
- 188-মুমিনরা আল্লাহ নির্ধারিত সামারেখা করেনা()
- 189-ঈমান ও নেক আমলের দ্বারা গুণাহ ঝরে যায়()
- 190-মুমিন ও সৎ লোক সর্বোৎকৃষ্ট সূটি()
- 191-কি কি বিষয়ের প্রতি ঈমান অনতে হবে()
- 192-ঈমানদারদের গোটা জীবনই সবরের জীবন()
- 193-ব্যক্তিগতভাবে মুমিন আল্লাহর দয়াশীলতার মূর্তপ্রতীক এবং দলীয়ভাবে তাবা পৃথিবীতে রাহমাতুল্লিল আলামীনের প্রতিনিধি()
- 194-মুমিনদেরকে মৃত্যুর সময়, বরযখে এবং হাশরের ময়দানেও নিশ্চয়তা প্রদান করা()
- 195-আল্লাহর কারো শর্ত সাপেক্ষে ঈমানের প্রয়োজন নেই()
- 1-কিয়ামতের সময় নির্ধারিত আছে()
- 2-কিয়ামত আকস্মিক সংঘটিত হবে()
- 3-কিয়ামত সংঘটিত হবার সময়টি আল্লাহ ছাড়া আর কারো জানা নেই()
- 4-কিয়ামতের সময়কাল গোপন রাখার যৌক্তিকতা()
- 5-কিয়ামত অবশ্যই সংঘটিত হবে এবং কেউ তা রুখে দাড়াতে পারবেনা()
- 6-কিয়ামত এক সংশয়মুক্ত চূড়ান্ত সত্য()
- 7-কিয়ামত এ পৃথিবীতেই সংঘটিত হবে()
- 8-কিয়ামত এক ভয়ংকর দিন()
- 9-কিয়ামত সংঘটিত হওয়া সুনিশ্চিত()
- 10-যে কোনো মুহূর্তে কিয়ামত সংঘটিত হওয়া সম্ভব()
- 11-সেই দিনটি হবে অত্যস্ত কঠিন()
- 12-কঠিন বিপদের অতিশয় দীর্ঘ দিন()
- 13-ভারী (ভয়াবহ) দিন()
- 14-মহা গোলযোগ()
- 15-ভয়াবহ দূর্ঘটনা()
- 16-কিয়ামত শাস্তি অর্থে()
- 17-মহাদিবস ও কিয়ামত দিবস()
- 18-সূক্ষ্ণ বিচার বা হিসাব গ্রহণের দিন()
- 19-পরিপূর্ণ প্রতিদান লাভের দিন()
- 20-কিয়ামত হার জিতের দিন()
- 21-আল্লাহর সাথে সাক্ষাতের দিন()
- 22-কিয়ামত সংঘটিত হবার দলীল()
- 23-কিয়ামত সম্পর্কে কুরআনের বিশেষ বর্ণনা ভংগি()
- 24-সেদিন সর্বময় কর্তৃত্ব হবে আল্লাহর()
- 25-সকল মতবিরোধের চূড়ান্ত মীমাংসার দিনঃ()
- 26-কিয়ামত নিকটবর্তী হওয়ার বর্ণনা()
- 27-কিয়ামত নিকটবর্তী হওয়ার তাৎপর্য()
- 28-চন্দ্র বিদীর্ণ হওয়ার মুজিযা কিয়ামত নিকটবর্তী হবার লক্ষণ()
- 29-কিয়ামতের চিত্র ও ধরণ()
- 30-কিয়ামতের বিভিন্ন অধ্যায়()
- 31-কিয়ামতের দিন আকাশ ও পৃথিবীর কি অবস্থা হবে()
- 32-পৃথিবী হঠাৎ প্রকম্পিত করে টলিয়ে দেওয়া হবে()
- 33-কিয়ামতের নিদর্শনাবলী()
- 34-সকল মানুষকে পুনরুজ্জীবিত করে একত্রিত করা হবে()
- 35-অপরাধীরা পরস্পরের ওপর লানত বর্ষণ করবে()
- 36-সেদিন দৃষ্টি পাথর ও হৃদয় বিপর্যন্ত হয়ে যাবার উপক্রম হবে()
- 37-সেদিন আল্লাহ বলবেন হাশর হয়ে যাও, সেদিনই তা হয়ে যাবে()
- 38-কিয়ামতের শিংগা ফুঁকার অর্থ()
- 39-কিয়ামত প্রতিরোধের শক্তি আল্লাহ কাউকে দেননি()
- 40-নবীগণ যুগে যুগে কিয়ামত আগমনের সংবাদ দিয়েছেন()
- 41-সেদিন মানুষ হবে বিক্ষিপ্ত পতংগের মতো()
- 42-কিয়ামতের দিন মৃতদের জীবিত হয়ে উঠার অবস্থা()
- 43-সেদিন সকলেই আমার কি হবে, আমার কি হবে বলতে থাকবে()
- 44-যালিমরা কোথাও থেকে সাহায্য পাবেনা()
- 45-পথভ্রষ্টদের কি অবস্থায় হাযির করা হবে()
- 46-সেদিন বন্ধুতা ও আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন হয়ে যাবে এবং সম্ভান সম্ভতি কোনো কাজে আসবেনা()
- 47-কিয়ামত আসার আগেও যালিমদেরকে শাস্তি দেয়া হয়()
- 48-আল্লাহর আদালতে সকল মানুষের উপস্থিতি()
- 49-কিয়ামতের দিনের কঠিন অবস্থা()
- 50-সেদিন আমলনামা পেশ করা হবে()
- 51-আমলের পরিমাপের ভিত্তিতেই ফয়সালা হবে()
- 52-প্রত্যেকেই তার কৃতকর্মের পূর্ণ বদলা পাবে()
- 53-সেদিনের কঠোরতা শিশুকে বৃদ্ধ বানিয়ে দেবে এবং এর প্রচন্ডতায় আকাশ মন্ডল বিদীর্ণ হতে থাকবে()
- 54-রোয কিয়ামত সবাইকে ডাকবে()
- 55-চাদকে আলোহীন করে সূর্যের সাথে মিলিয়ে দেয়া হবে()
- 56-সেদিন পৃথিবী ফেটে যাবে()
- 57-সেদিন আকাশ মন্ডল চামড়ার মতো লাল হয়ে যাবে()
- 58-সেদিন পাহাড়গুলো উড়তে থাকবে()
- 59-সমুদ্র ফেটে যাবে এবং অগ্নি প্রজ্জলিত হবে()
- 60-সেদিন কারো কোনো চালাকি কাজে আসবেনা()
- 61-অপরাধীরা সেদিন কোনো চালাকি খাটাতে পারবেনা()
- 62-সে দিনটি কাফিরদের জন্য হবে অত্যস্ত কঠিন()
- 63-কাফিরদেরকে সেদিন আগুনে নিক্ষেপ করা হবে()
- 64-সেদিন জিন ও মানুষ থেকে পুংখানুপুংখ হিসাব গ্রহণ করা হবে()
- 65-অপরাধীদের অপরাধ সেদিন গোপন থাকবেনা()
- 66-সেদিন অপরাধীদেরকে মাথার সম্মুখভাগের চুল ধরে হিটড়ে টেনে নেয়া হবে()
- 67-অস্বীকারকারীদের সেদিন কিরূপ শাস্তি দেয়া হবে()
- 68-সেদিন অপরাধীরা জাহান্নাম ও ফুটস্ত টগবগে পানির উৎসের মধ্যে ছুটোছুটি করতে থাকবে()
- 69-সেদিন মানুষগুলোকে তিন দলে বিভক্ত করা হবে()
- 70-কবরগুলোকে সেদিন উম্মুক্ত করা হবে()
- 71-সেদিন কোনো গোপন বিষয় গোপন থাকবেনা()
- 72-সেদিন সকল প্রকার কাজের পেছনে সক্রিয় নিয়ত, উদ্দেশ্য এবং গোপন কার্যকারণও উম্মুক্ত করে দেয়া হবে()
- 73-লোকদের হাতে আমলনামা দেয়া হবে()
- 74-অপরাধীরা আমলনামা পাবার পূর্বেই পৃথিবীতে যা কিছু করেছে তা স্মরণ করতে থাকবে()
- 75-মানুষকে তার আগের ও পরের কৃতকর্মসমূহ জানিয়ে দেয়া হবে()
- 76-অপরাধীদের চরম দূরাবস্থা হবে()
- 77-কিয়ামত ঈমানদারদের জন্য সহজ এবং কাফিরদের জন্য কঠিন হবে()
- 78-কিয়ামত সম্পর্কে কেউই নির্ভয় থাকতে পারবেনা()
- 79-কিয়ামতের বিপদ সবখানে ছড়িয়ে পড়বে()
- 80-কিয়ামত কোন দিনের জন্য বিলম্বিত করা হয়েছে()
- 81-কিয়ামত সংঘটিত হবার ব্যাপারে স্বয়ং কিয়ামত, তিরস্কারকারী নফস এবং বিশ্বজগতের কর্মীবাহিনী ফেরেশতাদের শপথ!()
- 82-আল্লাহর ইবাদতকারী কে ছিল এবং কে ছিলনা, কিয়ামতের দিন প্রকাশ্যে তা দেখানো হবে()
- 83-মানুষ যা কিছু আগে পাঠিয়েছে সেসবই দেখতে পাবে()
- 84-অপরাধীরা এই বলে আফসোস করবে যে, হায় ! সেদিনের জন্য যদি আগাম কিছু ব্যবস্থা করতাম()
- 85-প্রাণের বন্ধুও তার বন্ধুর খোজ নেবেনা অথচ তারা একে অপরকে দেখতে পাবে()
- 86-অপরাধী তার সন্তান-সন্ততি, স্ত্রী, ভাই এবং ঘনিষ্টতর আপনজন এমনকি পৃথিবীর সবকিছুও যদি বিনিময় হিসেবে প্রদান করে, তবু আযাব থেকে মুক্তির জন্য তার এ প্রচেষ্টা কোনো কাজে আসবেনা()
- 87-মানুষ আপন ভাই, মা-বাবা ও তার পরিজনের নিকট থেকে পালিয়ে বেড়াবে এবং কারোরই কারোর কথা মনে থাকবেনা()
- 88-কারো জন্য কিছু করার সাধ্যও কারো থাকবেনা ( এছাড়াও শাফাআত শিরোনাম দ্রষ্টব্য)।()
- 89-সেদিন ফায়সালার ইখতিয়ার থাকবে একমাত্র আল্লাহর()
- 90-কে শাস্তি বা পুরস্কারের অধিকারী আল্লাহই তা ভালো জানবেন()
- 91-সেদিন কোনো আশ্রয়স্থল থাকবেনা এবং আল্লাহর সামনে গিয়েই হাযির হতে হবে()
- 92-অপরাধীরা নিজেদের মৃত্যু কামনা করবে কিন্তু তাদের জন্য আফসোস করা ছাড়া কোনো লাভ হবেনা()
- 93-মানুষের প্রাণ সমূহকে তাদের দুনিয়ার দেহের সাথে জুড়ে দেয়া হবে()
- 94-জীবিত পুঁতে ফেলা মেয়েদেরকে জিজ্ঞেস করা হবে কোন অপরাধে তাদেরকে হত্যা করা হয়েছে()
- 95-কিয়ামতের দিন অপরাধীদের পক্ষ থেকে কোনো ওকালতী চলবেনা()
- 96-কাফিরগণ তাদের গাফলতির ব্যাপারে আফসোস করবে()
- 97-মুসলমান ও মুনাফিকদের মধ্যে কিয়ামতের দিনই ফায়সালা হবে()
- 98-কাফিরদেরকে কিয়ামতের দিন কোনো প্রকার বিনিময় শাস্তি থেকে রক্ষা করতে পারবেনা()
- 99-কিয়ামতের দিন পথভ্রষ্ট লোকদের কি অবস্থায় উঠানো হবে()
- 100-সেদিন অপরাধীরা কিভাবে ধৃত হবে()
- 101-অপরাধীদের কাছ থেকে আল্লাহ সেদিন প্রতিশোধ গ্রহণ করবেন()
- 102-কিয়ামত সকল মানুষকে একই সময়ে উপস্থিত করানোর দিন()
- 103-বিশ্ব জগতের ব্যবস্থাপনা ভেংগে লন্ড ভন্ড হয়ে যাবে এবং সম্পূর্ণ নতুনভাবে তা আবার প্রতিষ্ঠিত হবে()
- 104-কিয়ামত কেন সংঘটিত হবে ?()
- 105-এর পূর্বে সব ধ্বংস হয়ে যাবে()
- 106-সেদিন পৃথিবী ধাক্কার পর ধাক্কা খাবে()
- 107-সেদিন দুনিয়া পূজারী এবং আখিরাত অমান্যকারীদের সকল আমল মূল্যহীন নিষ্ষল হবে()
- 108-সেদিন একথা সবাই স্পষ্ট জানতে পারবে যে, সমগ্র বিশ্বজগত আল্লাহর নিয়ন্ত্রণাধীন()
- 109-শয়তানকে কিয়ামত পর্যন্ত অবকাশ দেয়া হয়েছে()
- 110-কিয়ামতের প্রতি বিশ্বাস পোষণ করার ক্ষেত্রে শয়তান প্রতিবন্ধক হয়()
- 111-আখিরাত অমান্যকারীদের দুঃশ্চিস্তা এবং মন্দ পরিণতি()
- 112-কিয়ামত সংঘটিত করা আল্লাহর জন্য কিভাবে কঠিন ও অসম্ভব হতে পারে, যখন তিনি এ বিস্তৃত বিশাল বিশ্বজগগত এবং জীবন যাপনের নানাবিধ উপায় উপকরণসহ এ পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন?()
- 113-নবীগণ সেদিন সাক্ষ্য দেবেন()
- 114-কিয়ামতের দিন হযরত ঈসা (আঃ) আহলি কিতাবদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবেন()
- 115-কিয়ামত চূড়ান্ত সত্য এবং এ ব্যাপারে সাবধান করা হয়েছে, এখন যার ইচ্ছা স্বীয় প্রতিপালকের দিকে প্রত্যাবর্তনের পথ বেছে নিক()
- 116-কিয়ামতের প্রতি ঈমান আনাই সরল সঠিক পথ()
- 117-সেদিন ঈমানদার লোকেরাই শুধুমাত্র আল্লাহ্র নিআমতের অধিকারী হবে()
- 118-কিয়ামতের চরম ভীতিকর অবস্থা নেক লোকদের তীত সন্ত্রস্ত করবেনা()
- 119-কিয়ামতের দিনের কঠিন অবস্থা থেকে কাউকে বীচিয়ে দেয়া আল্লাহর সবচেয়ে বড় রহমত()
- 120-সেদিন মুমিন ও কাফির সকলেই আল্লাহ্র প্রশংসা করবে()
- 121-মুমিনদের চেহারা সমুজ্জ্বল ও তরতাজা হবে এবং অপরাধীদের চেহারা হবে ফ্যাকাসে উদাস()
- 122-সেদিনের অকল্যাণ থেকে আল্লাহ কাদেরকে রক্ষা করবেন?()
- 123-সেদিন যার পাল্লা ভারী হবে সে মনের মতো সুখী জীবন লাভ করবে এবং যার পাল্লা হাল্কা হবে তাকে নিক্ষেপ করা হবে গভীর খাদে()
- 124-সেদিন আল্লাহ দেখা দেবেন()
- 125-সেদিন কারা আল্লাহর দর্শন লাভের মর্যাদা অর্জন করবে?()
- 126-সেদিন ফেরেশতারা আকাশের প্রান্তসীমায় অবস্থান করবে আর আটজন ফেরেশতা আল্লাহর আরশ বহন করবে()
- 127-কিয়ামত আগমনের দিন তারিখ কাফিররা কি উদ্দেশ্যে জিজ্ঞেস করতো()
- 128-বিরুদ্ধবাদীরা কেন বার বার কিয়ামত সংঘটিত হবার দাবী করতো?()
- 129-কিয়ামত সংঘটিত হওয়ার সময় জিজ্ঞসাকারীদের প্রতি জবাব (অধিক ব্যাখ্যার জন্য হাশর প্রতিদান ও শাস্তি শাফাআত এবং আমলনামা শিরোনাম দ্রষ্টব্য)।()
- 1-কুফর এর অর্থ ও ব্যাখ্যা()
- 2-কুফরের মর্ম()
- 3-নিরেট কাফিরের বৈশিষ্ট্য()
- 4-প্রকৃত কুফর এবং আইনগত কুফরের মধ্যে পার্থক্য()
- 5-কুফর অর্থ অনুগ্রহ ভুলে যাওয়া, অকৃতজ্ঞতা এবং নিমকহারামী()
- 6-কুফর অর্থ আল্লাহর অনুগ্রহের প্রতি অস্বীকৃতি()
- 7-আল্লাহর আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে প্রতারণা করা কুফরীর উপর কুফরী()
- 8-কুফরীর পর কুফরী করার নীতি()
- 9-কুফর আল্লাহর দাসত্ব-বন্দেগী থেকে বিচ্যুত করার দ্বিতীয় পর্যায়()
- 10-রিয়াকারীতাকেও কুফর বলে অভিহিত করা হয়()
- 11-কাফিরদের হঠকারিতা()
- 12-কাফিররা স্থানকাল নির্বিশেষে একই রকম হঠকারিতা অবলম্বন করে থাকে()
- 13-কাফির ও মুসলিমের মধ্যে মৌলিক পার্থক্য()
- 14-কুফরী জীবন ব্যবস্থার অধীনে ঈমানদারদের জীবন যাপন করার দুটি অবস্থা()
- 15-মুমিন ও কাফিরের পার্থক্য()
- 16-কাফেরী জীবন পদ্ধতি আর মুমিন সুলভ জীবনপদ্ধতির পার্থক্য()
- 17-মুনাফিকী ঈমান মূলত কুফর()
- 18-কাফিরদের চক্রান্ত()
- 19-কাফিরদের ষড়যন্ত্রে উল্টো কাফিররাই আটকে পড়বে()
- 20-কাফিরদের চিন্তা পদ্ধতি()
- 21-কাফেরী কর্মপদ্ধতি()
- 22-কুফর মূলত প্রকৃতি বিরুদ্ধ জিনিস()
- 23-কুফর কেন বিবেক ও প্রকৃতি বিরুদ্ধ?()
- 24-কাফেরী আকীদা বিশ্বাস ও আমলের বিশ্লেষণ()
- 25-কুফরী নীতির বিভিন্ন রূপ()
- 26-আল্লাহর কিতাব এবং তার আয়াত অমান্যকারীরা কাফির()
- 27-আল্লাহর আয়াতের সাথে কুফরী করার উদ্দেশ্য()
- 28-আল্লাহর সম্ভান সম্ভতি আছে বলে ধারণাকারীরা কাফির()
- 29-আল্লাহর কিতাবের, এক অংশ মানা এবং অপর অংশ অমান্য করা কুফরী()
- 30-একজন নবীকেও অস্বীকার করা কুফর ( এ ছাড়াও নবুয়াত শিরোনাম দ্রব্য) ।()
- 31-রাসূলের আনুগত্য অস্বীকার করা কুফর()
- 32-স্বয়ং কুফরই মানুষের জন্যে ক্ষতিকর, এর সাথে অপকর্ম সংযুক্ত হোক বা না হোক()
- 33-আল্লাহ্র বিরুদ্ধে কাফিরদের একধরনের শত্রুতা থাকে()
- 34-কাফিররাই ফাসিক()
- 35-অন্যদেরকে আল্লাহ্র সমকক্ষ সাব্যস্ত করা কুফর()
- 36-কুরআনের বিরুদ্ধাচরণ কুফর()
- 37-কুরআন মুহাম্মদ (সাঃ) কর্তৃক রচিত বলে সাব্যস্ত করা কুফর()
- 38-নবীগণের দাওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির()
- 39-কোনো নবী কুষরীর নির্দেশ দিতে()
- 40-কুফর মূলত অজ্ঞতা()
- 41-আল্লাহ্র অধিকার আদায়ে পশ্চাদপসরন কুফর()
- 42-তাগুতের পথে লড়াই করা কাফিরদের কাজ()
- 43-যারা আল্লাহ্র আইন অনুযায়ী ফায়সালা করেনা, তারা কাফির()
- 44-দীনের ব্যাপারে অনর্থক চুলচেরা বিশ্লেষণের পরিণাম হয়ে থাকে কুফর()
- 45-কুরআন এবং মুহাম্মদ (সাঃ) কে আমান্যকারীরা কাফির()
- 46-কুরআনের কোনো একটি কথাকে অস্বীকার করাও কুফরী()
- 47-আখিরাত আমান্যকারীরা কাফির()
- 48-আল্লাহ্র আয়াত নিয়ে হাসি তামাসা এবং আল্লাহ্ ও রাসূলের প্রতি ঠাট্টা বিদ্রুপকারীরা কাফির()
- 49-কাফিররাই আল্লাহ্র রহমত থেকে নিরাশ হয়()
- 50-কাফিররা কামনা বাসনার অনুসারী()
- 51-কাফিররা মুমিনদেরকে হাত ও মুখের ভাষা দ্বারা কষ্ট দেয়া ও অপমানিত করার ব্যাপারে একপায়ে খাড়া থাকে()
- 52-কাফিররা আখিরাতের ব্যাপারে সম্পূর্ণ নিরাশ()
- 53-কাফির এবং নাস্তিকদের অস্বীকৃতি কোনো প্রকার জ্ঞান ও দৃঢ় প্রত্যয়ের ভিত্তির ওপর নয় বরং কেবলমাত্র সন্দেহ সংশয়ের ওপর প্রতিষ্ঠিত()
- 54-দীনের বিরুদ্ধে কাফিরদের হাম্বি তাম্বি এক তুচ্ছ ব্যাপার()
- 55-কুফরের সাথে যদি মন্দ কাজের তৎপরতা তীব্র না হয়, তবে শাস্তিও তীব্র ও প্রচন্ড হবেনা()
- 56-কাফিরদেরকে আল্লাহর.পাকড়াও থেকে কেউ রক্ষা করতে পারবেনা()
- 57-কাফিরদের জন্য আখিরাতে কোনো অংশ নাই()
- 58-খৃষ্টানদের কুফরী()
- 59-আল্লাহ মানুষের কল্যাণের জন্যেই তাদের কুফরী করাটা পছন্দ করেননা()
- 60-কাফিরদেরকে ঢিল দেয়ার সীমা()
- 61-অবশেষে কাফিররাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে()
- 62-কাফিররা আখিরাতকে অসম্ভব মনে করতো()
- 63-আখিরাতে কাফিররা নিজেদের বোকামীর জন্য নিজেরাই নিজেদের ওপর অভিশাপ বর্ষণ করবে()
- 64-কাফিরদের জাহান্নামে প্রবেশের দৃশ্য()
- 65-কাফিরদের জন্য এমন শাস্তি রয়েছে, যা প্রতিরোধ করার কেউ নেই()
- 66-কাফির অবস্থায় কোনো ভালো কাজও আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য নয়()
- 67-কাফিরদেরকে আল্লাহ ভ্রান্ত কাজেরই তৌফিক দিয়ে থাকেন()
- 68-কাফিরদেরকে কোনো প্রকার বিনিময় আখিরাতের শাস্তি থেকে রক্ষা করতে পারবেনা()
- 69-কাফিরদেরকে আল্লাহর যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি থেকে কেউ বাচাতে পারবেনা()
- 70-কাফিরদের জন্যে হযরত নুহ (আঃ) এবং হযরত লূত (আঃ) এর স্ত্রীদের দৃষ্টান্ত()
- 71-কুফরী নীতি গ্রহণ করার পরিণতি()
- 72-কুফরী অবস্থায় মৃত্যুবরণকারীর পরিণতি()
- 73-আল্লাহর আয়াতের উল্টা অর্থকারীর পরিণাম()
- 74-কিয়ামতের দিন কাফিরদের যন্ত্রণাদায়ক অবস্থা()
- 75-কাফিরদের জন্য কিয়ামতের দিনটি হবে অত্যন্ত কঠিন()
- 76-মৃত্যুকালে কাফিরদের দুরবস্থা()
- 77-কাফিরদের গোমরাহী ও অপকর্ম তাদের জন্য মনোহরী বানিয়ে দেয়া হয়()
- 78-কুফরী কাজে যারা বাড়াবাড়ি করে, তাদের অস্তরে মোহর মেরে দেয়া হয়()
- 79-কাফিরদের কুফরী আল্লাহর জন্য নয় বরং তাদের নিজেদের জন্যেই ক্ষতিকারক()
- 80-মানুষ সেচ্ছায় কুফরীর পথ বেছে নেয়, সুতরাং তার কুফরের জন্য সে নিজেই দায়ী()
- 81-কাফিররা তাদের কু-কর্মের স্বাদ আস্বাদন করবেই()
- 82-কাফিররা সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব()
- 83-কাফিরদের জন্য পার্থিব জীবনকে অত্যন্ত চিত্তাকর্ষক করে দেয়া হয়েছে()
- 84-আল্লাহ কাফিরদের পছন্দ করেনা()
- 85-কাফিররা সফলকাম হতে পারেনা()
- 86-কুফরের পারলৌকিক পরিণাম থেকে কাফিরকে তার সম্পদ ও সম্তান-সম্ভতি রক্ষা করতে পারবেনা()
- 87-কুফর ও ঈমানের মাঝে সমঝোতা হতে পারেনা()
- 88-কাফিররা মিথ্যার অনুসারী()
- 89-কাফিরদের অভিভাবক ও সহযোগী কেউ নাই()
- 90-ইউসারিউনা ফিল কুফরি এর অর্থ()
- 91-কিয়ামত কখন আসবে কাফিরদের এ প্রশ্ন ছিল নিছক বিদ্রুপাত্মক()
- 92-কাফিরদের প্রতি হুমকী()
- 93-কাফিরদের মধ্যে সত্য অস্বীকার করার গুণ সর্বদা বিদ্যমান থাকে()
- 94-ইসলামের বিরুদ্ধে কাফিরদের ষড়যন্ত্র()
- 95-কাফিররা চন্দ্র বিদীর্ণ হবার মুজেযাকে যাদু বলে অভিহিত করেছিলো()
- 96-কাফিরদের নৈতিক ও মানসিক পরিণতি()
- 97-কাফিরদের জন্য নির্ধারিত রয়েছে জাহান্নাম এবং ফুটস্ত গরম পানি()
- 98-কাফিররা মুমিনদের কট্টর দুশমন()
- 99-ঐতিহাসিক ফলাফল ও অভিজ্ঞতার আলোকে কুফর এবং ঈমানের তুলনা()
- 100-কাফিররা চায় মুমিনরা কুফরীর পথ বেছে নিক()
- 101-কাফিরদের মধ্যে যারা মুসলমানদের ক্ষতি করার চেষ্টা করেনা তাদের সাথে ভালো ও সদাচরণ করায় কোনো দোষ নেই()
- 102-যে কাফির ইসলাম ও মুসলমানদের অপমানিত করার জন্য সদা তৎপর থাকে তার সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন নিষিদ্ধ()
- 103-কাফিরের নৈতিক শক্তি অনিবার্যতাবে ঈমানদারদের শক্তির কয়ে কম হয়ে থাকে()
- 104-কাফিররা আল্লাহর মসজিদ সমূহের মুতাওয়াল্লী হওয়ার যোগ্য নয়()
- 105-কাফিরদের ধর্ম এক না হলেও মূলত তারা সবাই একই গোষ্ঠীতুক্ত()
- 106-কাফিররা আল্লাহর সাহায্য থেকে বঞ্চিত থাকে()
- 107-কাফিরদেরকে কুফর থেকে বের করে আনার জন্য সুস্পষ্ট প্রমাণ পাঠানো হয়েছে, এরপরও যে কুফরের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকবে, তার দায় দায়িত্ব সম্পূর্ণ তার নিজের ওপর বর্তাবে()
- 108-আল্লাহ কাফিরদেরকে লাঞ্চিত করবেন()
- 109-আল্লাহ রাসুল পাঠিয়ে কুফরের ভয়ংকর পরিণতি সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়েছেন()
- 110-কুফর শাস্তিযোগ্য অপরাধ()
- 111-মানুষকে সঠিক পথ দেখিয়ে দেয়া হয়েছে, এখন সে কুফরের অনুসারী অথবা শোকরগোজার হতে পারে()
- 112-রবের সাথে কুফরী করার অর্থ()
- 113-কোনো বিষয়কে কাফিরদের জন্য ফিতনা বানিয়ে দেয়ার অর্থ()
- 114-কাফিরদের মুক্তি নেই()
- 115-কাফিররা পরকালে সিজদা করতে চাইবে কিন্তু করতে সক্ষম হবেনা()
- 116-আদালতে আখিরাতে কাফিররা নিজেদের অপরাধ স্বীকার করবে()
- 117-কাফির এবং আল্লাহর দীনের পথে বাধাদানকরীদের সমস্ত আমল ব্যর্থ হয়ে যাবে()
- 118-মৃত্যুর সময় ফেরেশতারা কাফিরদের সাথে কি আচরণ করে?()
- 119-কাফিরদের মন্দ পরিণাম()
- 120-কাফিরদের পরিণাম কোনোপ্রকার দু:খ প্রকাশের যোগ্য নয়()
- 121-রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম কে কাফিরদের সাথে জিহাদ করার এবং তাদের সাথে কঠোর আচরণের নির্দেশ()
- 1-কুরআন শব্দের অর্থ()
- 2-কুরআন আল্লাহর ফরমান()
- 3-কুরআন সকল মানুষের জন্য আল্লাহ্র পয়গাম()
- 4-কুরআনের বর্ণিত প্রকৃত সত্য ও নিগুঢ় তত্ব অটল ও অপরিবর্তনীয়, কোনোপ্রকার হাসি তামাশার ব্যাপার নয়()
- 5-কুরআন সকল আসমানী কিতাবের নির্যাস এবং এসবের সত্যতা প্রমাণের জন্যই এসেছে, খন্ডনের জন্য নয়()
- 6-পূর্বে অবতীর্ণ কিতাবের শিক্ষা কুরআন বিস্তারিত বর্ণনা করে()
- 7-কুরআন নাযিলের উদ্দেশ্য()
- 8-কুরআন অকাট্য সত্য এবং সত্য সহকারে তা নাযিল হয়েছে()
- 9-কুরআনের সত্যতার সাক্ষ্য প্রমাণ()
- 10-কুরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার দলীল()
- 11-কুরআন আল্লাহ নাযিল করেছেন()
- 12-কুরআন নাযিলের পদ্ধতি()
- 13-কুরআন পর্যায়ক্রমে নাযিল হয়েছে()
- 14-কুরআন পর্যায়ক্রমে নাযিল হবার হিকমত()
- 15-কুরআন দুর্বোধ্য ভাষায় কথা বলেনা()
- 16-কুরআন সুস্পষ্ট এবং বিশুদ্ধ আরবী ভাষায় নাযিল হয়েছে()
- 17-কুরআনের বিশিষ্ট পরিভাষা()
- 18-কুরআন আরবী ভাষায় নাযিলের কারণ()
- 19-কুরআনের আয়াতসমূহ সুস্পষ্ট সত্য বর্ণনাকারী()
- 20-কুরআনে সত্য পরিপন্থী কোনো কথাবার্তা নেই যা মেনে নিতে একজন সত্যপন্থী লোক ইতস্তত করতে পারে()
- 21-কুরআন মানুষের স্বভাবধর্মী শিক্ষা পেশ করে()
- 22-কুরআনের অনন্য বাচনভঙ্গী()
- 23-কুরআনের বাচনভঙ্গীর বিশেষত্ব()
- 24-কুরআনের আলোচ্য বিষয় সমূহের মধ্যে পূর্ণ ঐক্য এবং সামঞ্জস্য রয়েছে()
- 25-সাধারণ গ্রন্থাবলী থেকে কুরআনের পার্থক্য এবং স্বাতন্ত্র()
- 26-কুরআন বুঝার ক্ষেত্রে সাধারণ পাঠকদের কি ধরণের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় এবং কেন হতে হয়?()
- 27-কুরআন বুঝার জন্য ঐতিহাসিক পটভূমিকে সামনেন রাখার গুরুত্ব()
- 28-কুরআন ঈমানদারদের জন্য ফায়সালার মানদন্ড এবং আইনের উৎস()
- 29-কুরআন শুধুমাত্র আইনের কিতাব নয় বরং হিদায়াতের কিতাব()
- 30-কুরআনের বৈপরিত্যমুক্ত এবং সুষ্পষ্ট কিতাব হওয়া()
- 31-এ সংশয়ের জবাব যে, আরবী কুরআন অনারবদের জন্য কিভাবে হিদায়াত হতে পারে?()
- 32-কুরআন কোনো অভিশপ্ত শয়তানের বাণী নয়()
- 33-কুরআন আল্লাহ্র পক্ষ থেকে নাযিল হবার ব্যাপারে আল্লাহ এবং ফেরেশতাদের সাক্ষ্য()
- 34-কুরআন আল্লাহ্র পক্ষ থেকে উজ্জ্বল প্রমাণ()
- 35-আল্লাহই মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রতি কুরআন নাযিল করেন()
- 36-কুরআন নাযিলের সূচনা()
- 37-কোন্ রাত্রে কুরআন নাযিল হয়?()
- 38-কুরআন কদর রাতে নাযিল করা হয়, যা রমযানুল মুবারকের এক বরকতময় রাত()
- 39-কুরআন এমন এক বিশেষ মুহূর্তে নাযিল করা হয় যখন আল্লাহ কিসমতের ফায়সালা করেন()
- 40-কুরআন এক রাতেই নাযিল করার অর্থ()
- 41-কুরআনের আয়াতের দুটি বড় প্রকার: ১ । মুহকামাত, ২। মুতাশাবিহাত()
- 42-কুরআন নাযিল আল্লাহর বিরাট অনুগ্রহের প্রকাশ()
- 43-কুরআন নাযিল হুযূর (সাঃ) ও তার জাতির জন্য অনেক বড় একটি মর্যাদা()
- 44-যার ফায়সালা কার্যকর করতে কোনো শক্তি রুখে দাড়াতে পারেনা()
- 45-কুরআনের আল্লাহ্র পক্ষ থেকে নাযিল হবার দাবী এবং তা মানুষের জন্য কি চ্যালেঞ্জ ঘোষণা করে?()
- 46-কুরআনের বাহক হলেন রূহুল কুদস()
- 47-কুরআন সেসব ভেজাল থেকে পবিত্র, যা দ্বারা পৃথিবীর অন্যান্য ধর্মীয় গ্রন্থসমূহ অপবিত্র হয়েছে()
- 48-আল্লাহ্র কিতাবের ব্যাপক অর্থে কুরআন নামের ব্যবহার()
- 49-কুরআন সুরক্ষিত কিতাবে লিপিবদ্ধ()
- 50-কুরআন সংরক্ষণের দায়িত্ব আল্লাহ নিজেই গ্রহণ করেছেন()
- 51-সাহাবায়ে কিরাম (রাঃ) কুরআন সংরক্ষণের জন্য কি ধরণের সতর্কতা অবলম্বন করেন()
- 52-কুরআন সংরক্ষিত থাকার প্রমাণ()
- 53-সেই রেওয়ায়েতের রহস্য, যাকে আশ্রয় করে ইসলাম বিরোধীরা কুরআন সংরক্ষিত হওয়ার ব্যাপারে সন্দেহ-সংশয়ের অবতারনা করে()
- 54-কুরআন হিফয করার পদ্ধতি শুরু থেকেই চালু হয়েছিল()
- 55-প্রথম নির্ভরযোগ্য সংকলন কিভাবে তৈরী করা হয়?()
- 56-সপ্ত হরফে কুরআন নাযিল হওয়ার অর্থ()
- 57-রাসূল (সাঃ) এর যুগে কোন কোন ব্যক্তির কাছে কুরআনের অংশবিশেষ লিখিত আকারে মজুদ ছিল()
- 58-কুরআনের বর্তমান বিন্যাস কার দ্বারা এবং কখন সাধিত হয়()
- 59-কুরআনের বর্তমান বিন্যাস নাযিল হওয়ার ত্রমধারা অনুসারে করা হয়নি কেন এবং বর্তমান বিন্যাসের কারণ()
- 60-কুরআনে একই বিষয়ের আলোচনা বিভিন্ন স্থানে বার বার কেন এসেছে ?()
- 61-কুরআনকে কি অর্থে জিবরীল আলাইহিস সালাম এবং রাসূল (সাঃ) এর বাণী বলা হয়েছে()
- 62-কুরআন নিজেই সেই বিরুদ্ধবাদীদের অপবাদ খন্ডনের জন্য যথেষ্ট, যারা হুযুর (সাঃ) কে পাগল বলতো()
- 63-কুরআনের মাধ্যমে মানুষের কাছে প্রমাণ পূর্ণ করা()
- 64-কুরআন একটি ভারী বাণী হওয়ার অর্থ()
- 65-কুরআন ছাড়া হক ও বাতিলের পার্থক্য নিরূপণ করা এবং হিদায়াতের পথ প্রদর্শনের অপর কোনো মাধ্যম নেই সুতরাং যারা এ থেকে হিদায়াত লাভ করবেনা তারা আর কোথা থেকেও হিদায়াত পাবেনা()
- 66-এ কুরআন উন্নত মর্যাদা সম্পন্ন, সংরক্ষিত ফলকে লিপিবদ্ধ এবং এতে সম্পূর্ণ সঠিক ও পবিত্র বাণী লেখা আছে()
- 67-এটি পবিত্র, উন্নত মর্যাদা সম্পন্ন এবং সম্মানিত সহীফাসমূহে লিখিত আছে, যা মর্যাদাবান ও পৃত চরিত্র লেখকদের হাতে থাকে()
- 68-কুরআন আল্লাহ ছাড়া আর কারো বাক্য হতে পারেনা()
- 69-কুরআন যেমন মুজিযা হিসেবে নাযিল করা হয় ঠিক তেমনি মুজিযা হিসেবে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্মৃতিতে তা সংরক্ষিতও করে দেয়া হয়()
- 70-কুরআন ঠিক ঠিক ভাবে পড়িয়ে দেয়া এবং তার অর্থ সঠিকভাবে বুঝিয়ে দেয়ার দায়িত্ব আল্লাহ নিজে গ্রহণ করেছিলেন()
- 71-দুনিয়াবাসীকে কুরআনের অনুরূপ তৈরী করে আনার চ্যালেঞ্জ()
- 72-কুরআনই নবী (সাঃ) কে প্রদত্ত মুজেযা()
- 73-কি কি কারণে কুরআন মুজেযা()
- 74-কুরআনের হুকুম আহকাম ও শিক্ষার যে ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ রাসূল (সাঃ) বর্ণনা করেছেন, তা আল্লাহ্র পক্ষ থেকেই ছিল()
- 75-এ ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ জানার একমাত্র মাধ্যম হলো হাদীস ও সুন্নাহ()
- 76-কুরআন সম্পূর্ণ সঠিক ও সোজা পথ দেখায়()
- 77-কুরআন হিদায়াত লাভ এবং সত্যানুসন্ধানের কি মাধ্যম ও উপায় নির্দেশ করে()
- 78-আল্লাহর এ ঘোষণা যে, যা কিছু তোমরা দেখো এবং যা দেখতে পাওনা সেসব জিনিসের শপথ, কুরআন কোন কবির কাব্য অথবা গণকের কথা নয়()
- 79-এ ধারণার খন্ডন যে, কুরআন শুধুমাত্র আরবী ভাষীদের প্রতি নাযিল হয়েছে()
- 80-মক্কার কাফিরদের কুরআনকে যাদু বলে মানুষকে সন্ত্রস্ত করে দেবার ষড়যন্ত্র()
- 81-কুরআন নাযিল করা হয় যেন মানুষ তা বুঝতে পারবে()
- 82-কুরআন কি চমৎকারভাবে বিভিন্ন সময় ও অবস্থায় নাযিলকৃত ওহী সংকলন করা হয়()
- 83-কোনো জিনিসের ব্যাপারে কুরআনের বিভিন্ন প্রকার বর্ণনা পরস্পর বিরোধী নয়()
- 84-কুরআনের বাহ্যিক অর্থের দ্বারা সৃষ্ট সন্দেহের অপনোদন()
- 85-মুতাশাবেহাত আয়াত ব্যাখ্যার সঠিক পন্থা()
- 86-কুরআন মানুষকে তার বক্তব্য বুঝানোর জন্য মানবীয় পরিভাষার পরিচিত শব্দাবলী এবং বর্ণনাভংগী ব্যবহার করে()
- 87-কুরআনের মুফাস্সিরদের মাঝে মতপার্থক্যের ধরণ()
- 88-কুরআন তিলাওয়াতের আদব()
- 89-কুরআন শুনার আদব()
- 90-রাসূল (সাঃ) কিভাবে কুরআন তিলাওয়াত করতেন()
- 91-রাতের নির্জন নিস্তব্ধ পরিবেশ কুরআন তিলাওয়াতের জন্য অত্যন্ত যথোপযুক্ত সময়()
- 92-কুরআন তিলাওয়াতের আধ্যাত্মিক ও নৈতিক উপকারীতা()
- 93-কুরআনের ব্যাখ্যামূলক হওয়া এবং প্রত্যেক জিনিসের বিস্তারিত বিবরণ থাকার অর্থ()
- 94-কুরআনের পরিচয়()
- 95-কুরআন পৃথিবীর সকল সম্পদ থেকে অনেক মূল্যবান()
- 96-কুরআন আল্লাহর সবচেয়ে বড় অনুগ্রহ (নিআমত)()
- 97-কুরআন মুমিনদের জন্য হিদায়াত, নিরাময় এবং রহমত()
- 98-যারা কুরআন থেকে মুখ ফিরিয়ে রাখে তারা ক্ষতিগ্রস্ত()
- 99-কুরআন অন্ধকার থেকে বের করে আলোর পথে আনয়নকারী কিতাব()
- 100-কুরআন শান্তি ও নিরাপত্তার পথ প্রদর্শন করে()
- 101-মুত্তাকীদের জন্য একটি উপদেশ()
- 102-কুরআন একটি সুদৃঢ় শক্তিশালী গ্রন্থ, যার কোনো কথাই ভুল প্রমাণিত হতে পারেনা()
- 103-কুরআন গোটা বিশ্ব জগত ও তার প্রয়োজনীয়তাকে পরিষ্যাপ্ত করে আছে()
- 104-কুরআন একটি জাতির মাধ্যমে পৃথিবীর এক বিশাল অংশে পরিবর্তন আনে()
- 105-কুরআন ব্যাপক ও পূর্ণাংগ জ্ঞানের ভান্ডার()
- 106-কুরআন মহা কল্যাণ ও বরকতপূর্ণ কিতাব()
- 107-কুরআন যালিমদের সাবধান করে এবং সৎ আচরণ গ্রহণকারীদের সুসংবাদ দেয়()
- 108-কুরআন কি ধরণের কিতাব()
- 109-কুরআন আল্লাহর কাছে অত্যন্ত উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন কিতাব()
- 110-কুরআন অতিশয় জ্ঞান বিজ্ঞানপূর্ণ()
- 111-কুরআন এক চূড়ান্ত সত্য, যার বিরুদ্ধে বাতিলের কোনো প্রচেষ্টা সফল হতে পারেনা()
- 112-কুরআন গাফিলদের চমকে দেবার কিতাব()
- 113-অত্যন্ত বরকতপূর্ণ কিতাব()
- 114-কুরআন পুরোপুরি হিদায়াতের কিতাব()
- 115-কুরআন অন্তরদৃষ্টির আলো নিয়ে এসেছে()
- 116-কুরআন সকল মানুষের জন্য এক মহাসত্য কিতাব()
- 117-কুরআন এক উপদেশ()
- 118-কুরআন একটি মুজিযা()
- 119-কুরআন আল্লাহর বাণী হবার প্রমাণ কুরআন নিজেই()
- 120-কুরআন একটি হিদায়াতনামা, যা দীনের পরিষ্কার রাজপথ দেখিয়ে দেয়()
- 121-কুরআন অবিশ্বাসীদের জন্য কানের পর্দা এবং চোখের আবরণ()
- 122-কুরআন মুহাম্মদ (সাঃ) এর রাসূল হওয়ার প্রমাণ()
- 123-কুরআনের আগমন ছিল আরববাসীদের জন্য ভাগ্যের ফায়সালাকারী()
- 124-কুরআন আল্লাহর দিকে পথ দেখায়()
- 125-কুরআন সেই নিআমত নিয়ে এসেছে যা ইতিপূর্বে বনীইসরাঈলদের দেয়া হয়েছিল()
- 126-কুরআন এজন্যে নাযিল করা হয়েছে যেন, মানুষ তা নিয়ে চিন্তা গবেষণা করে()
- 127-কুরআনে সবধরণের উপমা প্রয়োগ করে লোকদেরকে প্রকৃত সত্য বুঝানো হয়েছে()
- 128-কুরআন ধারণা ও অনুমানের পরিবর্তে বাস্তব যুক্তি প্রমাণের ওপর তার নীতির ভিত্তি স্থাপনে মানুষকে দাওয়াত দেয়()
- 129-কুরআন পর্যবেক্ষণ ও অভিজ্ঞতার আলোকে সত্য উপলব্ধির আহ্বান জানায়()
- 130-কুরআনের অনুসারীরা আল্লাহর সাহায্য ও রহমত দ্বারা ধন্য হয়()
- 131-কুরআন অনুসরণের সঠিক পন্থা()
- 132-যে ব্যক্তি কুরআন থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে তাকে কঠিন জবাবদিহীর সম্মুখিন হতে হবে()
- 133-কুরআনকে মিথ্যা সাব্যস্তকারীদের মন্দ পরিণতি()
- 134-কুরআনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম কারীদের খারাপ পরিণাম()
- 135-কুরআন প্রত্যাখ্যানকারী ধ্বংস হবে()
- 136-কারা কুরআন থেকে হিদায়াত লাভ করে থাকে()
- 137-কোন ধরণের লোক কুরআন থেকে গোমরাহী গ্রহণ করে()
- 138-অহংকার ও হঠকারীতার দ্বারা কুরআনের বিরোধিতা কারীদের থারাপ পরিণতি()
- 139-কুরআন রাসূল (সাঃ) এর কাছে জিবরীল আলাইহিস সালামের মাধ্যমে এসেছে()
- 140-হতভাগ্য সে, যার অস্তর এ কুরআন পড়ে আরো কঠোর হয়ে গেছে()
- 141-যারা আল্লাহকে ভয় করে, কুরআন তাদের মাঝে কি প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে()
- 142-কুরআন থেকে কারা লাভবান হতে পারে()
- 143-কুরআন সত্য মিথ্যা জানার কষ্টি পাথর()
- 144-কুরআনের বিধান অস্বীকার করার পরিণাম()
- 145-কুরআন দ্বারা কিভাবে হিদায়াত লাভ করা যায়()
- 146-যার অন্তর অসত্যানুরাগে তালা বন্ধ হয় সে কুরআন বুঝতে সক্ষম হয়না()
- 147-মানব রহস্য সম্পর্কে কুরআনের বর্ণনা()
- 148-কুরআনের মুকাবিলায় কোনো গ্রন্থ পেশ করা সম্ভব নয়()
- 149-নবীগণের ব্যাপারে কুরআনের এক গুরুত্বপূর্ণ ব্যাখ্যা()
- 150-চতুর্দশ শতাব্দী অতিক্রান্ত হওয়া সত্ত্বেও আজ অবধি কুরআনের প্রভাব ও ভাষাগত ঔজ্জ্বল্যে কোনো কমতি ঘটেনি()
- 151-আসমানী কিতাবগুলোর ওপর কুরআনের সংরক্ষক হওয়ার অর্থ()
- 152-কুরআন অবতরণ ইহুদীদের বিদ্রোহ ও কুফরী বৃদ্ধির কারণে পরিণত হয়()
- 153-কুরআন অপরাধীদের নীতি সুস্পষ্ট করে তোলে()
- 154-কুরআন উপদেশ লাভ এবং সতর্ক হবার মাধ্যম()
- 155-পাপ ও পুণ্যের কুরআনী ধারণা()
- 156-কুরআনের দাওয়াত পৌঁছে যাবার মাধ্যমে মানুষের ওপর আল্লাহর ভালোবাসা পূর্ণ হয়ে যায়()
- 157-কুরআনের দাওয়াত()
- 158-কুরআনের দাওয়াত রুখবার জন্য কাফিররা কি পদ্ধতি অবলম্বন করেছিল [মুহাম্মদ (সাঃ) শিরোনাম দ্রব্য]()
- 159-পূর্ববর্তী সকল আসমানী কিতাবের দাওয়াত যা ছিল কুরআনের দাওয়াতও তাই()
- 160-সুস্থ বিবেকবান লোক কুরআনের দাওয়াত কবুল না করে পারেনা()
- 161-আখিরাত অস্বীকারকারীরা কুরআনের হিদায়াত থেকে কেন বঞ্চিত থাকে()
- 162-অপরাধীদের কাছে কুরআনের শিক্ষা কঠিন অসহ্য()
- 163-কুরআন থেকে মানুষের উপকৃত হওয়াটা শয়তানের কাছে সবচেয়ে বেশী অসহ্য ব্যাপার()
- 164-ঈমানদার এবং মুনাফিকদের ওপর কুরআনের প্রভাব()
- 165-কুরআন মানুষের বিবেক ও চিন্তার কাছে আবেদন করে()
- 166-কুরআনের অনেক স্থানে যদিও দৃশ্যত রাসূল (সাঃ) কে সম্বোধন করা হয়েছে কিন্তু প্রকৃতপক্ষে উদ্দেশ্য মুসলমান অথবা কাফির অথবা সাধারণ মানুষ()
- 167-কুরআনের বিভিন্ন জায়গায় ইনসান শব্দ দ্বারা মানুষের একটি বিশেষ দলকে বুঝানো হয়েছে()
- 168-আসমানী কিতাবগুলো কুরআনের সমর্থক()
- 169-ধর্মসমূহের সূচনা সম্পর্কে কুরআনের বর্ণনা (অধিক জানার জন্য ইসলাম ও দীন শিরোনাম দ্রষ্টব্য)।()
- 170-কুরআন বনী ইসরাঈল নবীগণকে স্বয়ং বনী ইসরাঈল কর্তৃক আরোপকৃত অপবাদ থেকে পবিত্র ঘোষণা করে()
- 171-কুরআনে কি উদ্দেশ্যে শপথ করা হয়েছে()
- 172-কুরআন মুহাম্মদ (সাঃ) এর কি মর্যাদা বর্ণনা করে()
- 173-কুরআনের শাব্দিক অনুবাদের ত্রুটি()
- 174-কুরআনের শান্দিক অনুবাদের লাভ ক্ষতি()
- 175-সূরা সমূহ কোন্ অবস্থায় নাযিল হতো()
- 176-কুরআনের আয়াত সমূহের মাঝে কৃত্রিম যোগসূত্র তৈরীর ত্রুটি()
- 177-কুরআনের আয়াতকে পূর্বাপর সম্পর্ক থেকে আলাদা করে দেখার ক্ষতি()
- 178-কুরআনের আয়াতের অর্থ সঠিকভাবে বুঝার জন্য পূর্বাপর সম্পর্ককে দৃষ্টির সম্মুখে রাখা প্রয়োজন()
- 179-কুরআন হৃদয়ংগম করার জন্য কি বিষয়ের জ্ঞান অপরিহার্য()
- 180-কুরআনের প্রকৃত সত্য এবং এ প্রকৃত প্রেক্ষাপট()
- 181-কুরআনের বিষয়বস্তু ও বক্তব্যের যোগসূত্রের ব্যাখ্যা যোগসূত্রতার ব্যাখ্যা()
- 182-কুরআনের বিষয়বস্তু ও কেন্দ্রীয় আলোচ্য বিষয়()
- 183-কুরআনের অলৌকিক বর্ণনা ও প্রকাশ পদ্ধতির পূর্ণতার প্রমাণ()
- 184-ইসলামী দাওয়াতের বিভিন্ন স্তরে নাযিলকৃত সূরাগুলোর আলাদা বৈশিষ্ট্য()
- 185-কুরআনের আলোচনায় স্থান কালের প্রভাব এত বেশী কেন ? এটা কুরআনের চিরন্তন ও বিশ্বজনীন হিদায়াত হবার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধক নয়()
- 186-কতিপয় সূরা মক্কীও এবং মাদানীও()
- 187-মক্কী সূরার বর্ণনাভংগী()
- 188-মক্কী সূরার প্রেক্ষাপট ও বৈশিষ্ট্য()
- 189-মাদানী সূরার প্রেক্ষাপট ও বৈশিষ্ট্য()
- 190-সময়ের প্রেক্ষাপটে মক্কী সূরার বিভাজন()
- 191-নবী (সাঃ) এর যুগে কুরআন লিখন()
- 192-কুরআন বনী ইসরাঈলের ইতিহাসের এমন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলী বর্ণনা করে, যা স্বয়ং তারাই ভুলে যেতে বসেছে ( এছাড়াও বাইবেল ও তালমুদ শিরোনাম দ্রষটব্য)।()
- 193-কুরআনের দাবী অনুযায়ী কাজ না করলে তার প্রাণসত্তা অনুধাবন করা সম্ভব নয়()
- 194-কুরআনী রীতি()
- 195-কোন্ কোন্ আয়াত দ্বারা ওহী নাযিলের সুচনা হয় এবং সর্বপ্রথম পূর্ণাঙ্গ সূরা কোনটি()
- 196-কুরআনের সর্বশেষ অবতীর্ণ সূরা()
- 197-কুরআনের সর্বশেষ আয়াত কোনটি()
- 198-সুরা সমূহের নাম()
- 199-কুরআনের বৈশিষ্ট্য সমূহ()
- 200-কুরআনকে সহজ করে দেয়া হয়েছে()
- 201-কুরআন কি অর্থে সহজ()
- 202-উপদেশ লাভের জন্য কুরআনকে সহজ করে দেয়া হয়েছে()
- 203-কুরআনের প্রথম সম্বোধিত কারা()
- 204-পবিত্ররা ছাড়া কুরআন কেউ স্পর্শ করতে পারেনা()
- 205-ওযু ছাড়া কুরআন স্পর্শ করার মাসয়ালা()
- 206-কোন্ কোন্ অবস্থায় কুরআন হাত দিয়ে ধরা জায়েয নয়()
- 207-আল্লাহ কুরআনের সূরা ও আয়াতসমূহ যখন তা নাযিল করা হতো তখনি রচনা করতেন না()
- 208-কুরআনের নতুন বিধানের ঘোষণা কিভাবে করা হতো()
- 209-কুরআনের কোনো কোনো সূরার ফযীলত বর্ণনা করা হয়েছে()
- 210-রাসূল (সাঃ) কিভাবে কুরআনের তাফসীর ও ব্যাখ্যা করেছেন (হাদীস শিরোনাম দ্রষ্টব্য )।()
- 211-সাহাবায়ে কিরাম (রাঃ) কিভাবে কুরআনের ব্যাখ্যা করতেন()
- 212-ফকীহগণ কিভাবে কুরআনের ব্যাখ্যা করেন()
- 213-অমান্যকারীদের এ অভিযোগের জবাব যে, কুরআন রাসূল (সাঃ) নিজেই চিন্তা ভাবনা করে রচনা করেছেন, তা যদি আল্লাহর পক্ষ থেকে হতো তবে একসাথেই নাযিল হতো()
- 214-মক্কী সূরা নাযিলের সময়কাল নির্ধারণের পদ্ধতি()
- 215-কুরআন ব্যাখ্যার সঠিক নিয়ম()
- 216-কুরআন ব্যাখ্যার ভ্রান্ত পদ্ধতি()
- 217-কুরআন বুঝার জন্য রাসূল (সাঃ)-এর মৌখিক ও বাস্তব ব্যাখ্যা প্রয়োজন()
- 218-হাদীস অস্থীকারকারীদের ভ্রান্ত ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ()
- 219-হাদীসের কোনো বর্ণনা কুরআন থেকে অতিরিক্ত হওয়ার অর্থ এ নয় যে, তা কুরআনের বিরোধী()
- 220-মক্কী যুগের প্রাথমিক সূরাগুলোর অনন্য বাচনভংগী()
- 221-মক্কী যুগের শেষ সূরাগুলোর বাচনভংগী()
- 222-কুরআনের সূরা এবং আয়াত নাযিলের সময়কাল নির্ধারণের মূলনীতি()
- 223-কুরআনের পরিভাষাসমূহের অর্থ ও মর্ম()
- 224-কুরআনের যুক্তি উপস্থাপন পদ্ধতি()
- 225-কোনো ঘটনাকে কোনো আয়াতের শানে নুযুল সাব্যস্ত করার অর্থ()
- 226-কুরআনের কুরআন নাম()
- 227-কুরআনের ফুরকান নাম()
- 228-কুরআনের কিতাবুম মুবীন নাম()
- 229-কুরআনের যিকর নাম()
- 230-একদল জিনের মনোযোগ দিয়ে কুরআন শোনা, এর প্রতি ঈমান আনা, অতঃপর ফিরে গিয়ে নিজ জাতির লোকদের মধ্যে ইসলামের দাওয়াত ও তাবলীগের কাজ()
- 231-কুরআনকে কি অর্থে যিকর বলা হয়েছে()
- 232-কুরআন কি অর্থে কিতাবে মুবীন()
- 233-ইসলামের প্রারম্ভিক যুগে কিভাবে কুরআন প্রচারিত ও প্রসারিত হয়()
- 234-মক্কার কাফিররা কুরআনকে কেন যাদু বলতো()
- 235-কুরআনের ব্যাপারে মক্কার কাফিরদের এ আপত্তি যে, যেহেতু কুরআন একজন আরবের ওপর আরবী ভাষায় নাযিল হয়েছে সুতরাং তা আল্লাহর বাণী নয়()
- 236-এ আপত্তির জবাব()
- 237-মক্কার কাফিরদের এ অপবাদ আরোপ যে, মুহাম্মদ (সাঃ) এটি নিজে রচনা করেছেন ও তার জবাব()
- 238-কুরআন মুহাম্মদ (সাঃ) কর্তৃক রচিত একথা ঘোষণাকারী কাফির()
- 239-কুরআনের প্রতি অবিশ্বাসী ও এর অস্বীকারকারী কাফির()
- 240-কুরআনের বিরুদ্ধে কুরাইশ সর্দারদের এ যুক্তি যে, যদি কুরআন সত্য হতো, তবে সমাজের প্রভাবশীল ব্যক্তিরা এর প্রতি ঈমান আনতো()
- 241-কুরআনের কোনো একটি বাক্য অস্বীকার করাও কুফরী()
- 242-কুরআনের বিরুদ্ধে বাতিলপন্থীদের কোনো ষড়যন্ত্র সফল হতে পারেনা()
- 243-সমগ্র মানবজাতির প্রতি কুরআন অনুসরণের আহ্বান()
- 244-আল্লাহর আযাব থেকে বাচার একমাত্র পথ হলো কুরআনের অনুসরণ করা()
- 245-কুরআদ সম্পদ ব্যয়ের কোন্ কোন্ পদ্ধতির সমর্থন এবং কোন্ কোন্ পন্থার নিন্দা করে()
- 246-কুরআন আত্মশুদ্ধির কি কি উপায় নির্দেশ করে()
- 247-কুরআন অধ্যয়নের পদ্ধতি()
- 248-কুরআনের দাওয়াত সম্পর্কে মানুষের কেন গভীরভাবে চিন্তা ভাবনা করা উচিত()
- 249-সেই সব দলীল প্রামাণ যার ভিত্তিতে মানুষের কুরআন অনুসরণ করা উচিত()
- 250-কুরআনের প্রতি কেন ঈমান আনা উচিত()
- 251-কুরআন বিশ্বজনীন এবং চিরন্তন হিদায়াত হওয়ার দলীল()
- 252-কুরআনের পূর্ণাংগ পথ নির্দেশিকা হওয়ার অর্থ এবং সুন্নাহর সাথে তার সম্পর্ক()
- 253-কুরআনের উত্তরাধিকারী উম্মাহর মর্যাদা ও পরিণাম()
- 254-কুরআন কি ধরণের মতবিরোধ ও দলাদলি নিষেধ করে()
- 255-কুরআনের দৃষ্টিতে বৈধ ও অবৈধ মত পার্থক্যের সীমা()
- 256-কুরআন পড়া এবং তার অনুসরণ করার সুফল ও শুভ পরিণতি()
- 257-কুরআনের সাথে রাসূল (সাঃ) কে পাঠানো কেন জরুরী ছিল()
- 258-গোটা মানব জাতির কাছে কুরআনের দাওয়াত()
- 259-পূর্ববর্তী আসমানী কিতাবগুলোর দাওয়াত যা ছিল,কুরআনের দাওয়াতও তা-ই()
- 260-আরবের সত্যনিষ্ট লোকেরা কিভাবে কুরআনকে অভ্যর্থনা জানিয়েছিল()
- 261-কুরআনের দাওয়াতকে প্রতিরোধের জন্য কাফিররা কি পদ্ধতি অবলম্বন করেছিল()
- 262-কুরআনের বাণীর অস্বাভাবিক প্রভাব()
- 263-কুরআন কিভাবে অন্তরকে সম্মোহিত করে()
- 264-কুরআনের বিরুদ্ধে মক্কার কাফিরদের হঠকারিতা (এছাড়া কুরাইশ শিরোনাম দ্রষ্টব্য )।()
- 265-কুরআন পূর্ববর্তী সকল আসমানী কিতাবের সত্যতা স্বীকার করে()
- 266-কুরআন কি অর্থে পূর্ববর্তী কিতাবগুলোর সত্যতা ঘোষণা করে()
- 267-কুরআনে নসখ বা রহিত হবার অর্থ()
- 268-মক্কার কুরাইশদের কুরআন শুনেই সিজদাবনত হওয়া()
- 269-কুরআনকে পরাজিত করার জন্য মক্কার কাফিরদের প্রচেষ্টা()
- 270-কোন্ ধরণের লোকেরা কুরআন দ্বারা লাভবান হতে পারেনা()
- 271-কুরআনকে আল্লাহর বাণী বলে মানা না মানার পরকালীন পরিণাম()
- 272-কুরআনের ব্যাপারে বিরোধীপক্ষের আপত্তি ও তার জবাব()
- 273-কুরআনের মৌলিক শিক্ষা()
- 274-তাওহীদের ব্যাপারে কুরআনের যুক্তি প্রদর্শন পদ্ধতি (তাওহীদের যুক্তি শিরোনাম দ্রষ্টব্য)()
- 275-আখিরাতের ব্যাপারে কুরআনের যুক্তি প্রদর্শন পদ্ধতি (এছাড়া আখিরাত ও আখিরাতের দলীল দ্রষ্টব্য)()
- 276-মুহাম্মদ (সাঃ) এর রিসালতের পক্ষে কুরআনের যুক্তি প্রদর্শন রীতি (এছাড়া মুহাম্মদ (সাঃ) ও তার নবুওয়তের প্রমাণ শিরোনাম দ্রষ্টব্য)।()
- 277-হালাল ও হারামের কুরআনিক দৃষ্টিভংগি()
- 278-মানব ইতিহাস সম্পর্কে কুরআনের দৃষটিভংগি()
- 279-আইন বর্ণনা করার সাথে সাথে কুরআন নৈতিক অনুভূতিকেও উপস্থাপন করে()
- 280-আল্লাহ তার বান্দাদেরকে কুরআনের শিক্ষা দিয়েছেন()
- 281-কুরআনকে স্বীকার করার জন্য আখিরাতের প্রতি ঈমান পোষণ অপরিহার্য()
- 282-কুরআনে বাক্য ব্যবহার রীতি()
- 283-কুরআন তার সম্বোধিতদের জন্য পরীক্ষা()
- 284-কুরআনের বাহক হবার মহান দায়িত্ব()
- 285-কুরআনের ব্যাপকধর্মী বর্ণনা()
- 286-নামাযে রুকু ও সিজদার মতো কুরআন পাঠ করাও ফরয্()
- 287-মহা বিশ্ব্যবস্থা ও বিশ্বজগত সৃষ্টি সম্পর্কে কুরআনের বর্ণনা()
- 288-মানব সৃষ্টি প্রসংগে কুরআনের বর্ণনা (মানুষ শিরোনাম দ্রষ্টব্য)()
- 289-অতি প্রাকৃত রহস্য সম্পর্কে কুরআনের বর্ণনা()
- 290-ধর্মসমূহের মূল সূত্র সম্পর্কে কুরআনের বর্ণনা (দীন ও ইসলাম শিরোনাম দ্রষ্টব্য )।()
- 291-কুরআনের ইতিহাস-দর্শন()
- 292-কুরআনের সমাজ দর্শন()
- 293-কুরআনের সত্যতা ও পারস্পরিক সম্পর্ক ও দর্শন()
- 294-সমাজ সংস্কারের কুরআনের কর্মসূচী (ইসলাম শিরোনাম দ্রষ্টব্য)()
- 295-কুরআনের নৈতিক দর্শন()
- 296-কুরআনের নৈতিক শিক্ষা()
- 297-কুরআনের দৃষ্টিতে সম্মান ও মর্যাদা লাভের মানদন্ড()
- 298-কুরআন দ্বারা কুরআনের তাফসীর()
- 299-কুরআনের মনস্তত্ব বিজ্ঞান()
- 300-রাজনৈতিক ব্যবস্থা সম্পর্কে কুরআনের নির্দেশনা()
- 301-স্থান ও কাল সংক্রান্ত কুরআনের দৃষ্টিভংগি()
- 302-কুরআনে ইসলামী দর্শনের ভিত্তি()
- 303-কুরআনের অর্থনৈতিক দর্শন()
- 304-সমাজতন্ত্রের পক্ষে কুরআন থেকে একটি ভ্রান্ত যুক্তি গ্রহণ()
- 305-কুরআনে কাহিনী বর্ণনার উদ্দেশ্য()
- 306-কাহিনী বর্ণনার ক্ষেত্রে কুরআনের বাচনভংগী()
- 307-কুরআনে আদম আ: ও ইবলীসের কাহিনী বর্ণনার উদ্দেশ্য()
- 308-আদম আ: ও হাওয়া আ: এর কাহিনী বর্ণনার উদ্দেশ্য()
- 309-হযরত নূহ আ: এর কাহিনী বর্ণনার উদ্দেশ্য()
- 310-হযরত ইবরাহীম আ: এর কাহিনী বর্ণনার উদ্দেশ্য()
- 311-হযরত লূত আ: এর কাহিনী বর্ণনার উদ্দেশ্য()
- 312-হযরত হুদ আ: এর কাহিনী বর্ণনার উদ্দেশ্য()
- 313-হযরত ইউসুফ আ: এর কাহিনী বর্ণনার উদ্দেশ্য()
- 314-ফেরাউন ও হযরত মূসা আ: এর কাহিনী বর্ণনার উদ্দেশ্য()
- 315-হযরত খিযির ও হযরত মূসা আ: এর কাহিনী বর্ণনার উদ্দেশ্য()
- 316-হযরত মূসা ও বনী ইসরাঈলের এর কাহিনী বর্ণনার উদ্দেশ্য()
- 317-আইউব আ: এর কাহিনী বর্ণনার উদ্দেশ্য()
- 318-লুকমান এর কাহিনী বর্ণনার উদ্দেশ্য()
- 319-আসহাবে ইয়াসীনের এর কাহিনী বর্ণনার উদ্দেশ্য()
- 320-সালেহ আ: এর কাহিনী বর্ণনার উদ্দেশ্য()
- 321-কারূণের কাহিনী বর্ণনার উদ্দেশ্য()
- 322-শুআইব আ: এর কাহিনী বর্ণনার উদ্দেশ্য()
- 323-দাঊদ ও সুলায়মান আ: এর কাহিনী বর্ণনার উদ্দেশ্য()
- 324-হযরত দাঊদ আ: এর কাহিনী বর্ণনার উদ্দেশ্য()
- 325-হযরত সুলাইমান আ: এর কাহিনী বর্ণনার উদ্দেশ্য()
- 326-সাবা জাতির কাহিনী বর্ণনা করার উদ্দেশ্য()
- 327-ইয়াহইয়া আ: এর কাহিনী বর্ণনা করার উদ্দেশ্য()
- 328-যুলকারনাইন আ: এর কাহিনী বর্ণনা করার উদ্দেশ্য()
- 329-আসহাবে কাহফের এর কাহিনী বর্ণনা করার উদ্দেশ্য()
- 330-ঈসা আ: এর কাহিনী বর্ণনা করার উদ্দেশ্য()
- 331-কুরাইশরা কুরআনের কাহিনীর মর্ম খুব ভালা মতই অনুধাবন করতো()
- 332-কুরআনের ভবিষ্যতবানী যা অক্ষরে অক্ষরে সত্য প্রমাণিত হয়েছে()
- 333-বাইবেল ও তালমূদের সাথে কুরআনের বর্ণনার বিরোধ()
- 334-কুরআনের বিরুদ্ধে পশ্চিমী প্রাচ্যবিদদের বিদ্বেষ()
- 335-প্রাচ্যবিদদের এ অভিযোগ খন্ডন যে, কুরআন বনী ইসরাঈলদের থেকে নকল করা হয়েছে()
- 1-কুরাইশদের ইতিহাস, মক্কায় তাদের বসতি স্থাপন, তাদের ব্যবসা বাণিজ্যের অগ্রগতি এবং আরবের সবচেয়ে উন্নত গোত্রে পরিণত হওয়া()
- 2-কুরাইশরা যা কিছুই পেয়েছে, বাইতুল্লাহর বদৌলতেই পেয়েছে()
- 3-হযরত ইবরাহীম (আঃ) কে নিয়ে কুরাইশদের বেজায় গর্ব, আভিজাত্যবোধ()
- 4-আবরাহার আক্রমণের সময় কুরাইশদের মূর্তিকে ছেড়ে শুধুমাত্র আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা()
- 5-হস্তী বাহিনীর ঘটনার পর কয়েক বছর পর্যন্ত তারা একমাত্র আল্লাহরই ইবাদত করছিল()
- 6-আল্লাহ সম্পর্কে কুরাইশরা কি আকীদা- বিশ্বাস পোষণ করতো()
- 7-আরবে কুরাইশদের মর্যাদা()
- 8-আরবে কুরাইশদের প্রভাব()
- 9-কুরাইশদের প্রকৃত গোমরাহী এ ছিল যে, তারা আল্লাহর সাথে অন্য ইলাহদের ইবাদতও করতো()
- 10-কুরাইশদের ধর্মীয় ও নৈতিক অপরাধ সমূহ()
- 11-কুরাইশদের বস্তু পূজারীসুলভ দৃষ্টিকোণ()
- 12-কুরাইশদের ধর্মীয় ও বংশীয় দাবীর প্রতি কুরআনের আঘাত()
- 13-কুরাইশদের উদ্দেশ্যে কুরআনের উপদেশ শুধু আল্লাহই একমাত্র রব ও ইলাহ()
- 14-কুরাইশদের প্রতি কুরআনের দাওয়াত- সেই খোদার ইবাদত করো, যার ঘরের বদৌলতে তোমরা এসব নিআমত লাভ করেছো()
- 15-কুরাইশরা জেদী ও একগুঁয়ে জাতি()
- 16-কুরাইশরা ছিল অপরাধী এবং কাফির()
- 17-কুরাইশরা ছিল সুস্পষ্ট গোমরাহীতে নিমজ্জিত()
- 18-কুরাইশদের গোমরাহীর মৌলিক কারণ ছিল আখিরাত ভীতি না থাকা()
- 19-জাহিলিয়াতের যুগে কুরাইশদের নৈতিক অধঃপতন এবং তাদের গোমরাহীসুলডভ আকীদা বিশ্বাস()
- 20-ইসলামী দাওয়াতের বিরুদ্ধে কুরাইশদের হঠকারিতা()
- 21-ইসলাম না মানার জন্যে কুরাইশদের ওজর আপত্তি এবং যুক্তি()
- 22-কুরাইশরা আদতেই ওহী ও রিসালাতের অস্বীকারকারী ছিল()
- 23-কুরাইশরা কুরআনকে যাদু বলতো()
- 24-হুযুর (সাঃ) এর বিরোধীতায় অগ্রণী ভূমিরা পালনকারী কুরাইশ সরদারদের নৈতিক অবস্থা()
- 25-কুরাইশরা কুরআন শুনে কিভাবে প্রভাবিত হতো()
- 26-কুরাইশরা হুযূর (সাঃ) এর ব্যক্তিত্বের মানকে কতোটা অনুভৰ করতো()
- 27-তারা মনে মনে রাসূল (সাঃ) এর সত্য হওয়াকে স্বীকার করতো()
- 28-নবী (সাঃ) এর সাথে কুরাইশদের আপোষ প্রচেষ্টা()
- 29-কুরাইশদের কুরআন শুনে চটে উঠা()
- 30-কুরআন শুনে কুরাইশদের সাহাবীদের ওপর নির্যাতন()
- 31-কুরাইশরা কুরআন শুনে তেলে বেগুনে জ্বলে উঠতো()
- 32-কুরআনের বিরুদ্ধে এক কুরাইশ নেতার অহংকারী আচরণ()
- 33-মুসলমানদের উপর কুরাইশদের যুলুম অত্যাচার()
- 34-মক্কার হারম এলাকায় বনের পশগুদেরও নিরাপত্তা ছিল কিন্তু কুরাইশরা হুযূর (সাঃ) এর ওপর সকল প্রকার যুলুম-নির্যাতনকে হালাল মনে করতো()
- 35-রাসূল (সাঃ) এর পক্ষ থেকে কোনোপ্রকার দুর্বলতা ও সমঝোতার সম্ভাবনা না পেয়ে কুরাইশরা পুরোদমে তার বিরোধিতায় উঠে পড়ে লাগে()
- 36-কুরাইশরা মুসলমানদের দেখে কিভাবে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ করতো()
- 37-কিয়ামতের বর্ণনা শুনে কুরাইশরা হুযূর (সাঃ) কে ঠাট্টা উপহাস করতো()
- 38-কুরাইশদের আখিরাত অস্বীকারের জবাব()
- 39-কুরাইশদেরকে সতর্ক করা হয় যে, তোমরা যাকে বিদ্রুপ করছে৷ তা অত্যন্ত কঠিন()
- 40-হুযুর (সাঃ) এর প্রধান বিরোধী ছিল কুরাইশের বিত্তশালী ধনীক শ্রেণী()
- 41-ইসলামের মুকাবিলায় কুরাইশদের ষড়যন্ত্র()
- 42-কুরাইশদের শক্তির দর্প ও তার কারণ()
- 43-কুরাইশদের সত্য বিমুখ আচরণের সাথে জানোয়ারের উদাহরণ()
- 44-হুযুর (সাঃ) কর্তৃক দীন প্রচার শুরু হওয়া মাত্রই এ আওয়াজকে স্তব্ধ করে দেয়ার জন্য চতুর্দিক থেকে কুরাইশদের ছুটে আসা()
- 45-কুরআনের দাওয়াতের বিরুদ্ধে কুরাইশদের ভূমিকা()
- 46-কুরাইশ সরদারদের মুহাম্মদ (সাঃ) কে নবুওয়তের যোগ্য মনে না করা এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে তার জবাব()
- 47-কুরাইশদের মধ্যে যুক্তিবাদী একটি গোষ্ঠীও ছিল-যারা হুযুর (সাঃ) কে সত্য মনে করলেও তার দলে যোগ দিতনা()
- 48-মুহাম্মদ সা: এর ওপর মিথ্যা অপবাদ()
- 49-নবী (সাঃ) এর ওপর কুরাইশদের এ অভিযোগ যে, আপনি নেতৃত্ব ও ক্ষমতার প্রত্যাশী এবং নিজের নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে চান()
- 50-ইসলামের নবীর প্রতি তাদের মিথ্যা অভিযোগের অন্তঃসারশূন্যতা উম্মোচন()
- 51-কুরইশরা নিজেরাই স্বীকার করতো যে, নবী (সাঃ) এর প্রতি তারা যে অভিযোগ আরোপ করে তা মিথ্যা()
- 52-নবী (সাঃ) এর প্রতি কুরাইশদের এ আপত্তি যে, সমাজের নিম্নশ্রেণীর লোকেরা আপনার ডাকে, একত্রিত হয়েছে()
- 53-রাসূল (সাঃ) এর কাছে কুরাইশদের এ প্রশ্ন যে, আপনার রবের বংশ পরিচয় আমাদের জানান()
- 54-কুরাইশদের কাছে এ জিজ্ঞাসা যে, তোমাদের কাছে কি অদৃশ্যের জ্ঞান আছে, যা দ্বারা তোমরা জানতে পেরেছো যে, মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর রাসূল নন ?()
- 55-আখিরাত বিশ্বাসের প্রতি কুরাইশদের বিস্ময় ও ঠাট্টা বিদ্রুপ()
- 56-কুরাইশদের সাবধান করার জন্য বাগান ওয়ালাদের একটি উদাহরণ()
- 57-কুরাইশদের চোখে আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়ার জন্য তাদেরই একজন গণ্যমান্য ব্যক্তির কার্যকলাপ তুলে ধরা()
- 58-হুযুর (সাঃ) এর কাছে তাদের এ দাবী যে, তাদের প্রত্যেকের নামে আল্লাহর পক্ষ থেকে আলাদা আলাদা চিঠি আসতে হবে()
- 59-কুরাইশরা দুনিয়ার জীবনকে ভালবাসতো এবং আখিরাতের কঠিন দিনকে উপেক্ষা করতো()
- 60-কুরাইশদেরকে কিয়ামতের তারিখ জিজ্ঞেস করার জবাব()
- 61-মক্কী জীবনের শেষ ভাগে হুযূর (সাঃ) এর ওপর কুরাইশদের যুলুম নির্যাতন()
- 62-হুযূর (সাঃ) এর দোয়ায় মক্কায় যে দুর্ভিক্ষ নেমেছিল()
- 63-হুযূর (সাঃ) এর কুরাইশদেরকে একথা বল যে, আমি যে কালেমা নিয়ে এসেছি তা মেনে নিলে আরব ও অনারব তোমাদের অনুগত হয়ে যাবে()
- 64-হযরত ইবরাহীম (আঃ) তার বংশধরদের জন্য সত্যের শিক্ষা সংরক্ষণ করে গিয়েছিলেন কিন্তু পরবর্তীতে তারা ইবরাহীম (আঃ) এর আনুগত্য পরিহার করে মূর্তিপূজারী জাতির আনুগত্য গ্রহণ করে()
- 65-মুসলমানদের ইসলাম থেকে ফেরানোর জন্যে কুরাইশদের চাল()
- 66-কুরাইশদের মিজেদের শিরকের পক্ষে খৃষ্টানদের শিরক কর্ম থেকে যুক্তি গ্রহণ()
- 67-মুহাম্মদ (সাঃ) কে অস্বীকার করার জন্যে কুরাইশদের যুক্তি()
- 68-কুরাইশদের এ অভিযোগ যে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) নিজে চিন্তাভাবনা করে কুরআন রচনা করেন। অন্যথায় আল্লাহর পক্ষ থেকে হলে তা একসাথেই নাযিল হতো()
- 69-ছযূর (সাঃ) এর প্রতি ঈমান না আনার যে কারণ কুরাইশরা বর্ণনা করতো()
- 70-রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর দাওয়াত নস্যাৎ করার জন্য কুরাইশদের প্রচেষ্টা()
- 71-হযূর (সাঃ) কে হত্যার জন্য কুরাইশদের ষড়যন্ত্র()
- 72-হুযুর সা: এর বিরুদ্ধে কুরাইশদের বদদোয়া এবং হত্যা পরিকল্পনার জবাব()
- 73-কুরাইশদের কাছে কুরআনের জিজ্ঞাসা যে, মুহাম্মদ সা: যখন তোমাদের কাছে কোনো পারিশ্রমিক চাননা তখন তাঁর প্রচার তাবলীগের ব্যাপারে তোমরা এতোটা ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছো কেন ?()
- 74-মক্কার কুরাইশদেরকে কঠোর হুশিয়ারী()
- 75-মক্কার কুরাইশদের পরাজয়ের ভবিষ্যত বাণী()
- 76-কিয়ামতের দিন কুরাইশ কাফিরদের দুরাবস্থা()
- 77-নূহ আ: এর জাতির সাথে কুরাইশদের সাদৃশ্য()
- 78-কুরাইশদের হুশিয়ার করা হয় যে, ইসলামের বিরুদ্ধে চক্রান্তের জবাবে আল্লাহও একটি কৌশল করছেন যার পরিণতি অচিরেই প্রকাশ পাবে()
- 79-কুরাইশরা হিজরতের পর মুসলমানদের জন্য হজ্জের পথ বন্ধ করে দেয়()
- 80-আল্লাহর এ ঘোষণা যে, কাফির থাকা অবস্থায় কুরাইশদের কাবা রক্ষণাবেক্ষণের অধিকার নেই()
- 81-কুরাইশদের ইসলাম বিরোধিতার কারণ()
- 82-মক্কী যুগে ইসলামেরপথ রুখে দাঁড়াবার জন্য কুরাইশদের প্রচেষ্টা ও তাদের ব্যর্থতার কারণ()
- 83-কুরাইশরা হুদাইবিয়ার সন্ধি প্রকাশ্যে লংঘন করে()
- 84-কুরইশরা ছুদাইবিয়ার সন্ধি ভংগ করার পর রাসূল (সাঃ) তাদের ওপর আক্রমণের প্রস্তুতি গ্রহণ করেন()
- 85-কুরাইশদের চূড়ান্ত পরাজয়()
- 86-কুরাইশদের এ ভ্রান্ত ধারণা নাকচ যে, তারা যে পার্থিব সম্পদ-সামগ্রী লাভ করেছে, তা আল্লাহর কাছে তাদের গ্রহণযোগ্যতার দলীল এবং দুনিয়ার মত আখিরাতেও তাদের জন্যে শুভ পরিণতি রয়েছে()
- 87-হুযুর (সাঃ) কে এ উপদেশ প্রদান যে, আপনার সাথে কুরাইশরা যে অর্থহীন আচরণ করছে, তাদের ব্যাপারটা আল্লাহর ওপর ছেড়ে দিন()
- 88-কুরাইশদের প্রতি সবধান বাণী যে, ১. ছযূর (সাঃ) এর বিরুদ্ধে তোমাদের নীতি যদি পরিবর্তন না করো তবে অন্যদেরকে তোমাদের স্থলাভিষিক্ত করা হবে()
- 89-২, রাসূল (সাঃ) কে দূর্বল ভেবে আজ তোমরা তাঁকে দমিয়ে দেবার চেষ্টা করছো কিন্তু এমন একটি সময় আসবে যখন তোমরা বুঝতে পারবে যে, প্রকৃতপক্ষে অসহায় ও বন্ধুহীন কারা?()
- 90-৩. আল্লাহর বিরুদ্ধে কেউ তোমাদের সাহায্য করতে পারবেনা()
- 91-৪, তোমরা যদি মুহাম্মদ (সাঃ) এর কথা. না মানো তবে জেনে রাখো ফেরাউনও আল্লাহর রাসূলের কথা মানেনি-এবং তার পরিণতি কি হয়েছে (অদিক ব্যাখ্যার জন্য মুহাম্মদ (সাঃ) শিরোনাম দ্রষ্টব্য)।()
- 1-তাকদীরের অর্থ ও তাৎপর্য()
- 2-তাকদীর অর্থ উদ্দেশ্য এবং নির্ধারিত নিয়ম নীতি()
- 3-তাকদীর বিশ্বাসের তাৎপর্য()
- 4-আল্লাহ প্রতিটি বস্তু তাকদীর সহ সৃষ্টি করেছেন()
- 5-তিনিই প্রত্যেকটি জিনিসের তাকদীর নির্ধারণকারী()
- 6-তাকদীর হলো মানুষের জন্মগত ভাগ্য, যা পরিবর্তনের সাধ্য কারো নেই()
- 7-আল্লাহর নাফরমানী করে তার তাকদীরের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারেনা()
- 8-তাকদীর সত্ত্বেও আল্লাহর কাছে দোয়া প্রার্থনা করা কল্যাণকর()
- 9-আল্লাহ্র তাকদীর এমন নয় যে, তিনি লোকদেরকে জোরপূর্বক কোনো গোমরাহী থেকে বিরত রাখবেন এবং কোনো জিনিস মানতে বাধ্য করাবেন()
- 10-ভাগ্য গড়া এবং ভাংগা সম্পূর্ণ আল্লাহরই ইচ্ছাধীন()
- 11-তাকদীরের ফায়সালা ফেরেশতাদের দায়িত্বে অর্পণ করার রাত()
- 12-প্রত্যেক ব্যক্তি তাকদীরের লিখন অনুযায়ী তার নিজের অংশ পেতে থাকবে()
- 13-ভালো মন্দ ভাগ্য নির্মাণের দায়িত্ব মানুষের নিজের()
- 14-তাকদীর থেকে কুযুক্তি গ্রহণ()
- 15-তাকদীর বিশ্বাসের নৈতিক সুফল()
- 16-মানবীয় প্রচেষ্টা এবং আল্লাহু নির্ধারিত তাকদীরের পারস্পরিক সম্পর্ক()
- 17-এমন মানত করার নিষেধাজ্ঞা যা দ্বারা তাকদীর বদলে যাবে বলে মনে করা হয়()
- 18-পশু-পাখীদের জন্য তাকদীরের লিখন()
- 19-আল্লাহর ইচ্ছা কিভাবে কাজ করে()
- 20-আয়াতুল কুরসীতে তাকদীর ব্যবস্থা সম্পর্কে সুস্পষ্ট ইংগিতের গুরুত্ব()
- 21-অবস্থার পরিবর্তনের মধ্যে আল্লাহর ইচ্ছার যৌক্তিকতা()
- 22-মংগল এবং বিপদ সবই আল্লাহ্র ইচ্ছাধীন()
- 23-ইসলাম একটি নসীহত (উপদেশ বাণী), যার ইচ্ছা তা গ্রহণ করবে৷ তবে যতক্ষণ না আল্লাহ ইচ্ছা করবেন, কেউ হিদায়াত লাভ করতে পারবেনা()
- 24-প্রত্যেক কাজ আল্লাহ্র ইচ্ছার ওপর নির্ভরশীল ইনশাআল্লাহ বলা ব্যতীত কোনো কাজের সংকল্প প্রকাশ করা তার কুদরতের প্রতি ভুল বিশ্বাসের নামান্তর()
- 25-লোকদেরকে হিদায়াতের ওপর সৃষ্টি করাটা আল্লাহর ইচ্ছা নয়()
- 26-আল্লাহর ইচ্ছার বিরুদ্ধে মানবীয় প্রচেষ্টা কার্যকর হয়না()
- 27-মানুষকে ইচ্ছাশক্তি ও কর্যের স্বাধীনতা দেয়া এবং কুফর ও ঈমানের ফায়সালা গ্রহণে স্বাধীনভাবে ছেড়ে দেয়া আল্লাহর ইচ্ছার অন্তর্ভুক্ত()
- 28-যখন আল্লাহর ইচ্ছা মানুষের ইচ্ছার সাথে এক হয় তখনই কোনো মানবীয় কর্ম সাধিত হয়()
- 29-মানুষের ইচ্ছা-আকাংখা পূরণ হওয়া আল্লাহর ইচ্ছার ওপর নির্ভরশীল()
- 30-অপরাধীদের নিজেদের অপরাধকে যথার্থ প্রমাণ করার জন্য আল্লাহর ইচ্ছাকে ঢাল হিসেবে গ্রহণ করা()
- 31-আল্লাহর ইচ্ছাকে ঢাল হিসেবে গ্রহণকারীদের প্রতি আল্লাহর জবাব()
- 32-আল্লাহর ইচ্ছা এবং সন্তষ্টির মধ্যে পার্থক্য()
- 33-আল্লাহর হিদায়াত করা এবং গোমরাহ করার অর্থ()
- 34-আল্লাহর কাউকে গোমরাহী অথবা ফিতনার মধ্যে নিক্ষেপ করার অর্থ()
- 35-আল্লাহর গোমরাহী বাড়িয়ে দেয়ার অর্থ()
- 36-আল্লাহ্র পক্ষ থেকে অন্তরে আবরণ ফেলে রাখার অর্থ()
- 37-আল্লাহর পক্ষ থেকে অস্তর ও কানে মোহর মেরে দেয়ার অর্থ()
- 38-কতিপয় লোককে জাহান্নামের জন্য সৃষ্ট করার অর্থ()
- 39-আল্লাহ প্রদত্ত সত্য গ্রহণের জন্য উনূক্ত বক্ষ এবং সংকীর্ণ বক্ষের তাৎপর্য()
- 40-হিদায়াতের মূল সূত্র আল্লাহর হাতে থাকার অর্থ()
- 41-হিদায়াত ও পথভ্রষ্টতা আল্লাহরই ইচ্ছাধীন()
- 42-কোন ধরণের লোকদের হিদায়াত দান করা হয়()
- 43-কাদেরকে মন্দ ও অনিষ্ট থেকে রক্ষা করা হয়()
- 44-কাদেরকে আল্লাহ তাকওয়া দান করেন()
- 45-কোন ধরণের লোকদের আল্লাহ হিদায়াত থেকে বঞ্চিত করেন()
- 46-আল্লাহর প্রতি মিথ্যা আরোপকারী যালিমরা হিদায়াত লাভ করা থেকে বঞ্চিত থাকে()
- 47-আল্লাহ সেই যালিমদের হিদায়াত দেননা, যারা প্রবৃত্তির অনুসরণ করে()
- 48-কোন লোকদের অস্তরে মোহর মেরে দেয়া হয়()
- 49-কাদেরকে গোমরাহীর মধ্যে নিক্ষেপ করা হয়()
- 50-কি অবস্থায় গোমরাহীতে নিক্ষেপ করা হয়()
- 51-কোন লোকেরা আল্লাহর পক্ষ থেকে হিদায়াত লাভ করে এবং কারা হিদায়াত লাভ করেনা()
- 52-কাদেরকে সৎ কাজ এবং ঈমানের তাওফীক দেয়া হয়না()
- 53-কোন লোকদের অস্তর সত্য থেকে বিমুখ হয়ে যায়()
- 54-কাদেরকে পথভ্রষ্ট হবার জন্যে ছেড়ে দেয়া হয়()
- 55-কোন লোকদের অস্তরে কুফর বিজয়ী করে দেয়া হয়()
- 56-আল্লাহ কোন লোকদেরকে দৃষ্টি শক্তি ও শ্রবণ শক্তি থেকে বঞ্চিত করে দেন()
- 57-কাদের অন্তরে মুনাফিকী সৃষ্টি করা হয়()
- 58-কোন্ লোকদের আল্লাহ কুরআন বুঝার তাওফীক দেননা()
- 59-আল্লাহর ফায়সালা অকাট্য, কেউ তা পরিবর্তিত করতে পারেনা()
- 60-আল্লাহ প্রত্যেকের জন্য ফায়সালার একটি দিন নির্ধারিত করে রেখেছেন()
- 61-সেই বিশেষ মুহূর্ত, যখন আল্লাহ কিসমতের ফায়সালা করেন()
- 62-ফায়সালার সমস্ত ইখতিয়ার আল্লাহরই হাতে()
- 63-আল্লাহর ফায়সালাকে কোনো ঘোষণার দ্বারা রদ করা সম্ভব নয়()
- 64-আল্লাহ্ মানুষকে মতবিরোধের স্বাধীনতা দান করেছেন()
- 65-আল্লাহ মতবিরোধ সমূহের ফায়সালার সময় নির্ধারিত করে রেখেছেন()
- 66-মানবীয় মত পার্থক্য সমুহের মূল কারণ এটাই যে, আল্লাহ্ মানুষকে নির্বাচন এবং ইচ্ছার স্বাধীনতা দান করেছেন()
- 67-মানবীয় ইচ্ছা ইখতিয়ারের তাৎপর্য()
- 68-হিদায়াত ও গোমরাহীর ব্যাপারে সেই ইখতিয়ার, যা মানুষকে আল্লাহর ইচ্ছায় গচ্ছিত আমানত হিসেবে দেয়া হয়েছে()
- 69-মানুষ তার ভালো ও মন্দ আমল এবং হিদায়াত ও গোমরাহীর পথ বেছে নেবার ব্যাপারে নিজেই দায়িত্বশীল()
- 70-আল্লাহ্ মানুষকে কুফর ও ঈমানের পথ নির্বাচনের ব্যাপারে কেন স্বাধীনতা দিয়েছেন()
- 71-আল্লাহর সাহায্য ছাড়া কোনো ব্যক্তি শয়তানের চক্রান্ত থেকে বাচতে পারবেনা()
- 72-আল্লাহর অনুগ্রহ ছাড়া মানুষ দুনিয়ার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেনা()
- 73-আল্লাহর তাওফীক এবং অনুমতি ছাড়া মানুষের কোনো চেষ্টা তদবীর সফল হতে পারেনা()
- 74-আল্লাহর তাওফীক ছাড়া মানুষের কোনো ইচ্ছা সংকল্প বাস্তব রূপ লাভ করতে পারেনা()
- 75-মানুষ আল্লাহর ইচ্ছাতেই সৎপথে চলতে পারে()
- 76-শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সকল ক্ষমতা তারই হাতে()
- 77-সকল পরিবর্তনের পেছনে আল্লাহর কুদরত কার্যকর()
- 78-আল্লাহ্ কারো কোনোপ্রকার ক্ষতি করতে চাইলে তা থেকে কেউ রক্ষা করতে পারেনা()
- 79-আল্লাহ্ যাকে গোমরাহীতে নিক্ষেপ করেন, তাকে কেউ সত্য পথ দেখাতে পারেনা()
- 80-যাকে আল্লাহ লাঞ্ছিত করেন, তাকে সম্মান দান করার কেউ নেই()
- 81-আল্লাহ্র আইন কানুন পরিবর্তনের ক্ষমতা কারো নেই()
- 82-আল্লাহ যা হতে বলেন, তা-ই হয়ে যায়()
- 83-আল্লাহ কারো কল্যাণ চাইলে, তা কেউ ঠেকাতে পারেনা()
- 84-মানুষ নিজেই পবিত্র হতে পারেনা, পবিত্রতা আল্লাহরই অনুগৃহে অর্জিত হয়()
- 85-বেঈমানদের ওপর তাদের অপবিত্রতা চেপে বসে()
- 86-হেদায়াত পাওয়ার উপযুক্ত লোকদেরকেই আল্লাহ হেদায়াত দান করেন()
- 87-আল্লাহ্ যাকে চান নিজ অনুগ্রহ দ্বারা অভাবমুক্ত করে দেন()
- 88-আল্লাহ যাকে যা ইচ্ছা তাই দান করেন()
- 89-আল্লাহ্র অনুগ্রহকে কেউ রুখতে পারেনা()
- 90-প্রত্যেকটি জিনিসের সীমা ও পরিমাণ নির্ধারিত করে দেয়া হয়েছে যা কেউ লংঘন করতে পারেনা()
- 91-আল্লাহ্র পক্ষ থেকে মানুষকে পরীক্ষায় ফেলা()
- 92-আল্লাহর নূর উপলব্ধি করার সুযোগ তিনিই যাকে চান তাকে দেন()
- 93-সমস্ত বিষয়ের শেষ ফায়সালা আল্লাহরই হাতে()
- 94-আল্লাহ্র তাওফীক ছাড়া কেউ কাউকে সত্য সঠিক পথে আনতে পারেনা()
- 95-আল্লাহর তাওফীক ছাড়া কোনো ব্যক্তি সত্য পথে মজবুতভাবে টিকে থাকতে পারেনা()
- 96-আল্লাহর ওপর নিজ গোমরাহীর দায়িত্ব চাপানো শয়তানী কাজ()
- 97-গোমরাহ ব্যক্তির নিজ গোমরাহীর জন্য তাকদীর বিশ্বাসের ঢাল হিসেবে গ্রহণ করার ভ্রান্তি()
- 98-নিজ গোমরাহীর বৈধতা প্রমাণে তাকদীর বিশ্বাস ঘ্বারা দলীল গ্রহণকারীদের প্রতি কুরআনের জবাব()
- 99-জাতির ভাগ্য নির্মাণ ও বিপর্যয় সম্পকে কুরআনের আইন()
- 100-হিদায়াত প্রদান এবং গোমরাহ করার ক্ষেত্রে আল্লাহর আইন()
- 101-বিশ্বজগত পরিচালনার পরিকল্পনা()
- 102-আল্লাহর এক একটি পরিকল্পনা হাজার হাজার এবং পঞ্চাশ হাজার বছরের হয়ে থাকে()
- 103-আল্লাহর রিযক বন্টন ব্যবস্থা()
- 104-রিযক বন্টন সরাসরি আল্লাহর ইখতিয়ারভুক্ত, তা কেউ পরিবর্তন করতে পারেনা()
- 105-রিযকের পরিমাণ কম বেশী করা আল্লাহর ইচ্ছাধীন()
- 106-আল্লাহ তার রিযক বন্ধ করে দিলে কেউ রিযক দিতে পারবেনা()
- 107-প্রত্যেক ব্যক্তির আয়ুর মেয়াদ আল্লাহর কাছে লিখিত আছে()
- 108-মুত্যু ভয় দূর করা()
- 109-জীবন ও মৃত্যু আল্লাহর ইখতিয়ারতুক্ত()
- 110-আল্লাহ সমগ্র বিশ্বলোককে ধারণ করে আছেন()
- 111-মৃত্যুর দিন ক্ষণ অপরিবর্তনীয়()
- 112-আল্লাহ ইচ্ছা করলে পৃথিবী থেকে একদলকে সরিয়ে দিয়ে অন্যদেরকে নিয়ে আসবেন()
- 113-প্রকৃতিক আইনের অধীন সংঘটিত সকল ঘটনা আল্লাহর সাথে সম্পর্কিত()
- 114-হক ও বাতিলের সংঘাতের অকাট্য আইন()
- 115-আল্লাহ এটা চাননি যে, জন্মসূত্রে সকল মানুষকে এক উম্মতে পরিণত করবেন()
- 116-বাতিল ধর্ম সৃষ্টির জন্য আল্লাহ দায়ী নন. বরং যারা একাজ করেছে তারাই দায়ী()
- 117-পৃথিবীতে মানুষের ওপর আপতিত সবরকম বিপদ মুসীবতের তাৎপর্য()
- 118-নবীগণের আগমনে বিপদাপদ নাযিল হওয়া ও তার কারণ()
- 119-কেউ কারো জন্য অমংগলের কারণ নয় বরং প্রত্যেক ব্যক্তি নিজের ভাগ্যের মন্দ পরিণতিই দেখে থাকে()
- 120-শুষ্ক ও আদ্র সবকিছুই একটি সুস্পষ্ট কিতাবে লিখিত আছে()
- 121-প্রত্যেক ব্যক্তির ওপর রক্ষক ফেরেশতা নিযুক্ত রয়েছে()
- 122-প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য নির্ধারিত রয়েছে একটি অবস্থান স্থল এবং তাকে সোপর্দ করার জায়গা()
- 123-বিশ্বজগতের ব্যবস্থাপনা আল্লাহ নির্ধারিত পরিমাপের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়()
- 124-প্রত্যেকটি খবর প্রকাশিত হবার একটি নির্দিষ্ট সময় রয়েছে()
- 125-আল্লাহ কোন্ লোকদের সহজ পথের এবং কাদেরকে কঠিন পথের সুবিধা দেন()
- 126-সৃষ্টি জগতের সৃষ্টি আল্লাহর সাথে সম্পর্কিত এবং তার অনিষ্ট সৃষ্টির সাথে সম্পর্কিত()
- 127-মানুষকে জন্মগতভাবে গোণাহগার নয় বরং সহজ সরল ও পবিত্র প্রকৃতির ভিত্তিতে সৃষ্টি করা হয়েছে()
- 128-যার ইচ্ছা ঈমান গ্রহণ করবে এবং যার ইচ্ছা কুফর গ্রহণ করবে()
- 129-সত্য অস্বীকার কারীদের ঘাড়ে শয়তান চাপিয়ে দেয়া হয়()
- 130-মুশরিকদের কাছে তাদের নিজেদের কার্যকলাপ আকর্ষণীয় হয়ে উঠে()
- 131-আখিরাত অস্বীকারকারীদের কাছে তাদের কার্যক্রম মনোহরী হয়ে উঠে()
- 132-বড় লোকদের কার্যকলাপ তাদের কাছে মনোহরী করে দেয়া হয়()
- 133-মানবীয় কার্যকলাপ আল্লাহর প্রতি সম্পর্কিত করার কারণ()
- 134-আল্লাহ কর্তৃক অস্তর ও দৃষ্টিকে ফিরিয়ে দেয়া()
- 135-জিন শয়তান ও মানুষ শয়তানকে নবীগণের শত্রু বানানো হয়েছে()
- 136-আল্লাহ শয়তানকে ফিতনাবাজীর সুযোগ কেন দিয়েছেন?()
- 137-জিন ও ইনসানকে ভালো ও মন্দ নির্বাচনের স্বাধীনতা দান()
- 138-বড় বড় অপরাধীদের নিজেদের প্রতারণার জালে নিজেদেরই আটকে পড়া()
- 139-লোকদের অন্তর পরস্পরের সাথে জুড়ে দেয়া এবং ঐক্য সৃষ্টি করা আল্লাহরই কাজ()
- 140-আল্লাহ যাকে চান তার যমীনের উত্তরাধিকারী বানিয়ে দেন()
- 141-প্রত্যেক জাতির জন্য কাজ করার একটি অবকাশ নির্ধারিত করে দেয়া হয়()
- 142-কোনো জাতি না আল্লাহ প্রদত্ত কাজ করার অবকাশ সমাপ্ত হবার পূর্বে ধ্বংস হতে পারে, আর না এর পর বেঁচে থাকতে পারে()
- 143-আল্লাহ্ মানুষকে বিবেক বুদ্ধি ও চেতনা শক্তি দান করে ভালো ও মন্দের মাঝে পার্থক্য সৃষ্টির যোগ্য বানিয়েছেন()
- 144-হিদায়াত গ্রহণকারী নিজেরই ভালো করে এবং গোমরাহী অবলম্বনকারী নিজেরই ক্ষতিকরে()
- 145-কারো অন্তরে ঈমানের প্রতি ভালোবাসা এবং কুফর ও ফিসকের প্রতি ঘৃণা সৃষ্ট করে দেয়া আল্লাহরই অনুগ্রহ()
- 146-আল্লাহ যাকে পথ প্রদর্শনের নিআমত দান করেন, নিজের জ্ঞান ও যুক্তির ভিত্তিতেই দান করে থাকেন()
- 147-আল্লাহ তার বান্দাদের মধ্যে স্বীয় রহমত কিভ্যবে বন্টন করে থাকেন()
- 148-পৃথিবীকে বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষার জন্য আল্লাহর ব্যবস্থা()
- 149-জয় পরাজয় আল্লাহরই হাতে()
- 150-মানব জাতির পথ প্রদর্শনের জন্য দুটি আলাদা ধরণের পথ নির্দেশনা()
- 151-আল্লাহ যাকে সাহায্য করেন, তার ওপর কেউ জয়ী হতে পারেনা()
- 152-কাফিরদেরকে অবকাশ দেয়ার উদ্দেশ্য()
- 153-নবী (সাঃ) এবং মুসলমানদেরকে ইহুদীদের ষড়যন্ত্র থেকে আল্লাহ কর্তৃক রক্ষা করা()
- 154-বনী ইসরাঈলের নামে পবিত্র ভূমি লিখে দেয়া()
- 155-ইহুদীদের অপরাধের কারণে তাদেরকে বিপদে ফেলার সিদ্ধান্ত()
- 156-ইহুদীদের বিদ্রোহ এবং কুফরের শাস্তি স্বরূপ আল্লাহ কর্তৃক তাদের মাঝে বিদ্বেষ ও শত্রুতা সঞ্চার করে দেয়া()
- 157-আল্লাহ কর্তৃক খৃষ্টানদের মাঝে শাস্তি স্বরূপ শত্রুতা ও ঘৃণা সৃষ্টি করা()
- 158-হযরত ঈসা (আঃ) কে বিরুদ্ধবাদীদের হাত থেকে রক্ষাকারী স্বয়ং আল্লাহ()
- 159-মানুষের প্রকৃতিগত ও জন্মগত দুর্বলতা সংস্কার অযোগ্য নয় বরং আল্লাহ প্রেরিত হিদায়াতের ওপর আমল করে তা দূর করা যেতে পারে, কিন্তু যদি প্রবৃত্তিকে লাগামহীনভাবে ছেড়ে দেয়া হয়, তবে এ দুর্বলতা গুলোই দৃঢ়মূল হয়ে যায়()
- 1-দীন শব্দের অর্থ ও ব্যাখ্যা()
- 2-মানব জাতির আসল দীন একটিই ছিল()
- 3-দীন সম্পূর্ণ রূপে আল্লাহর()
- 4-আল্লাহর দীনে কোনো প্রকার সংকীর্ণতা নেই()
- 5-আল্লাহ্র পক্ষ থেকে একটিই দীন এসেছে, এছাড়া অন্যান্য ধর্মমত সবই মানুষের মনগড়া()
- 6-আল্লাহর দীন অকাট্য ও নির্মল()
- 7-কি কি বিষয়ের ওপর দীনের ভিত্তি স্থাপিত()
- 8-সত্য দীন সর্বদা একই ছিল()
- 9-সকল নবীর দীন ছিল একটিই, পরবর্তীতে লোকেরা বিভিন্ন ধর্মমত তৈরী করে নেয়()
- 10-সকল মানুষের দীন ছিল এক এবং এসব ধর্মমত তারই বিকৃত রূপ()
- 11-দীনের মধ্যে দলাদলি সৃষ্টির অর্থ ও তার নিষেধাজ্ঞা()
- 12-একই দীন থেকে বিভিন্ন ধর্ম কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে()
- 13-সহীহ্ ও সঠিক দীন কী()
- 14-আল্লাহর কাছে গৃহীত একমাত্র দীন হলো ইসলাম()
- 15-ইসলামের দীনে ফিতরাত (প্রকৃতির দীন) হবার অর্থ()
- 16-দীন হলো আল্লাহ্র আনুগত্যের বিধান()
- 17-দীন ইসলামের তিন মৌলিক আকীদা()
- 18-দীনের অনুসরণ কিভাবে করা উচিত()
- 19-দীন কায়েম করার অর্থ()
- 20-আল্লাহর জন্য দীনকে একনিষ্ঠভাবে নির্ধারিত করে নেয়ার অর্থ ও নির্দেশ()
- 21-ফিকাহর খুঁটিনাটি বিষয়ের নাম দীন নয় বরং এক আল্লাহর দাসত্বের নীতিই হলো দীন()
- 22-দীনের সর্বপ্রথম ভিত্তি হলো আল্লাহর সমগ্র আসমান ও যয়ীনের মালিক হওয়ার ধারণা()
- 23-দীনের ব্যাপারে কোনো জোর জবরদন্তী না থাকার অর্থ()
- 24-দীনের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করার নিষেধাজ্ঞা()
- 25-আল্লাহর দীন ছেড়ে গায়রুল্লাহর বানানো দীন ও আইন মানা নিকৃষ্ট ধরণের শিরক()
- 26-আল্লাহর আইন অনুযায়ী নিজেদের বিষয়সমূহের ফায়সালা যে করেনা, সে মুমিন নয়()
- 27-দীনের ব্যাপারে কাফিরদের নৈরাশ্যের অর্থ()
- 28-দীনে হক কেবলমাত্র মেনে নেয়ার জন্য নয় বরং যমীনে প্রতিষ্ঠা এবং চালু হবার জন্যে এসেছে()
- 29-দীনে হক অপর কোনো জীবন ব্যবস্থা দ্বারা বিজিত থাকার জন্যে আসেনি()
- 30-একই দীনের অধীনে বিভিন্ন শরীয়তের প্রাসংগিক পার্থক্য (অধিক ব্যাখ্যার জন্য নবুওয়ত শিরোনাম দ্রষ্টব্য)।()
- 31-দীনের ব্যাপারে অনর্থক চুলচেরা বিশ্লেষণের পরিণতি হয় কুফর()
- 32-দীনের প্রতি বিরুদ্ধবাদীদের পক্ষ থেকে প্রাচীনকালের গাল গড়ের পরিহাস ও তার জবাব()
- 33-সত্য সর্ব যুগে একই ছিল()
- 34-দীনের পরিপূর্ণতার ঘোষণা()
- 35-দীন নিয়ে যারা খেল তামাশা করে()
- 36-দীনকে খেল তামাশার ব্যাপার বানানোর মন্দ পরিণাম()
- 37-দীনের ব্যাপারে আল্লাহ্র সনদের গুরুত্ব()
- 38-দীনে হককে সকল প্রকার দীনের ওপর বিজয়ী করার অর্থ()
- 39-দেশে যার আইন চালু থাকে, রাষ্ট্রের দীন তারই দীন()
- 40-দীন কেবল ই্বাদতেরই নাম নয় বরং দেশের আইন কানুন ও দীনের অন্তর্ভুক্ত()
- 41-সেই লোকদের ভ্রান্ত ধারণা, গীনকে যারা শুধুমাত্র পূজা উপাসনা এবং ধর্ষীয় রসম রেওয়াজের মধ্যে সীমাবদ্ধ মনে করে()
- 42-আল্লাহর দীনই সমগ্র বিশ্ব ব্যবস্থার দীন()
- 43-সেই লোকদের ভ্রান্ত ধারণা, যারা কুফরী আইন মানার পক্ষে হযরত ইউসুফ (আঃ) এর কর্মপন্থাকে দলীল হিসেবে গ্রহণ করে()
- 44-হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) আনীত দীনের বৈশিষ্ট্য()
- 45-দীন আল্লাহর জন্য খালিস করে তার বন্দেগী করার নির্দেশ()
- 46-কাউকে খুশী করার জন্য দীনের ভেতর পরিবর্তন আনা যেতে পারেনা()
- 47-দীনের মধ্যে বিভেদ দেখা দেবার কারণ()
- 48-দীনের মধ্যে বিকৃতি দেখা দেবার কারণ()
- 49-আল্লাহ্র দীনের পথে বাধাদানকরীকে দুনিয়া ও আখিরাতে কি শাস্তি দেয়া হবে()
- 50-আল্লাহ্র দীন থেকে লোকদের বাধা দেয়ার বিভিন্ন রূপ()
- 51-দীন অর্থ জবাবদিহীতা, প্রতিদান দিবস এবং কর্মফল()
- 52-দীন অর্থ আনুগতা, দাসত্ব এবং জীবন পদ্ধতি()
- 53-দীন অর্থ জীবন ব্যবস্থা বিশ্বাসগত, চিস্তাগত, নৈতিক এবং কর্মগত সকল দিক সমেত()
- 54-দীন অর্থ আইন কানুন, রীতি নীতি, শরীয়ত, জীবন চলার পথ এবং চিন্তা ও কর্মব্যবস্থা()
- 55-দীন অর্থ মিল্লাত ও তরীকা()
- 1-দুনিয়া হলো পরীক্ষাগার()
- 2-দুনিয়াতে অনিবার্যভাবে প্রত্যেক ব্যক্তি ও প্রত্যেক জাতির পরীক্ষা হতে থাকে()
- 3-দুনিয়াবী জীবন বলতে প্রকৃতপক্ষে সেই . সময়কে বুঝায় যা পরীক্ষার জন্য মানুষকে দেয়া হয়েছে()
- 4-দুনিয়ার জীবনের তাৎপর্য এবং দুনিয়াবী জীবনের ইসলামী ধারনা()
- 5-আখিরাতের মুকাবিলায় দুনিয়ার জীবনের মূল্যহীনতা()
- 6-দুনিয়াবী জীবনে কিভাবে মানুষের পরীক্ষা নেয়া হয়()
- 7-গাফিল মানুষ দুনিয়াবী জীবনের বাহ্যিক চাকচিক্যে কিভাবে প্রতারিত হয়()
- 8-দুনিয়া কোন খেলার মাঠ নয় বরং এক বিজ্ঞতাপূর্ণ ব্যবস্থা()
- 9-দুনিয়ার জীবন এক খেল তামাশা মাত্র()
- 10-দুনিয়ার জীবন কি অর্থে খেলা ও মন ভোলানোর সামগ্রী()
- 11-দুনিয়াবী নিআমতের দুই প্রকার ১. মাতায়ে গুরূর ২. মাতায়ে হাসান()
- 12-নির্বোধ লোকেরা দুনিয়ার নিআমত লাভকে সর্বদা আল্লাহর প্রিয় পাত্র হবার আলামত মনে করে()
- 13-দুনিয়ার নিআমত একথার আলামত নয় যে, নিআমত লাভকারী আল্লাহর প্রিয় পাত্র()
- 14-গোমরাহ লোকেরা সর্বদা এ দৃষ্টিভংগি পোষণ করে যে, ঈমানদারী ও সততার পথ অবলম্বন করলে মানুষের পার্থিব জীবন ধ্বংস হয়ে যায়()
- 15-এ ধারণার ভ্রান্তি()
- 16-কুরআনে পার্থিব সফলতাকে ফালাহ বলা হয়েছে()
- 17-যে ব্যক্তি শুধুমাত্র দুনিয়া কামনা করে, আখিরাতে তার জন্য জাহান্নাম ছাড়া আর কিছুই নেই()
- 18-দুনিয়ার ওপর আখিরাতকে প্রাধান্য দেয়ার কারণ()
- 19-মানুষের দুনিয়া বিমুখ হওয়া দীনের দাবী নয়()
- 20-দুনিয়ার জীবনে প্রতারিত হবার মন্দ পরিণাম()
- 21-আখিরাত থেকে বেপরওয়া হয়ে দুনিয়ার জীবন নিয়ে নিশ্চিন্ত থাকার পরিণাম()
- 22-দুনিয়াকে আখিরাতের ওপর প্রাধান্য দেয়ার পরিণাম()
- 23-দুনিয়া প্রতিদান লাভের জায়গা নয়, পরীক্ষার জায়গা()
- 24-দুনিয়াতে যে যা কিছু লাভ করে সবই পরীক্ষার উদ্দেশ্যে; প্রতিটি নিআমতের ব্যাপারে মানুষকে জবাবদিহী করতে হবে()
- 25-দুনিয়ার জীবনে কোন জিনিসের পরীক্ষা হয়()
- 26-মৃত্যুর সাথে সাথেই দুনিয়ার পরীক্ষা শেষ হয়ে যায়()
- 27-দুনিয়ার অসচ্ছল অবস্থা আল্লাহর অসন্তষ্টির আলামত নয়()
- 28-দুনিয়া পূজারী লোকেরা সর্বদা দুনিয়ার সূখ স্বাচ্ছন্দময় জীবনকে হক ও বাতিলের মানদন্ড মনে করে থাকে()
- 29-আল্লাহ দুনিয়াবী সুখ স্বাচ্ছন্দ নিয়ে গর্বকারী লোকদের পছন্দ করেনা()
- 30-দুনিয়ার সুখ স্বাচ্ছন্দে মস্ত লোকেরা বরাবরই নবীগণকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছে()
- 31-দুনিয়াতে প্রকাশিত ফলাফল হক ও বাতিলের মানদন্ড নয়()
- 32-কাফির ও যালিমরা দুনিয়াতে আল্লাহ্র নিআমত লাভ করে কেন()
- 33-দুনিয়াতে জীবন যাপনের ভ্রান্ত পদ্ধতি()
- 34-কিয়ামতের দিন অপরাধীদের কাছে তাদের দুনিয়ার জীবন মাত্র কয়েকদিনের মনে হবে()
- 35-মৃত্যুর পর পুনরায় দুনিয়াতে ফিরে আসা অসম্ভব()
- 36-দুনিয়৷ লোভী ও পরকাল প্রার্থীর কর্ম ও কর্মফলের পার্থক্য()
- 37-পরকাল সচেতন লোকদের পরিণাম এবং পরকালের চিন্তামুক্ত জীবনযাপনকারীদের পরিণতি()
- 38-দুনিয়া কোনো মহাপ্রকৌশলীর কৌশল ছাড়া অস্তিত্ব লাভ করেনি()
- 39-দুনিয়ার অর্থ সম্পদ মানবীয় সম্মান মর্যাদার মাপকাঠি নয়()
- 40-দুনিয়ার মাল সামগ্রীর তাৎপর্য()
- 41-দুনিয়ার বিপদাপদের নৈতিক মর্যাদা()
- 42-বৈষয়িক উপায় উপকরণ আল্লাহ্র পাকড়াও থেকে মানুষকে বাচাতে পারবেনা()
- 43-দুনিয়াতে ছোট ছোট শাস্তি মানুষকে সচেতন ও সতর্ক করার জন্য পাঠানো হয়()
- 44-মানুষের জন্য দুনিয়ার এবং দুনিয়াতে মানুষের সঠিক অবস্থান ও মর্যাদা()
- 45-দুনিয়ার মুকাবিলায় আখিরাতই উত্তম এবং চিরস্থায়ী()
- 46-দুনিয়ার সচ্ছলতা ও অসচ্ছলতা আল্লাহ্র পক্ষ থেকে পরীক্ষা স্বরূপ()
- 47-দুনিয়ার পরীক্ষা ক্ষেত্রে মানুষের ভবিষ্যত নির্ভর করে তার কর্ম তৎপরতা, প্রচেষ্টা, পরিশ্রম ও কষ্ট সহিষ্ণুতার ওপর()
- 48-দুনিয়ার বর্তমান জীবনেও আল্লাহ্র প্রতিদান আইন কাজ করে থাকে()
- 49-দুনিয়া ও আখিরাতের মালিক আল্লাহ, এদুটির যেটিই চাওয়া হবে, তিনি সেটিই দেবেন()
- 50-দুনিয়াবী স্বার্থের ভূত মানুষের ওপর এমনভাবে চেপে বসে যে, মৃত্যু পর্যন্ত তা তার সংগ ছাড়েনা এবং অতি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য উদ্দেশ্য থেকে তাকে গাফিল বানিয়ে দেয়()
- 51-মানুষ যদি নিশ্চিত জ্ঞান বুদ্ধির আলোকে দুনিয়া পূজার পরিণাম জানতে পারতো, তবে কখনো তার আচরণ এমন হতোনা()
- 52-দুনিয়াপূজার পরিণাম()
- 1-নবুওয়াতের তাৎপর্য()
- 2-নবী শব্দের অর্থ()
- 3-রাসূল ও নবীর পারিভাষিক পার্থক্য()
- 4-নবুওয়াতের সূচনা()
- 5-নবীগণ কি দায়িত্ব পালনের জন্যে এসেছিলেন()
- 6-নবী প্রেরণের উদ্দেশ্য()
- 7-নবুওয়াতের গুরুত্ব()
- 8-কোন পরিস্থিতিতে নবী প্রেরণ করা জরুরী হয়ে পড়ে()
- 9-নবী রাসূলদের সংখ্যা()
- 10-নবীগণের বংশ()
- 11-নবুওয়াত আল্লাহ প্রদত্ত জিনিস, অর্জন করার জিনিস নয়()
- 12-নবুওয়াতের পক্ষে বুদ্ধিবৃত্তিক দলীল প্রমান()
- 13-সকল নবীই মানুষ ছিলেন()
- 14-গোমরাহ লোকেরা সবসময় এ ভ্রান্ত ধারণা পোষন করতো যে, মানুষ কখনো রাসূল হতে পারেনা()
- 15-অজ্ঞ লোকেরা সর্বদা নবীকে মানুষ এবং মানুষকে নবী মানতে অস্বীকার করেছে()
- 16-আল্লাহই ভালো জানেন তিনি রিসালাতের জন্য কাকে মনোনীত করবেন()
- 17-নবুওয়াত কোনো জাতির ইজারাদারী নয়()
- 18-আল্লাহর প্রতি অপবাদ আরোপকারী নবুওয়াতের দাবীদাররা()
- 19-সকল নবীর একই দীন ছিল()
- 20-সকল নবীর শিক্ষা ও দাওয়াত একই ছিল()
- 21-আল্লাহ্ কর্তৃক মানুষের পথ প্রদর্শনের জন্য নবুওয়াতের পদ্ধতি অবলম্বন করার হিকমত()
- 22-মানুষের হিদায়াতের জন্যে মানুষ-ই নবী হওয়া উচিত()
- 23-প্রত্যেক উম্মতের জন্যেই একজন রাসূল রয়েছে()
- 24-প্রত্যেক জাতির জন্য একজন নবী আসার তাৎপর্য()
- 25-একই সময়ে তিন নবী প্রেরণের একক উদাহরণ()
- 26-নবীর কাজ কি, আর কি নয়()
- 27-শাস্তি দেয়া নবীর কাজ নয় বরং নবীর কাজ হলো আল্লাহর বানী পৌছে দেয়া()
- 28-লোকদের ওপর আযাব নিয়ে আসা নবীর ইখতিয়ারভুক্ত নয়()
- 29-মানুষকে মুমিন বানিয়ে দেয়া নবীর কাজ নয়()
- 30-কেউ যদি হিদায়াত গ্রহণ না করে তবে নবীর ওপর তার কোনো দায় দায়িত্ব বর্তাবেনা()
- 31-নবীর দাওয়াত হলো উপদেশ, যার মন চায় তা গ্রহণ করবে()
- 32-খোদায়ীত্বে নবীগণের কোনো অংশ নেই()
- 33-নবীর আত্মীয় স্বজনদের জন্য দীনের মধ্যে কোনো স্বতন্ত্র মর্যাদা নেই()
- 34-আল্লাহর শাস্তি থেকে কাউকে রক্ষা করার ক্ষমতা নবীর নেই()
- 35-নবীর সাথে আত্মীয়তার সম্পর্ক কাউকে আল্লাহর পাকড়াও থেকে রক্ষা করতে পারবেনা()
- 36-মানুষের ডাগ্যের ফায়সালা করা নবীর কাজ নয়()
- 37-নির্ভিক চিত্তে নিজ দাওয়াত পেশ করা নবীর কর্তব্য()
- 38-জন্মের পূর্বেই নবীদেরকে নবুওয়াতের জন্য মনোনীত করার বিষয়()
- 39-নবুওয়াত লাভের পূর্বে নবীগণের জীবনধারা কেমন থাকে()
- 40-নবুওয়াত প্রাপ্তির পূর্বে সকল নবী সুস্থ বিবেক বুদ্ধি প্রয়োগের মাধ্যমে তাওহীদের জ্ঞান লাভ করতেন()
- 41-সকল নবীই উন্নত গুণ বৈশিষ্ট্যের অধিকারী ছিলেন()
- 42-নবীগণকে কিভাবে নবুওয়াত দেয়া হতো()
- 43-নবীকে কিভাবে ওহী গ্রহণের যোগ্য করে প্রস্তুত করা হতো()
- 44-নবীকে আল্লাহ সত্যসন্ধানী এবং সমস্যা ও পরিস্থিতি অনুধাবনের জ্ঞান দান করেন()
- 45-নবীগণকে সে জ্ঞান দান করা হয় যা সাধারণ মানুষ লাভ করতে পারেনা()
- 46-নবীগণের ছকুম এবং জ্ঞান লাভ করার অর্থঃ()
- 47-নবীগণের সাথে আল্লাহর বিশেষ আচরণ()
- 48-নবীগণকে প্রকৃত সত্য পর্যবেক্ষণ করানো হয়()
- 49-নবী আল্লাহ্র মনোনীত()
- 50-নবীগণের অসাধারণ ক্ষমতা()
- 51-নবীগণ অদৃশ্যের জ্ঞান এবং অতি মানবিক গুণাবলীর অধিকারী নন()
- 52-নবীগণ অদৃশ্য বিষয় সম্পর্কে ঠিক ততটুকুই জানতে পারেন যতটুকু আল্লাহ তাঁদেরকে জানান()
- 53-আল্লাহ রাসুলকে অদৃশ্যের জ্ঞান থেকে ততোটুকু জ্ঞানই দান করেন যা রিসালাতের দায়িত্ব পালনের জন্য প্রয়োজন()
- 54-অদৃশ্য জ্ঞান সংরক্ষণের জন্য রাসূলের আগে পিছে প্রহরী নিয়োগ করা হয়()
- 55-এই জ্ঞান বান্দার কাছে পৌছানোর ব্যাপারে নবী কৃপণতা করেননা()
- 56-নবীদের প্রতি শুধুমাত্র সে ওহীই নাযিল হয়না যা দীন প্রচারের জন্যে প্রয়োজন বরং তারা অন্যান্য হিদায়াতও লাভ করেন()
- 57-দীনি ব্যবস্থায় নবীর মর্যাদা()
- 58-নবীগণ বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য()
- 59-নবীগণ নিঃস্বার্থভাবে দায়িত্ব পালন করেন এবং কোনোপ্রকার পারিশ্রমিকেরও প্রত্যাশী হননা()
- 60-নবীগণের নিষ্পাপ হবার তাৎপর্য()
- 61-নবী জাতির কল্যাণ চান এবং তাদেরকে আল্লাহর আযাব থেকে রক্ষা করতে চান()
- 62-নবী স্বীয় জাতির ওপর সাক্ষী হবেন()
- 63-নবী ও দার্শনিকের পার্থক্য()
- 64-নবী ও দার্শনিকের মাঝে সমকক্ষতা নেই, নবীর কাছে থাকে খোদা প্রদত্ত জ্ঞান()
- 65-নবী এবং যাদুকরের পার্থক্য()
- 66-নবীর বক্তব্য ও দুনিয়া পূজারী নেতাদের বক্তব্যের মধ্যে পার্থক্য()
- 67-নবুওয়াতের মিথ্যা দাবীদার সবচেয়ে বড় যালিম()
- 68-নবীর সত্যতা জানার উপায়()
- 69-নবীগণ কোন ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষ থেকে আলাদা বৈশিষ্ট্যের অধিকারী()
- 70-নবীগণ কি অর্থে শুধুমাত্র আল্লাহর পথে আহ্বান জানাতেন()
- 71-শিরকের বিরুদ্ধে নবীগণ কতো কঠোর মনোভাব পোষণ করতেন()
- 72-নবীগণের প্রশংসনীয় গুণাবলী()
- 73-নবীদের উত্তরাধিকার বন্টন করা হয়না()
- 74-কাউকে নবুওয়াত দান করা আল্লাহ্র পরিপূর্ণ অনুগ্রহ এবং আল্লাহর রহমত স্বরূপ()
- 75-নবুওয়াত মানবতার জন্য আল্লাহর রহমত()
- 76-আল্লাহ কোনো জাতিকে ধ্বংস করেননা যতক্ষণ না একজন রাসূলের মাধ্যমে তাদেরকে সাবধান করে দেন()
- 77-নবীকে কি অর্থে মুযাক্কির (স্মারক) বলা হয়()
- 78-নবীর আগমন দ্বারা তার জাতির ভাগ্য নির্ধারিত হয়()
- 79-মানবতার জন্য নবী প্রেরণ যমীনের জন্য বৃষ্টি বর্ষিত হবার মতোই তাৎপর্যময়()
- 80-নবীদের দাওয়াত()
- 81-রাসূলের আনুগত্য ছাড়া মানুষ হিদায়াত ও কল্যাণ লাভ করতে পারেনা()
- 82-রাসূলের আনুগত্য ছাড়া কোনো ব্যক্তি মুমিন হতে পারেনা()
- 83-যে ব্যক্তি নবীর আনুগত্য করবেনা, তার শুধুমাত্র নবীকে নবী মেনে নেয়াতে কোনো লাভ নেই()
- 84-নবুওয়াত মেনে নেয়া সর্বকালে ও সর্বযুগে দীনে হকের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল()
- 85-নবীর দাওয়াত প্রত্যাখ্যানকারী নিশ্চিত রূপেই বিলম্বে কিংবা অবিলম্বে ধৃত হবে()
- 86-একজন রাসূলকে অস্বীকার করা সমস্ত রাসূলদেরই অস্বীকার করার শামিল()
- 87-একজন রাসূলের আনুগত্য না করা সকল রাসূলের আনুগত্য না করার নামাস্তর()
- 88-রাসূলের প্রতিটি হুকুম হুবছ মেনে চলতে হবে()
- 89-আল্লাহর আনুগত্যের সাথে নবীর আনুগত্যের নির্দেশ()
- 90-আল্লাহকে ভয় করার অনিবার্য দাবী হলো নবীর আনুগত্য করা()
- 91-রাসূলের আনুগত্য ঈমানের অপরিহার্য শর্ত()
- 92-যে রাসূলের আনুগত্য করেনা, সে ফিতনা বিপর্যয়ে নিমজ্জিত থাকে()
- 93-প্রত্যেক নবীর আগমনের ফলে তার জাতি পরীক্ষায় নিমজ্জিত হয়()
- 94-নবীর আগমনে তার জাতির মাঝে এক আভ্যস্তরীণ ঘবন্দ সংঘাত সৃষ্টি হয়()
- 95-বিরুদ্ধবাদীরা সর্বদা নবীগণের ওপর নেতৃত্ব কামনার আপবাদ আরোপ করেছে()
- 96-নবুওয়ত সম্পর্কে লোকদের জাহিলী ধারণা ও তার খন্ডন()
- 97-নবী সেই জাতিরই লোক হয়ে থাকেন যাদের মাঝে তিনি প্রেরিত হন()
- 98-সকল নবী নিজ জাতির ভাষায়-ই আল্লাহ্র বাণী নিয়ে আসেন()
- 99-নবীগণ শুধুমাত্র ধর্মের নয় বরং সমগ্র জীবন ব্যবস্থা সংস্কারের জন্য প্রেরীত হন()
- 100-সেই অংগীকার, যা আল্লাহ সকল নবীর কাছ থেকে গ্রহণ করেছেন()
- 101-নবীদের কাজ এটা নয় যে, তারা আল্লাহ্র আইনের পরিবর্তে অন্য কোনো আইনের অনুসরণ করবেন()
- 102-নবীগণ কুফরী রাষ্ট্রের আনুগত্যের জন্য আসেননি()
- 103-সকল নবীর শিক্ষা তা-ই ছিল যা নিয়ে আসেন মুহাম্মদ (সাঃ)()
- 104-অপরাধীরা সর্বযুগেই নবীদের শত্রু ছিল()
- 105-নবীগনকে অস্বীকারকারীদের বৈশিষ্ট্য()
- 106-নবীগণের উম্মতদের মাঝে কিভাবে বিকৃতি এসেছে()
- 107-নবীগণের উম্মতদের মাঝে বিকৃতি দেখা দেবার কারণ()
- 108-নবীকে অস্বীকারকারী শান্তির উপযুক্ত()
- 109-নবীকে অস্বীকারকারীদের ওপর কখন আযাব নাযিল হয়()
- 110-আল্লাহর অপরিবর্তনীয় নিয়ম হলো, যে জাতি নিজেদের নবীকে মিথ্যা সাব্যস্ত করবে তাদেরকে ধ্বংস করে দেয়া হবে()
- 111-নবীগণকে যাদুকর ও পাগল বলা হয়েছে()
- 112-অপরাধীরা বরাবরই নবীদের বিদ্রুপ করেছে()
- 113-সমাজের বিত্তবান শ্রেণী সর্বযুগেই নবীদের বিদ্রুপ করেছে()
- 114-সকল নবীর বিরোধিতা একই পদ্থায় করা হয়েছে()
- 115-নবীকে কষ্ট দেয়ার পরিণতি()
- 116-নবীর সাথে মুনাফিকী নীতি অবলম্বন করার পরিণতি()
- 117-আল্লাহ্ এবং রাসূলের বিরোধিতাকারীদের পরিণতি()
- 118-নবীর বিরোধিতা করা আল্লাহরই বিরোধিতা করার শামিল এবং তার শাস্তি বড়ই কঠিন()
- 119-নবীর দাওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির()
- 120-রাসূলদের বিরুদ্ধে সত্যের দুশমনদের সমস্ত চক্রান্ত শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয়েছে()
- 121-রাসূলদের আনীত জ্ঞানের মুকাবিলায় নিজেদের পার্থিব জ্ঞান-বিজ্ঞান নিয়ে মগ্ন থাকা ধ্বংসের কারণ()
- 122-ধ্বংস হয়ে যাওয়া জাতিগুলো কিভাবে নবীদের অভ্যর্থনা জানিয়েছিল()
- 123-নবীদেরকে অস্বীকারকারীদের মন্দ পরিণতি()
- 124-কুরআনে কোনো কোনো নবীর নামোল্লেখ আছে আর কোনো কোনো নবীর নামোল্লেখ নেই()
- 125-আল্লাহ্ নবীদের মাধ্যমেই তাঁর শরীয়ত (জীবন বিধান) পাঠিয়েছেন()
- 126-নবীর কাছে আল্লাহর বাণী পৌঁছার প্রক্রিয়া()
- 127-নবীদের জ্ঞানের মাধ্যম ওহী()
- 128-সকল নবীর কাছে ওহী আসতো()
- 129-আল্লাহ কোনো নবীর সাথে সামনা সামনি কথা বলেননা()
- 130-সকল নবী একই দলভুক্ত এবং প্রত্যেকের দীন সেই ইসলাম যা মুহাম্মদ (সাঃ) পেশ করেছেন, অবশ্য তাদের শরীয়ত ছিল ভিন্ন()
- 131-নবীদের শরীয়তের বিভিন্নতার কারণ()
- 132-প্রত্যেক নবীর অনুসারীরা ততক্ষণ পর্যন্ত মুসলিম লাব্যত হবে যতক্ষণ না ভারা অন্য নবীকে অস্বীকার করে()
- 133-নবীদেরকে কি উদ্দেশ্যে মুজিযা দান করা হয়েছিল()
- 134-নবী নিজে থেকে মুজিযা দেখাতে সক্ষম , নন()
- 135-নবীদের মর্যাদাগত তারতম্য()
- 136-নবীগণ জিনদেরও নবী ছিলেন()
- 137-নবীগণও পরীক্ষার হাত থেকে রক্ষা পাননি()
- 138-নবীদের চেষ্টা সংগ্রামের উদ্দেশ্য মানব জীবনে কোন ধরণের সংস্কার সাধন করা ছিল()
- 139-নবীকে মান্যকারীরাই আল্লাহর শাস্তি থেকে রক্ষা পেতে পারে()
- 140-রাসূলকে রাসূল হিসেবে মেনে নেয়ার অনিবার্য দাবী হলো ভার আনুগত্য করা()
- 141-নবীদের কথা অমান্যকারীদের আখিরাতে পস্তাতে হবে()
- 142-আখিরাতে প্রমাণিত হবে যে, নবীরাই সত্য ছিল()
- 143-নবুওয়াতের আনুগত্য কবুল করা বা না করার ওপরই আখিরাতে মানুষের পরিণতির ফায়সালা হবে()
- 144-আখিরাতে জিজ্ঞাসা করা হবে যে, রাসুলের আহ্বানে লোকেরা কি জবাব দিয়েছিল()
- 145-যে ব্যক্তির কাছে কোনো নবীর দাওয়াত পৌঁছেনি তার অবস্থান কি হবে()
- 146-যে জাতি সরাসরি নবীর দাওয়াত পায় তার অবস্থান সে সব জাতি থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন, যাদের কাছে বিভিন্ন মাধ্যমে দাওয়াত পৌঁছে()
- 147-নবী,কি অবস্থায় বদ দোয়া করেন()
- 148-আল্লাহ কখনো সত্যের দুশমনদের দুস্কৃতির কারণে নবী, প্রেরণের ধারা বন্ধ করে দেননি()
- 149-নবীর কাজ হলো সবচেয়ে বেশী আল্লাহকে ভয় করা()
- 150-আল্লাহর হুকুম বাস্তবায়নে কাউকে ভয় না করা নবীর কর্তব্য()
- 151-যারা নিজেরাই হিদায়াত চায়না, নবী তাদেরকে হিদায়াত দেবার ক্ষমতা রাখেননা()
- 152-আল্লাহ্র রাসূল যে স্পষ্ট নিদর্পন নিয়ে এসেছিলেন, তা কি ছিল()
- 153-নবীগণ আল্লাহর পক্ষ থেকে কি জিনিস নিয়ে এসেছেন()
- 154-নবীগণ কি প্রক্রিয়ায় তাদের দাওয়াতের সুচনা করতেন()
- 155-নবুওয়তের দায়িত্ লাভের পর নবীর প্রথম কাজ()
- 156-নবুওয়তের দায়িত্বে অভিষিক্ত করায় পর আল্লাহ্ তার নবীকে কি নৈতিক গুণাবলী অবলম্বনের আদেশ দেন()
- 157-সত্যের দাওয়াত শুরু করা মাত্র নবীকে কি কি অবস্থার সম্মুখীন হতে হয়()
- 158-মানব সমাজে নবীর সঠিক মর্যাদা()
- 159-নবীর মর্যাদা সম্পর্কে কুরআন কি ধারণা পেশ করেছে()
- 160-স্বয়ং নবী অপরাধ করলেও শাস্তি থেকে বাঁচতে পারবেননা()
- 161-কোনো নবী গায়রুল্লাহর বন্দেগী করার শিক্ষা দেননি()
- 162-নবী হিসেবে এবং মানুষ হিসেবে নবীর কাজের মৌলিক পার্থক্য()
- 163-নবী এবং দুনিয়ার সাধারণ নেতার মাধ্য পার্থক্য()
- 164-আল্লাহ তার নবীকে কিভাবে সাহায্য করতেন()
- 165-আল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাত উভয় জগতে তাঁর রাসূলদের সাহায্য করেন()
- 166-আল্লাহ্র এ ওয়াদা সত্য()
- 167-নবীদেরকে বিজয় দানের সঠিক মর্ম()
- 168-কাউকে নবী মানা ও না মানার মধ্যে মৌলিক পার্থক্য()
- 169-পৃথিবীতে আদল ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠার জন্যেই নবীদেরকে পাঠানো হয়েছে()
- 170-নবীগণ কি অর্থে মানুষের কাছে আনুগত্য দাবী করেন()
- 171-কতিপয় নবীর সাথে তাদের স্ত্রীদের বিশ্বাসঘাতকতার অর্থ()
- 172-হযরত নূহ (আঃ) এবং হযরত ইবরাহীম (আঃ) এর বংশধরদের নবুওয়তের মর্যাদায় অভিষিক্ত করা()
- 173-আল্লাহ যাকে শাস্তি দিতে চান তাকে নবীর মাগফিরাতের দোয়াও রক্ষা করতে পারবেনা()
- 174-নবীদের অস্বীকারকারীদের আকীদা বিশ্বাস অনুমান ভিত্তিক()
- 175-নবীদের অস্তরে সন্দেহ সংশয় ও শয়তানী প্ররোচনা সৃষ্টি হতে পারেনা()
- 176-নবী সকল প্রকার শয়তানী হস্তক্ষেপ থেকে সুরক্ষিত()
- 177-নবীদের যেসব আমল স্বয়ং তাদের দ্বারা অথবা ওহী দ্বারা রহিত হয়েছে, তা অনুসরণযোগ্য নয়()
- 178-নবুওয়তে মুহাম্মদীর মহান পদমর্যাদা ও তার দায়িত্ব কর্তব্য()
- 179-রাসূলের কাজ হলো সত্যের বাণী সুস্পষ্টভাবে পৌছে দেয়া()
- 180-আল্লাহ এ ব্যবস্থা গ্রহণ করেন যে, ফেরেশতা রাসূলের কাছে এবং রাসূল বান্দাদের কাছে কোনো প্রকার কাট ছাঁট না করে তার বাণী হুবহু পৌছে দেবে এবং এতে কোনো রদবদল হতে পারবেনা()
- 181-নবীর মধ্যে এ নবী সুলভ দৃঢ়তা বিদ্যমান থাকে যে, আল্লাহর পক্ষ থেকে যা কিছুই তার ওপর নাযিল হয়, তা তিনি নিঃসংকোচে উপস্থাপন করেন()
- 182-রাসূলের কন্ঠস্বরের চাইতে নিজ কন্ঠস্বর নীচু রাখা তাকওয়ার নিদর্শন()
- 183-রাসূলদের প্রতি আল্লাহর সালাম()
- 184-ওহী কম বেশী করার ব্যাপারে নবীর কোনো ইখতিয়ার নেই; যদি তিনি এমনটি করেন তবে তাঁকে তৎক্ষণাত শাস্তি দেয়া হবে()
- 185-রিসালত যদিও অনেক বড় মর্যাদা সম্পন্ন পদ এবং সৃষ্টির প্রতি এক মহা ইহসান, তথ্যপি নবীকে হিদায়াত দান করা হয় যে, তিনি যেন অস্তরে কোনো প্রকার অহংকারের কল্পনাও না করেন()
- 186-মানুষের মধ্যে আল্লাহ্ যে প্রাকৃতিক হিদায়াত অন্তর্নিহিত করে রেখেছেন, তা-ই পরিষ্কার ভাষায় পেশ করার জন্য নবী পাঠানো হয়েছে()
- 187-কিতাবের সাথে রাসূল প্রেরণের প্রয়োজনীয়তা()
- 188-যখন কোনো জাঙ্গির মধ্যে-নবীর আগমন ঘটে, তখন ঈমান আনা না আনার ওপর সে জাতির পরিণতি নির্ভরশীল হয়ে পড়ে()
- 189-নবীর কাজ হলো পরিষ্কার ভাষায় সতর্ক করে দেয়া()
- 190-সকল বিরোধিতার জবাবে নবীদেরকে আল্লাহর আশ্রয় চাওয়া এবং ধৈর্য ধারনের নির্দেশ দেয়া হয়()
- 191-আল্লাহ্র রাসূলদেরও কিয়ামত সংঘটিত হবার তারিখ জানা নেই()
- 192-নবীদের বিরুদ্ধে তাদের জাতির লোকেরা সেসব নেতাদের অনুসরণ করাকেই পছন্দ করেছে, যারা ধন সম্পত্তি পেয়ে আরো বেশী ব্যর্থ হয়ে গেছে()
- 193-এটা একটা অসার যুক্তি যে, নবুওয়তের দাবীদার কোনো ব্যক্তির গর্দানের রগ যদি ততক্ষণাৎ কেটে দেয়া না হয় তবে এটা হবে তার সত্য নবী হবার প্রমাণ()
- 194-আল্লাহ নবী পাঠিয়ে কুফরীর ভয়ংকর পরিণতি সম্পর্কে সতর্ক করে দেন()
- 195-নবীর বিরুদ্ধে গোমরাহীকে শক্তভাবে ধারণকারীদের আচরণ()
- 196-নবীদেরকে মিথ্যাবাদী সাব্যস্ত করা ও তাঁদের আনুগত্য করতে অস্বীকার করাই প্রকৃত গোমরাহী()
- 197-নবীদেরকে মিথ্যাবাদী সাব্যস্তকারীরা কিয়ামতের দিন স্বীকার করবে যে, তারা জেনে বুঝে মিথ্যা সাব্যস্ত করেছিল()
- 198-নবীর ব্যক্তি সত্ত্বায় যাদুর প্রভাব পড়তে - পারে কিন্তু তার নবুওয়ত এর প্রভাবমুক্ত থাকে()
- 199-আল্লাহর যখন কোন নবী পাঠানোর প্রয়োজন হয় তখন উর্ধ্বজগতের নিরাপত্তা ব্যবস্থা অস্বাভাবিক রকম কঠোর করে দেয়া হয়()
- 1-নৈতিক চরিত্র ও নৈতিক শিক্ষার উল্লেখ()
- 2-দীন ইসলামে নৈতিক চরিত্রের গুরুত্ব()
- 3-কুরআনের নৈতিক দর্শন()
- 4-কুরআনের নৈতিক দর্শনের ব্যাপারে স্বয়ং মানব সত্ত্বা দিয়ে যুক্তি প্রদর্শন()
- 5-ইসলামী নৈতিক ব্যবস্থার প্রধান প্রধান ভিত্তি()
- 6-যেসব অপছন্দনীয় নৈতিক ত্রুটি কুরআন নির্মূল করতে চায়()
- 7-যেসব মহত নৈতিক গুণাবলী কুরআন মুসলমানদের মধ্যে সৃষ্টি করতে চায়()
- 8-নৈতিক ব্যবস্থায় তওবার গুরুত্ব()
- 9-ইহসান ও ইনফাকের নৈতিক গুরুত্ব()
- 10-নৈতিকতার জন্য আল্লাহ্র দরবারে হাযির হবার প্রতি বিশ্বাসের গুরুত্ব()
- 11-নৈতিকতা এবং ক্ষতিপূরণ আইনের অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক()
- 12-সবরের নৈতিক গুরুত্ব()
- 13-রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর নৈতিক চরিত্র()
- 14-রাসূল (সাঃ) এর পুতঃপবিত্র চরিত্র সম্পর্কে হ্যরত খাদিজা (রাঃ, আয়েশা (রাঃ) এবং আনাস (রাঃ) এর সাক্ষ্য প্রদান()
- 15-নবুওয়তের ঘোষনা দেবার নির্দেশ প্রদানের পাশাপাশি রাসূল (সা) কে কি কি নৈতিক গুণাবলী শিক্ষা দেয়া হয়()
- 16-হযরত আবু বকর সিদ্দীক রাদিয়াল্লাহু আনহুর উন্নত নৈতিক চরিত্র()
- 17-হযরত আলী (রাঃ) ও তার পরিবারের মহান.চরিত্র()
- 18-নন্দিত নৈতিক গুণাবলী অবলম্বনকারীদের আল্লাহ সহজ পথের এবং নিন্দনীয় নৈতিক চরিত্র অবলম্বনকারীদের কঠিন পথের সুবিধা দান করেন()
- 19-প্রশংসনীয় নৈতিক গুণাবলী সৃষ্টি করা কোন দিক থেকে দুর্গম পার্বত্য পথ এবং কোন দিক থেকে সহজ পথ()
- 20-নৈতিক উন্নতির দুর্গম গিরিপথ, যা উপেক্ষা করে মানুষ গোমরাহীর গভীর খাদে গড়িয়ে পড়াকেই পছন্দ করে()
- 21-নেক এবং বদ লোকদের নৈতিক চরিত্রের পার্থক্য()
- 22-মানব সমাজে নৈতিক উন্নতি এবং অধঃপতনের সুস্পষ্ট দৃষ্টান্ত()
- 23-মানব সমাজের নৈতিক অবস্থার ওপর কুরআনের পর্যালোচনা()
- 24-পিতামাতার অধিকার()
- 25-পিতামাতার সাথে সুন্দর ও উত্তম আচরণ()
- 26-সম্ভানকে গোমরাহীর পথে বাধ্য করার অধিকার পিতামাতার নেই()
- 27-ইয়াতীমদের সাথে ভালো ব্যবহার()
- 28-হজ্জ পালনে রয়েছে ইসলামী নৈতিকতার প্রশিক্ষণ()
- 29-হজ্জ সফরের জন্য তাকওয়াকে পাথেয় বানানোর নির্দেশ()
- 30-বিবেকের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করার অবস্থা()
- 31-আখিরাতের কল্যাণের সাথে সাথে দুনিয়ার কল্যাণও কামনা করা উচিত()
- 32-ভালোর দিকে প্রতিযোগিতা করে এগিয়ে যাও()
- 33-মানুষ যখন তার দেহ ও মেধা শক্তিকে মন্দ পথে নিয়োজিত করে, তখন আল্লাহ তাকে ক্রমাম্বয়ে নৈতিক অধঃপতনের এমন পর্যায়ে পৌছে দেন যেখানে অন্য()
- 34-মানুষের চেষ্টা সাধনা ও কর্মতৎপরতা যেভাবে নৈতিক দিক থেকে বিভিন্ন, ঠিক তেমনি ফলাফলও ভিন্ন ভিন্ন রকম()
- 35-সৎকাজের জন্য এ অনুভূতির গুরুত্ব যে, আল্লাহ আমাদের কার্যকলাপ খুব ভালো করেই জানেন()
- 36-শুধুমাত্র লোক দেখানো অথবা বাহ্যাড়ম্বরের উদ্দেশ্যে যে ভালো কাজই করা হোকনা কেন, তা কোনো কাজে আসবেনা ।()
- 37-রিয়া থেকে বিরত থাকা এবং নিষ্ঠাবান হবার উপদেশ()
- 38-কুরআন দাম্পত্য সম্পর্কের ক্ষেত্রে রূপক ও ইংগিতসূচক ভাষা ব্যবহার করে লজ্জাশীলতার শিক্ষা দেয়()
- 39-বিচ্ছেদের অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীকে উত্তম নৈতিক আচরণের নির্দেশ()
- 40-স্বামী-স্ত্রীকে সদ্ভাবে জীবন যাপন করার তাকিদ()
- 41-আনুগত্য পরায়ন স্ত্রীর ওপর অযথা হাত তোলা যাবেনা()
- 42-হিংসুকের অনিষ্টতা থেকে আল্লাহর আশ্রয় কামনার শিক্ষা()
- 43-আল্লাহর আয়াতকে খেলনায় পরিণত করোনা এবং তার কিতাবের সম্মান কর()
- 44-পরস্পরের সাথে উদার ও সহদয় আচরণের নির্দেশ()
- 45-অর্থ ব্যয় করার পর অনুগ্রহের কথা বলে বেড়ানোর নিষেধাজ্ঞা()
- 46-সামনা সামনি ধিক্কার এবং পেছনে নিন্দাকারীদের প্রতি নিন্দা জ্ঞাপন()
- 47-আমানতদারীতার নির্দেশ()
- 48-সম্পদ কুক্ষিগত করে রাখার নিন্দা()
- 49-কৃপণতা ছোট মনের অধিকারী মানুষদের বৈশিষ্ট্য()
- 50-কৃপণ এবং কৃপণতার পছন্দনীয় নয়()
- 51-সংকীর্ণমনতা থেকে মুক্ত থাকার নির্দেশ()
- 52-ব্যয়ের ব্যাপারে ভারসাম্য রক্ষার নির্দেশ()
- 53-অপব্যয় না করার নির্দেশ()
- 54-উদার ও বিনয়ী হবার নির্দেশ()
- 55-সামাজিক জীবনে সুবিচার ও দয়ার নীতি অবলম্বনের নির্দেশ()
- 56-ইনসাফপূর্ণ কথাবার্তা বলা()
- 57-বিচারকার্যে ইনসাফের শিক্ষা()
- 58-আল্লাহর জন্য ইনসাফের সাথে সাক্ষ্য দেয়ার শিক্ষা()
- 59-ইনসাফের প্রশ্নে কোনো প্রকার অন্ধ বিদ্বেষ ও কওম প্রীতির অবকাশ না থাকা()
- 60-সাক্ষ্য গোপন করার নিষেধাজ্ঞা()
- 61-সাক্ষ্য দিতে অস্বীকার না করা()
- 62-সাক্ষ্য নির্ভরযোগ্য হবার জন্যে নৈতিক চরিত্রের মান লক্ষ্যণীয়()
- 63-মুসলমানদেরকে বিশ্ব নেতৃত্বের পদে আসীন করার সময় প্রদত্ত হিদায়াত()
- 64-উম্মতে ওয়াসাত মর্যাদার নৈতিক দাবীসমূহ()
- 65-আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্যে প্রাণ উৎসর্গকারী কার্যক্রম()
- 66-সত্যের জন্য প্রাণ উৎসর্গ করার জযবা()
- 67-আল্লাহর কালেমা সমুন্নত করার জন্যে উন্নত নৈতিক মানের প্রয়োজনীয়তা()
- 68-প্রত্যেক কাজ শুরু করার পূর্বে আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব বর্ণনা করার গুরুত্ব()
- 69-ইনশাআল্লাহ না বলে মানুষের কোনো কাজ করার দাবী করা উচিত নয়()
- 70-আরব সমাজের কতিপয় নৈতিক অপরাধের নিন্দা()
- 71-মক্কায় মুসলমানদের নৈতিক ও আধ্যাত্মিক প্রশিক্ষণের চিত্র()
- 72-সামাজিক শক্তির ক্ষেত্রে নৈতিকতার গুরুত্ব()
- 73-নৈতিকতার দৃষ্টিতে স্ব স্ব উপার্জনের মূলনীতি()
- 74-পার্থিব স্বার্থ থেকে মুক্ত থাকার উপদেশ()
- 75-বিরোধীদের ক্ষমা করে দেয়া, তাদের কার্যকলাপ উপেক্ষা করা এবং ইহসান অবলম্বন করার নীতি আল্লাহ্র পছন্দনীয়()
- 76-সংকীর্ণ দৃষ্টির লোকদের আল্লাহ পছন্দ করেননা()
- 77-নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পরস্পরকে ধার দিতে কৃপণতা করা অত্যস্ত নিকৃষ্ট ও নিন্দনীয় কাজ()
- 78-কুমন্ত্রণা মন্দকাজের সূচনা বিন্দু, এর অনিষ্ট থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার শিক্ষা()
- 79-দান সদকা দ্বারা চারিত্রিক অপৰিত্রতা দূর হয়ে যায়()
- 80-অভাবীদের সাহায্যে এগিয়ে আসার গুরুত্ব()
- 81-হকদারদের আত্মসাতকৃত হক তাদের ফিরিয়ে দেয়ার প্রেরণা()
- 82-লেনদেনের ক্ষেত্রে উদার নীতি অবলম্বনের উপদেশ()
- 83-ঋণগ্রস্তের সাথে কোমল আচরণের নির্দেশ()
- 84-শিক্ষিত লোকদের দায়িত্ব কর্তব্য()
- 85-ভুল ত্রুটির পর সাথে সাথে লজ্জিত হয়ে শুধরে নেয়ার নীতি()
- 86-দৃঢ়তা ও সাহসিকতা ঈমানের অপরিহার্য বৈশিষ্ট্য()
- 87-বাতিলের বিরুদ্ধে অটল অবিচল থাকার নির্দেশ()
- 88-নবীর প্রতি খারাপ ধারণা পোষণের নিষেধাজ্ঞা()
- 89-অসিয়ত করার ক্ষেত্রে অন্যের অধিকার হরণের নিষেধাজ্ঞা()
- 90-সচ্ছল ব্যক্তির কৃপণতা অপছন্দনীয় কাজ()
- 91-কথায় কথায় শপথকারী ঝ্যক্তি মর্যাদাহীন ও বাজে স্বভাবের()
- 92-গোপন সলা পরামর্শ করার নিষেধাজ্ঞা()
- 93-অপছন্দনীয় বিষয়ে গোপন পরামর্শের নিষেধাজ্ঞা()
- 94-শুধুমাত্র সৎ উদ্দেশ্যে গোপন সলা পরামর্শ জায়েয()
- 95-কাফিরদের সাথে মুসলমানদের বন্ধুত্ব সম্পর্ক রাখা উচিত নয়()
- 96-অশত্রুতা পোষণকারী কাফিরদের সাথে বন্ধুত্পূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখাতে কোনো দোষ নেই()
- 97-ঈমানদার ছাড়া অন্য কাউকে বন্ধু ও গোপন কথার সাক্ষী বানানোর নিষেধাজ্ঞা()
- 98-আল্লাহ্ অহংকার পছন্দ করেননা()
- 99-অহংকার প্রদর্শনের নিষেধাজ্ঞা()
- 100-খারাপ কথা বলে বেড়ানোর নিষেধাজ্ঞা()
- 101-আল্লাহর নির্ধারিত সীমা অতিক্রম করোনা()
- 102-মদ ও জুয়া নিষিদ্ধ()
- 103-অহেতুক প্রশ্ন করার নিষেধাজ্ঞা()
- 104-অন্যের উপাস্যদের গাল মন্দ করার নিষেধাজ্ঞা()
- 105-প্রকাশ্য ও গোপন গৃণাহ সমূহের নিকটেও যেওনা()
- 106-অশ্লীলতার নিকটবর্তী হয়োনা()
- 107-খি্য়ানতের নিষেধাজ্ঞা()
- 108-যিনা এবং যিনার প্রতি উদ্বুদ্ধকারী বিষয় থেকে দূরে থাকা()
- 109-বিপর্যয় সৃষ্টিকারীদের আনুগত্য করার নিষেধাজ্ঞা()
- 110-লূত জাতির অপকর্মের বর্ণনা ও তার নিষেধাজ্ঞা()
- 111-সন্দেহের ভিত্তিতে কারো বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত নয়()
- 112-চুক্তির প্রতি সম্মান প্রদর্শনের ছকুম()
- 113-চুক্তি ভংগ করা নিকৃষ্টতর গলণাহ()
- 114-আল্লাহর অংগীকার পূর্ণ করো()
- 115-আল্লাহর ওপর ভরসা করো()
- 116-চুক্তি ও অংগীকারকে ধোকা দেয়ার মাধ্যম বানানো উচিত নয়()
- 117-জাতীয় স্বার্থে চুক্তি ভংগ করা মারাত্বক গুণাহ()
- 118-ধর্মীয় অযুহাত দেখিয়ে চুক্তি ভংগ করা আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য নয়()
- 119-মুসলমান চুক্তি ভংগ করলে দ্বিগুণ অপরাধী হবে()
- 120-লজ্জা মানব প্রকৃতির অনিবার্য দাবী()
- 121-মানুষের প্রাণের মর্যাদা রক্ষা করা()
- 122-ওজন ও পরিমাপ ঠিক ঠিক ভাবে করার তাকিদ()
- 123-সত্য ও সততার ওপর প্রতিষ্ঠিত হও()
- 124-মন্দের জবাবে ভালো কাজ করা অথবা কমপক্ষে মন্দ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ()
- 125-অন্যের বাড়াবাড়ির প্রতিশোধ গ্রহণের সীমারেখা ও পদ্ধতি()
- 126-আদল ও আমানতের তাকিদ()
- 127-আমানতের ব্যাপক অর্থ()
- 128-খিয়ানতের পরকালীন পরিণতি()
- 129-উত্তেজনাকর কথাবার্তার জবাবে ধৈর্য ও তাকওয়ার নীতির ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকা সাহসী লোকদের কাজ()
- 130-আল্লাহর সন্তষ্টি কামনাকারী এবং আল্লাহর গযবে নিপতিত ব্যক্তি সমান হতে পারেনা()
- 131-উত্তরাধিকার বন্টনের সময় উদার্য প্রদর্শন()
- 132-পিতামাতা, নিকটাত্মীয়, ইয়াতীম, মিসকীন এবং প্রতিবেশীর সাথে সদাচরণ করার নির্দেশ()
- 133-পারস্পরিক সংশোধনকামী হবার শিক্ষা()
- 134-আল্লাহ কাউকে যে অধিক অনুগ্রহ দান করেছেন, তার আকাংখা করোনা()
- 135-বৈঠকী আদব-কায়দা()
- 136-সাংঘর্ষিক নৈতিক ক্রুটিবিচ্যুতির প্রতিবিধান()
- 137-পারস্পরিক অভিবাদন ও সালাম করার তাকিদ()
- 138-নিজের দোষ অন্যের ঘাড়ে চাপানোর নৈতিক প্রভাব()
- 139-উদ্দেশ্যের পবিত্রতার সাথে উপায় উপকরণও পবিত্র হওয়া উচিত()
- 140-কর্তবাবোধের গুরুত্ব()
- 141-আল্লাহকে আলিমুল গাইবি ওয়াশ শাহাদা মানার নৈতিক সুফল()
- 142-সামাজিক বিকৃতি সাধনকারী কারণসমূহ ও তার প্রতিকার()
- 143-সামাজিক অধিকারের ব্যাপক ধারণা()
- 144-কুরআনের দৃষ্টিতে সফলতা ও ব্যর্থতার মানদন্ড()
- 145-কুরআনের দৃষ্টিতে সম্মান ও অসম্মানের মানদন্ড()
- 146-উপদেশকে অবজ্ঞা ও হেয় প্রতিপন্ন করার ক্ষতি()
- 147-অন্তর পাপে কলুষিত হওয়া()
- 148-সুদখোরী এবং আল্লাহর পথে ব্যয়ের দ্বারা দুটি পৃথক পৃথক চরিত্রের সৃষ্টি হয়()
- 149-ইসলামী নৈতিকতার সিদ্ধান্তকারী প্রশ্ন()
- 150-ওহুদ যুদ্ধের পরাজয় ছিল নৈতিক দুর্বলতার ফল()
- 151-নিজেকে হত্যা করোনার তিন অর্থ()
- 152-লোভ লালসার নৈতিক বিপর্যয়ের ওপর পর্যালেচনা()
- 1-বনী ইসরাঈল নাম করণের কারণ()
- 2-কুরআনে বনী ইসরাঈলের সমালোচনা()
- 3-বনী ইসরাঈলের প্রতি কুরআনের দাওয়াত()
- 4-বনী ইসরাঈলের এ ভুল ধারণা যে, তারা আল্লাহর খাস সন্তান()
- 5-ফেরআউনের বিরুদ্ধে বনী ইসরাঈলের বিজয়()
- 6-হযরত মুসা আলাইহিস সালামের নবুওয়ত লাভ কালে তাদের অবস্থা()
- 7-বনী ইসরাঈলের ওপর ফিরআউনের যুলুম নির্যাতন()
- 8-বনী ইসারঈলের ওপর মিসরের গোলামীর প্রভাব()
- 9-হযরত মূসা আলাইহিস সালাম কর্তৃক ফিরআউনের কাছে বনী ইসরাঈলকে মুক্ত করে দেয়ার দাবী()
- 10-বনী ইসরাঈলকে খিলাফত প্রদানের ওয়াদা()
- 11-মিসরে হযরত মূসা আলাইহিস সালাম বনী ইসরাঈলকে কিভাবে সংগঠিত করেন()
- 12-মিসর থেকে বনী ইসরাঈলের বেরিয়ে আসার চিত্র()
- 13-কোন জায়গায় সমুদ্র অতিক্রম করেছিল()
- 14-বনী ইসরাঈল মিসর ত্যাগ করেই একজন হাতে গড়া খোদার দাবী জানায়()
- 15-মিসর থেকে বেরিয়ে বনী ইসরাঈল সিনাই উপদ্বীপে যায়()
- 16-বনী ইসরাঈলের ফিরআউনের গোলামী থেকে মুক্তি লাভ()
- 17-সিনাই উপদ্বীপের জন মানবহীন এলাকায় বনী ইসরাঈলের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ()
- 18-তাদের ওপর মেঘের ছায়া বিস্তার()
- 19-বনী ইসরাঈলের প্রতি মানা ও সালওয়া নাযিল()
- 20-বনী ইসরাঈলের জন্য পাথর থেকে ঝর্ণা উৎসারণ()
- 21-বারজন নকীর নিয়োজিত করা()
- 22-অধৈর্য হয়ে বনী ইসরাঈলের শহুরে খাদ্য প্রার্থনা()
- 23-গো বাছুরের উপাস্য বানানো()
- 24-বনী ইসরাঈলের মধ্যে গরু পূজার প্রবণতা কোথা থেকে আসে()
- 25-বনী ইসরাঈলের মুশরিকদেরকে গরু পূজার শাস্তি প্রদান()
- 26-বনী ইসরাঈলকে গাভী যবাই করার হুকুম প্রদান()
- 27-বনী ইসরাঈলকে গাভী যবাই করার হুকুম কেন দেয়া হয়েছিল()
- 28-তাদের প্রতি হযরত মূসা আলাইহিস সালামের অসন্তোষ()
- 29-বনী ইসরাঈলের সত্তর জন প্রতিনিধির গো-বৎস পূজার অপরাধের জন্য ক্ষমা চাইতে সিনাই পর্বতে গমন()
- 30-শিরক থেকে বনী ইসরাঈলের তওবা()
- 31-বনী ইসরাঈলকে শরীয়ত প্রদান()
- 32-বনী ইসরাঈলের নিকট থেকে অংগীকার গ্রহণ()
- 33-বনী ইসরাঈলের নিকট থেকে গৃহীত অংগীকার()
- 34-সিনাইয়ের মরু এলাকায় বনী ইসরাঈলের প্রথম আদমশুমারী()
- 35-বনী ইসরাঈলের সামাজিক ব্যবস্থাপনা কাঠামো()
- 36-বনী ইসরাঈলের হিদায়তের জন্য তাওরাত নাযিল করা হয়()
- 37-বনী ইসরাঈলকে কিতাবুল্লাহর উত্তরাধিকারী বানানো হয়()
- 38-বনী ইসরাঈলের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ()
- 39-বনী ইসরাঈলকে অনুগ্রহ দ্বারা ধন্য করার অর্থ()
- 40-পৃথিবীর জাতিসমূহের উপর তাদের শ্রেষ্ঠত্বের অর্থ()
- 41-বনী ইসরাঈলকে পবিত্র ভূমিতে প্রবেশের নির্দেশ()
- 42-বনী ইসরাঈলের নামে পবিত্র ভূমি লিখে দেয়া()
- 43-যে জনপদে বনী ইসরাঈলকে সিজদানত হয়ে প্রবেশ করার নির্দেশ দেয়া হয়()
- 44-আল্লাহ বনী ইসরাঈলকে কিসের ভিত্তিতে তাওহীদের পতাকাবাহী হিসেবে নির্বাচিত করেন()
- 45-বনী ইসরাঈলকে আল্লাহ তার কি কি অনুগ্রহ দান করেন এবং তারা কেন তা থেকে বঞ্চিত হয়()
- 46-বনী ইসরাঈলের ধর্মীয় ও নৈতিক অধঃপতন()
- 47-বনী ইসরাঈলের যাজক ব্যবস্থা()
- 48-বনী ইসরাঈলের মিসর আগমন()
- 49-মিসর প্রবেশের সময় তাদের সংখ্যা()
- 50-দীনের ব্যাপারে বনী ইসরাঈল অজ্ঞতাবশত নয়, বরং জেনেশুনে তারা দলাদলী করতো()
- 51-জিহাদের আহ্বানের প্রতি তাদের কাপুরুষতা()
- 52-বনী ইসরাঈলের কাপুরুষতার শান্তি()
- 53-চল্লিশ বছর পর্যন্ত তাদের ভ্রাম্যমান (গৃহহীন) জীবনযাপন()
- 54-বনী ইসরাঈলের নাফরমানীর বর্ণনা()
- 55-বনী ইসরাঈলের অংগীকার ভংগ()
- 56-বনী ইসরাঈলের অভিশপ্ত হওয়ার ফায়সালা()
- 57-তাদের দিলের কঠিনতা()
- 58-আল্লাহ তাদের অন্তরগুলোকে বাকা করে দেন()
- 59-বনী ইসরাঈলের মধ্যে যেসব বিষয়ে মতবিরোধ ছিল কুরআন সেগুলোর স্বরূপ বর্ণনা করেছে()
- 60-বনী ইসরাঈল তাদের অপকর্মের শাস্তি পেয়েছে()
- 61-তাদের শনিবারের আইন লংঘন()
- 62-বনী ইসরাঈলের বংশীয় গৌড়ামী()
- 63-বনী ইসরাঈলের পথভ্রষ্ট হবার কারণ()
- 64-হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালামের পরে মিসরে বনী ইসরাঈলের প্রতি কি আচরণ করা হয়()
- 65-বনী ইসরাঈল কি ফিরআউনের ডুবে মরার পরে মিসরের মালিক হয়েছিল ?()
- 66-হযরত দাউদ ও সুলাইমান আলাইহিস সালামের যুগে বনী ইসরাঈলের উত্থান()
- 67-হযরত মূসা ও সুলাইমান আলাইহিস সালামের পর বনী ইসরাঈলের বিপর্যয়()
- 68-হযরত আল-ইয়াসার যুগে বনী ইসবাঈলের নৈতিক পতন()
- 69-বনী ইসরাঈলকে কিতাবুল্লাহর পথ নির্দেশনা কোন অবস্থা থেকে বের করে এনে কোথায় পৌছে দেয়()
- 70-বনী ইসরাঈলের কুফর, নবীদের হত্যা এবং নাফরমানী করা()
- 71-বনী ইসরাঈলের পক্ষ থেকে নবীদের হত্যার স্বীকৃতি()
- 72-মুসা আলাইহিস সালামের পূর্বে বনী ইসরাঈলের উত্থান যুগ()
- 73-ইউশা বিন নূনের যুগে বনী ইসরাঈলের ফিলিস্তিন বিজয়()
- 74-হযরত মূসা আলাইহিসসালামের ওফাত থেকে বখতে নসরের হামলা পর্যন্ত বনী ইসরাঈলের ইতিহাস()
- 75-বনী ইসরাঈলের প্রতি মূসা আলাইহিস সালামের শেষ উপদেশ()
- 76-ইসলামই ছিল বনী ইসরাঈলের আসল ধর্ম()
- 77-হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালাম ও তার ইসলাম প্রচারকদের প্রচেষ্টায় মিসরীয়দের মধ্যে ইসলামের কতটুকু প্রসার ও প্রকাশ ঘটেছিল()
- 78-বনী ইসরাঈলের কাছে নামায প্রতিষ্ঠা, যাকাত প্রদান, রাসূলের প্রতি ঈমান, দীন প্রতিষ্ঠায় সাহায্য সহযোগিতা এবং ইনফাক ফী সাবীলিল্লাহর দাবী()
- 79-হত্যার নিষেধাজ্ঞা সম্বলিত ফরমান()
- 80-ঈমানদারদের বিরুদ্ধে কাফিরদের সাথে তাদের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক()
- 81-বনী ইসরাঈলের কর্মনীতি দ্বারা তাদের ঈমান হারা হ্যার সাক্ষ্য()
- 82-ব্যবিলনের দাসত্বমুক্ত হবার পর হযরত মসীহ আলাইহিস সালামের যুগ পর্যন্ত বনী ইসরাঈলের ইতিহাস()
- 83-মসীহর যুগে বনী ইসরাঈলের ইতিহাস()
- 84-বনী ইসরাঈলের প্রতি হযরত দাউদ ও সুলাইমান আলাইহিস সালামের মুখ দিয়ে কেন অভিসম্পাত করা হয়েছিল()
- 85-বনী ইসরাঈলের অধিকাংশ লোকের বিকৃতি()
- 86-বনী ইসরাঈলের সৎ লোকদের নীতি()
- 87-হযরত ইয়াহইয়া ও ঈসা আলাইহিস সালামের যুগে বনী ইসরাঈলের নৈতিক ও ধর্মীয় অবস্থা()
- 88-স্বীয় নবীদের প্রতি বনী ইসরাঈলের ঘৃণিত অপবাদ আরোপ এবং তাদের অপরাধমূলক কর্মপদ্ধতি-কুরআন যার সাক্ষ্য পেশ করেছে()
- 89-নদীর ঘটনায় বনী ইসরাঈলের ধৈর্যহীনতার দৃষ্টান্ত()
- 90-তাওরাতের ইতিহাস()
- 91-বনী ইসরাঈলের জন্য কতিপয় খাদ্য দ্রব্যের ব্যাপারে বিশেষ নিষেধাজ্ঞা আরোপ()
- 92-বনী ইসরাঈলকে আখিরাতের কঠিন হিসাবের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়া()
- 93-ব্যবিলনের দাসত্ব জীবনে তাদের অবস্থা()
- 94-ব্যবিলনের বন্দী জীবন থেকে বনী ইসরাঈলের মুক্তি()
- 95-বনী ইসরাঈলের পক্ষ থেকে সামুয়েল নবীর কাছে বাদশাহ নিযুক্তির দাবী()
- 96-হযরত ঈসা আলাইহিস সালামের বনী ইসরাঈলের জন্য রাসূল নিযুক্ত হওয়া()
- 97-বনী ইসরাঈলের মধ্যে কিছু লোক ঈসা আলাইহিস সালামের প্রতি ঈমান আনে এবং অবশিষ্টরা কুফরীকে আঁকড়ে ধরে()
- 98-তাদের প্রতি হযরত ঈসা আলাইহিস সালামের দাওয়াত()
- 99-ঈসায়ী দাওয়াতের বিরুদ্ধে তাদের কুফরী শক্তির নীতি()
- 100-হযরত ঈসা আলাইহিস সালামের বিরুদ্ধে বনী ইসরাঈলের গোপন ষড়যন্ত্র()
- 101-বনী ইসারাঈল হযরত ঈসা আলাইহিস সালামকে কেন অস্বীকার করেছিল()
- 102-বনী ইসরাঈলের নবীগণ বনী ইসরাঈলকে ব্যভিচারী নারীর সাথে তুলনা দিতেন()
- 103-বনী ইসরাঈলকে বনী ইসরাঈলের নবীদের পক্ষ থেকে ক্রমাগত সতর্কবাণী()
- 104-বনী ইসরাঈলের প্রত্যেকেই বিকৃত মানসিকতার ছিলনা()
- 105-ইতিহাসে বনী ইসরাঈলের দুটি বড় বিপর্যয়-যে ব্যাপারে বনী ইসরাঈলের নবীগণ তাদেরকে ক্রমাগতভাবে সতর্ক করেন()
- 106-প্রথম বিপর্যয়ের শাস্তি()
- 107-দ্বিতীয় বিপর্যয়ের শাস্তি()
- 108-দুনিয়ার জাতিসমূহের জন্য বনী ইসরাঈলের শিক্ষণীয় দৃষ্টান্তে পরিণত হওয়া()
- 109-বনী ইসরাঈলের ওপর কিয়ামত পর্যন্ত এমন যুলুম চাপিয়ে দেয়া হতে থাকবে, যা তাদের কঠিন যন্ত্রণা দেবে()
- 110-যেসব কারণে বনী ইসরাঈলকে বিশ্ব নেতৃত্বের পদমর্যাদা থেকে সরিয়ে দেয়া হয়()
- 111-বনী ইসরাঈল নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আগমনের প্রতীক্ষা করছিল()
- 112-বনী ইসরাঈলকে নবী (সাঃ) এর প্রতি ঈমান আনার দাওয়াত প্রদান()
- 113-মুসলমানদেরকে বনী ইসরাঈলের খারাপ কাজ থেকে বেঁচে থাকার তাকিদ ( বনী ইসরাঈল সংক্রান্ত আরো অধিক ব্যাখ্যার জন্য দেখুন মূসা, দাউদ, সুলাইমান, ইয়াহইয়া এবং ঈসা আলাইহিমুস সালাম শিরোনাম)()
- 1-মানুষ সৃষ্টি()
- 2-বিশ্ব জগতে মানুষের মর্যাদা এবং তার জন্য সঠিক কর্মপন্থা()
- 3-মানবাত্মার হাকীকত ও তার মর্যাদার কারণ()
- 4-মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য()
- 5-মানুষের পার্থিব জীবনের সারকথা()
- 6-মানুষ সৃষ্টির সূচনা লগ্নেই তাকে দুনিয়াতে জীবন যাপনের সঠিক পথ বাতলে দেয়া হয়()
- 7-মানবাত্মা মরে গিয়ে বিলীন হয়না()
- 8-মানুষের মৌলিক উপাদান ও তার সৃষ্টির বিভিন্ন পর্যায়()
- 9-মানুষকে এ বিশ্বজগতে সর্বোত্তম দৈহিক কাঠামো ও জ্ঞান বুদ্ধি সম্পন্ন করে দৃষ্টি করা হয়েছে()
- 10-মানুষকে নারী ও পুরুষের জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করা আল্লাহর অসীম ক্ষমতা ও হিকমতের বিরাট নিদর্শন()
- 11-আল্লাহ্ মানুষকে সৌষ্ঠব সুষম করে সৃষ্টি করেছেন এবং যে আকৃতিতে চেয়েছেন গঠন করেছেন()
- 12-অন্য সৃষ্টির তুলনায় মানুষের মর্যাদা()
- 13-মানুষকে পর্যায়ক্রমে সৃষ্টি করার অর্থ()
- 14-মানুষকে সর্বোত্তম কাঠামোয় সৃষ্টি করার অর্থ()
- 15-পৃথিবীতে মানুষের জীবনের সূচনা অজ্ঞতার অন্ধকারে নয় বরং জ্ঞানের আলোতে ঘটে()
- 16-মানুষকে কি ধরনের জ্ঞান দেয়া হয়েছে()
- 17-মানুষের জানের সীমাবদ্ধতা()
- 18-আল্লাহর সাথে মানুষের সম্পর্কের ধরণ()
- 19-ফেরেশতাদের দ্বারা মানুষকে সিজদা করানো হয়()
- 20-মানুষ পৃথিবীতে নিযুক্ত খলীফা বা প্রতিনিধি()
- 21-মানবীয় খিলাফতের তাৎপর্য()
- 22-মানুষের খিলাফতের ব্যাপারে ফেরেশতাদের আপত্তির কারণ()
- 23-মানুষের আসল ধর্ম ছিল ইসলাম()
- 24-দুনিয়াতে মানুষের সঠিক কর্মপন্থা ও কর্মনীতি কি()
- 25-দুনিয়ার কর্মক্ষেত্রে মানুষের ভবিষ্যত তার চেষ্টা সংগ্রাম ও তৎপরতার ওপর. নির্ভরশীল()
- 26-মানুষ এবং মানুষের মাঝে মর্যাদার ভিত্তি হচ্ছে মূলত নৈতিক মর্যাদা()
- 27-মানুষের সঠিক ও ভুল নীতি অনুসরণের পরিণাম()
- 28-মানুষের দক্ষতা এবং বিরাট শক্তিসামর্থ আল্লাহর দান()
- 29-মানবীয় সাম্যের ইসলামী ধারণা()
- 30-মানুষের বিকৃতি শুরু হয়েছে কিভাবে()
- 31-মানুষের ইসলাম থেকে দুরে সরে গিয়ে অন্য মতাদর্শের সাথে জড়িত হওয়ার কারণসমূহ()
- 32-মানুষের নির্ভুল জ্ঞানের পরিবর্তে আন্দাজ অনুমানের মধ্যে নিমজ্জিত হওয়া()
- 33-মানুষের খেল তামাশায় মগ্ন হওয়া এবং দায়িত্বহীন কর্মনীতি()
- 34-মানুষের সৃষ্টি কি থেকে যে, সে এতোটা একরোখা নীতি অবলম্বন করে()
- 35-শরীয়তে মানবীয় দূর্বলতা বিবেচনায় রাখা হয়েছে()
- 36-মানুষ যে জিনিসকে সত্য মনে করে সেটাই সত্য নয়()
- 37-আল্লাহ মানুষকে তার সাধ্যের মধ্যে দায়িত্ব প্রদান করেন()
- 38-মানুষের মুক্তি ও ধ্বংস কিসের ওপর নির্ভরশীল()
- 39-মানুষের সত্যিকার উন্নতি কোন পথে()
- 40-মানুষের আদি থেকে গোনাহগার হবার ভুল ধারণা()
- 41-মানুষ জন্মগতভাবে গোণাহগার নয় বরং পবিত্র ও পংকিলতাহীন প্রকৃতির ওপর তাকে পয়দা করা হয়()
- 42-মানব প্রকৃতি সঠিক ও সত্য পথের সন্ধানী মানুষের দোষ ত্রুটি ও গুণ বৈশিষ্ট্য()
- 43-মানুষের সমস্যার জটিলতা()
- 44-মানব জীবনে হক ও বাতিলের ঘন্দ্ব()
- 45-সত্যকে প্রত্যাখান করে মানুষ নিজেরই ধ্বংসের আয়োজন করে()
- 46-মানুষের প্রকৃত আবাস হলো পরকালীন জগত()
- 47-মানুষের জন্য আল্লাহর ইচ্ছামাফিক হিদায়াত ও পথত্রষ্টতার ব্যবস্থা()
- 48-মানুষের সঠিক মূল্যবোধের মানদন্ড()
- 49-মানুষের জন্য জীবন চলার পথকে সহজ করে দেয়া হয়েছে()
- 50-মানব দেহ মৃত্তিকার সমন্বয়()
- 51-আল্লাহই মানব বংশকে পৃথিবীব্যাপী সম্প্রসারিত করেছেন এবং তারই কাছে তাদেরকে সমবেত করা হবে()
- 52-আল্লাহই মানুষ সৃষ্টি করেছেন, তাদের প্রতিটি অংগ প্রত্যংগ ও সন্বিদ্থল মজবুত করেছেন এবং যখন তিনি চাইবেন তাদের আকার-আকৃত্তি পরিবর্তন করে দেবেন()
- 53-যিনি মানুষকে এতো জটিল প্রক্রিয়ায় প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন, তিনি নিশ্চিতভাবে দ্বিতীয়বার সৃষ্টি করতেও সক্ষম()
- 54-মানুষকে মাটি থেকে বিস্ময়করভাবে উৎপন্ন করা হয়েছে, আবার এ মাটিতেই তাদেরকে ফিরিয়ে নেয়া হবে এবং এ মাটি থেকেই তাদেরকে বের করে আনা হবে, এ রহস্যের মমার্থ()
- 55-মানুষের পার্থিব জীবন সম্পকে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য()
- 56-মানুষের জীবনের পরিবর্তন মৃত্যুর মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হয়ে যায়না বরং তারপরও অব্যাহত থাকে()
- 57-মানব জীবনের বিভিন্ন পর্যায়()
- 58-আল্লাহ্র নিআমতের প্রকৃত হকদার কারা()
- 59-মানুষের প্রতি আল্লাহর নিআমত সীমাহীন যা গণনা করা সম্ভব নয়()
- 60-মানুষের জন্য ঘুমকে শাস্তির বাহন করা হয়েছে()
- 61-মানুষকে কেবলমাত্র জ্ঞানের অধিকারীই করা হয়নি বরং কলমের ব্যবহার শিখিয়ে তাদের জ্ঞানগত যোগ্যতার বিকাশ ও পরিপুষ্টি সাধনের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে()
- 62-মানুষকে জ্ঞানের বিভিন্ন উপকরণ এবং চিন্তা ভাবনা ও বুঝার শক্তি দিয়ে ভালো ও মন্দ পথের পার্থকা সুস্পষ্ট করে দেয়া হয়েছে()
- 63-মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে, তার তাকদীর নির্ধারণ করা হয়েছে এবং তাকে দুটি বিপরীত ধরণের পথ দেখানো হয়েছে()
- 64-মানুষ যে নিআমত লাভ করেছে মুমিন ও কাফির প্রত্যেককেই সে সম্পর্কে জবাবদিহী করতে হবে()
- 65-মানবীয় বিবেক বুদ্ধি স্বয়ং নৈতিকতা ও প্রতিদান আইনের অবিচ্ছেদ্য সম্পর্কের রায় প্রদান করে()
- 66-মানব জাতির প্রতি একটি চ্যালেঞ্জ()
- 67-সমস্ত মানব প্রজন্ম এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্ট()
- 68-মানুষের দুটি বড় প্রকারভেদ()
- 69-মানুষের সৃষ্টি এবং বংশ বিস্তারে প্রকৃত সত্যের শিক্ষা()
- 70-মানুষ তার রবের প্রতি বড়ই অকৃতজ্ঞ এবং এ সত্যের ব্যাপারে তার বিবেকই সাক্ষী()
- 71-ইখতিয়ার ও স্বাধীনতার মধ্যে মানুষের পরীক্ষা()
- 72-মানুষের আত্মায় তাওহীদের সাক্ষ্য()
- 73-আল্লাহ মানুষকে যে কর্তব্য পাল্পন করার হুকুম দিয়েছিলেন সে তা পালন করেনি()
- 74-মানুষের গোমরাহীর আসল কারণ এটাই যে, তারা মনে করে আল্লাহ তাদের কার্যকলাপ দেখছেন না()
- 75-মানুষের বিদ্রোহ ও সীমালংঘনের আসল কারণ হলো, সে নিজেকে আল্লাহর কাছে হাযির হওয়ার ব্যাপারে মুক্ত মনে করে()
- 76-মানব জাতি ও সমাজের বিকৃতির পথ()
- 77-আল্লাহ মানুষের আমল সম্পর্কে কিভাবে অনবহিত থাকতে পারেন যখন তিনিই তাদের স্রষ্টা()
- 78-মানুষের চেষ্টা তৎপরতা তার নৈতিক ধরণ ও ফলাফলের দিক থেকে ভিন্ন রকম হয়ে থাকে()
- 79-মানুষের সাথে শয়তানের চিরন্তন শত্রুতা এবং তাদের শয়তানের খেলনায় পরিণত হওয়া()
- 80-মানুষের ওপর তত্ত্বাবধায়ক নিযুক্ত রয়েছে, এরা সম্মানিত লেখক যারা মানুষের আমলের পরিপূর্ণ রেকর্ড তৈরী করছে()
- 81-আল্লাহ্র আনুগত্যের মাঝে মানুষের নিজেরই কল্যাণ রয়েছে এবং তার অবাধ্য হবার মাঝে রয়েছে তাদেরই ক্ষতি()
- 82-মানুষের জন্য হিদায়াতের উপকরণ সরবরাহ করা আল্লাহর একান্ত অনুগ্রহ()
- 83-মানুষ যতো ওজর আপত্তিই পেশ করুকনা কেন, সে নিজেকে খুব ভাল চেনে()
- 84-আমল অনযায়ী আল্লাহর কাছে মানুষের বিভিন্ন মর্যাদা()
- 85-মানুষ তার সৃষ্টির উপাদানের ভিত্তিতে নয় বরং গুণাবলী ও আমলের ভিত্তিতে জান্নাতের অধিকারী হয়()
- 86-মানুষের জীবন মৃত্যু আল্লাহর হাতে()
- 87-কোনো মানুষের জীবন চিরন্তন নয়()
- 88-প্রত্যেককে আল্লাহর কাছে ফিরে যেতে হবে()
- 89-মানুষকে জবাবদিহীর জন্য একদিন আল্লাহর কাছে যেতে হবে()
- 90-কিয়ামতের দিন মানুষকে তার আগের ও পরের সমস্ত কৃতকর্ম জানিয়ে দেয়া হবে()
- 91-মানুষের নিজের অস্তিত্বের মধ্যেই এ কথার সাক্ষ্য বিদ্যমান যে, আখিরাত অনুষ্ঠিত হওয়া উচিত()
- 92-মানুষের অবচেতন মনে প্রকৃতিগত চেতনার মাধ্যমে ভালো ও মন্দের অনুভূতি এবং পার্থক্য প্রভেদের বোধ সৃষ্টি করে দেয়া হয়েছে()
- 93-প্রত্যেক মানুষকে জ্ঞান ও বিবেক বুদ্ধির যোগ্যতা দেয়ার সাথে সাথে নৈতিক অনুভূতিও দেয়া হয়েছে যা প্রাকৃতিকভাবে ভালো ও মন্দের পার্থক্য নিরূপণ করে()
- 94-প্রত্যেক মানুষকে বিবেক (নফসে লাওয়ামা) দান করা হয়েছে যা অন্যায় ও মন্দ কাজের ব্যাপারে দংশন করে এবং তিরস্কার করতে থাকে()
- 95-উক্ত সত্য সম্পর্কে অবহিত করার জন্যে মানুষের ব্যক্তি সন্ত্বায় এবং চারপাশে অসংখ্য নিদর্শনাদি ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে()
- 96-আল্লাহ্ ফেরেশতার মতো জন্মগতভাবে মানুষকে কেবল সত্যানুসারী বানাননি()
- 97-আল্লাহর সাথে মানুষের প্রাকৃতিক ও জন্মগত অংগীকার()
- 98-মানুষের জন্য আল্লাহর হিদায়াতের অপরিহার্যতা()
- 99-মানুষকে কুফর ও ঈমান বেছে নেয়ার ক্ষেত্রে কেন স্বাধীনতা দেয়া. হয়েছে()
- 100-মানুষকে পরীক্ষার জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে (আযমায়েশ ও পরীক্ষা শিরোনাম দ্রষ্টব্য)।()
- 101-মানুষকে সৃষ্টির সূচনা লগ্নে প্রকৃত সত্যের জ্ঞান দেয়া হয়()
- 102-আল্লাহ্ মানুষের জন্য আকাশ ও পৃথিবীর সমস্ত জিনিস অনুগত করে দিয়েছেন()
- 103-মানুষের জন্য সৃষ্টি জগতকে কি অর্থে অনুগত করা হয়েছে()
- 104-মানুষের মৌলিক প্রয়োজন()
- 105-আল্লাহ ব্যক্তি ও জাতিকে সংশোধনের জন্য নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অবকাশ দিয়ে থাকেন()
- 106-মানুষের আল্লাহর নিআমত ও ইহসানের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা উচিত()
- 107-মানব প্রকৃতি মন্দকে পছন্দ করেনা()
- 108-আল্লাহর ইবাদত ছাড়া মানুষের আর কোনো বিকল্প নেই()
- 109-মানুষের বয়সের স্বল্পতা ও দীর্ঘতা আল্লাহ্র কাছে লিখিত রয়েছে()
- 110-মানুষের বয়স নির্ধারণ করা আল্লাহর কাজ()
- 111-মানুষের মধ্যে লজ্জা ও শরম গচ্ছিত করা হয়েছে()
- 112-পৃথিবীতে পদার্পণের পূর্বে মানুষের নিকট থেকে তাওহীদরে স্বীকৃতি গ্রহণ()
- 113-পৃথিবীতে মানুষের পরীক্ষা কিভাবে হয়ে থাকে()
- 114-মানুষকে ইন্দ্রিয়ানুডূতি এবং কাজ করার সর্বোত্তম শক্তি কেন দেয়া হয়েছে()
- 115-জীবিত মানুষ সে-ই, যার অস্তর ও বিবেক জীবিত()
- 116-মানব স্বভাব চিন্তা ও আচরণগত পার্থক্য প্রাকৃতিক দাবী()
- 117-পৃথিবীতে যে নিআমতই মানুষকে দেয়া হয়েছে, তা তার জন্য পরীক্ষার উপকরণ()
- 118-মানবেতিহাসের প্রথম হত্যাকান্ড()
- 119-মানুষের স্থায়িত্ব ও নিরাপত্তার জন্য জীবনের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের গুরুত্ব()
- 120-মানব জাতির মধ্যে দলাদলি ও বিপর্যয় রোধে কুরআন কি মূলনীতি পেশ করে()
- 121-পৃথিবীতে মানুষের স্থায়িত্ব সরাসরি আল্লাহর অনুগ্রহের ওপর নির্ভরশীল()
- 122-মানুষের প্রকৃত ক্ষতি কি()
- 123-মানুষের মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বকে ভ্রান্ত প্রমাণের জন্যে শয়তানের চ্যালেঞ্জ()
- 124-মানুষের ওপর শয়তানকে কি ধরণের ইখতিয়ার দেয়া হয়েছে()
- 125-মানুষ সৃষ্টির সময় থেকে জিন শয়তানরা মানুষকে পথভ্রষ্ট করার চেষ্টায় লিপ্ত()
- 126-জান্নাতে শয়তান ও মানুষের প্রথম সংঘাত ও তার ফলাফল()
- 127-মানুষকে বিপথে পরিচালিত করার জন্য শয়তানের চক্রান্ত()
- 128-কোন ধরণের মানুষের ওপর শয়তানের কর্তৃত্ব চলে()
- 129-মানুষ শয়তানের কথা মেনে নিজেকেই জাহান্নামের অধিকারী বানায়()
- 130-মানুষ শয়তানের ধোকা থেকে কিভাবে নিরাপদ থাকতে পারে()
- 131-মানবজাতির বিবদমান দল উপদলে বিভক্ত হওয়া()
- 132-মানবেতিহাসের উত্থান পতন()
- 133-মানব ইতিহাস সংক্রান্ত দ্বান্দ্বিক প্রক্রিয়ার ভ্রান্ত দৃষ্টিভংগী()
- 134-মানুষ সৃষ্টি সংক্রান্ত কুরআনের বর্ণনা()
- 135-ডারউইনের ক্রমবিবর্তন মতবাদ ও কুরআন()
- 136-মানুষের পথ প্রদর্শনের জন্য নবুওয়তের প্রয়োজনীয়তা এবং মানুষকেই নবী বানানোর হিকমত()
- 137-মানুষের নৈতিক পতনে লিপ্ত হবার কারণ()
- 138-মানুষ তার ভালো ও মন্দ কাজের জন্য নিজেই দায়ী()
- 139-মানুষ সেসব লোকের পথভ্রষ্টতার জন্যও দায়ী, যারা তার মাধ্যমে পথভ্রষ্ট হয়েছে()
- 140-মানুষ সেসব প্রতিক্রিয়া ও প্রভাবের জন্যও দায়ী, যা তার কার্যকলাপ দ্বারা অন্যের জীবনে প্রতিফলিত হয়()
- 141-পথভ্রষ্টতা সমর্থনকারীর দায়িত্ব পথভ্রষ্টকারীর চেয়ে কম নয়()
- 142-প্রতেক ব্যক্তির স্বতন্ত্র একটি নৈতিক দায়িত্ব রয়েছে, এক্ষেত্রে দ্বিতীয় কোনো ব্যক্তি তার সাথে শরীক নেই()
- 143-নিজের ভালো ও মন্দ ভাগ্য নির্ধারণে মানুষের দায়িত্ব()
- 144-মানুষ তার কৃতকর্মের জন্য আল্লাহর কাছে দায়বদ্ধ()
- 145-প্রত্যেক মানুষ নিজ কৃতকর্মের বদলা পাবে()
- 146-যে যেমন তার বন্ধুও মিলে তেমন()
- 147-আল্লাহ চাইলে কোনো জাতিকে ধ্বংস করে তাদের জায়গায় অন্য জাতিকে এনে বসাতে পারেন()
- 148-সেই প্রকৃত মানুষ কারা, যাদেরকে খিলাফত অর্পণ করা হয়েছে এবং যারা জবাবদিহী করবে()
- 149-আল্লাহ কর্তৃক মানুষের মধ্যে নিজের রূহ ফুঁকে দেয়ার অর্থ()
- 150-বর্তমান মানব জাতি নূহ আলাইহিস সালামের তুফান থেকে বেঁচে যাওয়া ঈমানদারদেরই বংশধর()
- 151-মানুষকে কুফর অথবা ঈমান গ্রহণের ইখতিয়ার প্রদান()
- 152-আল্লাহ্ মানুষের কাছে কোন ধরণের ঈমান চান()
- 153-মানুষ শুধু নিজের ক্ষমতা বলেই নেকীর পথে চলতে পারেনা()
- 154-ভালো ও মন্দ মানুষের পার্থক্য()
- 155-মানুষের সংশোধন কিভাবে হতে পারে()
- 156-যে বয়সে মানুষ নিজ আমলের জন্য পূর্ণরূপে দায়ী হয় এবং যখন নিজের গোনাহগারীর জন্য তার কোনো ওজর আপত্তি গৃহীত হয়না()
- 157-মানুষের ধ্বংস কোন পথে()
- 158-মানব সংস্কৃতির আসল ভিত্তি কি()
- 159-মানুষ আল্লাহর ইচ্ছার বাধ্যগত()
- 160-আল্লাহর সম্মুখে মানুষ অক্ষম()
- 161-প্রাকৃতিক আইন কানুন সংক্রান্ত মানুষের জ্ঞান এবং প্রাকৃতিক শক্তির ওপর মানুষের কর্তৃত্ব সবই আল্লাহ্ প্রদত্ত()
- 162-মানুষের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহরাজি ( আল্লাহ শিরোনামের মানুষের প্রতি তার অনুগ্রহ দ্রষ্টব্য)।()
- 163-এসব অনুগ্রহের দাবী()
- 164-মানুষের সৃষ্টির নিকৃষ্ট সূচনা এবং আল্লাহর বিরুদ্ধে তার প্রগলভতা()
- 165-মহান রবের মহানুভবতা মানুষকে ধোকার মধ্যে ফেলে দেয় এবং মানুষ রবের মোকাবিলায় দুঃসাহসী হয়ে উঠে()
- 166-মানুষ সম্পূর্ণরূপে আল্লাহর আয়ত্মাধীন()
- 167-মানুষের ওপর আল্লাহর এ অধিকার রয়েছে যে, মানুষ কেবলমাত্র তারই ইবাদত করবে()
- 168-মানুষকে সেসব লোকের অনুসরণ করা উচিত যারা আল্লাহ্র দিকে প্রত্যাবর্তনকারী()
- 169-অন্যের সন্তুষ্টির কারণে ভুল পথ বেছে নেয়া মানুষের জন্য ধ্বংসাত্মক()
- 170-স্বচ্ছল অবস্থায় গর্ব অহংকার এবং বিপদ আপদে আল্লাহকে স্মরণ করা মানুষের বড় দূর্বলতা()
- 171-মানুষের এ দুর্বলতা রয়েছে যে, মানুষ সুদিনে গর্বিত এবং দুর্দিন শুরু হলে আল্লাহ্র অকৃতজ্ঞ বান্দায় পরিণত হয়()
- 172-প্রত্যেক মানুষের তাকদীর তার জন্মের সাথে নির্ধারণ করে দেয়া হয়()
- 173-মানুষ তার জন্ম, তাকদীর এবং জীবন ও মৃত্যুর ব্যাপারে নিজের স্রষ্টার সামনে অক্ষম()
- 174-মানুষকে কষ্টের মধ্যে সৃষ্টি করার অর্থ()
- 175-কুরআনের কোনো কোনো স্থানে মানুষ শব্দের অর্থ বিশেষ মানব দল()
- 176-প্রকৃত সত্যের প্রতি মানুষকে সঠিক পথ প্রদর্শনের জন্য নবী ও কিতাব প্রেরণ()
- 177-নফসের ভালো ও মন্দ প্রবণতার মধ্যে কোনটির ডাকে সে সাড়া দেয়, এরই ওপর মানুষের পরিণাম নির্ভরশীল()
- 178-মানুষ নিজের দুর্বলতার কারণে নৈতিক. উন্নতির দুর্গম গিরিপথ ছেড়ে গোমরাহীর অতল গভীরে গড়িয়ে পড়াই পছন্দ করে()
- 179-মানুষ যখন তার বুদ্ধি বিবেক ও দৈহিক শক্তিকে মন্দ পথে ব্যবহার করে তখন আল্লাহ তাকে নীচের দিকে গড়িয়ে দিতে দিতে এমন নিম্নতম পর্যায়ে নিয়ে যান যেখানে তার চেয়ে নীচে অন্য কোনো সৃষ্টি যেতে পারেনা()
- 180-মানবিক দুর্বলতা সংস্কার অযোগ্য নয়, এ দুর্বলতাকে দূর করা সম্ভব()
- 181-মানুষ ধন-সম্পদের মোহে খুব বেশী মত্ত()
- 182-ধন দৌলত পেয়ে মানুষ আরো বেশী ব্যর্থ হয়ে যায়()
- 183-বেশী বেশী দুনিয়ার স্বার্থ লাভের মোহ মানুষকে অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য থেকে গাফিল করে দেয় এবং এ চিন্তাই কবর পর্যন্ত তার সাথী হয়()
- 184-মানুষকে সংকীর্ণমনা করে সৃষ্টি করা হয়েছে, বিপদ আপদে পড়লে সে ঘাবড়ে যায় এবং স্বচ্ছলতা লাভ করলে কৃপণতা করতে শুরু করে()
- 185-দুনিয়ার সচ্ছলতা ও অসচ্ছলতাকে মানুষ মর্যাদা এবং অপমানের মানদন্ড মনে করে অথচ দুটির মধ্যেই তার জন্য রয়েছে পরীক্ষা()
- 186-মানুষকে সেসব অবহেলিত সত্যের ব্যাপারে চিন্তা ভাবনা করার প্রতি আহবান যেগুলোকে নিস্ত নৈমিত্তিক সাধারণ ব্যাপারে মনে করে সে উপেক্ষা করে চলে()
- 187-মানুষের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ইন্দ্রিয় সমূহ কুরআন বার বার যেগুলোর বর্ণনা করেছে()
- 188-মানুষ ও জিন দুটি ভিন্ন প্রকৃতির সৃষ্টি, যাদের সৃষ্টির উপাদান এক নয়()
- 189-কখনো কখনো মানুষ তার জ্ঞানের অপরিণামদর্শিতার কারণে বিধানের কল্যাণকে বুঝতে পারেনা()
- 190-মানুষের দোষ ত্রুটি ও গুণ বৈশিষ্ট্য()
- 1-হযরত ঈসা মুহম্মদ (সা) এর আগমনের সু-সংবাদ শোনান()
- 2-আসহাবে ফীলের ধ্বংস হবার ঘটনা সংঘটিত হবার বছর মুহাম্মদ (সাঃ) জনগ্রহণ করেন()
- 3-তার নবুওয়তের প্রাথমিক অবস্থা()
- 4-নবুওয়ত লাতের পূর্বে মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবন()
- 5-নবুওয়ত প্রাপ্তির পূর্বে মুহাম্মদ (সাঃ) সম্পর্কে মক্কাবাসীর ধারণা()
- 6-মুহাম্মদ (সাঃ) এর নবুওয়ত লাভের পূর্বে আরববাসী গোমরাহীতে নিমজ্জিত ছিল()
- 7-নবুওয়ত লাভের পূর্বে মুহাম্মদ (সাঃ) আরববাসীর অবস্থা দেখে ব্যথিত হতেন()
- 8-মুহাম্মদ (সাঃ) এর নবুওয়ত লাভের পূর্বেকার আকীদা বিশ্বাস এবং চরিত্র()
- 9-মুহাম্মদ (সাঃ) এর ওপর ওহী নাযিলের সূচনা()
- 10-মুহাম্মদ (সাঃ) কে প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে রিসালতের দায়িত্ব পালন করার নির্দেশ()
- 11-নবুওয়ত লাভের পর সর্বপ্রথম মুহাম্মদ (সা) এর নামায দেখে কুরাইশের লোকেরা অনুভব করে যে, তাঁর দীন তাদের দীন থেকে ভিন্ন হয়ে গেছে()
- 12-নামায পড়ার কারণে আবু জাহল কর্তৃক মুহাম্মদ (সা) কে ছমকি প্রদর্শন()
- 13-নবুওয়তের ঘোষণা দেয়ার নির্দেশ লাভের পর সাফা পর্বতে আরোহণ করে প্রথমবারের মতো ইসলামের দাওয়াত প্রদান()
- 14-নবুওয়তের ঘোষণা প্রদানের পর প্রথম হজ্জের মৌসুমে কুরাইশদের পারস্পরিক সলা পরামর্শ যে, কিভাবে মুহাম্মদ সা: এর বদনাম রটানো যায়()
- 15-প্রাথমিক যুগে মক্কায় মুহাম্মদ (সা) এর দীন প্রচারের মৌলিক দফা কি কি ছিল ?()
- 16-সত্যের দাওয়াত প্রদান শুরু করা মাত্র মুহাম্মদ (সা) কে কি কি সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়()
- 17-মক্কায় মুহাম্মদ (সাঃ) এবং কুরাইশ কাফিরদের মধ্যে দ্বন্দ্ব সংঘাত()
- 18-মুহাম্মদ (সাঃ) কে সত্য প্রচারের জন্য প্রদত্ত পথ নির্দেশিকা সমূহ (বিস্তারিত দাওয়াতে হক শিরোনাম দ্রষ্টব্য )।()
- 19-হুযূর (সা) যখন সত্যের দাওয়াত নিয়ে আবির্ভূত হন তখন পৃথিবীতে তার সম্পর্কে কি ধারণা পোষণ করা হয়েছিল()
- 20-কুরআন মুহাম্মদ (সাঃ) কে কিভাবে উপস্থাপন করে()
- 21-মুহাম্মদ (সাঃ) এর জন্য দীন প্রচারের সহজ পথ নির্ধারণ করে দেয়া হয়()
- 22-সত্যের দাওয়াতের কঠিন সংকটময় অবস্থায় মুহাম্মদ (সাঃ) কে সামনা ও নিশ্চয়তা প্রদান করা হয় যে, শী্রই আল্লাহ উত্তম অবস্থা সৃষ্টি করে দেবেন()
- 23-মুহাম্মদ (সাঃ) এর জ্ঞানের মাধ্যম ছিল ওহী()
- 24-নবুওয়ত লাভের পূর্বে মুহাম্মদ (সা) সেসব বিষয় জানতেননা যা তাকে ওহীর মাধ্যমে জানানো হয়()
- 25-নবুওয়তের পূর্বে মুহাম্মদ (সাঃ) বিবেক ও চিস্তার সঠিক ব্যবহার দ্বারা তাওহীদের অন্তর্নিহিত তত্ত্ব অবহিত হয়েছিলেন()
- 26-শুধুমাত্র আল্লাহর ওহীর অনুসরণ করাই ছিল মুহাম্মদ (সা) এর কাজ()
- 27-মুহাম্মদ (সা) কখনো জাহিলিয়াতের রীতি নীতির অনুসরণ করেননি()
- 28-তাঁর তায়েফ সফর()
- 29-আল্লাহর পক্ষ থেকে মুহাম্মদ (সাঃ) কে সবর ও দৃঢ়তা অবলম্বনের উপদেশ()
- 30-তায়েফ থেকে ফেরার পথে মুহাম্মদ (সাঃ) এর দরদভরা দোয়া()
- 31-মক্কী যুগের চরম সংকটময় মুহূর্তে মুহাম্মদ (সা) কে শেখানো দোয়া()
- 32-মক্কার কাফিরদের পক্ষ থেকে মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রতি গণক হবার অপবাদ ও তার জবাব()
- 33-মক্কার কাফিরদের মুহাম্মদ (সাঃ) কে কবি বলে আখ্যায়িত করা()
- 34-আল্লাহ মুহাম্মদ (সাঃ) কে কবিতা শেখাননি, না কবি হওয়া তার জন্য শোভনীয় ছিল()
- 35-মক্কার কাফিরদের মুহাম্মদ (সা) কে পাগল বলে আখ্যায়িত করা()
- 36-মুহাম্মদ (সাঃ) কে পাগল ও গণক সাব্যস্তকারীদের বক্তব্য খন্ডন()
- 37-মুহাম্মদ (সা) কর্তৃক মক্কার কাফিরদেরকে চ্যালেঞ্জ প্রদান যে, আমি নিজের কাজ চালিয়ে যাবো, তোমাদের কিছু করার থাকলে করতে পারো()
- 38-মিরাজ ও তার ঐতিহাসিক পটভূমি()
- 39-মিরাজে মুহাম্মদ (সা) পূর্ণ মনোযোগ সহকারে আল্লাহর হিদায়াত শুনেন()
- 40-মুহাম্মদ (সাঃ) কি আল্লাহকে চোখ দিয়ে দেখেছিলেন()
- 41-কুরাইশ সরদারদের মুহাম্মদ (সাঃ) কে নবুওয়তের যোগ্য মনে না করা এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে তার জবাব()
- 42-কুরাইশদের এ ব্যাপারে আশ্চর্য হওয়া যে, স্বয়ং তাদেরই জাতির একজন লোক কিভাবে নবী হতে পারে ?()
- 43-কুরাইশরা মুহাম্মদ (সাঃ) এর মর্যাদা বুঝতো না()
- 44-নবুওয়তের সূচনাকালে মক্কায় সাত বছরের, দুর্ভিক্ষ এবং এই দুর্ভিক্ষের সময় ও দুর্ভিক্ষের পর কাফিরদের আচরণ()
- 45-মুহাম্মদ (সাঃ) এর দোয়ায় মক্কায় দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়া()
- 46-সত্যের দাওয়াতের ব্যাপারে মুহাম্মদ (সাঃ) কখনো তোষামদ ও আপোষের নীতি গ্রহণ করেননি()
- 47-মক্কার কাফিরদের হঠকারীতা()
- 48-শত্রুরা মুহাম্মদ (সাঃ) কে শিকড় কাটা বলতো কিন্তু আল্লাহ সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন যে, তারা নিজেরাই শিকড় কাটা()
- 49-মুহাম্মদ (সা) এর দাওয়াতকে হেয় করার জন্য মক্কার কাফিরদের চক্রান্ত ও তাদের পরিণাম()
- 50-মুহাম্মদ (সা) এর সাথে কাফিরদের আচরণ ইউসুফ (আ) এর ভাইদের আচরণের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ()
- 51-মক্কার কাফেররা প্রস্তাব করে যে, দীনের মধ্যে কিছৃটা সংশোধন করে তাদের সাথে আপোষ করা হোক()
- 52-কাফিরদের বার বার চ্যালেঞ্জ করে মুহাম্মদ (সা) এর কাছে আযাব নাযিলের দাবী ও তার জবাব()
- 53-নবুওয়তের সূচনাকালে কুরাইশরা কি কি ভুল ধারণার মধ্যে নিমজ্জিত ছিল()
- 54-মুহাম্মদ (সাঃ) কে মিথ্যাবাদী বলা সত্ত্বেও মক্কাবাসীর ওপর কেন আযাব আসেনি()
- 55-কাফিররা মুহাম্মদ (সাঃ) এর গায়ে হাত তুলতে কেন ভয় করতো()
- 56-মুহাম্মদ (সাঃ) এর বিরোধিতাকারী কাফিরদের মানসিক অবস্থা()
- 57-মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রধান বিরোধী ছিল কুরাইশদের স্বচ্ছল শ্রেণীর লোকেরা()
- 58-মক্কার সেসব সরদারদের নৈতিক অবস্থা, যারা মুহাম্মদ (সাঃ) এর বিরোধিতায় ছিল অত্যন্ত কট্টর()
- 59-কাফির কুরাইশরা স্বয়ং জানতো যে, তারা মুহাম্মদ (সাঃ) এর ওপর যে অপবাদ চাপাচ্ছে তা সত্য নয়()
- 60-মুহাম্মদ (সা) এর নবুয়ত লাভের প্রাক্কালে উর্ধ্ব জগতের ব্যবস্থাপনায় অস্থাভাবিক কড়াকড়ি আরোপ করা হয় এবং জিন শয়তানদের প্রবেশ অসম্ভব হয়ে পড়ে()
- 61-কাফিররা মুহাম্মদ (সাঃ) এর ব্যক্তিত্বের মর্যাদা পূর্ণরূপে অনুভব করতো()
- 62-সে যুগে ঈমান গ্রহণকারীদের অধিকাংশই ছিল বয়সে নবীন()
- 63-মক্কী যুগের শেষের দিকে মুহাম্মদ (সা) আল্লাহর পক্ষ থেকে ইসলামী জীবন ব্যবস্থার ঘোষণাপত্র পেশ করেন()
- 64-মক্কী যুগে ইসলাম ও মুসলমানদের অবস্থা()
- 65-মুহাম্মদ (সাঃ) এর দাওয়াত ব্যর্থ করার জন্য কুরাইশদের চেষ্টা তদবির()
- 66-মক্কী যুগে ইসলামী দাওয়াতের কতটুকু ও কি কাজ হয়েছে()
- 67-হাবশায় হিজরত()
- 68-আকাবার শপথ()
- 69-মদীনায় হিজরত()
- 70-সাওর গুহার ঘটনা()
- 71-মুহাম্মদ (সাঃ) এর মদীনায় আগমন()
- 72-মাদানী যুগের সূচনা হয় কিভাবে()
- 73-ও মক্কার,কাফিরগণ মুহাম্মদ (সাঃ) এর হিজরতকে কেন বিপজ্জনক মনে করেছিল?()
- 74-আরবের সত্যপন্থী লোকেরা মুহাম্মদ (সাঃ) এর দাওয়াতকে কিভাবে স্বাগত জানিয়েছিল()
- 75-মাদানী যুগের শুরুর দিকে মুহাম্মদ (সাঃ) এর অর্থনৈতিক সংকটাবস্থা()
- 76-এমন অবস্থাতেও মুহাম্মদ (সাঃ) দুশমনদের জন্য বদ দোয়া করতে প্রস্তুত হননি()
- 77-হিজরতের প্রভাব ও ফলাফল()
- 78-মদীনাবাসীর প্রতি কাফিরদের চরমপত্র এবং মুসলমানদের জন্য হজ্জের পথ বন্ধ মুসলমানদেরকে কোন কোন প্রক্রিয়ায় প্রতিরোধ নির্যাতন করার চেষ্টা করে()
- 79-হিজরতের পর মুহাম্মদ (সাঃ) এর গৃহীত কর্মকৌশল()
- 80-হিজরতের পর মদীনার উন্নয়ন()
- 81-মুহাম্মদ (সাঃ) কে শহীদ করার ইছদী ষড়যন্ত্র()
- 82-মুহাম্মদ (সাঃ) এর বিরুদ্ধে মক্কার / কাফিরদের হঠকারীতার জবাব()
- 83-মুহাম্মদ (সাঃ) এর পক্ষ থেকে কাফিরদের সন্দেহ ও অপবাদের জবাব()
- 84-কুরাইশদের পক্ষ থেকে রণ দামামার সূচনা()
- 85-ইয়াহুদীদের সাথে চুক্তি()
- 86-বদর যুদ্ধে মুহাম্মদ (সাঃ) এর সফলতায় ইয়াহুদীদের দুশ্চিন্তা()
- 87-ওহদ যুদ্ধে মুহাম্মদ (সাঃ) এর শাহাদাতের গুজব()
- 88-ওহদ যুদ্ধে বদ দোয়া করার ব্যাপারে সতর্ক করা()
- 89-হুদাইবিয়ার সন্ধি ভংগের পর মুহাম্মদ (সাঃ) কি কি কারণে আকস্মিক মক্কা আক্রমণ করেন()
- 90-মক্কা বিজয় এবং কুরাইশদের চূড়ান্ত পরাজয়()
- 91-তাবুক সফরে সামূদের প্রাচীন নিদর্শন ক্ষেত্রে মুহাম্মদ (সাঃ) এর অবতরণ এবং মুসলমানদের এ থেকে শিক্ষা প্রদান()
- 92-তাবুক সফরে মুহাম্মদ (সাঃ) কে শহীদ করার জন্য মুনাফিকদের ষড়যন্ত্র()
- 93-মুহাম্মদ (সাঃ) এর পক্ষ থেকে ইয়াহুদীদের সতর্ক করা()
- 94-আরবে ইসলামের বিজয়ী শক্তি হিসেবে পূর্ণতা লাভের শেষের অধ্যায়গুলো()
- 95-মুহাম্মদ (সাঃ) কর্তৃক ইয়াহুদীদের মদীনা থেকে বিতাড়ণ()
- 96-ইয়াহুদীদের বিরুদ্ধে মুহাম্মদ সা: এর বৈপ্লবিক পদক্ষেপ()
- 97-শিরক নির্মূলের জন্য মুহাম্মদ (সা) এর চূড়ান্ত পদক্ষেপ()
- 98-জাহিলী রসম রেওয়াজের মূলোচ্ছেদ()
- 99-মুশরিকদের জন্যে হজ্জের নিষেধাজ্ঞা()
- 100-বিদায় হজ্জ()
- 101-হজ্জের প্রাচীন পদ্ধতির সংস্কার()
- 102-কাবা শরীফের তত্ত্বাবধান থেকে মুশরিকদের, বিলুপ্তি()
- 103-মুহাম্মদ (সাঃ) এর শরিয়ত প্রণয়নকারীর মর্যাদা()
- 104-মুহাম্মদ (সাঃ) কে আল্লাহ্ কি কি উপকরণের স্যহায্যে কি কি ধরণের সফলতা দান করেছেন()
- 105-মুহাম্মদ (সাঃ) শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত বিজয় লাভ করেন()
- 106-মুহাম্মদ (সাঃ) এর পূর্বে দুই হাজার বছর পর্যন্ত আরবে কোনো নবী আসেননি()
- 107-মুহাম্মদ (সাঃ) এর আবির্ভাব আসলে হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালামের দোয়ার ফল()
- 108-মুহাম্মদ (সাঃ) কি কাজের জন্য আগমন করেছিলেন()
- 109-মুহাম্মদ (সাঃ) এর নবুওয়তের সূচনা হয় কিভাবে()
- 110-মুহাম্মদ (সাঃ) এর দাওয়াতের সূচনা কিভাবে হয় এবং কোন কোন পর্যায় অতিক্রম করে তা পূর্ণভা লাভ করে()
- 111-কি কি প্রক্রিয়ায় এবংকি কি কারণে মুহাম্মদ (সাঃ) এর বিরোধিতা করা হয় (সন্দেহ এবং আপত্তি সমূহ)()
- 112-কোন ধরণের লোকেরা মুহাম্মদ (সা) এর দাওয়াত কবুল করেন এবং তাদের জীবনে এর কি প্রভাব পড়ে?()
- 113-মুহাম্মদ (সাঃ) এর সাফলোর কারণসমূহ()
- 114-পূর্ববর্তী নবীগণের দাওয়াত যা ছিল, মুহাম্মদ (সাঃ) এর দাওয়াতও ছিল তাই()
- 115-মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রতি বিরোধীদের আপত্তি ও তার জবাব()
- 116-মুহাম্মদ (সাঃ) এর নবুওয়তের দলীল প্রমান()
- 117-মুহাম্মদ (সা) এর প্রতি আল্লাহর আয়াত পড়ে শোনানো, লোকদের জীবন পরিশুদ্ধ করা এবং কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দেয়ার দায়িত্ব()
- 118-মুহাম্মদ (সা) এর রিসালতের দায়িত্ব()
- 119-ওহী নাযিলের সময় মুহাম্মদ (সা) এর অবস্থা কেমন হতো()
- 120-মুহাম্মদ (সা) এর প্রতি ঈমান আনয়নকারীদের গুণাবলী()
- 121-মুহাম্মদ (সাঃ) এর শিক্ষা আল্লাহর ওহীর ওপর ভিত্তিশীল()
- 122-মুহাম্মদ (সাঃ) এর আগমনের পর তার আনীত শরীয়তই একমাত্র সত্য শরীয়ত()
- 123-মুহাম্মদ (সাঃ) এর আনুগত্য আল্লাহকে ভালবাসার প্রকৃত দাবী()
- 124-মুহাম্মদ (সাঃ) কে গোটা মানব জাতির জন্য রাসূল হিসেবে পাঠানো হয়েছে()
- 125-মুহাম্মদ (সাঃ) এর আনুগত্য ছাড়া আল্লাহর আনুগত্য সম্ভব নয়()
- 126-মুহাম্মদ (সাঃ) এর বিরোধিতার পরিণাম জাহান্নাম()
- 127-কুরাইশ কাফিররা মুহাম্মদ (সাঃ) কে কি অর্থে যাদুকর বলতো()
- 128-মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর শেষ নবী()
- 129-মুহাম্মদ (সাঃ) পর্যন্ত নবুওয়তের ধারাবাহিকতা খতম হবার আনুষাংগিক ইংগিত()
- 130-মুহাম্মদ (সা) পুরোপুরি সত্য পথের ওপর প্রতিষ্ঠিত ছিলেন()
- 131-মুহাম্মদ (সাঃ) সত্য পথের দাওয়াত দিতেন()
- 132-সাবেক রাসূলদের মতো মুহাম্মদ (সাঃ)ও একজন রাসূল মাত্র()
- 133-আল্লাহ প্রত্যেক জন বসতিতে এক একজন করে নবী না পাঠিয়ে গোটা বিশ্বের জন্য মুহাম্মদ (সাঃ) কেই নবী নিযুক্ত করেছেন()
- 134-লোকদেরকে ঈমান দান করা মুহাম্মদ (সাঃ) এর কাজ নয় বরং তার কাজ ছিল সতর্ক করে দেয়া()
- 135-লোকদেরকে সাবধান করা ছিল মুহাম্মদ (সাঃ) এর কাজ, পুরস্কার ও শাস্তি দেয়া তার ক্ষমতায় ছিলনা()
- 136-লোকদের ভাগ্যের ফায়সালা করা মুহাম্মদ (সাঃ) এর কাজ ছিলনা, তার কাজ ছিল লোকদের সাবধান করা()
- 137-নিজের ইচ্ছা মতো কাউকে হিদায়াত দান করার ক্ষমতা তার ছিলনা()
- 138-আল্লাহর গুণাবলী ও ক্ষমতায় মুহাম্মদ (সাঃ) এর কোনো অংশ ছিলনা()
- 139-আল্লাহ্র ফরমানের মধ্যে রদবদল করার ক্ষমতা তার ছিলনা()
- 140-মুহাম্মদ (সাঃ) এর সুন্নত কিয়ামত পর্যন্ত সনদ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত()
- 141-মুহাম্মদ (সাঃ) এর আত্মীয় স্বজনদের জন্য দীন ইসলামে কোন বিশেষ মর্যাদা নেই()
- 142-মুহাম্মদ (সাঃ) কে নবী হিসেবে প্রেরণ মুমিনদের জন্য আল্লাহর এক বড় অনুগ্রহ()
- 143-কুরাইশরা মুহাম্মদ (সাঃ) কে নবী হিসেবে মানতে এজন্যে অস্বীকার করেছিল যে, তিনি মানুষ ছিলেন()
- 144-মুহাম্মদ (সাঃ) এর পবিত্র জীবনই তার সত্যতার সবচেয়ে বড় প্রমাণ()
- 145-বিচারক হিসেবে মুহাম্মদ (সাঃ) এর মর্যাদা()
- 146-মুহাম্মদ (সাঃ) এর অনুগ্রহ পরায়ন চরিত্র()
- 147-মুহাম্মদ (সাঃ) এর উন্নত চরিত্র()
- 148-মুহাম্মদ (সাঃ) এর উন্নত চরিত্র কিভাবে শত্রুদেরকে বন্ধুতে পরিণত করতো()
- 149-মুহাম্মদ (সাঃ) এর ব্যক্তিত্ব এবং শিক্ষার অসাধারণ প্রভাব()
- 150-মুহাম্মদ (সাঃ) এর কাছে ওহী আসা কোনো অভিনব ঘটনা ছিলনা()
- 151-মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রতি ঈমান আনার দাবী()
- 152-ঈমানদারদের জন্য মুহাম্মদ (সাঃ) শুধুমাত্র দীন প্রচারকই নন বরং পথ প্রদর্শক এবং বিচারকও()
- 153-সহাসিকতা ও দৃঢ়তার নযীরবিহীন দৃশ্য()
- 154-নেতৃত্বের সর্বোত্তম গুণাবলীর অধিকারী পরিপূর্ণ ব্যক্তিত্ব()
- 155-মুহাম্মদ (সাঃ) শতকরা একশভাগ নির্ভরযোগ্য()
- 156-মুহাম্মদ (সাঃ) এর নিকট থেকে তাঁর উম্মতের ব্যাপারে আখিরাতে সাক্ষ্য নেয়া হবে()
- 157-নিজ জাতিকে হিদায়াতের জন্য মুহাম্মদ (সাঃ) এর ব্যাকুলতা()
- 158-কুরআন নাযিল মুহাম্মদ (সাঃ) এর জন্য অনেক বড় মর্যাদাপূর্ণ ব্যাপার()
- 159-মুহাম্মদ (সাঃ) সর্বপ্রথম নিজের পরিবারের লোকদের কাছে সত্য দীনের দাওয়াত পৌছান()
- 160-মুহাম্মদ (সাঃ) কে কি অর্থে কুরাইশদের বন্ধু বলা হয়()
- 161-মুহাম্মদ (সাঃ) এর তাওহীদের ঘোষণা()
- 162-আল্লাহর কাছে মুহাম্মদ (সাঃ) এর মর্যাদা()
- 163-মুহাম্মদ (সাঃ) এমন অনেক কথার প্রকাশকারী, যা আহলে কিতাবরা গোপন রেখেছিল()
- 164-মুহাম্মদ (সাঃ) এর আগমন আহলে কিতাবদের জন্য প্রমাণ পূর্ণ হবার মাধ্যম()
- 165-সকল বিষয়ে মুহাম্মদ (সাঃ) কে কিতাবুল্লাহর ভিত্তিতে ফায়সালা করার নির্দেশ()
- 166-আল্লাহর পক্ষ থেকে মুহাম্মদ (সাঃ) এর জন্য নিরাপত্তার অংগীকার()
- 167-সূরা আনআম নাযিলের সময় মুহাম্মদ (সাঃ) এর অবস্থা()
- 168-মক্কায় মুহাম্মদ (সাঃ) এর দাওয়াতের চারটি বড় পর্যায়()
- 169-মদীনায় মুহাম্মদ (সাঃ) এর বিরুদ্ধে বিরোধীদের চক্রান্ত()
- 170-মুহাম্মদ (সাঃ) কে মিথ্যা সাব্যস্তকারীরা তাঁকে নয় বরং প্রকৃত পক্ষে আল্লাহর আয়াতকে মিথ্যা সাব্যস্ত করতো()
- 171-বিরোধীরা ব্যক্তিগতভাবে মুহাম্মদ (সাঃ) কে সত্যবাদী হিসেবে মানতো()
- 172-কুরআনের সাথে মুহাম্মদ (সাঃ) কে পাঠানো কেন জরুরী ছিল()
- 173-কুরআন মুহাম্মদ (সাঃ) এর অতি মানবিক ক্ষমতার অধিকারী হওয়ার ধারণাকে খন্ডন করে()
- 174-মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রতি কাফিরদের এ অভিযোগ যে, তিনি নিজে কুরআন রচনা করেছেন এবং তার জবাব()
- 175-মুহাম্মদ (সা) ব্যক্তিগতভাবে আলিমুল গাইব ছিলেননা()
- 176-মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রতি কুরআন আল্লাহ নাযিল করেছেন()
- 177-গায়ব থেকে যে জ্ঞান মুহাম্মদ (সাঃ) কে দান করা হতো তা লোকদের কাছে পৌছানোর ব্যাপারে তিনি কখনো কৃপণ ছিলেননা()
- 178-মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর ওহীর অনুসারী ছিলেন()
- 179-আল্লাহ মুহাম্মদ (সাঃ) কে দীনের সুস্পষ্ট রাজপথের ওপর প্রতিষ্ঠিত করেছেন()
- 180-ঈমান আনয়নকারীদের ব্যাপারে মুহাম্মদ (সাঃ) কে বিশেষ হিদায়াত()
- 181-শাস্তি নাযিল করা মুহাম্মদ (সাঃ) এর ইখতিয়ারাধীন ছিলনা()
- 182-মুহাম্মদ (সাঃ) এর কাছে আবিসিনিয়ার খৃষ্টানদের আগমন এবং তাদের ইসলাম গ্রহণ()
- 183-নাজ্জাশী মুহাম্মদ (সাঃ) কে সত্য বলে স্বীকার করেন()
- 184-মুহাম্মদ (সাঃ) কে লোকদের ওপর পুলিশ হাবিলদার নিযুক্ত করা হয়নি()
- 185-মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রতি ওহী আসার বিভিন্ন পদ্ধতি()
- 186-মুহাম্মদ (সাঃ) এর কাজ তা-ই ছিল যা হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম করেছিলেন()
- 187-মুহম্মদ (সাঃ) কে পূর্ববর্তী নবীগণের পথে চলবার হিদায়াত()
- 188-মুহাম্মদ (সাঃ) এর নবুয়ত প্রত্যাখান করার ব্যাপারে ইহুদীদের অন্ধ জোশ()
- 189-মুহাম্মদ (সাঃ) এর বিরুদ্ধে কারো মনের মধ্যেও যদি সন্দেহ থেকে থাকে তবে এজন্যে সে ধৃত হবে()
- 190-মুহাম্মদ (সাঃ) কে অমান্যকারীরা কাফির()
- 191-মুহাম্মদ (সাঃ) এর বিরোধীদের আল্লাহ্ শাস্তি দেবেন()
- 192-মুহাম্মদ সা: হযরত ইবরাহীম আ: এর তরীকার ওপর প্রতিষ্ঠিত()
- 193-মুহাম্মদ (সাঃ) এর নিজের পক্ষ থেকে মুজিযা দেখানোর ক্ষমতা ছিলনা()
- 194-মুহাম্মদ (সাঃ) নিরক্ষর ছিলেন()
- 195-তিনি উম্মী নবী()
- 196-তিনি সতর্ককারী()
- 197-সুস্পষ্ট সতর্ককারী()
- 198-তিনি সুস্পষ্ট রাসূল()
- 199-সম্মানিত রাসূল তিনি()
- 200-মুহাম্মদ (সাঃ) এর নাম আহমদ এবং তার অর্থ()
- 201-তাঁর নাম মুহাম্মদ ও তার অর্থ()
- 202-তার নাম মুনহামান্না এবং ফারকেলিত()
- 203-তিনি রাহমাতুল্লিল আলামীন (দুনিয়াবাসীর জন্য রহমত)()
- 204-তিনি সতর্ককারী এবং সুসংবাদদাতা()
- 205-মুহম্মদ (সাঃ) কে সকল মানুষের এবং সর্বকালের জন্যে সাক্ষ্যদাতা, সতর্ককারী প্রদর্শক ও স-সংবাদদাতা হিসেবে পাঠানো হয়েছে()
- 206-মুহাম্মদ (সাঃ) কে সকল মানুষের কাছে রাসূল বানিয়ে পাঠানো হয়েছে()
- 207-ইঞ্জিলে মুহাম্মদ (সাঃ) এর নাম উল্লেখ করে তার আগমনের সংবাদ প্রদান করা হয়েছে()
- 208-তাওরাত এবং ইঞ্জিলে মুক্তিদাতা হিসেবে মুহাম্মদ (সাঃ) এর উল্লেখ()
- 209-তাওরাত ও ইঞ্জিলে মুহাম্মদ (সাঃ) এর শুভ উল্লেখ()
- 210-আহলে কিতাবদেরকেও মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রতি ঈমান আনার দাওয়াত প্রদান()
- 211-মুহাম্মদ (সাঃ) কেবল মানুষের জন্যই নয় বরং জিনদের পথ প্রদর্শনের জন্যেও প্রেরিত হয়েছেন()
- 212-নবুওয়ত লাভের পূর্বে মুহাম্মদ (সা) এর সমগ্র জীবন এ কথার সাক্ষী ছিল যে, তিনি নবুওয়তের মিথ্যা দাবীদার হতে পারেননা()
- 213-মুহাম্মদ (সা) এর দাওয়াত কবুল করার সুফল()
- 214-দাওয়াত কবুল না করার পরিণতি()
- 215-মুহাম্মদ (সা) এর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ কারীদের পরিণতি()
- 216-মুহাম্মদ (সা) এর প্রতি ঈমান আনয়নকারীরাই কল্যাণ লাভ করবে()
- 217-কাফিররা মুহাম্মদ (সাঃ) কে মিথ্যা আখ্যায়িত করে()
- 218-মুহাম্মদ (সা) কে কষ্ট দানকারীর পরিণতি()
- 219-মুহাম্মদ (সা) এর দাওয়াত()
- 220-মুহাম্মদ (সা) কে আল্লাহ কোন মহান মর্যাদা সম্পন্ন দায়িত্ব দিয়ে প্রেরণ করেছেন()
- 221-আখিরাতে মুহাম্মদ (সাঃ) সেসব লোকের ওপর সাক্ষী হবেন যাদের কাছে তার দাওয়াত পৌছেছে()
- 222-মুহাম্মদ (সাঃ) এর সাক্ষী হওয়ার অর্থ()
- 223-মুহাম্মদ (সাঃ) কে নামায পড়া এবং কুরবাণী করার নির্দেশ()
- 224-মুহাম্মদ (সাঃ) আনীত দীনের তাৎপর্য()
- 225-কুরআন পৌছে দেয়াই শুধু মুহাম্মদ (সাঃ) এর কাজ ছিলনা বরং নিজের কথা ও কাজ দ্বারা কুরআনের উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করাও তাঁর কাজ ছিল()
- 226-মুহাম্মদ (সাঃ) এর আগমন ছিল এক বিরাট রহমত ও নিআমত স্বরূপ()
- 227-মুহাম্মদ (সাঃ) এর আগমনের পূর্বে আরববাসী একজন নবীর প্রতীক্ষা করছিল()
- 228-কাফিররা মুহাম্মদ (সাঃ) এর বিরোধীতা কেন করতো()
- 229-মুহাম্মদ (সাঃ) কে নবুওয়ত দানের মানে আরববাসীকে এখন খিলাফতের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করা হয়েছে()
- 230-কুরাইশদেরকে মুহাম্মদ (সাঃ) বলেন, তোমরা যদি আমার দাওয়াত মেনে নাও তবে আরব ও আজমের শাসক হয়ে যাবে()
- 231-আরববাসীকে এ মর্মে সতর্ক করা হয় যে, এখন তোমাদের ভবিষ্যত নির্ভর করবে মুহাম্মদী দাওয়াতের ব্যাপারে যে মনোভাব ও কর্মনীতি অবলম্বন করবে তার ওপর()
- 232-নবুওয়তের দলীল হিসেবে মুহাম্মদ (সাঃ) কে কুরআন ছাড়া আর কোনো মুজিযা দেয়া হয়নি()
- 233-সাহাবায়ে কিরামের চারিত্রিক বিপ্লব মুহাম্মদ (সাঃ) এর নবুওয়তের জ্বলন্ত প্রমাণ()
- 234-মুজিযা না দেবার কারণ()
- 235-কাফিরদের পক্ষ থেকে মুজিযা দাবী এবং তার জবাব()
- 236-সব নবীদের পরে মুহাম্মদ (সাঃ) কে প্রেরণের কারণ()
- 237-মুহাম্মদ (সাঃ) পূর্ববর্তী নবীগণের আনীত কিতাবসমূহ মানতে আদিষ্ট ছিলেন()
- 238-মুহাম্মদ (সাঃ) পূর্ববর্তী সকল নবীর সত্যতা ঘোষণা করেন()
- 239-মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর বান্দা এবংরাসূল()
- 240-মুহাম্মদ সা: একজন মানুষ ছিলেন()
- 241-মুহাম্মদ (সাঃ) এর কিয়ামতের সময় সংক্রান্ত জ্ঞান ছিলনা()
- 242-মুহাম্মদ (সাঃ) নিজেই নিজের ভাল মন্দ করার ক্ষমতা রাখতেননা()
- 243-মুহাম্মদ (সাঃ) এর ওপর যাদুর প্রভাব পড়া সংক্রান্ত রিওয়ায়াতের আলোচনা()
- 244-হালাল হারামের সীমা নিজে থেকে নির্ধারণ করে নেবার ইখতিয়ার মুহাম্মদ (সাঃ) এর ছিলনা()
- 245-মুহাম্মদ (সাঃ) দীনের মধ্যে নিজের ইচ্ছামতো রদবদল করার বৈধতা রাখতেননা()
- 246-কাফিরদের বিরুদ্ধে মুহাম্মদ (সাঃ) এর দৃঢ়তা অটলতা আল্লাহর পক্ষ থেকেই ছিল()
- 247-কুরআনের বিধি বিধান এবং শিক্ষার যে ব্যাখ্যা মুহাম্মদ (সাঃ) মিজের কথা ও কর্যের দ্বারা করেছেন তা ছিল আল্লাহ্র পক্ষ থেকে()
- 248-মুহাম্মদ (সাঃ) এর কাজ ছিল শুধুমাত্র সত্য পৌছে দেয়া, সত্য কবুল না করার দায় দায়িত্ব তার ওপর ছিলনা()
- 249-মুহাম্মদ (সাঃ) সকল মানুষের মাঝে সুবিচার প্রতিষ্ঠার জন্য আদিষ্ট()
- 250-লোকদেরকে সত্যের অনুসারী বানিয়ে দেয়া মুহাম্মদ (সাঃ) এর দায়িত্ব ছিলনা()
- 251-মুহাম্মদ (সাঃ) এর দায়িত্ব ছিল মানুষকে প্রকৃত সত্য সম্পর্কে সতর্ক করা()
- 252-মুহাম্মদ (সাঃ) অন্যদেরকে যে জিনিসের দাওয়াত দিতেন, তার ওপর সর্বপ্রথম তিনি নিজে আমল করতেন()
- 253-নবুওয়তের কাজে মুহাম্মদ (সাঃ) ছিলেন সম্পূর্ণ স্বার্থহীন এবং লোকদের কাছে কোনোপ্রকার পারিশ্রমিকের প্রত্যাশী ছিলেননা()
- 254-দাওয়াতে দীনের পথের প্রতিবন্ধকতা দূর করার জন্য মুহাম্মদ (সাঃ) কে শেখানো হিকমত (বিস্তারিত ব্যাখ্যার জন্য দেখুন দীন প্রচারের হিকমত এবং দাওয়াতে হক শিরোনাম) ৷()
- 255-মুহাম্মদ (সাঃ) কে ওহীর মাধ্যমে কেবল সেসব নিগুঢ় তত্ত্বই জানানো হতো যা নবুওয়তের দায়িত্ব পালনের জন্য জরুরী ছিল()
- 256-মুহাম্মদের (সাঃ) পক্ষে সেসব লোককে হিদায়াত করা সত্ব ছিলনা যারা নিজেরা হিদায়াত চাইতোনা()
- 257-বান্দার কাজের তত্ত্বাবধান ও তাদের জবাবদিইী মুহাম্মদ (সাঃ) এর দায়িত্বে ছেড়ে দেয়া হয়নি, একাজ আল্লাহ নিজের হাতেই রেখেছেন()
- 258-আল্লাহর শাস্তি থেকে কাউকে বাচানোর ইখতিয়ার মুহাম্মদ (সাঃ) এর ছিলনা()
- 259-আল্লাহর পক্ষ থেকে মুহাম্মদ (সাঃ) কে মাকামে মাহমুদে (প্রশংসিত স্থান) পৌছানোর প্রতিশ্রুতি()
- 260-মুহাম্মদ (সাঃ) এর নবী হিসেবে এবং মানুষ হিসেবে হুকুম দেয়ার ক্ষেত্রে মৌলিক পার্থক্য()
- 261-মুহাম্মদ (সাঃ) এর উম্মতদের মর্যাদা, তাদের শ্রেণী বিভাগ এবং আখিরাতে তাদের পরিণাম()
- 262-আরবের মুশরিকদের ওপর মুহাম্মদ (সাঃ) এর বিজয়ী হবার ভবিষ্যতবাণী()
- 263-মুহাম্মদ (সাঃ) এর দাওয়াত বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ার ভবিষ্যতবাণী()
- 264-আরবে মুহাম্মদ (সাঃ) কিভাবে পর্যায়ক্রমে ইসলাযমী বিধান চালু করেছিলেন()
- 265-দাওয়াতে হকের জন্যে যেসব ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়()
- 266-তার আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালবাসা এবং কল্যাণ কামনা()
- 267-মুহাম্মদ (সাঃ) এর দানশীলতার উদারতা()
- 268-ইল্লাল মাওয়াদ দাতা ফীল কুরবা এর সঠিক ব্যাখ্যা()
- 269-মুহাম্মদ (সাঃ) এর দূরদৃষ্টি()
- 270-মুহাম্মদ (সাঃ) এর অটলতা যা হুদাইবিয়ার অভিযানে প্রকাশ পায়()
- 271-মুহাম্মদ (সাঃ) এর বাহাদুরী()
- 272-মুহাম্মদ (সাঃ) এর অসাধারণ কর্মকৌশল()
- 273-একজন পরিচালক হিসেবে মুহাম্মদ (সা:) এর গুণাবলী()
- 274-একজন নেতা হিসেবে মুহাম্মদ (সাঃ) এর গুণাবলী()
- 275-সেনাপতি হিসেবে মুহাম্মদ (সাঃ) এর গুণাবলী()
- 276-আখিরাতের আকীদা পেশ করার কারণে কিভাবে মুহাম্মদ (সাঃ) কে বিদ্রুপ করা হতো()
- 277-মুহাম্মদ (সাঃ) এর সাথে আল্লাহ্র এ প্রতিশ্রুতি যে, তিনি তাকে মিথ্যা আখ্যা দানকারীদের অবশ্যই শাস্তি দেবেন()
- 278-মুহাম্মদ (সাঃ) এর জন্য চার স্ত্রীর সীমাবদ্ধতা না থাকার কারণ()
- 279-মুহাম্মদ (সাঃ) এর অধিক বিয়ের কারণ()
- 280-মুহাম্মদ (সাঃ) এর স্ত্রীদের নাম ও তাঁদের সংখ্যা()
- 281-মুহাম্মদ (সাঃ) এর পবিত্র স্ত্রীগণ উম্মতের জন্য হারাম ঘোষণা()
- 282-মুহাম্মদ (সাঃ) এর স্ত্রীগণ উম্মতের মা()
- 283-পবিত্র স্ত্রীদের প্রতি মুহাম্মদ (সাঃ) এর সুবিচার()
- 284-মুহাম্মদ (সাঃ) এর পুত্র কন্যাদের সংখ্যা()
- 285-মুহাম্মদ (সাঃ) এর দুই পুত্র সন্তানের মৃত্যুতে দুশমনদের উল্লসিত হওয়া()
- 286-মুহাম্মদ (সাঃ) এর দাওয়াত এবং তার নিজের সাথে আবু লাহাব ও তার স্ত্রীর শত্রুতা()
- 287-মক্কার কাফিরদের মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রতি ঈমান না আনার কারণ ও তাদের অভিযোগ আপত্তি()
- 288-আল্লাহ মুহাম্মদ (সাঃ) এর পৃষ্ঠপোষক, তার পর জিবরাঈল (আঃ) এবং সমস্ত সৎ ঈমানদার ও ফেরেশতারা তার সাথী এবং সাহায্যকারী()
- 289-মুহাম্মদ (সাঃ) এর সাথে ঈমানদারদের কি ধরণের সম্পর্ক থাকা উচিত()
- 290-মুহাম্মদ (সাঃ) কে সকল প্রকার অনিষ্ট থেকে আল্লাহর আশ্রয় কামনার নির্দেশ()
- 291-মুহাম্মদ (সাঃ) কে কেন হুকুম দেয়া হয়েছিল হযরত যয়নব (রাঃ) কে বিয়ে করার()
- 292-হযরত যয়নবকে (রাঃ) বিয়ে করার পর মুহাম্মদ (সাঃ) এর বিরুদ্ধে অপপ্রচারের ঝড়()
- 293-মুহাম্মদ (সাঃ) এর বিরুদ্ধে পাশ্চাত্যের প্রাচ্যবিদদের অন্ধ গৌড়ামী ও সংকীর্ণতা()
- 294-হযরত যয়নবকে (রাঃ) বিয়ে করার ব্যাপারে মুহাম্মদ (সাঃ) দ্বিধা করছিলেন কেন?()
- 295-শত্রুদের সমালোচনার আশংকায় হযরত যয়নবকে (রাঃ) বিয়ে করার ব্যাপারে দ্বিধা সংকোচ প্রকাশ করায় আল্লাহর অসন্তোষ()
- 296-আল্লাহর নির্দেশে মুহাম্মদ (সাঃ) হযরত যয়নব (রাঃ) কে বিয়ে করেন()
- 297-এ বিয়ের নির্দেশে কি উদ্দেশ্য নিহিত ছিল()
- 298-মুহাম্মদ (সাঃ) এর ওপর এ বিয়ে করা ফরয ছিল()
- 299-সেই মালিকানাধীন মহিলা, যার সাথে মুহাম্মদ (সাঃ) মালিকানার ভিত্তিতে সহবাস করেন()
- 300-সেসব বিষয়, যেগুলোর ক্ষেত্রে নবীর জন্য বিধান সাধারণ মুসলমানদের বিধানের চাইতে ভিন্ন()
- 301-থাকা না থাকার অধিকার দেয়ার পর যেসব পবিত্রস্ত্রী মুহাম্মদ (সাঃ) এর সাথীত্ব গ্রহণ করেছিলেন, তাদেরকে তালাক দেবার অধিকার তার ছিলনা()
- 302-মুহাম্মদ (সাঃ) এর গৃহ মুসলমানদের জন্য অনুকরণীয় । মুসলমানদের গৃহে কোনো সংস্কার সংশোধনের প্রয়োজন হলে সর্বপ্রথম তিনি তা নিজের ঘরে চালু করতেন()
- 303-মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবন মুসলমানদের জন্য সর্বোত্তম আদর্শ()
- 304-মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রতি সালাত ও সালাম পাঠানোর হুকুম ও তার ব্যাখ্যা()
- 305-অনবীদের জন্য সালাত ও সালাম পেশ করা প্রসংগে ফকীহদের মতবিরোধ()
- 306-দরূদ মুহাম্মদ (সাঃ) এর আল কে শামিল করার অর্থ()
- 307-সমস্ত মানুষের মতো মুহাম্মদ (সা) ও মরণশীল()
- 308-শেষ জীবনে মুহাম্মদ (সা) পূর্বের চেয়ে অধিক ইবাদত করতে শুরু করেন()
- 309-সূরা নসর নাযিলের পর মুহাম্মদ (সা) বুঝতে পারেন যে, দুনিয়াতে তার কাজ পূর্ণতা লাভ করেছে এবং ওফাত খুব সন্নিকটে()
- 310-মুহাম্মদ (সা) কে সাহায্য করার জন্য আল্লাহর প্রতিশ্রুতি()
- 311-ধৈর্য শক্তি অর্জনের জন্য মুহাম্মদ (সা) কে নামাযের উপদেশ()
- 312-মুহাম্মদ (সা) এর সেইসব ত্রুটি বিচ্যৃতি যা মাফ চাওয়ার জন্য আল্লাহ তাকে নির্দেশ করেন()
- 313-মুহাম্মদ (সা) কিভাবে সাহাবীদের প্রশিক্ষণ দিতেন()
- 314-সেই বিস্ময়কর বিপ্লব, মুহাম্মদ (সা)এর দাওয়াতের ফলে যা বিশ্বে সংঘটিত হয়()
- 315-মুহাম্মদ (সা) এর প্রতি নাযিলকৃত শিক্ষাকে মেনে নেয়া ঈমানের অপরিহার্য দাবী()
- 316-মুহাম্মদ (সা) এর সাথে আল্লাহর এ অংগীকার যে, তার বিরুদ্ধে কাফিরদের কর্মকৌশল সফল হবেনা()
- 317-মুহাম্মদ (সা) কিভাবে ইহসান কারীদের ইহসানের প্রতিদান দিতেন()
- 318-বিজয় লাভের পর শত্রুদের সাথে মুহাম্মদ (সা) এর আচরণ()
- 319-মুহাম্মদ (সা) এর আগমন কিয়ামত নিকটবর্তী হবার আলামত()
- 320-মুহাম্মদ (সা) কর্তৃক অংগীকার পূর্ন করার এক নজীরবিহীন দৃষ্টান্ত()
- 321-আল্লাহ মুহাম্মদ (সা) এর আগের ও পরের সব ক্রুটি বিচ্যুতি মাফ করে দেন()
- 322-আল্লাহর সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা সত্ত্বেও মুহাম্মদ (সা) ইবাদত বন্দেগী করার ক্ষেত্রে অস্বাভাবিক কষ্ট করতেন()
- 323-মুহাম্মদ (সা) এর সামনে চড়া গলায় কথা বলাও ঈমান ধ্বংসকারী একটি ব্যাপার()
- 324-দীন ইসলামে মুহাম্মদ (সা) এর উচ্চ মর্যাদা()
- 325-আল্লাহর কাছে তারাই মুত্তাকী যারা মুহাম্মদ (সা) এর সম্মানের প্রতি লক্ষ্য রাখে()
- 326-মুহাম্মদ (সা) এর কাছে উপস্থিত হবার জন্যে মুসলমানদেরকে যে আদব কায়দা শেখানো হয়()
- 327-সেই লোকদের সমালোচনা যারা হুযূর(সা) এর সম্মুখে নিজেদের মত সমর্থন করানোর চেষ্টা করতো()
- 328-মুহাম্মদ (সা) কে সত্য নবী জেনেও হঠকারীতার কারণে কাফিররা তাকে অস্বীকার করতো()
- 329-জাতির সামনে মুহাম্মদ (সা) এর গোটা জীবন ছিল উম্মুক্ত এবং নিষ্কলংক()
- 330-লোকদেরকে জোরপূর্বক হিদায়াত করা মুহাম্মদ (সা) এর কাজ ছিলনা()
- 331-মুহাম্মদ (সা) কে দাওয়াত ও নসীহতের কাজ চালিয়ে যাবার নির্দেশ()
- 332-মুহাম্মদ (সা) কে কট্টর অশ্বীকারকারীদের দিক থেকে দৃষ্টি ফিরিয়ে নেবার নির্দেশ()
- 333-মুহাম্মদ (সা) এর বানী ছিলো অনন্য()
- 334-মুহাম্মদ (সা) এর বাণী ছিল আল্লাহ্র ওহীর অনুগামী()
- 335-বিরোধীরা হৈ চৈ ও গোলমাল সৃষ্টি করে মুহাম্মদ (সা) এর কন্ঠস্বর নিশ্প্রভ করে দিতে চাইতো()
- 336-মুহাম্মদ (সা) এর বার্তা ছিল সম্পূর্ণ সত্য()
- 337-যেসব বিষয়ে মুহাম্মদ (সা) নিজের মত অনুযায়ী কথা বলেছেন()
- 338-মুহাম্মদ (সা) এর কাছে আল্লাহর শিক্ষা কিভাবে পৌছাতো()
- 339-মুহাম্মদ (সা) জিবরাঈল আলাইহিস সালামকে আসল আকৃতিতে দেখেন()
- 340-মুহাম্মদ (সা) এর সত্য হওয়ার ব্যাপারে কুরআনের সাক্ষ্য()
- 341-মুহাম্মদ (সা) এর আনীত দীনের বুনিয়াদী শিক্ষা (ইসলাম ও কুরআন শিরোনাম দ্রষ্টব্য)()
- 342-অস্বীকারকারীরা মুহাম্মদ (সা) এর দাওয়াতের প্রতি বিস্ময় প্রকাশ করতো()
- 343-মুহাম্মদ (সা) এর সাথে একজন মুমিন মহিলার সংলাপ এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে তার জবাব()
- 344-মুনাফিকদের কষ্টদায়ক তৎপরতার মোকাবিলায় মুহাম্মদ (সা) এর ধৈর্য ধারণ ও ক্ষমা()
- 345-মুহাম্মদ (সা) ইসলামী রাষ্ট্রের প্রধান ছিলেন()
- 346-মুহাম্মদ (সা) ইসলামী সাম্যের সর্বোচ্চ দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন()
- 347-মুহাম্মদ (সা) এর ইজতিহাদ এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে তার প্রতি সমর্থন()
- 348-মুহাম্মদ (সা) এর সকল আদেশ ও নিষেধ মেনে চলা ওয়াজিব()
- 349-মুহাম্মদ (সা) এর নিবেদিত প্রাণ সাহাবীদের জীবনবাজী রেখে কাজ করাকে শত্রুরা ভয় পেতো()
- 350-আল্লাহ মুহাম্মদ (সা) কে কিভাবে গোপন বিষয় অবগত করাতেন()
- 351-মুহাম্মদ (সা) নিষ্ঠাবান সাহাবীদের ভুল-ত্রুটি মাফ করে দিতেন()
- 352-& মুহাম্মদ (সা) মহিলাদের নিকট থেকে কি কি কথার ওপর বায়আত নিয়েছিলেন()
- 353-মক্কা ও মদীনার সকল মুসলমান মহিলাদের নিকট থেকে বায়আত গ্রহণ করেন()
- 354-মহিলাদের বায়আত গ্রহণের পদ্ধতি()
- 355-মুহাম্মদ (সা) কে সমগ্র বিশ্বের জন্য পথ প্রদর্শক বানানো হয়েছে()
- 356-মুহাম্মদ (সা) এর নবুওয়ত একটি মুজিযা()
- 357-মুহাম্মদ (সা) এর বিরুদ্ধে মুনাফিক ও ইয়াহুদীদের ষড়যন্ত্র()
- 358-মুহাম্মদ (সা) মুনাফিকদের চেনা সত্ত্বেও তাদেরকে ক্ষমা করে দিতেন()
- 359-দুশমনরাও মুহাম্মদ (সা) এর সত্যতা স্বীকার করতো()
- 360-মুহাম্মদ (সা) কে কাফিরদের সকল কুফরী এবং তাদের উপাস্যদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দেবার নির্দেশ()
- 361-মুহাম্মদ (সা) কে আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করা এবং প্রতিবন্ধক শক্তিগুলোর পরওয়া না করার উপদেশ()
- 362-মুহাম্মদ (সা) কে কুরাইশদের বিরোধীতা মোকাবিলায় কি কৌশল শিখিয়ে দেয়া হয়()
- 363-মুহাম্মদ (সা) কে সবকিছু থেকে মুক্ত হয়ে আল্লাহর হয়ে যাওয়ার, বিরোধীদের বাড়াবাড়িতে সবর করার এবং ভদ্রতার সাথে তাদের থেকে নিঃসম্পর্ক থাকার নির্দেশ()
- 364-নবুওয়তের দায়িত্ব যদিও অনেক বড় ছিল এবং সৃষ্টির প্রতি এ এক বিরাট ইহসান ছিল, তবুও মুহাম্মদ (সা) কে তার অন্তরে কোনো প্রকার গর্ব অংংকারের কল্পনা পর্যন্ত না করার উপদেশ()
- 365-পরিপূর্ণ বিজয়ের পর মুহাম্মদ (সা) কে প্রশংসা সহকারে আল্লার তাসবীহ করা এবং মাগফিরাত কামনার নির্দেশ()
- 366-ওহী নাযিলের এক মুহূর্ত পূর্বেও মুহাম্মদ (সা) জানতেন না যে, আল্লাহ তাঁকে তার নবী বানাবেন()
- 367-মুহাম্মদ (সা) এর প্রতি কুরআন ছাড়াও ওহী নাযিল হতো()
- 368-মুহাম্মদ (সা) এর এটা নবী সুলভ সাহসিকতা যে, আল্লাহ্র পক্ষ থেকে যা কিছু ওহীর মাধ্যমে নাযিল হতো, তা তিনি নিঃসংকোচে লোকদের কাছে পেশ করতেন()
- 369-নবুওয়তের প্রাথমিক যুগে মুহাম্মদ (সা) ওহী নাযিলের সাথে সাথে তা মুখস্থ করার চেষ্টা করতেন, কিন্তু তাকে আশ্বস্ত করা হয় যে, তিনি ওহীর একটি শব্দও ভুলবেন না()
- 370-কুরআন যেমন মুজিযা হিসেবে মুহাম্মদ (সা) এর প্রতি নাযিল করা হয়েছিল, ঠিক তেমন মুজিযা হিসেবেই তার স্মৃতিতে তা সংরক্ষিত করে দেয়া হয়()
- 371-মুহাম্মদ (সা) কে সান্তনা প্রদান যে, আল্লাহ্ তাকে কিভাবে পরিত্যাগ করতে পারেন? তিনি তো জন্মলগ্ন থেকে তার প্রতি সদয়()
- 372-তিনি সঠিক পথের সন্ধান জানতেননা, অতঃপর আল্লাহ্ তাকে পথ দেখান()
- 373-মুহাম্মদ (সাঃ) ইয়াতীম ছিলেন, অতঃপর আল্লাহ তার তত্ত্বাবধানের ব্যবস্থা করেন()
- 374-মুহাম্মদ (সাঃ) নিঃস্ব ছিলেন, অতপর আল্লাহ তাঁকে ধনী করেন()
- 375-মুহাম্মদ (সাঃ) কে তিনটি বিরাট নিআমত দান করা হয়()
- 376-মুহাম্মদ (সাঃ) এর ওপর থেকে সে বোঝা নামিয়ে দেয়া হয় যা তার কোমর ভেঙ্গে দিচ্ছিল()
- 377-আল্লাহ বিশ্বময় তার খ্যাতি ছড়িয়ে দেন()
- 378-মুহাম্মদ (সাঃ) কে কাউসার দান করা হয়()
- 379-মুহাম্মদ (সাঃ) কে জানানো হয় যে, তার প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহরাজির জবাবে তার কি করা উচিত()
- 380-মুহাম্মদ (সাঃ) কে শরহে সদর দান করা হয়েছে()
- 381-শরহে সদর কি শক্কে সদর বা বক্ষ বিদারণের সমার্থক()
- 382-মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনের সকল আমল ও কর্ম তৎপরতা সম্পূর্ণ সঠিক এবং আল্লাহর ইচ্ছানুযায়ী ছিল()
- 383-মুহাম্মদ (সাঃ) এর কাজের তত্ত্বাবধান স্বয়ং আল্লাহ করতেন()
- 384-মুহাম্মদ (সাঃ) কে কাফিরদের বিরুদ্ধে জিহাদ করা এবং তাদের সাথে কঠোর নীতি অবলম্বনের নির্দেশ()
- 385-মুহাম্মদ (সাঃ) নিজেই কারো কোনো উপকার অথবা ক্ষতি করার ইখতিয়ার রাখতেননা()
- 386-মুহাম্মদ (সাঃ) এর কাজ ছিল আল্লাহ্র পয়গাম পৌছে দেয়া আর নাফরমানদের শাস্তি দেয়া আল্লাহর কাজ()
- 387-মুহাম্মদ (সাঃ) এর দাওয়াত হলো উপদেশ, যার ইচ্ছা তা কবুল করবে()
- 388-মুহাম্মদ (সাঃ) কে প্রেরণের মাধ্যমে আল্লাহ সত্যপথ বাতিয়ে দেয়ার পূর্ণ করেন()
- 389-মুহাম্মদ (সাঃ) কে এ উপদেশ দান যে, যে ব্যক্তি পার্থিব ধন সম্পদের অহংকারে মস্ত হয়ে হিদায়াত কবুল করতে অস্বীকার করে তাকে গুরুত্ব দেবেনা()
- 390-মুহাম্মদ (সাঃ) এর উপদেশ অস্বীকারকারী চরম দূর্ভাগা এবং তার জন্য মন্দ. পরিণতি নির্ধারিত রয়েছে()
- 391-মুহাম্মদ (সাঃ) সঠিক পথে ছিলেন এবং তাকওয়ার দিকে আহ্বান জানাতেন()
- 392-মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রতি যে ঈমান আনেনা, সে নিকৃষ্টতম সৃষ্টি()
- 393-মুহাম্মদ (সাঃ) এর জন্য এমন পুরস্কার রয়েছে যা কখনো ফুরাবেনা()
- 394-মুহাম্মদ (সাঃ) এর নৈতিক চরিত্র এবং দয়ানুভূতি()
- 395-হযরত খাদীজা, হযরত আয়েশা এবং হযরত আনাস (রাঃ) মুহাম্মদ (সাঃ) এর কি নৈতিক চরিত্র বর্ণনা করেন()
- 396-মুহাম্মদ (সাঃ) শুধুমাত্র কুরআন পেশ-ই্ করেননি বরং নিজে বাস্তব কুরআন হয়ে দেখিয়েছেন()
- 397-তাহরীমের ঘটনা ( তাহরীম শিরোনাম দ্রষটব্য)।()
- 398-মুহাম্মদ (সাঃ) এর পারিবারিক জীবনের কতিপয় জটিলতা, যেগুলো সমাধান করতে আল্লাহ প্রত্যক্ষভাবে হস্তক্ষেপ করেন ( উম্মুল মুমিনীন শিরোনাম দ্রষ্টব্য)।()
- 399-একজন অন্ধের প্রতি অবহেলা প্রদর্শনের কারণে মুহাম্মদ (সাঃ) কে তিরস্কার (ইবনে উম্মে মাকতুম (রাঃ) শিরোনাম দ্রষটব্য)।()
- 1-শিরকের তাৎপর্য ও ব্যাখ্যা()
- 2-শিরক আগাগোড়া একটি ভিত্তিহীন জিনিস()
- 3-শিরকের দৃষ্টিভংগি একটি মিথ্যা এবং প্রকৃত সত্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার শামিল()
- 4-শিরক ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ()
- 5-শিরক মস্ত বড় বোকামী()
- 6-শিরকের ভিত্তি নিছক আন্দায ও অনুমানের ওপর স্থাপিত()
- 7-শিরক অকৃতজ্ঞতা এবং অনুগ্রহ তুলে যাওয়ার নামান্তর()
- 8-শিরক সত্য ও বাস্তবতা বিরোধী()
- 9-শিরক মানব প্রকৃতির বিরোধী()
- 10-শিরকের চমক()
- 11-আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে ডাকা শিরক()
- 12-আল্লাহ ছাড়া সাহায্যের জন্য অন্যকে ডাকা বাতিল()
- 13-গায়রুল্লাহর কাছে দোয়া করা শিরক()
- 14-শিরক সম্পূর্ণ অজ্ঞতা ও মিথ্যা()
- 15-শিরক আল্লাহ্র অকৃতজ্ঞতা এবং যুলম()
- 16-শিরক কি অর্থে যুলম()
- 17-শিরকের সূচনা কখন ও কিভাবে হয়()
- 18-মানুষের শিরকে লিপ্ত হবার কারণ()
- 19-মুশরিকদের আসল গোমরাহী কি()
- 20-কি কি কাজ শিরক()
- 21-আল্লাহর গুণাবলী এবং অধিকারে অন্যদের শামিল করা শিরক()
- 22-যবাইকৃত পশুর ওপর গায়রুল্লাহর নাম নেয়া শিরক()
- 23-অন্য কাউকে আলিমুল গায়ব মানা শিরক()
- 24-প্রবৃত্তির কামনা ও দাবীকে খোদার আসনে বসানো শিরক()
- 25-মুশরিকদের মতো ফাল গ্রহণ করা শিরক()
- 26-আস্তানায় বলি দান করা শিরক()
- 27-আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কাউকে অভিভাবক বানোনো শিরক()
- 28-কবর পূজা কঠিন গোমরাহী()
- 29-মূর্তি পূজা একটি নোংরা কাজ()
- 30-আল্লাহর নিআমতে কারো অংশ নির্ধারণ করা শিরক()
- 31-মুশরিকী ধ্যান ধারণার ভিত্তিতে সন্তান হত্যা করা শিরক()
- 32-গায়রুল্লাহর তৈরী দীন ও আইন কানুন উদার চিত্তে মেনে নেয়া শিরক()
- 33-মানুষ শয়তানের প্ররোচনায় শিরকে লিপ্ত হয়()
- 34-চার প্রকারের শিরক ঃ আল্লাহর সত্ত্বায় শিরক, তার গুণাবলীতে শিরক, তার ক্ষমতা ও ইখতিয়ারে শিরক এবং তার অধিকারে শিরক()
- 35-শাফাআতের মুশরিকী ধারণা ( আরো ব্যাখ্যার জন্য শাফাআত শিরোনাম দ্রষ্টব্য )।()
- 36-শিরক আশ্রিত ধর্মগুলোর তিনটি উপাদান()
- 37-শিরকের বিরুদ্ধে কুরআনের যুক্তি প্রমান()
- 38-মানুষ যার-ই দ্বিধাহীন আনুগত্য করে, প্রকৃত পক্ষে সে আসলে তাকে তার মাবুদ বানায়()
- 39-কাউকে আল্লাহর নৈকট্য লাভের মাধ্যম মনে করে তার ইবাদত করাও শিরক()
- 40-আল্লাহর সাথে সম্ভানের সম্পর্ক আরোপকারীদের আকীদা খন্ডন()
- 41-আল্লাহর জন্যে সন্তান সাব্যস্ত করা শিরক()
- 42-মুশরিকরা অন্যদেরকে আল্লাহর প্রতিপক্ষ অথবা সমকক্ষ সাব্যস্ত করে()
- 43-মুশরিকরা প্রবৃত্তির কামনার অনুসারী হয়ে থাকে()
- 44-শয়তানের আনুগত্য করাও শিরক()
- 45-আখিরাতে মুশরিকরা স্বয়ং তাদের মাবুদদের অস্বীকার করবে()
- 46-আল্লাহ কারো সন্তান নন, তাঁর সম্ভানও কেউ নয়()
- 47-প্রত্যেক মুশরিকই আল্লাহর কোনোনা কোনো গুণাবলী অস্বীকার করে()
- 48-কেবলমাত্র পাথরের মূর্তি পূজাই শিরক নয় বরং আউলিয়া ও আম্বিয়াকে সাহায্যের জন্য ডাকাও শিরক()
- 49-মুশরিকদের এ দর্শন বাতুলতা প্রমাণ যে, নিজের মাবুদদের সিজদা করে তারা আসলে তাদের শ্রষ্টাকেই সিজদা করে()
- 50-শিরকের প্রতিটি আকীদা বিশ্বাস প্রকৃত পক্ষে আল্লাহর প্রতি কোনো না কোনো দোষ ত্রুটির অপবাদ()
- 51-মুশরিকরা আল্লাহর চাইতে তাদের মাবুদদের বেশী ভালোবাসে()
- 52-মুশরিকদের মাবুদরা তাদেরকে সাহায্য করার পরিবর্তে স্বয়ং তাদের খেদমতের মুখাপেক্ষী()
- 53-তাদের মাবুদরা তাদের যে ইবাদত করা হচ্ছে সে সম্পর্কে কিছুই জানেনা()
- 54-মুশরিকদের মাবুদ ও অলিরা তাদেরকে আল্লাহর আযাব থেকে বাচাতেও পারবেনা সুপারিশ করতেও পারবেনা()
- 55-অপরাধীরা কিয়ামতের দিন সেসব সুপারিশকারীদের কোথাও খুজে পাবে যাদের ভরসায় তারা আল্লাহর নাফরমানী করতো()
- 56-শিরকের প্রকৃতিই এমন যে, এ ব্যাপারে মানুষ কখনো ঐকমত্য হতে পারেনা()
- 57-মুশরিক নিজের কোনো আমলের প্রতিদান লাভের অধিকারী হতে পারেনা()
- 58-আখিরাতেই প্রমাণিত হবে যে, মুশরিকদের সকল আকীদা বিশ্বাস মিথ্যা ছিল()
- 59-শিরকের ওপর অবস্থান করে কোনো ভাল আমল করলেও তা আমলে সালেহ বা ভালো কাজ হতে পারেনা()
- 60-মুশরিকদের সমস্ত আমল নষ্ট হয়ে যাবে()
- 61-আখিরাতে মুশরিকদের কোনো আশ্রয় থাকবেনা()
- 62-আল্লাহর মোকাবিলায় কেউ কাউকে সাহায্য করতে পারবেনা()
- 63-আল্লাহর সমতুল্য কেউ নেই()
- 64-কেউ আল্লাহর স্ত্রী অথবা পুত্র হওয়া থেকে তার মর্যাদা অতীব সমুচ্চ()
- 65-আল্লাহর এমন কোনো শরীক নেই, যে দুনিয়া পূজারী লোকদের আখিরাতে তাদের পছন্দনীয় পরিণতির নিশ্চয়তা দিতে পারে()
- 66-আখিরাতে মুশরিকদের মাবুদরা স্বয়ং তাদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করবে এবং তাদেরকে মিথ্যা সাব্যস্ত করবে()
- 67-মুশরিকদের কাছে এক আল্লাহ্র কথা সবসময়ই অসহ্য লাগে()
- 68-আখিরাতে মুশরিকদের কোন্ জিনিস নিয়ে জিজ্ঞসাবাদ করা হবে()
- 69-মুশরিকদের কোনো সাহায্যকারী নেই()
- 70-বিপদের সময় মুশরিকরা তাদের শরীকদের ছেড়ে এক আল্লাহর কাছে কাকুতি মিনতি করে()
- 71-এমন ঝাড় ফুঁকের নিষেধাজ্ঞা যাতে শিরক রয়েছে()
- 72-মুশরিকদের জন্য মরুভূমির বুকে বিভ্রান্ত হয়ে চলার দৃষ্টান্ত()
- 73-মুশরিকী আকীদার একটি হলো পশুর কান চিরে তাদেরকে দেবতাদের নামে উৎসর্গ করা()
- 74-আল্লাহ কোনো বাহীরা, সায়েবা, এবং হাম নির্ধারণ করেননি()
- 75-আল্লাহর কন্যা থাকার ধারণা পোষণকারীদের নির্বুদ্ধিতা()
- 76-আরবের মুশরিকদের মানসিকতা()
- 77-আরবের মুশরিকরা স্বয়ং স্বীকার করতো যে, তাদের ও তাদের মাবুদদের শ্রষ্টা একমাত্র আল্লাহই()
- 78-তারা একথা মানতো যে, আল্লাহই বিশ্ব জগতের স্রষ্টা()
- 79-তারা একথা মানতো যে, আল্লাহই রিযক দাতা()
- 80-তারা স্বীকার করতো যে, বিশ্বজগতের মালিক ও পালনকর্তা একমাত্র আল্লাহই()
- 81-আরবের মুশরিকরা জিনদেরকে আল্লাহর শরীক সাব্যস্ত করতো()
- 82-আরবের মুশরিকদের ফেরেশতাদেরকে আল্লাহর কন্যা সাব্যস্ত করা()
- 83-মুশরিকরা আল্লাহর অস্তিত্বের অস্বীকারকারী নয়()
- 84-মুশরিকরা আল্লাহর মর্যাদা বুঝতোনা()
- 85-আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্যকে নিজের অভিভাবক বানিয়ে মানুষ আল্লাহর রহমত থেকে বঞ্চিত হয়()
- 86-মুশরিকদের খোদায়ীত্বের ধারণা এবং ইসলামের ইলাহর ধারণার মধ্যে পার্থক্য()
- 87-শিরকী মতবাদের বিরুদ্ধে হযরত ইবরাহীম (আ) এর সংগ্রাম()
- 88-আরবের মুশরিকরা কি ধরনের শিরক করতো()
- 89-শিরক করার পক্ষে আল্লাহ্ কোনো প্রমান নাযিল করেননি()
- 90-কোনো নবী এবং কোনো ঐশী কিভাব শিরকের শিক্ষা দেয়নি()
- 91-শিরকের পথ বেছে নেয়া মানুষের নিজেরই, জন্য ক্ষতিকর()
- 92-মানুষের কাউকে খুশী করার জন্যে শিরক করা উচিত নয়()
- 93-শিরকের প্রতি নবীগণের প্রচন্ড ঘৃণা()
- 94-মুশরিকরা নিছক্ অন্ধ অনুসারী হয়ে থাকে()
- 95-একথার প্রমাণ যে, মুশরিকদের সুপ্ত চেতনায় শিরকের অসারতা এবং তাওহীদের বিশ্বাস জাগ্রত রয়েছে()
- 96-মুশরিকদের মাবুদদের প্রকারভেদ()
- 97-তাদের মাবুদদের কোনো ক্ষমতা নেই()
- 98-মুশরিকদের মাবুদরাও তাদের সাথে জাহান্ামে নিক্ষিপ্ত হবে()
- 99-মুশরিকদের বাপ-দাদাদের ভুল রীতি নীতির ওপর চলা()
- 100-শিরকের নিষেধাজ্ঞা()
- 101-শিরকের অযৌক্তিকতা()
- 102-বিশ্ব ব্যবস্থায় শিরকের কোনো স্থান নেই()
- 103-আল্লাহ ছাড়া আর কারো বন্দেগী করা উচিত নয়()
- 104-পিতা মাতার এ অধিকার নেই যে, তারা সম্ভানকে শিরক করতে বাধ্য করবে()
- 105-শয়তান মুশরিকদের অভিভাবক()
- 106-মুশরিকরা সৃষ্টির নিকৃষ্টতম()
- 107-মুশরিকরা কি অর্থে অপবিত্র()
- 108-আল্লাহ ছাড়া অন্য মাবুদদের ইবাদত করার নিষেধাজ্ঞা()
- 109-মুশরিকদের মসজিদে প্রবেশের বিষয়()
- 110-মুশরিকদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা জায়েয নয়()
- 111-মুশরিকদের জন্য জান্নাত হারাম()
- 112-মানব জীবনে শিরকের প্রভাব()
- 113-শিরক সামাজিক শক্তিকে দূর্বল করে দেয়()
- 114-শিরকের ফলে পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্ট হয়()
- 115-মানব জাতির মধ্যে কিভাবে পাদরী ও পুরহিতের উদ্ভব ঘটে()
- 116-মুশরিক সমাজের চিন্তা পদ্ধতি()
- 117-বিশ্বাসগত শিরক এবং কর্মগত শিরক()
- 118-গোপন শিরক ও তার ক্ষতি সমুহ()
- 119-শিরকের মন্দ পরিণাম()
- 120-দুনিয়া ও আখিরাতে মুশরিকদের মন্দ পরিণতি()
- 121-শিরকের পরকালীন অশুভ পরিণতি()
- 122-শিরকের নৈতিক ও আধ়্যাত্মিক পরিণাম()
- 123-মুশরিকদের প্রতি এ উপদেশ যে, শিরক পরিত্যাগ করে সত্য পথ বেছে নিলে তাদের প্রতি অনু্গ্রহ ধারা বর্ষিত হবে()
- 124-আহলে কিতাব ও মুশরিকদের মধ্যে পারিভাষিক ও নীতিগত পার্থক্য()
- 125-জিনদের মধ্যেও মানুষের মতো মুশরিক রয়েছে()